X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

৯ মাসে রফতানি আয়ের প্রবৃদ্ধি ৬.৩৩%

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
০৪ এপ্রিল ২০১৮, ০০:২১আপডেট : ০৪ এপ্রিল ২০১৮, ০০:২৩

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো

চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) রফতানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। মঙ্গলবার রফতানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) রফতানি আয়ের হালনাগাদ এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, চলতি ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) বিভিন্ন দেশে পণ্য রফতানি করে বাংলাদেশ দুই হাজার ৭৪৫ কোটি ১৫ লাখ (২৭.৪৫ বিলিয়ন) ডলার আয় করেছে। এ সময়ে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল দুই হাজার ৭৫৫ কোটি ৭০ লাখ (২৭.৫৫ বিলিয়ন) ডলার। গত ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে দুই হাজার ৫৮১ কোটি ৬৬ লাখ ডলারের পণ্য রফতানি হয়েছিল। এ হিসাবে এই সাত মাসে আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দশমিক ৩৮ শতাংশ কম।

রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে রফতানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয় ২৯ শতাংশ, আগস্টে রফতানি আয় বাড়ে ১০ দশমিক ৭১ শতাংশ। এই দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) রফতানি খাতে প্রবৃদ্ধি হয় প্রায় ১৪ শতাংশ;লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় ৮ শতাংশ বেশি।  ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে তৈরি পোশাক রফতানি থেকে আয় হয়েছে ২ হাজার ২৮৩ কোটি ৪৪ লাখ (২২.৮২ বিলিয়ন) ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৯ দশমিক ১১ শতাংশ বেশি। এর মধ্যে নিটওয়্যার খাতের পণ্য রফতানিতে এক হাজার ১৩২ কোটি ১১ লাখ ডলার এবং ওভেন পোশাক রফতানিতে এক হাজার ১৫১ কোটি ৩৩ লাখ ডলার আয় হয়েছে। দেখা যায়, জুলাই-জানুয়ারি সময়ে মোট রফতানি আয়ের মধ্যে ৮৩ দশমিক ১৮ শতাংশই এসেছে তৈরি পোশাক রফতানি থেকে। এ খাতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আয় বেড়েছে ৩ দশমিক ০৩ শতাংশ। এই ৯ মাসে নিট খাতে রফতানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৬১ শতাংশ। আর ওভেনে বেড়েছে ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

জুলাই-মার্চ সময়ে হিমায়িত খাদ্য রফতানি আয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ। এছাড়াও কৃষি পণ্য রফতানি ১৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ এবং পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানি ১১ দশমিক ১৬ শতাংশ বেড়েছে। ওষুধ রফতানি বেড়েছে ১৩ দশমিক ৪ শতাংশ। হোম টেক্সটাইল পণ্য রফতানি বেড়েছে ১৫ শতাংশ। তবে প্লাস্টিক পণ্য রফতানি ১৯ দশমিক ৪৯ শতাংশ, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রফতানি ৮ শতাংশ কমেছে। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে রফতানি আয়ে মোট লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে তিন হাজার ৭৫০ কোটি (৩৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন) ডলার।

/জিএম/টিএন/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে হত্যা, ভাতিজার যাবজ্জীবন
মুক্তিযোদ্ধা চাচাকে হত্যা, ভাতিজার যাবজ্জীবন
ডিএনসিসি ও চীনের আনহুই প্রদেশের সহযোগিতামূলক চুক্তি সই
ডিএনসিসি ও চীনের আনহুই প্রদেশের সহযোগিতামূলক চুক্তি সই
চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীকে চাপা দেওয়া বাসের চালক গ্রেফতার
চুয়েটের দুই শিক্ষার্থীকে চাপা দেওয়া বাসের চালক গ্রেফতার
টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের পাকিস্তানের এক নম্বর বোলার শাহীন
টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের পাকিস্তানের এক নম্বর বোলার শাহীন
সর্বাধিক পঠিত
মিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিমিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…