গরমের শুরুতেই ক্রেতাদের মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডের এসির প্রতি আগ্রহ বেড়েছে। আর চাহিদা বাড়ায় বৃদ্ধি পেয়েছে ওয়ালটন এসির বিক্রিও।
গত বছর বাজারে ওয়ালটন এসির ব্যাপক চাহিদার প্রেক্ষিতে চলতি বছর প্রায় ৪৫ থেকে ৫০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ।
লক্ষ্যমাত্রা পূরণে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ানো হয়েছে উৎপাদন। ফেব্রুয়ারি মাসের তুলনায় মার্চ মাসে প্রায় ৪৫ শতাংশ বেশি এসি বিক্রি করেছে ওয়ালটন।
কোম্পানি কর্তৃপক্ষের দাবি, সঠিক বিটিইউ (ব্রিটিশ থারমাল ইউনিট), গোল্ডেন ফিনের ব্যবহার, দামে সাশ্রয়ী, সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে তৈরি এবং ৬ মাসের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি থাকায় গ্রাহকদের পছন্দের শীর্ষে এখন ওয়ালটন এসি।
এক সময় দেশের এসির বাজার ছিল পুরোপুরি আমদানি নির্ভর। গত কয়েক বছর ধরে দেশেই উচ্চমানের এসি তৈরি করছে ওয়ালটন।
গাজীপুরের চন্দ্রায় নিজস্ব কারখানায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে মানসম্পন্ন এসি তৈরি করছে ওয়ালটন। অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি রফতানি হচ্ছে ওয়ালটনের এসি। নিজস্ব কারখানায় তৈরির ফলে ওয়ালটন এসির দাম অন্য কোম্পানির চেয়ে অনেক কম। ফলে সাশ্রয় হচ্ছে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা। আর রফতানির মাধ্যমে আয় হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রাও।
ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক ও বিপণন বিভাগের প্রধান এমদাদুল হক সরকার বলেন, সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, সঠিক বিটিইউ, আকর্ষণীয় কালার ও ডিজাইন, বিশ্ব মানসম্পন্ন, সাশ্রয়ী মূল্য, ছয় মাসের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি ও সর্বোপরি দেশব্যাপী বিস্তৃত সেলস ও সার্ভিস নেটওয়ার্ক থাকায় ওয়ালটন এসির চাহিদা ব্যাপক বেড়েছে।
বাজারে ওয়ালটনের এক থেকে দুই টনের এসি ৩১ হাজার ৫শ’ টাকা থেকে ৫৭ হাজার ৬শ’ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
/এসএনএইচ/