X
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

এরদোয়ানের দেশে

আনিস আলমগীর
২০ ডিসেম্বর ২০১৬, ১৫:৩৫আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০১৬, ১৭:২০

আনিস আলমগীর টিআরটি বা টার্কিশ রেডিও অ্যান্ড টেলিভিশন করপোরেশনের আমন্ত্রণে গত ২০ নভেম্বর ২০১৬ থেকে দুই সপ্তাহ কাটাতে হলো তুরস্কে। মূলত ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের একটি প্রশিক্ষণের দাওয়াত দিয়ে নিয়ে গিয়েছিল তুরস্ক সরকার। প্রায় ৪৫টি দেশ থেকে ১২৫ জন সাংবাদিক অংশ নিয়েছেন সে অনুষ্ঠানে। প্রশিক্ষণের চেয়ে আমার নিজের মনে হয়েছে মিডিয়ায় তুরস্ক, বিশেষ করে টিভি জগতে তাদের উন্নয়ন দেখানোটা একটা বিশেষ লক্ষ ছিল এই আয়োজনের।
অবশ্য না গেলে টিআরটি বা টার্কিশ রেডিও অ্যান্ড টেলিভিশন করপোরেশনের কার্যক্রম জানাও যেত না। জানা হত না তারা কত উন্নত মান নিয়ে এখন বিশ্বের প্রধান টিভি সিরিজ রফতানিকারক দেশ। আর একটা বিষয় লক্ষ্যণীয় ছিল, আমন্ত্রিত দেশগুলো বেশিরভাগই ছিল মুসলিম রাষ্ট্র। সাংবাদিকেরাও ছিলেন প্রায় সবাই মুসলিম।
তুরস্ক যাওয়ার দু’দিনের মাথায় ২২ নভেম্বর ‘আতাতুর্কের দেশে’ শিরোনামে একটা কলাম লিখেছিলাম। ওই লেখায় বলেছিলাম তুরস্কের সংস্কৃতির অভিজ্ঞতা নিয়ে পরে আরেকটি লিখব। এটি তারই ধারাবাহিকতা। আমাদের বৈঠকটি হয়েছিল আনতালিয়া শহর থেকে দূরে ভূমধ্যসাগর তীরের একটি রিসোর্টে, মোটামুটি বিচ্ছিন্নই বলা চলে। ইউরো-এশিয়ান দেশ তুরস্ক দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার আনাতোলিয়া উপদ্বীপের সম্পূর্ণ অংশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বলকান উপদ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত। আমাদের অবস্থান আনতালিয়া পড়েছে আনাতোলিয়া অংশে।
সম্মেলন শেষে ইস্তাম্বুলেও গিয়েছিলাম। সেখানে ছিলাম ইউরোপ অংশে। ইতিহাসের বিখ্যাত শহর কনসটান্টিনোপল। যার বর্তমান নাম হয়েছে ইস্তাম্বুল। কনসটান্টিনোপল ছিল রোম সম্রাজ্য দ্বিধাবিভক্ত হওয়ার পর পূর্ব অংশের রাজধানী। রোমানেরা বিধিতে বড়। সব বিধিবিধান রচিত হয়েছিল এ কনসটান্টিনোপল শহরে।

রোমান কোড রচনা করেছিলেন অগাস্টিন। হামুরারি কোড, রোমান কোড আর মহাম্মডেন কোড- এই তিন বিধিতেইতো বিশ্ব সভ্যতার ভিত্তি নিহিত। বিধি ছাড়া সভ্যতার পত্তন হয় না। জঙ্গলেতো সভ্যতা নেই। উসমানিয়া খেলাফতের সুলতান আলফাতিহ্ ১৪৫৩ সালে কনসটান্টিনোপল বিজয় করেছিলেন। হযরত মুহাম্মদ (স.) এর একটি হাদিস আছে। এ বিজয়ের কথা বহুপূর্বেই বলা হয়েছে। ‘অবশ্যই অবশ্যই কুস্তুনতুনিয়া বিজয় হবে’ (মুসনদে আহাম্মদ)। কনসটান্টিনোপলকে আরবিতে কস্তুনতুনিয়া বলে। তুর্কিরা নাম রেখেছিল ইস্তাম্বুল।

ইস্তাম্বুলের আয়া সুফিয়া। এটি খ্রিস্টানদের গির্জা। আয়া সুফিয়াকে বলা হয় দুনিয়ার অষ্টম আশ্চর্য। সুলতান নাকি আয়া সুফিয়ায় শোকরানার নামাজ পড়েছিলেন। এখন নামাজ হয় না। আনাতোলিয়া ইযুথ অ্যাসোসিয়েশন- এর সভাপতি ছালেহ্ তুরান দেড় কোটি স্বাক্ষর সংগ্রহ করেছেন আয়া সুফিয়ার নামাজ পড়ার ব্যবস্থার দাবিতে।

খেলাফত উচ্ছেদ করে কামাল আতাতুর্ক যখন প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাষ্ট্রীয় নীতি হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। আতাতুর্কের সৈন্যবাহিনীও ছিল ধর্মনিরপেক্ষ আদর্শে বিশ্বাসী। কামাল আতাতুর্ক যখন তুরস্কের অস্তিত্ব রক্ষায় মিত্রবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধরত তখন সুলতান এবং সমগ্র ইসলামিক ফোর্স মিত্রবাহিনীর হাতের পুতুল হিসেবে কামালের বিরোধিতা করেছিলেন। ‘খলিফা সেনা’ গঠন করে কামালের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন।

কামাল যখন বিজয়ী হন এবং সুলতান যখন লন্ডনে পালিয়ে যান তখন তিনি তুরস্কের ইসলামিক ফোর্সের প্রভাব খর্ব করার জন্যই ধর্মনিরপেক্ষতার পথ বেছে নেন। কামাল আরবির পরিবর্তে তুর্কি ভাষায় আজানের প্রবর্তন করেন। সালতানাত প্রতিষ্ঠার পূর্বে তুর্কি হরফে তুর্কি ভাষা লিখা হত কিন্তু তুর্কি সালতানাত প্রতিষ্ঠার পর সুলতানেরা আরবি হরফে তুর্কি ভাষা লেখার নিয়ম প্রবর্তন করেছিলেন। কিন্তু কামাল আতাতুর্ক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর রোমান হরফে তুর্কি ভাষা লেখার প্রথা প্রবর্তন করেন।

পর্দা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করেছিলেন। মেয়েরা ঢিলেঢালা আচ্ছাদন আবৃত হয়ে চলার পরিবর্তে ইউরোপীয় মিনি স্কার্ট পরার প্রথা চালু করেছিলেন। কামাল আতাতুর্ক ইসলামিক ফোর্সের কর্মকাণ্ডে বিরক্ত হয়ে ইসলামের প্রতি বৈরিভাব পোষণ করেছিলেন। এটি তার সুবিবেচনা প্রসূত কাজ বলে ইসলাম জগৎ গ্রহণ করেনি। তার এমন কর্মকাণ্ডে ভারতের মুসলমানেরা এবং উত্তর আফ্রিকার মুসলিম জনগোষ্ঠী তার ওপর বিরক্ত হয়েছিল।

তুরস্ক প্রজাতন্ত্রে এরবাকন প্রথম ইসলামিক নামে ইসলামিক ওয়েলফেয়ার পার্টি গঠন করেন। ওয়েলফেয়ার পার্টি ক্ষমতায়ও গিয়েছিল। কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষ সামরিক বাহিনীর কারণে ক্ষমতায় থাকতে পারেননি। বর্তমান প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান ওই মন্ত্রিসভার সদস্য ছিলেন। এর আগে ইসলামিকরণের অভিযোগে আদনান মেন্ডারিসের ফাঁসি হয়, যদিও তাদের পার্টি ইসলামিক পার্টি ছিল না। তিনি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তার মন্ত্রিসভার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফাতিন রুশদি ও অর্থমন্ত্রী হাসান বেলাতকানকেও ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল।

তুরস্কের মানুষ যে ধীরে ধীরে ব্যক্তিগত জীবনে ইসলামি চেতনার দিকে আকৃষ্ট হচ্ছে তার কিছু প্রতিফলন উপলব্ধি করা যায়। রাজপথে দেখা যায় সিংহভাগ তুর্কি নারী ইউরোপীয় ড্রেস পরে ঘুরছেন তারা আতাতুর্কপন্থী। আবার দেখা যায় কিছু নারী হেজাব পরেছেন। তাদেরকে এরবাকনপন্থী বলা যায়। ইসলামিক ওয়েলফেয়ার পার্টির নেতারা পরবর্তীতে ভার্চু পার্টি গঠন করেছিলেন। আবার এক পর্যায়ে তারাই পার্টির নাম পরিবর্তন করেন। এখন ওই পার্টির নাম জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি। বর্তমান এ দলটিই তুরস্কের ক্ষমতায়।

এরদোয়ান এবং তার পার্টি আদর্শের দিক থেকে কামাল আতাতুর্কের বিরোধী। কিন্তু জাতির পিতা হিসেবে কামাল এতই জনপ্রিয় যে এরদোয়ানের তাকে অবহেলা করার সুযোগ নেই। এরদোয়ান এখন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট। তিনি পূর্বে দুই বার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তুরস্কের শাসনতন্ত্রে দুইবারের অধিক কাউকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার অনুমতি দেয় না তাই এরদোয়ান এখন প্রেসিডেন্ট হয়েছেন এবং শাসনতন্ত্র সংশোধন করে প্রেসিডেন্টকে সব ক্ষমতার আধার বানিয়েছেন।

এরদোয়ান জনপ্রিয় ব্যক্তি। গত মধ্য জুলাইয়ে তুরস্কে সামরিক অভ্যূত্থান হয়েছিল। এরদোয়ানের আহ্বানে সাধারণ মানুষ রাজপথে নেমে আসে এবং ট্যাংকের সামনে শুয়ে থাকে। শেষ পর্যন্ত সামরিক অভূত্থান ব্যর্থ হয়। এই অভ্যূত্থান এরদোয়ানের সাজানো কিনা এটা নিয়ে বহিরবিশ্বে প্রশ্ন উঠেছিল। আমারও আগ্রহ ছিল জানার। তুরস্কের কয়েকজন সাংবাদিক এবং সাধারণ জনগণের সঙ্গে আলাপ করে জানলাম তাদেরও এমন ধারণা ছিল শুরুতে। আমাদের একজন অনুবাদক জানালেন, যখন দেখা গেল অভ্যূত্থানকারীরা পার্লামেন্টে আক্রমণ করেছে তখন জনগণ এটাকে এরদোয়ানের চালাকি মনে করেনি। তারা মনে করেছে এটা রাষ্ট্রের ওপর আক্রমণ। তখনই দলে দলে মানুষ রাস্তায় নেমে আসে। অভ্যূত্থানকারীদের এটি ছিল চরম ভুল।

তুরস্কের লোকেরা দেশপ্রেমিক এটি বিশ্ব স্বীকৃত। কামাল আতাতুর্কের নেতৃত্বে আনাতোলিয়ার সাধারণ কৃষকরা তুরস্কের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য দলে দলে প্রাণ দিয়েছিল। জুলাইয়ের অভ্যূত্থানেও এরদোয়ান বিরোধীরাও দেশপ্রেমের টানে তার পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল। তাদের ধারণা ছিল আমেরিকা সামরিক বাহিনীকে হাত করে তুরস্ককে আমেরিকার কব্জায় আনতে চায়। অবশ্য এই অভ্যূত্থানের কারণে বহু সামরিক অফিসার, পুলিশ, সাধারণ সেনা বিচার বিভাগের বিচারক চাকরি হারিয়েছেন এবং বিচারের সম্মুখীন হয়েছেন। বহু কর্মকর্তাকে হত্যাও করা হয়েছে।

তুরস্কের সৈন্যসংখ্যা সাড়ে আট লাখ। সাধারণ মানুষ অভ্যূত্থান ব্যর্থ করে দিয়ে সৈন্য বাহিনীকে উপযুক্ত শিক্ষা দিয়েছেন। আবার প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানও নিরাপত্তার ঝুঁকির মুখে এসে উপস্থিত হয়েছেন। বিপুল বহরের নিরাপত্তা দল ছাড়া তিনি নড়াচড়া করেন না।

এই বছর এরদোয়ান ইস্তাম্বুল বিজয়ের ৫৬১তম বার্ষিকী পালন করেছেন। এ বিজয়ের মধ্য দিয়ে বাইজান্টাইন সম্রাজ্যের পতন হয়েছিল। এরদোয়ান এ অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে বলেছেন, ‘এ ছিল দুয়ার ও হৃদয়ের শেকল ভাঙার এক মহান বিজয়।’ 

তুরস্কে গিয়ে এটা উপলব্ধি করেছি তুরস্কের লোকেরা আত্মম্বরি। সম্ভবতো ওসমানিয়া খেলাফতের গৌরবময় ইতিহাসই তাদের আত্মম্বরিতার পেছনে কাজ করছে। ওসমানিয়া খেলাফতের গৌরবময় দিবসগুলোকে এরদোয়ান সরকার ঘটা করে পালন করছেন। খেলাফত শব্দটা ইসলাম জগতে আবেদন ও আবেগ সৃষ্টিকারী শব্দ। ভারতের মুসলমান এবং মিশরের মুসলমানেরা কামাল আতাতুর্ককে প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না করে খেলাফত প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানিয়েছিলেন এবং কামালকে খলিফা হওয়ার অনুরোধ করেছিলেন। কামাল আর্তাতুক তা করেননি।

এরদোয়ান ধীরে ধীরে খেলাফত আর খলিফার পথে অগ্রসন হচ্ছেন কিনা কে জানে। ‘সুলতান সুলেমান’ টিভি সিরিয়ালের কাহিনি সবাই নিশ্চয়ই জেনে গেছেন। দীপ্ত টিভিতে বাংলায় ডাবিং করা এই সিরিয়াল ছয় বছর আগে যখন তুরস্কে প্রচার শুরু হয় তখন রাস্তা গাড়ি শূন্য হয়ে যেত। এরপর একের পর এক তুরস্কে নির্মিত হচ্ছে ইতিহাস নির্ভর টিভি সিরিয়াল আর চলচ্চিত্র। মহিলা পুরুষ সবাই দেখছে।

এসব কাহিনি লোকজনের মধ্যে বিশাল একটা প্রভাব ফেলেছে। তারা নিজেদের ইতিহাস শুনে দেখে নিজেদেরকে বিশ্বের বৈশিষ্টপূর্ণ জাতির একটি বলে বিবেচনা করছে। এমনকি পর্যটক আকর্ষণের কেন্দ্রগুলোতে তুর্কিরা ওসমানিয়া সম্রাজ্যের সুলতান, রাণী সেজে বসে থাকে। পর্যটকরা লিরার বিনিময়ে তাদের সঙ্গে ছবি তুলতে পারে।

কানাডা প্রবাসী এক তুর্কি জানালেন, ‘জনগণ একটা স্বপ্নের মধ্যে  আছে। তারা এই ছিল, ওই ছিল, বিশ্বে তাদের আধিপত্য ছিল-  এটা ভেবে একধরনের সুখ অনুভব করছে’। ৬২৩ বছরের অটোমান সাম্রাজ্য। এখন সেই শানশওকত না থাকলেও  দেমাগ একটু দেখালে অবশ্য বেমানান হয় না।

আমরা যে অনুষ্ঠানে যোগদান করেছি তার মূল পরিকল্পনায় একটা প্যান ইসলামিক আবহ ছিল বলা চলে। শিয়া, সুন্নি, সালাফি, কাদিয়ানি এত ফেরকার মাঝে প্যান ইসলামিজম সম্ভব হবে বলেতো মনে হয় না। তুরস্ক উন্নয়নশীল আটটি মুসলিম দেশের মুরুব্বি হতে ডি-এইট জোটের যাত্রা শুরু করেছিল। বাংলাদেশও তার সদস্য এবং ঢাকায় শীর্ষ সম্মেলনও অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জোটের ফলাফল খুব একটা আসেনি। এখন এরদোয়ানের কাণ্ড দেখলে মনে হয় পাশ্ববর্তী মুসলিম দেশগুলোতে বিশেষ করে সোভিয়েতের স্বাধীন মুসলিম দেশগুলোকে নিয়ে তার আলাদা পরিকল্পনা রয়েছে। তাদের সঙ্গে তুরস্কের ভাষারও প্রায় মিল আছে। সেখানে একটা সংস্কৃতিক আগ্রসন চালানোর চিন্তায় তুরস্ক এগুচ্ছে।

ঊনবিংশ শতাব্দীতে জামাল উদ্দীন আফগানি একবার প্যান-ইসলামিক আন্দোলন সৃষ্টি করার মানসে মুসলিম বিশ্ব সফর করেছিলেন। তুরস্কের সুলতান আব্দুল হামিদ তাকে পাগলভেবে জেলে আটক রেখে ছিলেন। মধ্য প্রাচ্যের রাষ্ট্রগুলো আত্মকলহে ধ্বংস হয়ে গেল নিজেদের মাঝে প্যান-ইসলামিক মনোভারের অনুপস্থিতির কারণে। এরদোয়ানের মনোভাব যদি সত্যি সত্যি প্যান ইসলামিজম বা মুসলিমদের ঐক্যকেন্দ্রিক একটি রাজনৈতিক আন্দোলন হয়ও, মনে হয় না বিশ্ব রাজনীতির বর্তমান বৈরি বাতাসে তিনি সফল হবেন।

লেখক: সাংবাদিক ও শিক্ষক

[email protected]

 

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
পানিতে ডুবে ভাইবোনসহ ৩ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাইবোনসহ ৩ শিশুর মৃত্যু
‘এমপি হতে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে, এটা তুলবো, এটুকু অন্যায় করবো-ই’
‘এমপি হতে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ হয়েছে, এটা তুলবো, এটুকু অন্যায় করবো-ই’
ইডি হেফাজতে আরও ৪ দিন কেজরিওয়াল
ইডি হেফাজতে আরও ৪ দিন কেজরিওয়াল
ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নারী উন্নয়ন ফোরামের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ভাইস চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে নারী উন্নয়ন ফোরামের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ