X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

প্রমিত বাঙলা ভাষার বানান প্রসঙ্গে: এক

বেগম জাহান আরা
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১৬:১৫আপডেট : ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১৬:২১

বেগম জাহান আরা অনেক প্রশ্ন শুনি প্রমিত বাঙলা বানান লেখার জন্য। কারো ধারনা এই বানান আমার মনগড়া। বারবার লেখার শেশে লেখে দিই, ‘প্রমিত বাঙলা বানানের দায় লেখকের’। কিন্তু সেখানে প্রায় দেখি লেখা থাকে, ‘বানান রিতি লেখকের নিজস্ব’। আমার খমতা কি যে, বাঙলা বানান তৈরি করি? নিজস্ব বানানে লেখি? কেনো আমি প্রমিত বাঙলা লেখি, সে কথা অনেকবার অনেক লেখাতে বলেছি। মনে হয় আবার বলতে হবে। শুধু লেখার প্রকাশকদের জন্য নয়, পাঠক প্রজন্মের জন্যও বলতে হবে আবার।
শতাব্দিরও বেশি সময় ধরে বৈয়াকরনেরা যা বলে গেছেন, যেমন বাঙলায় দির্ঘ ঈ/ঊ এবং তাদের কার নেই। আমি সেটা মান্য করি। কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৩৪-৩৬ সালে) এবং পরে বাঙলা একাডেমি, ঢাকা(১৯৯২, ২০১২ সালে) প্রমিত বাঙলা বানান সম্বন্ধে প্রথমেই বলেছে, ততসম শব্দের বানান অপরিবর্তিত থাকবে। তারপরে, যে সব ততসম শব্দে হ্রস্ব ই/উ এবং দির্ঘ ঈ/ঊ ও তাদের কার দুটোই আছে, সেখানে বাঙলা বানানে শুধু হ্রস্ব ই/উ এবং তাদের কার ব্যাবহ্রিত হবে। আমি তাই করি।
যে কথা এখানে অস্পষ্ট, তা হলো, ততসম শব্দ চেনার উপায় কি?  দির্ঘ ঈ/ঊ এং তাদের কার দেখে? নাকি উচ্চারন শুনে? সে বিশয়ে কোনো দিক নির্দেশনা নেই কোথাও। পাশাপাশি এও বলা হয়েছে, নিয়মে বর্নিত ব্যাতিক্রম ছাড়া ততসম বা সংস্ক্রিত শব্দের নির্দিশট বানান অপরিবর্তিত থাকবে (ব্যাতিক্রমি কিছু শব্দের একটা ছাড় আছে এখানে)।কিন্তু তা কি থেকেছে? বাঙলা তো সংস্ক্রিত বানানের কৌলিন্য বজায় রাখতে পারেনি তাদের অনার্য সভাবের জন্য। সংস্ক্রিত বানানে যেখানে কুলিন অকুলিন দুটো বানানই শুদ্ধ, বাঙলা সেখানে অকুলিন বানানই তুলে নিয়েছে। আগে মুখে, পরে লিপিতে। আমি তার বাইরে নই।
বলা হলো, সংস্ক্রিত বানান অপরিবর্তিত থাকবে। কিন্তু ‘রেফ-এর পর দিত্ব’ বাদ দেয়া হলো। তাতে  চর্চ্চা হলো চর্চা, ধর্ম্ম হলো ধর্ম, অর্জ্জন হলো অর্জন, কার্ত্তিক হলো কার্তিক, কার্য্য ও সূর্য্য হলো কার্য ও সূর্য, ইত্যাদি। দারুন বিপ্লবাত্মক সংস্কার হয়ে গেলো। অনার্যের হাতে আর্য ভাশার বানান নতুন রুপ পেলো। এখানে দুটো বানানের কথা বিশেশ ভাবে বলতে হবে, যেমন ‘সূর্য্য, কার্য্য’ বানান থেকে যদি য-ফলা বাদ দেয়া হয়, তাহলে ‘বৈশিশট্য, দারিদ্র্য, চারিত্র্য’ থেকে য-ফলা বাদ দিলে ত্রুটি কোথায়? ‘কার্য্য এবং সূর্য্য’ শব্দে রেফ-এর পর য তাকায় তা দিত্বও হয়নি। হয়েছে যৌগিক বর্ন। মানে, দিত্ব তথা যৌগিক বর্ন হলে ‘য-ফলা’ ও থাকবে না। কারন, তখন য-ফলার উচ্চারন আর পাওয়া যায় না। আমি সেটাই অংকের সুত্রের মতো বুঝে নিয়েছি। মানিও সেটাই। আসলে বাঙলা বানান এরকমই সহজ।

সেই যে ১৮০১ সালে বাঙলা গদ্য স্রিশটি হলো, তখন সংস্ক্রিতমন্য পন্ডিতদের হাতে সংস্ক্রিতানুকারি এবং সংস্ক্রিতানুসারি যে বানান বাঙলা গদ্যের ওপর চাপানো হয়েছিলো, তাকে আমরা রেখেই দিয়েছি। ভাবিনি কিছু বানান নিয়ে। গদ্য পেয়েই মহা খুশি ছিলাম। বাঙলা বানানের ওপরে যে সংস্ক্রিতের পুরু হিজাব  পরিয়ে দেয়া হলো, সেটা বুজ্ঝিনি। এবং সেই হিজাব খোলার কথা ভাবতেই পারিনি। যে শব্দ কোনোদিন উচ্চারন করতে পারিনি এবং যা উচ্চারনানুগ বানানে লেখা হয় নি, লিপিতে সেগুলোকে পরম অজ্ঞতায় লালন করেছি শতো শতো বছর। ঢেকে রেখেছি বাঙলার সরল শোভা। ভাষা বিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে আমি যখন বাঙলা ভাষার চরিত্র এবং তার অন্তর্গত বিজ্ঞানকে বুঝতে চেশটা করেছি, তখন থেকে মনে হয়েছে, বাঙলাকে বাঙলা বানানে লেখিই নি কখনো আমরা। ক্রমে গবেশনার বরাতে আমি সাহসি হতে চেয়েছি।

কারও সাথে আলাপ আলোচনা করলে সমর্থন তো দুরের কথা, নেতিবাচক কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমার বিজ্ঞানলগ্ন বাস্তবতার সাথে বাঙলার চরিত্র যখন মিলে যায়, তখন আবার নতুন উদ্যমে প্রমিত বাঙলা বানান নিয়ে কথা বলি। এখন তো বাঙলা বানান লেখিই। যার ব্যাখ্যা সম্বন্ধে আমি প্রায় নিঃশংক। তবে অন্যের কথা শুনবো না, মানবো না, এমন নয়। বরং চাই, অনেকে কথা বলুন, সমালোচনা হোক। তার মধ্যে বিজ্ঞানমনস্কতা থাকতে হবে। থাকতে হবে বাঙলার ছাঁচ-বৈশশটের রুপের কথা। গা-জোয়ারি মানতে পারবো না।

এটুকু বক্তব্যের জন্য যে শব্দগুলোর প্রমিত বানান লেখেছি, সেগুলোর কিছু ব্যাখ্যা দেয়া দরকার এখানেই।  যেমনঃ ভাষা, খমতা, সভাব, লেখি, বৈশিশট, ইত্যাদি।

১) ভাশা লেখার জন্য ‘ষ’ ব্যাবহার করিনি, কারন উপমহাদেশের খ্যাতনামা বৈয়াকরনেরা বলেছেন, মুর্ধা ষ/ণ প্রাচিন বাঙলাতেই লুপ্ত হয়েছে। তবে তাঁরা নিজেরাই নিজেদের কথা অনুসরন করেন নি। প্রজন্মের জন্য রেখে গেছেন মহা বিভ্রান্তি। সেটাই সমস্যা এবং বিভ্রান্তির জন্ম দিয়েছে। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে আমি তাঁদেরই কথা মান্য করেছি।নিজের ইচ্ছেতে করনি। কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তো বলেছিলো, ‘বাঙলার তিন স/শ/ষ থেকে যে কোনো দুইটা শ বাদ দেয়া যায়। আমি সেটা মনে করিনি। কারন বাঙলা শব্দের আদিতে ‘স’(S-এর মতো ধনি) না থাকলেও বিদেশি শব্দ বাঙলায় লেখতে বর্নটার প্রয়োজন হয়। যেমন ‘স্টেশন, স্টাডি, স্কুল, সফর মাস, সালাম’ ইত্যাদি শব্দে লেখতে হয়। আমি আধুনিক বাঙলার চাহিদাকে বাদ দিতে পারিনি। তবে ‘ষ’-কে আমরা কোনোদিন উচ্চারন করতে পারিনি। আমাদের উচ্চারনে ‘শ/ষ’ একই ধনি। প্রমিত বাঙলায় শুধু নয়, বাঙলাভাশির মুখে ঐ দুটো বর্ন কোনোদিনই আসেনি। শুধু শুধু লিপিতে ‘ষ’ রেখে মুখে ‘শ’ উচ্চারন করা কেনো আর? তালব্য শ দিয়েই লেখবো বাঙলা বানান।

২) লিখি না লেখে ‘লেখি’ লেখার কারন, লিখি সাধু ভাশার বানান। আর লেখি প্রমিত বাঙলার বানান। যদিও এখনও ‘লেখি এবং লিখি’ দুটোই বানানে এবং উচ্চারনে চলছে। লেখ ক্রিয়ামুলের জন্য তিনটে রুপ পাওয়া যায়, যেমন; ‘ল্যাখ, লেখ, লিখ’। তুই সম্বোধনে বলি, ‘তুই ল্যাখ’, কিন্তু ‘তুমি লেখো, আপনি লেখেন’ বলি। দিতিয় ব্যাক্তির জন্য কেউ বলেন এবং লেখেন, ‘তুমি লিখো, আপনি লিখেন’। আমার বিচারে ‘লেখো, লেখেন’ বেশি প্রমিত। তবে এখানে গ্রহনযোগ্যতার জন্য আরও অপেক্ষা করতে হবে বলে মনে হয়। শুরুটা তাই গুরুত্বপুর্ন।

৩) ক্ষমতা না লেখে ‘খমতা’ লেখার কারন, বাঙলা শব্দের আদিতে ক্ষ-র উচ্চারন সাধারন ‘খ’-এর মতো। তা ক+খ বা ক+ষ রুপে উচ্চারিত হয় না। একই কারনে ‘ধবনি’ বানানে ধ-এ ব-ফলা দিই না। এই ব-ফলার কোনো উচ্চারন নেই। আর শব্দের মধ্যে ক্ষ-র উচ্চারন ক+খ=ক্ষ হয়। কখনও কোনোদিন এই বর্নের বাঙলা উচ্চারন ‘ক+ষ’ রুপে উচ্চারিত হয়নি। পরিক্ষা, শিক্ষক, রক্ষা, ক্ষমা-কে বাঙলাভাশি কখনও ‘পরিকষা, শিকষক, রকষা, কষমা’ রুপে উচ্চারন করেনি। বলা হয়েছে ‘খিয় বা যুক্ত-খ’, মানে আমরা তেমনই পড়েছি। উচ্চারন করেছি আমরা শব্দের শুরুতে ‘খ’ এবং মধ্যে ক্ষ(ক+খ) রুপে। একে উচ্চারনানুগ বানানে আনার জন্য প্রমিত বাঙলা বানানে আনতে চেয়েছি। তাছাড়া বাঙলা শব্দের আদিতে কোনো দিত্ব বা যৌগিক বর্নের উচ্চারন পাওয়া যায় না। একই কারনে নেই ‘সভাব’ বানানের খেত্রে ‘স-এ ব-ফলা’, লেখা হয়েছে ‘সভাব’(স্বভাব না)। এটাই বাঙলার বৈশিশট। বাহুল্য তার পছন্দ হয় না।

৪) বাঙলা বানান ‘ঙ’ দিয়ে লেখার একমাত্র কারন, একটা বর্নেই যেনো আকার, ইকার, একার, উকার দিতে পারি। মুলে ‘ঙ’ আর ‘ং’, দুটোই ‘অং’ ধনি দেয়। বর্নমালা সংস্কারে যদি বর্ন কমাতে হয় কোনোদিন, তাহলে অনুস্বার-কে বাদ দেয়া যাবে সহজে। যেমন এখন খন্ড-ত প্রায় বাদই গেছে। আমরা একদিকে লেখি ‘রঙ, ঢঙ’, আবার লেখি ‘বিদ্যুত, উচিত’। এই সরলতাই বাঙলা ভাশার আসল ছাঁচ বলে মনে করি।

৫) দির্ঘ ঈ/ঊ এবং তাদের কার বানান থেকে বাদ দেয়ার কারন প্রথমেই ব্যাখ্যা করেছি। ব্যাখ্যা করেছি ‘ণ/ষ’ বর্ন না লেখার কারন। এদের কেউই বাঙলা ভাশার নিজের ধনি নয়। সেটা সংস্ক্রিত থেকে ধার করা এবং বাঙলা ভাষার দেহে খচিত করা বা চাপিয়ে দেয়া বর্ন।

৬) বৈশিশট-তে য-ফলা দেয়া হয়নি। তার কারন, দিত্ব বা যৌগিক বর্নের পরে য-ফলা বাদ দিয়েছে কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বহু আগেই। যেমন সূর্য্য > সূর্য, কার্য্য > কার্য। বানানে রেফ, মানে র+য-এর যৌগিক বর্নে আর য-ফলা রাখা হয়নি। তাই শ+ট-এর যৌগিক বর্নে য-ফলা রাখার বাহুল্য থাকা উচিত না বলেই মনে করেছি। সেজন্য এই রকম যৌগিক বর্নের পর আমি য-ফলা বর্জন করেছি। এটাও আমার সিদ্ধান্তের বিশয় নয়। আমি কোলকাতার পন্ডিতদের সুত্রগুলো নিয়ে অংক করেছি মাত্র।

শুধু এইটুকু না, প্রমিত বাঙলা বানানের আরো অনেক কিছু এখনও অচর্চিত থেকে গেছে। কিন্তু অপরিবর্তিত থাকে নি। নিশ্চয় মনে আছে, আমরা এক সময় লেখেছি, ঊর্দ্ধ (দ+ধ-এ রেফ) বানান। কখন তার পরিবর্তন হয়েছে, কেউ লক্ষ(‘ক্ষ’ যুক্ত অক্ষর বিধায় য-ফলা নেই) করিনি। পরিবর্তনের ধারা হয়েছে, প্রথমে ঊর্ধব, তারপর ঊর্ধ, তারপর এখন লেখি উর্ধ। কোনো অসুবিধে তো হয় না পড়তে বা বুঝত? এরকম আরো অনেক বানান আছে, যেগুলো নিজে নিজেই গায়ের মুখের সংস্ক্রিত হিজাব খুলে ফেলেছে। নিজের সহজ সরল ও শক্তিশালি বাঙলামন্ত রুপ মেলে দিয়েছে আমাদের বানানে। উচ্চারনে তো ছিলোই আগে। তাই তো বার বার বলি, উচ্চারনানুগ বানানই প্রমিত বাঙলা বানান। আমরা কিছু না করলেও বাঙলা ভাশার নিপাট এবং নিখাঁদ শক্তিশালি প্রবাহে ভেতরে ভেতরে আপন রুপ পরিবর্তন করে তার  প্রকাশ দেখায় বাঙলার ছাঁচ।

কদিন আগেই একটা ছোটো লেখায় ‘য-ফলা বনাম য-ফলা আকার’ সম্বন্ধে কিছু বলেছি। সেখানে বলেছি, শুধু য-ফলা দিলেও য-ফলা আকারের মতো উচ্চারন, য-ফলা আকার দিলেও সেই একই উচ্চারন। যেমন, ব্যবহার, ব্যয় এবং ব্যাকরন, ব্যাবসা-র মধ্যে উচ্চারনগতো কোনোই পার্থক্য নেই। তাই ‘ব্যা-ই’ যদি বোঝাতে হয়, তবে ‘য-ফলা আকার’ দিলে বাঙলা উচ্চারনে এবং বানানে সমতা থাকে। তাহলে একবার য-ফলা দেয়া, আর একবার য-ফলায় আকার দেয়ার এলেবেলে রিতি রাখতে হয় না। বাঙলা বানানে আর বিভ্রান্তিও থাকে না। শিশুদের এমন বানান মুখস্ত করার কশট থেকে রেহাই দেয়া যায়। সহজে শিখতে পারে তারা বাঙলা বানান।

স্টাডির জন্য একবার একেবারে দেশের প্রান্তিক এক গ্রামের প্রাথমিক স্কুলে গিয়েছিলাম। সেখানে শুনেছি, ছেলেমেয়েরা বাঙলা বানান ভুল করে খুব। তখন কিছু বলিনি। বিশয়টা তো বুঝেই ছিলাম। ভেবেছিলাম, একদিন পাঠ্যবইয়ে পাবে শিশুরা প্রমিত বাঙলা বানান। তেইশ বছর কেটে গেছে তারপর। বাঙলা বানানের সাথে এখনও শিশুদের পরিচয় ঘটেনি। বাঙলাকে ওরা মাত্রিভাশার মতো করে চেনার সুজোগ পায় নি। দুলে দুলে সংস্ক্রিত বানান মুখস্ত করে। মুখে বলে ‘ডালিম’ লেখতে হবে ‘দাড়িম্ব’, এই রকম অবস্থা আর কি! দোশটা সম্পুর্ন আমাদের। জাবতিয়(য-কোনোদিন ‘জ’ ছিলো না, এর উচ্চারন  ‘ইয়’,) আলোকিত শিক্ষিত বাংলাভাশাপ্রেমি মানুশদের। তাই ঠিক করেছি, কাজগুলো করে যাবো একা একাই। আমাকে সাহস দেবে বি্জ্ঞানের বাতিঘর। প্রেরনা দেবে প্রাক্রিত বাঙলাভাষা। যাকে আমরা লোকজ বা উৎস ভাষা বা আঞ্চলিক ভাষা বলে থাকি। সেখানেই আছে খাঁটি বাঙলার মনি মানিক্যতুল্য উপাদান।

[প্রমিত বাঙলা বানানের দায় লেখকের]
লেখক: সাবেক প্রফেসর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ভাষা বিজ্ঞানি ও কথাসাহিত্যিক

 

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ