X
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
১০ বৈশাখ ১৪৩১

চলো দুর্জয় প্রাণের আনন্দে

আবদুল মান্নান
১৫ এপ্রিল ২০১৭, ১৩:২১আপডেট : ১৫ এপ্রিল ২০১৭, ১৭:০০

আবদুল মান্নান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা ইনস্টটিউটের শিক্ষার্থীরা প্রতিবছরের মতো এ বছরও ইনস্টিটিউটের বাইরের দেয়ালে বাংলা নববর্ষকে বরণ করার জন্য বেশ বড় একটি ম্যুরাল এঁকেছিলেন। ম্যুরালে শতভাগ বাঙালিয়ানা ছিল। দীর্ঘ প্রায় পনেরো দিন তাদের এই শিল্পকর্ম নির্মাণ করার জন্য দিন-রাত পরিশ্রম করে তারা সৃজনশীলতার স্বাক্ষর রেখেছিলেন। প্রতিবছরের ম্যুরাল পরের বছর নতুনটা না আসা পর্যন্ত স্থায়ী হয়। পহেলা বৈশাখে ইনস্টিটিউট থেকে শত-শত ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও সাধারণ মানুষ সকালে বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। রাস্তার দুই ধারের মানুষ তাদের করতালি দিয়ে স্বাগত জানায় এবং আবহমান বাঙালির এই উৎসবে সামিল হয়। শিক্ষার্থীদের এই আনন্দের ঠিক পূর্ব মুহূর্তে একদল নির্বোধ খবিশ পহেলা বৈশাখের জন্য আঁকা এই ম্যুরালের ওপর একদিন আগের পোড়া মবিল ঢেলে দিয়ে তা নষ্ট করে শিক্ষার্খীদের এই আনন্দ উৎসবে ব্যাঘাত ঘটাতে চাইলো। এই খবিশরা এতই নির্বোধ যে, তারা বুঝতে অপারগ ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই বাংলাদেশে শহীদদের উত্তরসূরিদের ভয়-ভীতি দেখিয়ে দমন করা যাবে না। কারণ এই প্রজন্ম দুর্জয়, তারা পথের কাঁটা দূর করে প্রাণের আনন্দে পথ চলতে জানে।
চারুকলার শিক্ষার্থীরা ঠিক পর দিনই তাদের পূর্বের কাজই শুধু পুনরুদ্ধারে লেগে গেছে তাই নয় বরং চৈত্রের শেষ সূর্য ডোবার আগেই তারা তাদের সম্পূর্ণ কাজ আবার পুনরুদ্ধার করে ডিসি হিল পার্ক সংলগ্ন সড়কে প্রায় এক কিলোমিটার জায়গা জুড়ে আলপনা এঁকেছে। শুধু নষ্ট মানুষদের নষ্ট করে দেওয়া শিল্প কর্মের একটি অংশ দেয়ালে প্রতিবাদ স্বরূপ রেখে দিয়েছে। তাদের এই প্রতিবাদী কর্মযজ্ঞে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষকরাও সামিল হয়েছেন। কাজ শেষে ‘এখনও গেলো না আঁধার, এখনও রহিল বাধা, আর রেখো না অঁধারে, আমায় দেখতে দাও।’ সময় মতো তার চৈত্র-সংক্রান্তি ও পহেলা বৈশাখ উদযাপন করেছে। সংবাদ মাধ্যমে খবর দিয়েছে এলাকার ইসতিয়াক নামের কোনও এক মাস্তান গত বছর ও এ’বছর চারুকলার শিক্ষার্থীদের শাসিয়ে গেছে তারা যেন এই ধরনের ম্যুরাল আঁকা হতে বিরত থাকে। একজন মাস্তান ইসতিয়াকের হুমকিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভয় পেয়ে যাবে তা এই মূর্খ কিভাবে মনে করলো? এই শিক্ষার্থীরাই তো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে ইসলামী ছাত্র শিবির নামক জামায়াতের সন্ত্রাসীদের কবল থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রায় দুই যুগ আগে মুক্ত করেছে। তখন পেশাসূত্রে আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও উপাচার্য। ১৯৯৯ সালের মার্চ মাসে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এলেন দ্বিতীয় সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করতে। আমার সূচনা বক্তৃতায় বললাম, চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত সরকারি চারুকলা কলেজটি যেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আত্মীকরণ করা হয় কারণ এই কলেজটি নানা কারণে প্রায় অচল হয়ে পড়েছিল। যেহেতু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি চারুকলা বিভাগ আছে সেহেতু এই কলেজ ও বিভাগকে এক করে একটি ইনস্টিটিউট করলে কলেজটি বেঁচে যাবে। প্রধানমন্ত্রী এক কথায় রাজি হয়ে গেলেন এবং ফিরে গিয়ে এই বিষয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করলেন। বাঁধ সাধলেন চারুকলা বিভাগেরই এক শিক্ষক। তিনি প্রধানমন্ত্রীর এই প্রজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি রিট মামলা করলে আত্মীকরণের পুরো বিষয়টি আটকে যায়। ২০০১ সালে জিয়া সরকার গঠন করলে তার নিয়োগপ্রাপ্ত একজন উপাচার্য শেখ হাসিনার জারি করা প্রজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে সিন্ডিকেটে এক সিদ্ধান্ত নেয় এই বলে বিশ্ববিদ্যালয় ওই কলেজ আত্মীকরণ চায় না। সবাই হতবাক। এরই মধ্যে দেশের উচ্চ-আদালত রিট মামলাটি খারিজ করে দেয়। কিন্তু সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্তের কারণে পুরো বিষয়টি একটি দীর্ঘ-সূত্রতায় পড়ে যায়। শেষমেষ সব বাধা পার করে ২০১০ সালের মার্চ মাসে এই কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের সঙ্গে একত্রিকরণ করা হয় এবং তা ইনস্টিটিউটে রূপান্তর করা হয়। আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে যে শিক্ষক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে রিট করেছিলেন সেই শিক্ষকই একই প্রধানমন্ত্রীর হাত হতে পরবর্তীকালে একটি রাষ্ট্রীয় পুরস্কার গ্রহণ করেন। এই ইনস্টিটিউটের সঙ্গে স্বাভাবিক কারণেই আমার একটি আবেগ জড়িত আছে। এর ছাত্র শিক্ষকদের যে কোনও অর্জনই আমি ব্যক্তিগতভাবে আবেগ তাড়িত আর গর্বিত হই। এই যে সব বাধা অতিক্রম করে এবার তারা আগের বছরের চাইতে ঘটা করে চৈত্র সংক্রান্তি ও পহেলা বৈশাখ উদযাপন করলো তার জন্য তাদের প্রাণঢালা অভিনন্দন।
একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের স্বপ্ন নিয়ে একাত্তরে সালে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর খুব দ্রুত গতিতে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার শাখা-প্রশাখা বিস্তার করেছে। স্রেফ রাজনৈতিক কারণে তারা দীর্ঘ একুশ বছর রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পেয়েছে। বঙ্গবন্ধু যে ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছিল বহুদলীয় গণতন্ত্রের নামে সেই ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতি বাংলাদেশে বর্তমানে বাস্তবতা। আবার যারা ধর্মকে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার জন্য ব্যবহার করে তারা সব সময় ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে অথবা ধর্মের নামে অসত্য ফতোয়া দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে। এই বছর ধর্মব্যবসায়ীদের সবচেয়ে বড় প্রতিবাদের বিষয় ছিল মঙ্গল শোভাযাত্রা, যা ইতোপূর্বে জাতিসংঘের ইউনেস্কোর সংস্কৃতির ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে। এই ধারবাহিকতায় সরকার ঘোষণা করেছে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করতে হবে। এই জাত ধর্মব্যবসায়ীরা তারস্বরে চিৎকার করে বললো, এটি ইসলাম ধর্মের পরিপন্থী, এমনকি পহেলা বৈশাখ উৎযাপনও একটি হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি। মঙ্গল শোভাযাত্রা কেন ইসলাম ধর্মের পরিপন্থী হবে, তা পরিষ্কার নয়। ‘মঙ্গল’ মানে ‘ভালো’, ‘শুভ’ বা ‘আনন্দ’। খেলায় জিতলে দেশের মানুষ ‘মঙ্গল’ শোভাযাত্রা বের করে। তারা সেটার নামকরণ করে ‘আনন্দ মিছিল’। এসএসসির ফল প্রকাশিত হলে তখনও স্কুলের ছেলে মেয়েরা ‘মঙ্গল’ শোভাযাত্রা বের করে। পহেলা বৈশাখের সঙ্গে বাংলার কৃষি আর কর আদায়ের একটি যোগসূত্র আছে। বাংলা নববর্ষ সম্ভবত একমাত্র বর্ষপঞ্জি যার কোনও ধর্মীয় ভিত্তি নেই। খ্রিস্টীয় (ভুল করে সবাই ইংরেজি বলে) নববর্ষের সঙ্গে যিশু খ্রিস্টের জন্মের যোগসূত্র রয়েছে। মুসলমানদের হিজরি সন হজরত মুহাম্মদ (স.)-এর মক্কা থেকে মদিনা হিজরত করার সময় হতে গণনা করা হয় (৬২২ খ্রিস্টাব্দ)। আবার তুরস্কে আরবের হিজরি সনের হিসাব ব্যবহার না করে তারা নিজেদের হিসাব মতে ব্যবহার করে। তুর্কিরা নিজেদের কখনও আরব মনে করে না যেমনভাবে ইরানিরাও মনে করে না তারা আরব। ইরানে হিজরি সালের গুরুত্ব তেমন একটা নেই। তারা তিন হাজার বছরের পুরানো ‘নওরোজ’ সাল গণনা করে ( মার্চ ২০-২৪ সরকারি ভাবে)। নওরোজের উৎপত্তি শুরু করেছিল অগ্নিউপাসক জোরাস্ট্রিয়ান বা পার্সিরা। ইরান পরবর্তীকালে তার কিছু পরিমার্জন করেছে। ইরান ও তুরস্কে তাদের নববর্ষ সম্পূর্ণভাবে ধর্মনিরপেক্ষভাবে পালন করা হয় এবং স্কুল কলেজ প্রায় পনেরো দিন বন্ধ থাকে। ইরানে ‘নওরোজ’ উৎসব মুসলমানদের ঈদ উৎসবকেও হার মানায়। ইরান ছাড়াও ‘নওরোজ’ ইরাক, আফগানিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, তাজিকিস্তানসহ মধ্যপ্রাচ্য ও মধ্য এশিয়ার তেরোটি দেশে পালিত হয়। এ সব দেশেই নওরোজ তাদের প্রধান সর্বজনীন উৎসব। খ্রিস্ট্রীয়, হিজরি বা নওরোজ সব নব বছরের সূত্রপাত হয়েছিল কোনও একটি ধর্মীয় ঘটনাকে কেন্দ্র করে, ব্যতিক্রম একমাত্র বাংলা নববর্ষ। এটি চালু করেছিলেন মোগল সম্রাট আকবর মূলত বাংলা থেকে কর-খাজনা আদায় ও তার হিসাব রাখা সুবিধার্থে। ইংরেজ আমল পর্যন্ত বাংলা ছিল সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী অঞ্চল ও দিল্লির মসনদের সব সম্রাট বা ইংরেজ শাসকদের খাজনা আদায়ের প্রধান উৎস ছিল বাংলা। আর খাজনা বলতে বোঝাতো মূলত জমির খাজনা। সেই সময় বেশিরভাগ জমির বন্দোবস্ত দেওয়া হতো হিন্দু জমিদারদের।
পরবর্তীকালে কিছু মুসলমান জমিদারের আবির্ভাবও হয়েছিল। তারা সবাই ছিল বহিরাগত যেমন ঢাকার নবাব পরিবার। বাংলা সন প্রবর্তনের আগে একেক অঞ্চলে একেক ধরনের বর্ষপঞ্জি ব্যবহার করা হতো। সেই মতেই খাজনা আদায় করা হতো, সৃষ্টি হতো বিশৃঙ্খলা। সম্রাট আকবর পুরো ব্যবস্থায় সমতা আনার জন্য একটি অভিন্ন বর্ষপঞ্জি শুরু করেন, যাকে বলা হয় বাংলাবর্ষ। এর ভিত্তি বছর ধরা হয় হিজরি ৯৬৩ সনকে। প্রজাদের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয় সব কর-খাজনা সম্রাটের প্রতিনিধির (নবাব, জমিদার, দেওয়ান প্রভৃতি) কাছে বছরের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখে পরিশোধ করতে হবে। সম্রাটের প্রতিনিধিরা নিজের ভাগটা রেখে বাকিটা দিল্লিতে পৌঁছে দিতেন। পহেলা বৈশাখ খাজনা দেওয়ার পর কৃষকরা (তখন কৃষি খাতই ছিল খাজনার মূল উৎস) আনন্দ ফূর্তিতে মেতে উঠতো। তখন জমি ছিল প্রধানত এক ফসলি। অগ্রহায়ণ পৌষ মাস নাগাদ কৃষকের গোলায় ধান উঠতো। তখন শুরু হতো নবান্নের উৎসব যা ছিল হিন্দু-মুসলমান সবার। যেমনটি ছিল বাংলা নববর্ষের উৎসব। এর সঙ্গে ধর্মের বিন্দুমাত্র সম্পর্ক নেই, যা আমাদের দেশের অর্ধশিক্ষিত ধর্মব্যবসায়ীরা প্রতিবছর প্রচার করে। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে এখন আমাদের চরের পীরদের কথাও শুনতে হয় ।
সুখের ও আনন্দের বিষয় হচ্ছে প্রতি বছরই ধর্মব্যবসায়ীদের গলার স্বর বড় হচ্ছে এবং তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে যারা বাঙালিয়ানা আর বাংলা সংস্কৃতিকে ধর্মের সঙ্গে শরবত বানাতে চায় না পহেলা বৈশাখে তাদের উপস্থিতি আরও বড় আর বর্ণিল হচ্ছে। এ’বছর বাংলাদেশের দেখাদেখি পশ্চিমবঙ্গেও বেশ জাঁকজমকের সঙ্গে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হচ্ছে (১৫ এপ্রিল)। ঐতিহ্যবাহী ছায়ানট এই পহেলা বৈশাখে রমনার বটমূলে তাদের প্রতিবছরের অনুষ্ঠানের পঞ্চাশ বছর পূর্তি করলো। ধর্মব্যবসায়ীদের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে বেশিরভাগ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও দিনটি পালিত হয়েছে। জাতীয় সংসদ ভবনের সামনের সড়কে প্রায় দুই কিলোমিটার জুড়ে আলপনা আঁকা হয়েছে। পুরো ঢাকা শহর প্রায় অচল ছিল। এত রঙ এই শহরের মানুষ সম্ভবত ইতোপূর্বে আর কখনও দেখেনি। পাড়ায়-পাড়ায় অনুষ্ঠান হয়েছে। অনেক বাড়ির ছাদে সকলে মিলে অনুষ্ঠান করেছে। এই একটি অনুষ্ঠান সব বাঙালিকে এক করেছে। এর বাইরে থেকে গেছে যারা উত্তর ভারত আর আরব সংস্কৃতিতে (মুসলমান সংস্কৃতি নয়) বিশ্বাস করে তারা। এটি তাদের সমস্যা । চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের ছাত্রদের ম্যুরালে পোড়া মবিল ঢেলে তা নষ্ট করতে পারে। কিন্তু বাংলার সংস্কৃতিতে যারা বিশ্বাস করে, তাদের লক্ষ্যচ্যুত করা যায়নি। অন্ধকারের জীবরা বুঝতে শিখুক যে, বাঙালি দুর্জয়, তারা সব বাধা উপেক্ষা করে প্রাণের আনন্দে পথ চলতে পারে। ধর্ম নিয়ে যারা ব্যবসা করে তারা খুব বেশি লাভবান হবে না। সবাইকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা ।
লেখক: বিশ্লেষক ও গবেষক

 

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ইয়াবাসহ ইউপি চেয়ারম্যানের ছোট ভাই গ্রেফতার
ইয়াবাসহ ইউপি চেয়ারম্যানের ছোট ভাই গ্রেফতার
‘কত সাহায্য চাওয়া যায়? আমাকে এখন দেহ ব্যবসা করার কথাও বলে’
রানা প্লাজার ভুক্তভোগীর আক্ষেপ‘কত সাহায্য চাওয়া যায়? আমাকে এখন দেহ ব্যবসা করার কথাও বলে’
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
বাংলাদেশের স্পিন বিভাগে পার্থক্য তৈরি করতে চান মুশতাক
বাংলাদেশের স্পিন বিভাগে পার্থক্য তৈরি করতে চান মুশতাক
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ