X
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

মিয়ানমারে কেন এত গণহত্যা?

বখতিয়ার উদ্দীন চৌধুরী
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৭:৩৩আপডেট : ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ১৪:০২

 

বখতিয়ার উদ্দীন চৌধুরী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের লক্ষ্য ছিল ব্রিটিশ উপনিবেশ ভারতের দিকে অগ্রসর হওয়া এবং অধিকার করা। বার্মাও ছিল (মিয়ানমার) ব্রিটিশের  উপনিবেশ। জাপানের জেনারেল তোজো বার্মা থেকে ৩০ জন যুবক নিয়ে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়েছিল। অং সান ছিলেন তাদের নেতা। উ নু আর নে উইন ছিলেন অংসানের মুখ্য লেফটেনেন্ট। এই ৩০ জন সামরিক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত যুবক জেনারেল তোজোর পরামর্শে বার্মায় (মিয়ানমার) এসে স্বাধীনতার জন্য বার্মিজ ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি  গঠন করেছিলেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বার্মিজরা জাপানের পক্ষে ছিল। কিন্তু বার্মার ১৩৫টি নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী ছিল ব্রিটিশের পক্ষে। এখান থেকেই বার্মিজদের সঙ্গে ১৩৫টি নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর সংঘাতের সূত্রপাত। রোহিঙ্গারাও ব্রিটেনের পক্ষ ছিল। তবে রোহিঙ্গাদের নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর লোক হিসেবে বিবেচনা করা হতো না। নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর মাঝে প্রধান হলো কারেন, কাচিল, শান, মন, চীন (মূল চীন নয়) ইত্যাদি। কারেন খুবই শক্তিশালী জাতি। তাদের বসবাস হলো থাইল্যান্ডের সীমান্তে। জেনারেল নে-উইন বোমা মেরে মেরে কারেনদের হত্যা করেছে। অনেক কারেন উপজাতির লোক থাইল্যান্ডে চলে গেছে। অনেকে বার্মায় আছে। তবে বেশির ভাগকেই হত্যা করা হয়েছে।

জেনারেল অং সান স্বাধীনতার পূর্বে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। কিন্তু মন্ত্রিসভার বৈঠক চলার সময় তার প্রতিপক্ষ উসও-এর ষড়যন্ত্রে এক গ্রুপ প্যারামিলিটারি সেক্রেটারিয়েট ভবনে ঢুকে অং সাং ও তার মন্ত্রিসভার সব সদস্যকে হত্যা করে, ১৯৪৭ সালের ১৯ জুলাই। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি বার্মা স্বাধীনতা লাভ করে।উনু স্বাধীন বার্মার প্রথম প্রধানমন্ত্রী হন। ১৯৬২ সালের ২ জুলাই জেনারেল নে উইন ক্ষমতা গ্রহণ করেন। তিনি ক্ষমতা ত্যাগ করেন ১৯৮৮ সালে। ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত জেনারেল তোজোর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত তিন যুবকই পর্যায়ক্রমে বার্মার কর্ণধার ছিলেন।

বার্মার নেতাদেরকে স্বাধীনতা প্রাপ্তির পর মার্শাল টিটোর বহু এথনিক গোষ্ঠীকে নিয়ে যুগোস্লাভ রাষ্ট্র গঠনের কৌশলটি অনুসরণ করা প্রয়োজন ছিল। কিন্তু তারা তা না করে বার্মিজরা যেহেতু সংখ্যাগরিষ্ঠ গোষ্ঠী তারা জোর করে বার্মিজদের শাসন প্রতিষ্ঠায় শক্তি প্রয়োগ করে এসেছেন। উপজাতি গোষ্ঠীগুলো বার্মিজদের শাসন মানতে চায়নি। যে কারণে প্রত্যেক সরকারকে গত ৬৯ বছরব্যাপী গণহত্যার মাধ্যমে রাষ্ট্রটিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে হয়েছে।

অথচ মার্শাল টিটো সার্ব, স্লোভেনিয়ান, মেসিডোনিয়ান ও মন্টেনেগ্রান প্রভৃতি জাতি গোষ্ঠীকে নিয়ে যুগোস্লাভ রাষ্ট্র গঠন করেছিলেন। সব জাতির স্বতন্ত্র মর্যাদা ও অধিকার রক্ষা করে যুগোস্লাভ জাতীয়তাবোধ গড়ে তোলার জন্য তিনি জাতিসমূহের ফেডারেশন গঠন করেছিলেন। অথচ বার্মার প্রথম প্রধানমন্ত্রী উনু সেরকম কোনও উদ্যোগই গ্রহণ করেননি। জাতি সমূহের মাঝে বার্মিজরা ছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ, তাই তারা জোর করে সব জাতিগোষ্ঠীকে তাদের অধীনে রাখারই চেষ্টা করেছে। যে কারণে বার্মার প্রতিটি সরকার বার বার জাতিগোষ্ঠীগুলোকে স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করলেই গণহত্যার মাধ্যমে নির্মূল করার পথ বেঁচে নিয়েছে।

জেনারেল নে উইনের ক্ষমতা গ্রহণের পরই সবচেয়ে বেশি গণহত্যা হয়েছে। জেনারেল নে উইন ক্ষমতা গ্রহণ করেছেন ১৯৬২ সালের ২ মার্চ। তিনি ক্ষমতা গ্রহণ করেই তিন লাখ ভারতীয়দের বার্মা থেকে বিতাড়িত করেছিলেন, যারা কয়েক পুরুষ ধরে বার্মায় ছিলেন। বার্মা ত্যাগে সরকারি হুকুম পালনে যারা শিথিলতা দেখিয়ে ছিলেন, তাদেরকে বার্মার সৈন্য বাহিনী হত্যা করে করেছিল। বার্মা শাসন করার ব্যাপারে ব্রিটিশেরা নেটিভ ভারতীয় আমলাদের ওপর নির্ভর করতেন এবং বার্মার সরকারি আমলারা ছিল নেটিভ ভারতীয়। এ কারণে ভারতীয়দের প্রতি বার্মিজদের ঘৃণা ছিল ব্যাপক। এখনও বার্মিজরা ভারতবিদ্বেষী। এখন মিয়ানমার সরকার বলছে রোহিঙ্গারা বাঙালি।

চা বাগান তৈরির জন্য তামিলদেরকে ভারতের তামিলনাড়ু থেকে ব্রিটিশরা শ্রীলঙ্কায় নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু কোনোভাবেই সেরূপ কোনও কাজে নিয়োগ করার জন্য কোনও বাঙালিকে বৃটিশরা মিয়ানমারে নেয়নি। ইতিহাসবিদরা বলে থাকেন, বার্মা রাজা আরাকান রাজা মেং সো আ মউন-কে পরাজিত ও বিতাড়িত করে দিয়েছিলেন। তখন তিনি গৌড়ের রাজা জালালুদ্দীনের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। জালালুদ্দীন তাকে দুই দফা বিরাট সৈন্য বাহিনী দিয়ে সাহায্য করেছিলেন। আরাকান রাজা বার্মা রাজাকে পরাজিত করে পুনরায় তার রাজ্য পুনঃদখলের পর গৌড়রাজ জালালুদ্দীনের সৈন্যবাহিনীকে আরাকানে বসতি করার অনুরোধ করেন এবং রাজার নব-প্রতিষ্ঠিত রাজধানী রোহং এ তারা বসতি করেছিলেন।

ইতিহাসবিদরা বলে থাকেন, এভাবে রোহিঙ্গা জাতিগোষ্ঠীর সৃষ্টি। শত শত বছর আগে আরাকানের রাজা যাদেরকে অনুরোধ করে বসতি করার ব্যবস্থা করেছিলেন, নবাগত মিয়ানমার সরকার তাদের হত্যা ও বিতাড়িত করবে-এ অফুরন্ত অধিকার মিয়ারমার সরকারকে দিলো কে? কোন আন্তর্জাতিক আইনে মিয়ারমার সরকারের একাজের বৈধতা রয়েছে?

১৯৪৮ সালে ৯ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত গণহত্যা প্রতিরোধ এবং গণহত্যার শাস্তিবিষয়ক ইউএন কনভেনশনে গণহত্যাকে এমন একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, যা প্রতিরোধে সব রাষ্ট্র অঙ্গিকারাবদ্ধ। জাতিসংঘের কনভেনশন শুধু হত্যাকে গণহগত্যা বলেনি-বরঞ্চ একটা জাতি, নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী, ধর্মীয় সম্প্রদায়কে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে নিশ্চিহ্ন করার যেকোনও প্রচেষ্টাকে গণহত্যা হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রাখাইনে গত ৫৫ বছর যা করেছে, তা সম্পূর্ণভাবে জাতিসংঘের বিধি মোতাবেক গণহত্যা।

মিয়ানমার সরকারের রোহিঙ্গা মুসলমান নির্মূলের এ ঘটনা সু-পরিকল্পিত। পূর্বে এ অঞ্চলের নাম ছিল আরাকান। আরাকানে একটা রাজবংশ শত শত বছর রাজত্ব করেছিল। আরাকানের ইতিহাস সুপ্রাচীন। আরাকানে মুসলিম রোহিঙ্গা আর রাখাইন নামে অন্য এক জাতির বসবাস। রাখাইনরা বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী।বার্মার সামরিক শাসক আরাকানের নাম পরিবর্তন করে রেখেছে রাখাইন রাজ্য। এটা উপলব্ধি করতে কষ্ট হয় না যে, মুসলিম রোহিঙ্গাদের তাড়াবার পরিকল্পনা নিয়ে আরাকানের নাম পরিবর্তন করে রাখাইন রাজ্য করা হয়েছে। ব্রিটিশেরা অত্র এলাকাকে আকিয়াব ডিভিশন বলত। সামরিক সরকার সে নামও অব্যাহত রাখেনি। অথচ আকিয়াব প্রাচীনকাল থেকে একটা প্রসিদ্ধ বন্দর।

১৯৭৮ সাল থেকে জেনারেল নে উইনের সরকার রোহিঙ্গা বিতাড়ণের যে কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেছিল, তা এখন পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। গত ২৫  আগস্ট পুনরায় রোহিঙ্গা বিতাড়ণের কাজ শুরু করেছে। মিয়ারমার সরকার দাবি করেছে, আরাকান সেলভেশন আর্মি নামে রোহিঙ্গাদের যে সামরিক উইং রয়েছে, তারা পুলিশ ফাঁড়ি আক্রমণ করে মিয়ানমারের পুলিশ হত্যা করেছে। ২৪ আগস্ট আনান কমিশন তাদের রিপোর্ট মিয়ানমার সরকারের কাছে পেশ করেছে। এই রিপোর্টে আনান কমিশন রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব প্রদানের সুপারিশ করেছে এবং রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে অবাধ চলাচলের নিশ্চয়তা প্রদানের কথা বলেছে। আর বাংলাদেশ থেকে কমিশন গঠন করে রোহিঙ্গাদের রাখাইনে ফেরত নিয়ে পুনর্বাসনের কথা বলা হয়েছে।

সম্ভবত রিপোর্ট রোহিঙ্গাদের পক্ষে যাওয়াই অজুহাত হিসেবে আরাকান সেলভেশন আর্মি কর্তৃক মিয়ারমারের পুলিশ ফাঁড়ি আক্রমণ ও পুলিশ হত্যার অভিযোগ তুলে ২৫  আগস্ট থেকে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী হাজার হাজার রোহিঙ্গা হত্যা আরম্ভ করেছে এবং এ যাবৎ তিন লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে বিতাড়িত করেছে।

বর্তমানে বাংলাদেশে সর্বমোট রোহিঙ্গার উপস্থিতি প্রায় ৮ লাখ। কয়দিন আগে সমগ্র উত্তরবঙ্গে প্লাবন হয়ে ক্ষেতের ধান নষ্ট হয়ে গেছে। আমন-আউস কিছুই ভালো হয়নি। লাখ লাখ টন খাদ্য ঘাটতি হবে। এর মাঝে লাখ লাখ উদ্বাস্তুর আগমন। বাংলাদেশকে অনুরূপ পরিস্থিতি সামাল দিতে হিমশিম খেতে হবে।  ১২ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উখিয়া-টেকনাফ গিয়ে শরণার্থী ক্যাম্প পরিদর্শন করে এসেছেন। তিনি শরণার্থীদের জড়িয়ে ধরে কেঁদেছেন। তিনি তাদের বলেছেন, সম্মানজনকভাবে যতক্ষণ তাদেরকে পৌঁছিয়ে দিতে না পারবেন, বাংলাদেশ ততক্ষণ তাদেরকে মেহমান হিসেবে রাখবে। বিরাট প্রতিশ্রুতি। এ প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে গেলে হয়তোবা দেশের মানুষকেও কিছু দুঃখ দুর্দশা শেয়ার করতে হবে। এ নিয়ে যেন কেউ রাজনীতির খেলায় মেতে না ওঠেন।

১৯৭৫ সালের পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশেও অনুরূপ ঘটনা ঘটেছিল। রাঙ্গামাটি, বন্দরবান ও খাগড়াছড়ির চাকমা, লারমা, মারমা উপজাতিকে জেনারেল জিয়ার সরকার বিতাড়িত করেছিল। তারা ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে আশ্রয় নিয়েছিল। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ত্রিপুরা থেকে তাদেরকে ফিরিয়ে এনে পুনর্বাসিত করেছিলেন। প্রতিটি পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা পুনর্বাসন খরচ প্রদান করেছিলেন। শেখ হাসিনার মতো মানবতার পূজারী ব্যক্তিত্ব বর্তমান বিশ্বের রাজনীতিবিদদের মাঝে বিরল। শুধু তার সঙ্গে জার্মানির চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মার্কেলের  তুলনা চলে। তিনিও সমুদ্রের তীরে পড়ে থাকা শিশু আয়নাল খুর্দ্দীর লাশ দেখে প্রায় ১০ লাখ সিরিয় শরণার্থীকে জার্মানিতে আশ্রয় দিয়েছিলেন।

নোবেল কমিটি এক পাষণ্ড মহিলা অং সাং সু চি-কে নোবেল প্রাইজ দিয়েছে। কিন্তু এখনও শেখ হাসিনা  এবং মার্কেলকে নোবেল প্রাইজ দেয়নি। আশা করি, নোবেল কমিটি নোবেল প্রাইজের প্রকৃত দাবিদার এ দুই মহিলাকে অচিরেই নোবেল প্রাইজ দেবে।

গত ১০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গাদের প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়ে সংসদে বলেছেন, দুনিয়াব্যাপী কী হলো! মুসলমানেরা সর্বত্র নিৃগহীত হচ্ছে। তিনি আরও বলেছেন, মুসলিম উন্মাহ সম্মিলিত প্রয়াস চালালে এসব অত্যাচার হতে পারে না। কথাটাতো শতাংশে সত্য। কোনও জাতির আত্মগ্লানির পরিবর্তে আত্মবিস্মৃতির প্রাদুর্ভাব হলে তার কপালে দুর্ভোগ নেমে আসে। মুসলমানের অবস্থা হয়েছে তাই। মুসলমানেরা তাদের গৌরব উজ্জ্বল অতীত ইতিহাস ভুলে গেছে। মিয়ানমারের পূর্বে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়া বিরাট দুটি মুসলিম দেশ, পশ্চিমে বাংলাদেশ। এ তিন দেশের লোক সংখ্যা ৪২ কোটি আর মিয়ানমারের লোক সংখ্যা সাড়ে পাঁচ কোটি। অথচ মিয়ানমারের বর্বরতা থেকে ২০ লাখ মুসলিম রোহিঙ্গাকে বাঁচানো সম্ভব হচ্ছে না।

বাংলাদেশের উচিত মুসলিম বিশ্বের দেশে দেশে, বিশেষ করে ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়ার সঙ্গে জোর কূটনৈতিক তৎপরতা চালানো। যেন এ তিন রাষ্ট্র ঐক্যবদ্ধ হয়ে রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে একটা সম্মানজনক সমাধানে পৌঁছতে মিয়ানমারকে বাধ্য করতে পারে। আশার কথা যে, তুরস্ক ও ইরান তৎপর হয়েছে। মধ্য এশিয়া চীনের ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোডের আওতায় আর মধ্য এশিয়ার দেশগুলো মুসলিম রাষ্ট্র, তারা সম্মিলিতভাবে উদ্যোগ নিলে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের ব্যাপারে চীনকে সহযোগী হিসেবে পাওয়া যাবে।

লেখক: রাজনৈতিক ‍বিশ্লেষক

[email protected]

.

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
রাজধানীকে সুন্দর করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি: আইইবি
রাজধানীকে সুন্দর করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা জরুরি: আইইবি
ইউক্রেন ইস্যুতে পুতিন-রামাফোসার ফোনালাপ
ইউক্রেন ইস্যুতে পুতিন-রামাফোসার ফোনালাপ
ভিসা-পাসপোর্ট হারিয়ে প্রবাসী অজ্ঞান, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
ভিসা-পাসপোর্ট হারিয়ে প্রবাসী অজ্ঞান, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ