X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

অভিনন্দন আওয়ামী লীগ

রুমীন ফারহানা
১৯ মে ২০১৮, ১৪:৪০আপডেট : ১৯ মে ২০১৮, ১৬:৪০

রুমীন ফারহানা জীবনে সফল হওয়ার রহস্য কী? আর সাফল্যই বা কাকে বলে? আমার তো মনে হয়—যে যেই কাজের সঙ্গে যুক্ত, সেই কাজটি যদি নিখুঁতভাবে সততার সঙ্গে করতে পারে, তাহলেই সে সফল। যেমন একজন ডাক্তারের কথাই ধরা যাক। রোগীর সুস্থতাই ডাক্তারের মূল লক্ষ্য। এই লক্ষ্যে পৌঁছাতে যা যা করা প্রয়োজন, একজন সফল ডাক্তার তাই করেন। কিংবা একজন আইনজীবী। মামলা জেতাই তার সফলতার মাপকাঠি। তেমনই চৌর্যবৃত্তির সঙ্গে যিনি যুক্ত, তার জীবনেও আছে সফল বা ব্যর্থ হওয়ার গল্প। 'সফল চোর' আমি তাকেই বলবো, যে চুরি করবে ঠিকই, সবাই হয়তো বুঝবেও কিন্তু প্রমাণ থাকবে না, প্রকাশিত হবে না। আবার প্রকাশিত হলেও সে সফলতার সঙ্গে মানুষের চোখে ধুলো দিয়ে বেরিয়ে আসতে পারবে। চুরির খবর নানা কারণেই প্রকাশ না পেতে পারে। হতে পারে প্রমাণের অভাব কিংবা ভীতি। কারণ যাই হোক চোর যদি 'নিষ্ঠা' ও 'সততার' সঙ্গে চৌর্যবৃত্তি চালিয়ে যেতে পারে, কারও কাছে ধরা না পড়ে কিংবা ধরা পড়লেও তা সফলভাবে ধামাচাপা দেওয়ার ক্ষমতা রাখে, তাহলে সেই 'সফল চোর'। আবার ধরুন, কেউ যদি সময়ের সঙ্গে-সঙ্গে নিত্যনতুন চুরির কায়দা আবিষ্কার করে, তাহলেও কিন্তু সে অনুসরণীয় এবং অভিনন্দিত হওয়ার দাবি রাখে। মনে রাখবেন ‘চুরি বিদ্যা মহা বিদ্যা যদি না পড়ে ধরা’। আর পেশা যাই হোক, সফল সবাই অভিনন্দন পাওয়ার যোগ্য।
পাঠক ভাবতে পারেন জগতে এত বিষয় থাকতে হঠাৎ চোর নিয়ে গবেষণা কেন? বিষয়টি আসলে চোর নিয়ে নয়, বিষয়টি হলো সাফল্য আর ব্যর্থতা নিয়ে। এই যেমন, সম্প্রতি শেষ হলো খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন। হিসাব মতে ২৮৯টি কেন্দ্রের মধ্যে ২৮৬টি কেন্দ্রের ফল অনুযায়ী আওয়ামী লীগ প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক প্রায় ৬৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে সাফল্যের সঙ্গে জিতে গেছেন। নানান অভিযোগে ৩টি কেন্দ্রের ফল স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে, যা কিনা মোট কেন্দ্রে মাত্র এক শতাংশ। যদিও খবরে প্রকাশ মোট ২৮৯ টি কেন্দ্রের মধ্যে ২৩৪ টিকেই ঝুঁকিপূর্ণ বলে ঘোষণা দিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। মাত্র ৫৫ টি ছিল সাধারণ বা ঝুঁকিমুক্ত কেন্দ্র। সে যাই হোক এই নির্বাচনটি ঘিরে তার পরিবেশ, মেয়র প্রার্থীদের জয়-পরাজয়, কমিশনের ভূমিকা, প্রশাসনের কর্মকাণ্ড ইত্যাদি নিয়ে নানা কারণেই জনমনে ব্যাপক আগ্রহ ছিল এবং এখনও আছে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই নির্বাচনটা ঘিরে নানান প্রশ্ন আর উৎসাহের মূল কারণগুলো হলো:
১. জাতীয় নির্বাচনের বছর এটি। যদিও সত্য, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন কখনোই এক নয় তারপরও জাতীয় নির্বাচনি বছরে স্থানীয় সরকার নির্বাচন কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। দলীয় প্রতীকে নির্বাচন যেহেতু তাই এটি হতে পারে নির্বাচনের আগে আগে দলগুলোর জনপ্রিয়তা ও গ্রহণযোগ্যতা পরিমাপের একটি মাপকাঠি।
২. গত ১৫ মে, ২০১৮ খুলনার সঙ্গে-সঙ্গে গাজীপুরেও সিটি করপোরেশন নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই নির্বাচনি তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচনের মাত্র ৯ দিন আগে জনৈক আওয়ামী লীগ নেতার দায়ের করা একটি রিটের কারণে স্থগিত হয়ে যায় গাজীপুরের নির্বাচনটি। রিটের বিষয়বস্তুটি ছিল একটি মীমাংসিত বিষয়কে কেন্দ্র করে এবং পরবর্তী সময়ে আপিল বিভাগ ২৬ জুনের মধ্যে নির্বাচনটি করার সময়সীমা বেঁধে দেন। গাজীপুর নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ায় জনগণের পুরো নজরটা পড়ে খুলনা সিটি নির্বাচনের ওপর।
. এই নির্বাচনটি যদি সুষ্ঠু হতো, তাহলে জয়-পরাজয়ের সব দায় যেকোনোটিই সার্বিক বিবেচনায় আওয়ামী লীগের পক্ষে যেতো। নির্বাচনটি অবাধ, সুষ্ঠু  ও নিরপেক্ষ করাটাই ছিল সরকার ও নির্বাচন কমিশনের মূল চ্যালেঞ্জ।  একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন, সরকারের যে মূল দাবি অর্থাৎ দলীয় সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব, সেই দাবিকে অনেক বেশি শক্তিশালী করতো এবং এই কমিশনের ওপরও মানুষের আস্থা কিছুটা হলেও ফিরে আসতো।
৪. এই নির্বাচনে কোনও রক্তপাত হয় নাই, দৃশ্যত তেমন কোনও সহিংসতাও ছিল না। তাই মোটা দাগে বেশ শান্তিপূর্ণই ছিল এই নির্বাচন। কিন্তু শান্তিপূর্ণ মানেই তো আর সুষ্ঠু নয়। নির্বাচনের বেশ কয়েকটি ধাপ থাকে। এই প্রতিটি ধাপ সুষ্ঠু হলেই কেবল বলা যায় যে, নির্বাচনটি সুষ্ঠু হয়েছে। যেমন মনোনয়ন জমা দেওয়া, প্রচারণা চালানো, ভোটের দিনের সার্বিক পরিস্থিতি অর্থাৎ ভোটাররা নির্বিঘ্নে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারলো কিনা, ভোট গণনা সুষ্ঠু হলো কিনা এবং সঠিক ফল ঘোষণা করলো কিনা ইত্যাদি। এই সব ধাপের সুষ্ঠুতা বিবেচনায় খুলনা সিটি নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হয়েছে তা খুলনাবাসীই ভালো বলতে পারবে।
৫. গণমাধ্যমের কল্যাণে যে সামান্য কিছু খবর এখনও আমাদের হাতে আসে তাতে দেখেছি, এই নির্বাচনের আগে বিএনপি প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের ওপর কী বিভীষিকা নেমে এসেছিল সরকার দলীয় ক্যাডার এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যৌথ উদ্যোগে। ভোটের আগে আগে বিএনপির কর্মী-সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি চালিয়ে তাদের এলাকা ছাড়া করা, দুইশ’র ওপর কর্মী গ্রেফতার, প্রচারণায় বাধা, ভয় ভীতি দেখানো, কর্মীকে না পেয়ে তার স্বজনের ওপর নির্যাতন এমনকি নির্বাচনের ২/৩ দিন আগে থেকে পুলিশ নিয়মিত ভয়-ভীতি দেখিয়েছে এবং চাপে রেখেছে প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের। কয়েকজন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকে জানান যে তাদের নিজের বা পরিবারের কারও অতীত বা বর্তমান রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা আছে কিনা, তাও জানতে চেয়েছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
৬. সাদা পোশাকের পুলিশ যে শুধু বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের চাপে রেখেছে তাই নয়, তারা কোনও কোনও প্রিসাইডিং কর্মকর্তার বাড়ি গিয়েও খোঁজখবর করেছেন। মজার বিষয় হলো, এসব কিছু নির্বাচন কমিশনের গোচরে আনা হলেও তারা পুরোটা সময়জুড়েই অন্ধ এবং বধিরের ভূমিকা নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করে গেছে।
৭. এই নির্বাচনকে ঘিরে নজিরবিহীনভাবে সরকারি দলের ফরমায়েশ মতো রিটার্নিং কর্মকর্তার ওপর নজরদারির জন্য কোনও নিয়মনীতি, আইনকানুনের তোয়াক্কা না করেই ঢাকা থেকে পাঠানো হলো বিশেষ কর্মকর্তা। অন্যদিকে খুলনার পুলিশ কমিশনারের বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে বিএনপি’র পক্ষ থেকে বলা হলেও নির্বাচন কমিশনকে কোনও উদ্যোগই নিতে দেখা গেলো না। এমনকী নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের দাবিটিও অগ্রাহ্য করা হলো কমিশনের তরফ থেকে। অর্থাৎ একদলের আবদার শিরোধার্য আর অন্য দলের দাবি পরিত্যায্য। কিন্তু তারপরও বলতে হবে সবার জন্য সমান সুযোগ ছিল, ছিল সমতল ক্রীড়াভূমি। এখানেই সফল তস্করের মাহাত্ম্য।
৮. খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনটি বিভিন্ন কারণে এতটাই স্বাতন্ত্র্যমণ্ডিত যে অনেকেই বলছেন, 'খুলনা স্ট্যাইল' নির্বাচন। বলা হচ্ছে খুলনায় নির্বাচনের নতুন মডেল তৈরি হয়েছে। এমনকী এই নির্বাচনটি এতটাই চমকপ্রদ ছিল যে এতে শিশু, মৃত ও অনুপস্থিত ব্যক্তির ভোটাধিকার সফলভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বহু ভোটার বলছেন তাদের কষ্ট হবে ভেবে ভোটটা সরকার দলীয় ক্যাডার আর পুলিশ মিলেই দিয়ে দিয়েছে। এসবই সাফল্য, যার জন্য আওয়ামী লীগ অভিনন্দন পেতেই পারে।
৯. ছোট বেলায় পড়া শিয়াল পন্ডিত আর কুমির ছানার গল্প অনেকেরই নিশ্চয়ই মনে আছে। কুমিরের সব কটি ছানা উদরস্থ করার পর চতুর শেয়াল পণ্ডিত যেমন একই ছানা বারবার দেখিয়ে মা কুমিরকে শান্ত করেছিল তেমনি বর্তমান ক্ষমতাশীন দলও বারবারই মাগুরা নির্বাচনের উদাহরণ টেনে নির্বাচন সংক্রান্ত নিজেদের সব কুকীর্তি জায়েজ করার চেষ্টা করে। এখন 'কী জাতীয়, কী স্থানীয়' সব নির্বাচনই যে বহু আগেই 'মাগুরাকে' হারিয়ে অনেক দূর এগিয়ে গেছে তা এই অন্ধ বধির সরকারকে বোঝাবে কে? আর কোনও অন্যায়ই যে আর একটি অন্যায়কে ন্যায্যতা দিতে পারে না তাই বা বলবে কে!
১০. বস্তুত খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন ছিল এই শহরের মানুষদের জন্য এক নতুন অভিজ্ঞতা। কোনও রকম দাঙ্গা হাঙ্গামা না করে কেবল সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোকে নিয়ন্ত্রণে রেখে এবং প্রতিপক্ষকে চেপে ধরে ভোট ডাকাতির এমন অভিনব কায়দা মানুষ আগে দেখেনি। তীব্র চাপে থাকা মৃতপ্রায় গণমাধ্যম যেটুকু প্রকাশ করেছে তা মূল নাটকের সিকি ভাগও না। ৪৪ টি চ্যানেল আর শ’খানেক পত্রিকা এটাই প্রমাণ করলো যে, সংখ্যা বাড়ালেই স্বাধীনতা আসে না।
১১. লক্ষণীয় বিষয় হলো নির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার সব ব্যবস্থাই ছিল—পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ম্যাজিস্ট্রেট ও টহল। এর মধ্যেই প্রতিপক্ষের এজেন্ট বের করে দেওয়া, দল বেঁধে বুথে ঢুকে ব্যালটে সিল মারা, দল বেঁধে জাল ভোট দেওয়া, ভোটারদের প্রকাশ্যে ব্যালটে সিল মারতে বাধ্য করা, দুপুরের আগেই ব্যালট শেষ হওয়াসহ নানা ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ছিল, তবে নীরব দর্শকের ভূমিকায়। কোথাও বা আবার সরকারি দলের ক্যাডারদের সহযোগী ভূমিকায়। একইসঙ্গে খুব স্পষ্ট হয়ে গেছে নির্বাচন কমিশনের কোনও ক্ষেত্রেই নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে না পারার ব্যর্থতা। ফলে প্রার্থী, ভোটারদের কোনও অভিযোগেরই কোনও সুরাহা করতে পারেনি নির্বাচন কমিশন।

১২. কিছু কিছু কেন্দ্রে ৯০ শতাংশেরও বেশি ভোট পড়েছে। প্রথম প্রহরে ভোটার উপস্থিতি ভালো থাকলেও বেলার বাড়ার সঙ্গে-সঙ্গে ভোটের পরিবেশ পাল্টাতে থাকে। একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশ বিভিন্ন কেন্দ্রে সরকারি দলের কর্মীরা ঢুকে ব্যালটে সিল মেরে বাক্স ভর্তি করে। যেসব কেন্দ্রে এসব হয়েছে তা আধঘণ্টার বেশি স্থায়ী ছিল না। এরপর তারা সটকে পড়ে, সুযোগ বুঝে আবার ফিরে আসে। তারা যাওয়ার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সক্রিয় হয় এবং লোক দেখানো কাজে নামে। ততক্ষণে সাধারণ ভোটার আতঙ্কিত হয়ে কেন্দ্র ছাড়েন। আর এসব চলে বেলা সাডে ১১ টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২ টায় সবচেয়ে বেশি। তবে শেষ সময় পর্যন্ত এধরনের কাণ্ড চলতে থাকে। ফলে দুপুরের পর ওইসব কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি তেমন দেখা যায়নি।
১৩. অধিকাংশ কেন্দ্রে বিএনপি প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট ছিল না বলে গণমাধ্যমে এসেছে। কিন্তু কেন ছিল না পোলিং এজেন্ট? বিএনপি'র মতো একটি বড় দল যার প্রার্থী ব্যাপক কারচুপির নির্বাচনেও ১ লক্ষের অধিক ভোট পেয়েছে তার কেন পোলিং এজেন্ট থাকলো না সেটাও খতিয়ে দেখার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের। ভোটের পরিবেশ কেমন ছিল, ভয়ভীতি দেখানোর মাত্রা কী ছিল এসবই কমিশনের আমলে নেওয়া উচিত। তবে একটি বিষয়ে কমিশনকে আমি ধন্যবাদ দেই। অন্তত সচিবের মতো সব লাজলজ্জা ভুলে তারা চমৎকার নির্বাচন প্রসবের কোনও দাবি করেননি।
সরকারি দলকে অভিনন্দন জানিয়ে লেখা শুরু করেছিলাম। নানান কারণেই তারা অভিনন্দিত হওয়ার যোগ্য। তাদের আমলেই শিশু, মৃত ও অনুপস্থিত ব্যক্তির ভোটাধিকার নিশ্চিত হয়েছে। উপস্থিত ভোটার অবশ্য কতটুকু অধিকার প্রয়োগ করতে পেরেছে সেটা ভিন্ন তর্ক। নির্বাচনে জিতবার নতুন স্টাইল তারা সফলভাবে প্রয়োগ করেছে খুলনা সিটিতে। এই স্টাইল যদি জাতীয় নির্বাচনেও প্রয়োগ করে তাহলে এর মূল্য চুকাতে হবে গোটা জাতিকে। এখনও জাতীয় নির্বচনের কয়েক মাস বাকি। ‘সুষ্ঠু নির্বাচন চাই’—একথা শুধু বললেই হবে না, সুষ্ঠু নির্বাচন কী করে আদায় করা যায়, সে ব্যাপারেও সঠিক পরিকল্পনা থাকা জরুরি। খুলনা সবাইকে কিছু বার্তা দিয়ে গেলো, সেই বার্তা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার দায়িত্ব আমাদেরই।

লেখক: সহ আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি, বিএনপি

/এসএএস/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ছাত্রলীগের ‘অনুরোধে’ গ্রীষ্মকালীন ছুটি পেছালো রাবি প্রশাসন
ছাত্রলীগের ‘অনুরোধে’ গ্রীষ্মকালীন ছুটি পেছালো রাবি প্রশাসন
সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহত বেড়ে ৯
সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহত বেড়ে ৯
বার্সেলোনার সঙ্গে থাকছেন জাভি!
বার্সেলোনার সঙ্গে থাকছেন জাভি!
চার বছরেও পাল্টায়নি ম্যালেরিয়া পরিস্থিতি, প্রশ্ন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিয়ে
চার বছরেও পাল্টায়নি ম্যালেরিয়া পরিস্থিতি, প্রশ্ন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিয়ে
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ