X
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
৩ বৈশাখ ১৪৩১

পাকিস্তানের সংসদ নির্বাচন বৃত্তান্ত

আনিস আলমগীর
২৬ জুন ২০১৮, ১৬:০৩আপডেট : ২৬ জুন ২০১৮, ১৮:০৪

আনিস আলমগীর আগামী ২৫ জুলাই ২০১৮ পাকিস্তানের জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই সংসদ হবে পাকিস্তানের ১৩তম সংসদ। পাকিস্তানের ইতিহাসে ঠিক এর আগের সংসদ দুটিই শুধুমাত্র মেয়াদ পূর্ণ করতে পেরেছিল। ৩৪২ আসনের জাতীয় সংসদে সরকার গঠনের জন্য দরকার হবে ১৭২টি আসন। ভারত ও পাকিস্তান একসঙ্গে স্বাধীনতা অর্জন করেছিল ১৯৪৭ সালে। কিন্তু ভারত গণতন্ত্রের পথে এগিয়েছে এবং ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি তার শাসনতন্ত্র অনুমোদন করেছে। আর ১৯৫২ সালে ভারতে প্রজাতন্ত্রের প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেই ধারাবাহিকতার কোনও ব্যাঘাত ঘটেনি। বারবার নির্বাচনের কারণে ভারতে গণতন্ত্রের শেকড় গভীরে প্রোথিত হয়েছে এবং বিশ্বে খাঁটি গণতন্ত্রচর্চার একটা নমুনা হিসেবে ভারত নিজের ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে।
জওহর লাল নেহরু, সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল, আবুল কালাম আজাদ এরা ছিলেন ভারতের স্বাধীনতার স্থপতি। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি তাদের প্রীতিই ভারতে গণতন্ত্র প্রাণবন্ত হয়ে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে। অন্যদিকে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর ১৯৪৮ সালে তার স্থপতি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর মৃত্যু হয়। আর ১৯৫১ সালে পাকিস্তানের সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের ষড়যন্ত্রে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান রাওয়ালপিন্ডির এক জনসভায় গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারান। সে থেকে সামরিক বেসামরিক আমলাদের কর্তৃত্ব পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত হয়।

চৌধুরী মুহম্মদ আলী যখন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী তখন বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। তাদের দুজনের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১৯৫৬ সালে একটা শাসনতন্ত্র রচিত হয় এবং তা ১৯৫৬ সালের ২৩ মার্চ গণপরিষদে গৃহীত হয়। ১৯৫৪ সালে পাকিস্তানে প্রথম সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু সেটা সরাসরি ভোট ছিল না।

১৯৫৬ সালের শাসনতন্ত্রের ভিত্তিতে ১৯৫৯ সালে পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নির্বাচনের পূর্বেই ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর প্রেসিডেন্ট ইস্কান্দার মির্জা সংবিধান স্থগিত করে মার্শাল ল’ জারি করেন। আর তার মাত্র ২০ দিন পর ২৭ অক্টোবর জেনারেল আইয়ুব খান সামরিক শাসন জারি করে মির্জাকে গদিছাড়া করেন।

প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইয়ুব খান ১৯৬২ সালে মঞ্জুর কাদেরকে দিয়ে একটা শাসনতন্ত্র রচনা করান এবং সেই বছরেই তিনি প্রথম ‘হ্যাঁ-না’ ভোটের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট হন (যেটি জেনারেল জিয়া এবং জেনারেল এরশাদ তাদের শাসরিক শাসন আমলেও অনুকরণ করেছেন)। ১৯৬২ সালের শাসনতন্ত্রের প্রত্যক্ষ ভোটের প্রথা রহিত করে ইলেকট্রোরাল কলেজ প্রথা সৃষ্টি করে ইলেট্রোরাল কলেজের ৮০ হাজার সদস্যের মাঝে ভোটদানের অধিকার সংরক্ষিত করে ফেলেন। ১৯৬২ সালে এই ৮০ হাজার ভোটারই ভোটের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট ও জাতীয় এবং প্রাদেশিক সংসদের সদস্যদের নির্বাচিত করেন। মানে দ্বিতীয়বারের মতো পাকিস্তানে ইনডাইরেক্ট বা অপ্রত্যক্ষ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

১৯৬৯ সালে আইয়ুবের বিরুদ্ধে ব্যাপক গণআন্দোলনের ফলে তার পতন হয়। জেনারেল ইয়াহিয়া সামরিক শাসন জারি করে প্রেসিডেন্ট হন। তিনি ১৯৬২ সালের আইয়ুবের শাসনতন্ত্র রহিত করেন এবং লিগ্যাল ফ্রেইম অর্ডার রচনা করে ১৯৭০ সালের নির্বাচনের আয়োজন করেন। পাকিস্তান জাতীয় সংসদের সদস্য সংখ্যা ছিল ৩০০ জন। পূর্ব-পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) সংখ্যানুপাতে ৫৬ শতাংশ আর পশ্চিম পাকিস্তানে ৪৪ শতাংশ।

১৯৭০ সালের প্রথমবারের মতো প্রত্যক্ষ ভোট অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাওয়ার পরও ইয়াহিয়া খান আওয়ামী লীগ প্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেননি, বরং উল্টো পূর্ব পাকিস্তানে ২৫ মার্চ রাতে গণহত্যা আরম্ভ করেন। যে কারণে বঙ্গবন্ধু ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চে রাতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করার পর ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরাজিত হয় এবং আত্মসমর্পণ করে। সেই থেকে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান দুই রাষ্ট্র অস্তিত্ব নিয়ে আত্মপ্রকাশ করে।

১৯৭১ সালের যুদ্ধ শেষে জুলফিকার আলী ভুট্টো পাকিস্তানের চতুর্থ প্রেসিডেন্ট হন। তিনিও একটা শাসনতন্ত্র রচনা করেন যা ১৯৭৩ সালে গৃহীত হয়। তবে পাকিস্তান প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করে ৫৬ সালের সংবিধান গৃহীত হওয়ার দিনটিকে স্মরণ করে–২৩ মার্চ। নতুন শাসনতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে ভুট্টো পাকিস্তানের নবম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। ১৯৭৭ সালে ভুট্টো পাকিস্তানে যে সাধারণ নির্বাচনের আয়োজন করেন তাতে ব্যাপক কারচুপির কারণে বিরোধী দল নির্বাচনি ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে এবং মাওলানা মুফতি মাহমুদের নেতৃত্বে ব্যাপক আন্দোলন গড়ে তোলেন। এমন গণঅসন্তোষের অজুহাতে ১৯৭৭ সালের ৫ জুলাই ভুট্টোর নিয়োগকৃত সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউল হক দেশে সামরিক শাসন জারি করেন এবং ভুট্টোকে ক্ষমতাচ্যুত করে প্রেসিডেন্ট হন।

রাজনীতিবিদ ও আইনজীবী আহমেদ রেজা খান কাসুরির পিতা নবাব মোহাম্মদ আহমদ কাসুরিকে হত্যার হুকুমের আসামি হিসেবে অভিযুক্ত হয়ে ১৯৭৯ সালে ভুট্টোর ফাঁসি হয়। ফাঁসির আগেই নাকি জেলখানায় ভুট্টোকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। পাকিস্তান ভাঙার জন্য এবং পাকিস্তানি সৈন্যদের অপমানজনক আত্মসমর্পণের জন্য পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ভুট্টোকেই নাকি দায়ী করেছিলেন। আসলে ঐতিহাসিক সত্যও ছিল তাই।

জেনারেল জিয়াউল হক ১৯৮৮ সালের ১৭ আগস্ট হত্যার শিকার হওয়ার আগে পরে ১৯৮৫, ১৯৮৮, ১৯৯০, ১৯৯৩, ১৯৯৭ সালে পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পাকিস্তানে সর্বশেষ সামরিক শাসন জারি করেন জেনারেল পারভেজ মোশাররফ, ১৯৯৯ সালে। তিনি নওয়াজ শরীফকে ক্ষমতাচ্যুত করে তাকে পাকিস্তান থেকে বহিষ্কারও করেছিলেন। মার্শাল ল’ জারি অবস্থায় এবং সংবিধান স্থগিত থাকার মধ্যে মোশাররফ ২০০২ সালে একটি সাধারণ নির্বাচন করে নিজের গড়া একটি ‘কিংস পার্টি’কে ক্ষমতায় আনেন। বিরোধী দলের আসন পায় পিপলস পার্টি।

দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের মধ্যে সে নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের জন্য আমিও পাকিস্তান গিয়েছিলাম। সেটি ছিল শান্তিপূর্ণ কিন্তু সাজানো নির্বাচন। নওয়াজ শরীফ দীর্ঘদিন সৌদি আরবে নির্বাসনে ছিলেন। বেনজির ভুট্টো নির্বাসনে ছিলেন আরব আমিরাতে। ২০০৭ সালে আমেরিকার মধ্যস্থতায় বেনজির, নওয়াজ শরীফ পাকিস্তানে ফিরে আসেন এবং মোশাররফের ঘোষিত সাধারণ নির্বাচনে যোগদান করেন। সামরিক শাসন প্রত্যাহার করা হয় ১৫ ডিসেম্বর ২০০৭। কিন্তু নির্বাচনি প্রচারের সময় ২৭ ডিসেম্বর রাওয়ালপিন্ডির এক জনসভায় পিপিপি নেত্রী বেনজির ভুট্টোকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তার জনসভার অনতি দূরে ১৯৫১ সালে লিয়াকত আলী খানকেও হত্যা করা হয়েছিল। উভয় হত্যার পেছনেও পাক-সেনাবাহিনীর হাত ছিল বলে অভিযোগ।

বেনজিরের হত্যার কারণে ২০০৮ সালের জানুয়ারির ৮ তারিখ থেকে পিছিয়ে নির্বাচন ১৮ ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং সাধারণ নির্বাচনে পাকিস্তান পিপলস পার্টি ক্ষমতাসীন হয়েছিল। বেনজির ভুট্টোর স্বামী আসিফ আলী জারদারি প্রেসিডেন্ট ও পিপিপি নেতা সৈয়দ ইউসুফ রাজা গিলানি প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে গিলানিকে নানা অজুহাতে অপসারণ করা হয়। ২০১৩ সালের নির্বাচনে মুসলিম লীগ জিতে যায় এবং নওয়াজ প্রধানমন্ত্রী হন। কিন্তু তাকেও ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।

আয়শা জালালের লেখা থেকে জানা যায়, পাকিস্তানের সেনাবাহিনী বিশ্বের অন্যতম সুবিধাভোগী সেনাবাহিনী। পাকিস্তান ফৌজি ফাউন্ডেশনের মালিকানায় পানের দোকান থেকে হেভি ইন্ডাস্ট্রি সবকিছুই নাকি রয়েছে। তাদের সম্পদের পরিমাণ নাকি ৩৩০ কোটি রুপি। পাকিস্তান সেনাবাহিনী বৃহত্তম প্রপার্টি ডেভেলপার। লাহোরের পূর্ব উপকূলে লাহোর নগরীর এক-চতুর্থাংশ এলাকার সমান জমি রয়েছে। ফৌজি ফাউন্ডেশনের করাচির সাগর তীরে আছে ৩৫ কি.মি. দীর্ঘ এবং ৪ কি.মি. প্রশস্ত জমি।

গত দশ বছরব্যাপী ফৌজিরা ক্ষমতায় নেই। গত দুই দফা পাকিস্তান পিপলস পার্টি এবং মুসলিম লীগ (নওয়াজ) ক্ষমতায় ছিল। উভয় পার্টি সেনা হস্তক্ষেপ থেকে বাঁচার জন্য সমঝোতার মাঝে চলার চেষ্টা করেছে। কিন্তু নিজেদের রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। পিপলস পার্টির প্রধানমন্ত্রী গিলানি বিতাড়িত হয়েছেন, আর নওয়াজ শরীফও বিতাড়িত হয়েছেন।

এবার সেনাবাহিনী ভিন্ন কৌশলে চলছে। এখন সুপ্রিম কোর্টকে সেনাবাহিনী তাদের অংশীদার করে নিয়েছে। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়েও সুপ্রিম কোর্ট হস্তক্ষেপ করছে। সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপের কারণে দেশ চালানোই নির্বাচিত সরকারের পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়েছে। গত কিছু দিন আগে নওয়াজ শরীফ ডন পত্রিকাকে এক সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন। তাতে তিনি বলেছেন, ‘দেশে নির্বাচিত সরকার ছাড়াও আরও দুটি সরকার আছে (একটা সেনাবাহিনী ও আরেকটা সুপ্রিম কোর্ট)।’ একাধিক সরকারের মাঝে দেশ চালানো তো কঠিন। প্রধানমন্ত্রী গিলানির সাক্ষাৎকার নিলে হয়তো আরও বহু নির্মম সত্য বের হয়ে আসতো।

১৩তম জাতীয় সংসদের নির্বাচন হবে ২৫ জুলাই। ২৬ হাজার প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে। তাদের মাঝে ২৭০০ প্রার্থী বিভিন্ন মামলার সম্মুখীন। দুর্নীতি, ঋণখেলাপি, চাঁদাবাজি, মানি লন্ডারিং, হত্যা, ধর্ষণ, দ্বৈত নাগরিকত্ব, মাদক পাচারসহ হরেক রকম মামলা রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে তিন দলের মধ্যে। ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টি, ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) আর নওয়াজ শরীফের মুসলিম লীগ।

আবার সিন্ধুতে মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট এবং সীমান্ত প্রদেশে জমিয়তে ওলামার আঞ্চলিক ভিত্তি রয়েছে। ইমরান খান পাকিস্তান আওয়ামী তেহরিক প্রধান তাহির-উল-কাদেরীকে সঙ্গে নিয়ে নওয়াজ শরীফের সরকারের বিরুদ্ধে বহু অবরোধ সংগ্রাম করেছিলেন। অনেকে বলছেন এবার পিটিআই ভালো ফল করবে। অবশ্য জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে নওয়াজ শরীফের মুসলিম লীগ এখনও জনপ্রিয়, বিশেষ করে পাঞ্জাবে। জাতীয় সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পাঞ্জাবেই।

ইমরান খানের সঙ্গে সেনাবাহিনীর গোপন আঁতাত হয়েছে বলে প্রচার আছে। তবে এরমধ্যেও দেখা যাচ্ছে ইমরানের চারটি মনোনয়নপত্রের মধ্যে একটি বাতিল হয়ে গেছে। আবার মুসলিম লীগের সদ্যবিদায়ী প্রধানমন্ত্রী শহীদ খাকান আব্বাসী, নিখিল পাকিস্তান মুসলিম লীগ প্রধান জেনারেল পারভেজ মোশাররফ, মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের ফারুক সাত্তার, পিটিআই-এর আয়শা গুলালি, মুসলিম লীগের সরদার মেহতাব খান আব্বাসির মতো বড় বড় নেতাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে। অনেকে মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিষয়টা রহস্যপূর্ণ বলে অনেকে মনে করছেন। নওয়াজ শরীফের ভাই শাহবাজ শরীফ এবং তার মেয়ে মরিয়াম নওয়াজের মনোনয়নপত্র গৃহীত হয়েছে।

পাকিস্তানে এবারের নির্বাচনে ঝুলন্ত পার্লামেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনুরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে কোয়ালিশন সরকার গঠিত হবে। তখন মুসলিম লীগ (নওয়াজ) এবং পিপলস পার্টির কোয়ালিশন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কওমি মুভমেন্ট ও জমিয়ত তখন তাদের অনুগামী হবে।

লেখক: সাংবাদিক, আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশ্লেষক

[email protected]

 

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
বিশ্বকাপ নিয়ে বেশি মাতামাতি না করতে শান্তর অনুরোধ
বিশ্বকাপ নিয়ে বেশি মাতামাতি না করতে শান্তর অনুরোধ
আটলান্টিক মহাসাগরে পাওয়া ৯ মরদেহের পরিচয় নিয়ে যা বললো ব্রাজিল
আটলান্টিক মহাসাগরে পাওয়া ৯ মরদেহের পরিচয় নিয়ে যা বললো ব্রাজিল
দুর্গাসাগরে ডুবে পুণ্যস্নানে আসা কলেজছাত্রের মৃত্যু
দুর্গাসাগরে ডুবে পুণ্যস্নানে আসা কলেজছাত্রের মৃত্যু
টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি নিলে ব্যবস্থা
টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি নিলে ব্যবস্থা
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ