X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

ভালোবাসা থাকলে সাফল্য আসে

রেজানুর রহমান
১৯ আগস্ট ২০১৮, ১৯:৪৭আপডেট : ১৯ আগস্ট ২০১৮, ২০:০৬

রেজানুর রহমান আহারে! ওদের মুখের দিকে তাকিয়ে বুকের ভেতরের কষ্টটা চেপে রাখতে পারছিলাম না। কচি মুখগুলো হঠাৎ ব্যর্থতার গ্লানিতে মুষড়ে পড়েছে। ইচ্ছে হচ্ছিলো এক দৌড়ে খেলার মাঠে গিয়ে বলি, সোনামনিরা তোমরা কাঁদছো কেন? খেলার মাঠে হার এবং জিত দুটোই থাকে। এক দল হারে অন্য দল জিতে। তোমরা ভালো খেলেই হেরেছো। কাজেই এই পরাজয়ে কোনও দুঃখ নেই। বরং সাফল্য আছে। হাসো... হাসো... আরও জোরে...।

হঠাৎ মনে হলো কথাগুলো যত সহজ করে লিখছি ততটা সহজ করে হয়তো ওদের বলতে পারবো না। কারণ, আমরা তো ধরেই নিয়েছিলাম থাইল্যান্ডের থিম্পুতে আমাদের কিশোরী ফুটবলাররা পাকিস্তান,নেপাল ও ভুটানকে হারিয়ে জয়ের ধারা অব্যাহত রেখে যেভাবে ফাইনালে উঠেছিল সেভাবেই ভারতকে হারিয়ে শিরোপা অক্ষুণ্ন রাখবে। এটা হবে এবারের ঈদে দেশবাসীর জন্য শ্রেষ্ঠ উপহার। এমন আশা তো ছিলই। কিন্তু আশাহত আমরা। তাই বলে দুঃখবোধ নেই। ফাইনালের লড়াইয়ে ভারত জিতলেও মাঠের খেলায় আমরাই জিতেছি। কিশোরী ফুটবলারদের যোগ্যতম কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন বলেছেন, ভাগ্যের কাছে হেরে গেছি আমরা। যদিও আমি ভাগ্যের ওপর দোষ চাপাতে চাই না। মানুষই বরং তার ভাগ্য গড়ে নেয়। এখানেই আসে যোগ্যতার প্রশ্ন। ধরা যাক, থিম্পুর চাংলিমিথাং স্টেডিয়ামে অনূর্ধ্ব ১৫ মেয়েদের ফুটবলের ফাইনালে ভারত জয়সূচক গোলটা না দিয়ে যদি বাংলাদেশ ওই গোলটা দিতে পারতো তাহলে আমরা কখনোই বলতাম না ভাগ্যের জোরে জিতে গেছি। বরং বলতাম, ভালো খেলেই যোগ্যতর দল হিসেবেই বাংলাদেশ জিতেছে। কাজেই ভাগ্যকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। ভারত যোগ্যতর দল হিসেবেই জিতেছে এটাই সত্য। পাশাপাশি এটাও সত্য, বাংলাদেশের কিশোরী ফুটবল দলও যোগ্যতর দল। ভারত যদি ২০ হয়, তাহলে বাংলাদেশ ১৯.৯৫। পয়েন্ট ০৫-এর ব্যবধান। কাজেই আমরাও বিজয় মিছিল করতে পারি।


প্রিয় পাঠক, বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না একজন ফুটবল ভক্ত হিসেবে আমি ধরেই নিয়েছিলাম কিশোরী ফুটবলের ফাইনাল খেলায় আমাদের সোনার টুকরো মেয়েরা জিতবেই। তাই আজকের লেখাটা শুরু করতে চেয়েছিলাম আনন্দ দিয়ে।
উৎসবের অনেক উপমা দিয়ে। শিরোনামটাও নির্ধারণ করেছিলাম ‘ফুটবল আনন্দে হাসছে দেশ’। সত্যি তো আমাদের স্বর্ণ কিশোরীরা যদি মেয়েদের অনূর্ধ্ব ১৫ ফুটবলের ফাইনালে জিতে শিরোপা অক্ষুণ্ন রাখতে পারতো তাহলে এবারের ঈদে এটিই হতো দেশবাসীর জন্য শ্রেষ্ঠ উপহার। তবু আফসোস করে লাভ নেই। শিরোপা অক্ষুণ্ন না থাকুক, রানার্সআপ তো হয়েছে বাংলাদেশ। এজন্যও অনেক ধন্যবাদ আমাদের সোনার টুকরো কিশোরী ফুটবলারদের।
পবিত্র ঈদের শেষ পর্যায়ের প্রস্তুতি চলছে সারাদেশে। দৈনিক পত্রিকাসহ বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে ঈদ উপলক্ষে নাড়ির টানে ঘরে ফেরা মানুষদের সীমাহীন দুর্গতির কথা এবারও ফলাও করে প্রকাশ ও প্রচার হচ্ছে। তবে পথের ভোগান্তি দূর হয়নি এবারও। ভোগান্তি কবে শেষ হবে এটাও কি আমরা জানি? অথবা অনুমান করে বলতে পারি আগামীতে এত বছর পর ঈদযাত্রায় পথে আর কোনও ভোগান্তি থাকবে না? আমার এক বন্ধু প্রসঙ্গ টেনে বললেন, তুমি কাগজ কলম আনো, আমি লিখে দিচ্ছি, আমাদের দেশে কোনও দিনই ঈদযাত্রায় পথের ভোগান্তি কমবে না। কেন কমবে না জানো? কমবে না এই জন্য যে ঈদযাত্রায় পথে পথে চাঁদা তোলা ও বাণিজ্য করার জন্য সচতুর দলীয় লোকজন আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করে। যানজটে গাড়ি পথের ওপর দাঁড়িয়ে থাকলেই তাদের লাভ। চাঁদা তোলা সহজ হয়। পাশাপাশি কিছু ব্যবসায়িক সুযোগ-সুবিধাও নেওয়া যায়। তোমাকে একটা ছোট্ট উদাহরণ দিলেই পরিস্থিতি আরও পরিষ্কার হবে। উত্তরবঙ্গের একটি বাসরুটে ভয়াবহ যানজট সৃষ্টি হয়েছে। একজন ডাব বিক্রেতাকে দেখলাম শত শত ডাবের স্তূপের পাশে দাঁড়িয়ে ডাব বিক্রি করছে। ৮০ টাকার নিচে কোনও ডাব বিক্রি হচ্ছে না। কৌতূহলী হয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলাম, ভাই এত ডাব এনেছেন, সব বিক্রি হবে? ডাব বিক্রেতার দম ফেলারও ফুরসৎ নেই। তাই বিরক্ত হয়েই সে জবাব দিলো, এত ডাব কোথায় দেখলেন? যা আছে দুপুরের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে। আমার আরও কিছু ডাব দরকার। থাকলে দেন! তাকে পাল্টা প্রশ্ন করলাম, এই যে এত ডাব কিনে রেখেছেন, আপনি কি জানতেন এভাবে যানজট হবে? তৃষ্ণার্ত মানুষ আপনার ডাব কিনে খাবেন? ডাব বিক্রেতা আগের মতোই বিরক্তমুখে জবাব দিলেন, এইটা তো ভাই নিয়ম। ঈদ আসবে। পথে পথে যানজট হবে। এই সুযোগে আমরা কিছু ব্যবসা করবো। আমার এই ব্যবসার লাভ কিন্তু আমি একা পাই না। জনে জনে চাঁদা দিতে হয়... এসব গোপন কথা... আপনাকে বলা যাবে না... ডাব বিক্রেতাকে আর ঘাঁটালাম না। লম্বা যানজটে অনেক গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। দূরে দেখলাম ভ্রাম্যমাণ চায়ের দোকানও বসেছে। কলা, পাউরুটি, বাটারবানসহ নানা খাবারের ভ্রাম্যমাণ দোকানও দেখা গেল কয়েকটা। কোমল পানীয়ের বোতল হাতে নিয়ে ‘অ্যাই লাগবে ঠান্ডা’ বলে লম্বা গাড়ির লাইনে হেঁটে যাচ্ছে কয়েকজন কিশোর ও তরুণ বিক্রেতা। আশপাশে তেমন কোনও জনবসতি নেই। অথচ রীতিমতো একটা বাজারের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। তার মানে সবাই জানে ঈদে এই এলাকায় যানজট হবেই... কাজেই চলো বাজার সাজাই। বাজার মানেই ব্যবসা। আর ব্যবসা করতে গেলে চাঁদা তো দিতেই হবে। কী মধুর যোগসূত্র!
অনেকে হয়তো ভাবছেন পথের দুর্ভোগের কথা লিখতে গিয়ে এসব কি লিখছি আমি? এসব কি আদৌ লেখার বিষয়? আসলে বর্তমান সময়ে কোনটা লেখার বিষয়, কোনটা লেখার বিষয় না, এ ব্যাপারে আমিও কিছুটা সন্দিহান। লেখাটি যখন লিখছি তখন কানের মধ্যে শব্দদূষণ হচ্ছে। একটু দূরে কোথাও কোরবানির গরুর হাট বসেছে। সেখান থেকে মাইকযোগে হাট... হাট... হাট... এ ধরনের কর্কশ শব্দ ভেসে আসছে। রাত দিন ২৪ ঘণ্টা শুনতে হচ্ছে এই কান ফাটানো শব্দ। একবার ভাবলাম, মাইকওয়ালার কাছে গিয়ে বলি, ভাই মাইকের শব্দটা কি কমানো যায় না। আমার কানের অসুবিধা হচ্ছে। পরক্ষণেই মনে হলো এটা বলতে গেলে কাজের কাজ কিছুই হবে না। বরং হয়তো অপমানিত হতে হবে। কোরবানি মানে তো ত্যাগ স্বীকার করা। কিন্তু আমরা কি সকলে আদৌ ত্যাগ স্বীকারের কথা ভেবে ঈদে পশু কোরবানি দেই? ধর্মীয় বিধানে আছে, কোরবানির পশুর ব্যাপারে কতিপয় নিয়ম পালন করা জরুরি। হাট থেকে পশু কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। কেউ দাম জানতে চাইলে দাম না বলে এড়িয়ে যাবেন। অন্যদেরও উচিত নয় কোরবানির পশুর দাম জিজ্ঞেস করা। আবার পশুটির গোশত আসলে কতটুকু হবে একথা ভেবেও কোরবানির পশু কেনা জায়েজ নয়। অন্যের পশুর চেয়ে আমারটা দামে সস্তা হয়েছে এমন ভাবনাও ঠিক নয়। কোরবানির পশুর গোশত যথাযথভাবে বিতরণ করা উচিত। অথচ এসব না ভেবে কেউ যদি কোরবানির পশুর মাংস সংরক্ষণের জন্য নতুন ফ্রিজ কিনেন, তাও ধর্মীয় নিয়ম মোতাবেক ঠিক নয়। পাঠক বন্ধুরা, ক্ষমা করবেন। আমরা আসলে কতজন ধর্মীয় বিধান মেনে পশু কোরবানি দেই? কতজন কোরবানির পশুর বর্জ্য পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে আন্তরিকভাবে উদ্যোগী হই? অথচ একটু সচেতন ও আন্তরিক হলেই ধর্মীয় বিধান মেনেই সবকিছু করা সম্ভব।
কোরবানির ঈদের মূল কথা হলো নিজে ত্যাগ স্বীকার করা। নিজের ভিতরের পশুত্ব অথবা অহংবোধকে তাড়িয়ে দেওয়া। এটা ভেবে আসলে আমরা কতজন পশু কোরবানি দেই সে ব্যাপারে নিশ্চিত বলা যাবে না। একথাও শোনা যায়, পাশের বাড়ির লোকজন দুই লাখ টাকা দামের গরু কিনেছে, কাজেই অন্য বাড়ির লোকজন গরু কিনলেন তিন লাখ টাকায়। লোক দেখানো প্রতিযোগিতায় পশু কোরবানি ধর্মীয় বিধান অনুযায়ী ঠিক নয়। আশা করি এবারের কোরবানির ঈদে আমরা ধর্মীয় বিধান মেনেই কোরবানি করবো। অহংবোধকে গুরুত্ব না দিয়ে ভ্রাতৃত্ববোধকেই অন্তরে লালন করবো।
ঈদ মানেই আনন্দ, ঈদ মানেই উৎসব। প্রিয় পাঠক, ঈদের আনন্দ উৎসবকে রাঙিয়ে তুলতে আপনি নিশ্চয়ই পারিবারিকভাবে নানান পরিকল্পনা সাজিয়েছেন। এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ঈদে যারা সড়কপথের অনেক দুর্ভোগ অতিক্রম করে নাড়ির টানে বাড়িতে ফিরেছেন, তাদের প্রতি রইল সীমাহীন কৃতজ্ঞতা। এটাই আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। যে যেখানেই থাকি না কেন ঈদে বাবা-মায়ের কাছে ফিরে যেতে চাই। সেখানেই তো আসল সুখ। সেখানেই তো অনেক আনন্দ। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রভাবে অনেকে বাবা-মায়ের কাছে ফিরে গেলেও আগের মতো বাবা-মা, ভাই-বোনকে সময় দিতে চান না। ফেসবুকেই পড়ে থাকেন। যারা এটা করেন তারা ঠিক করেন না। এই ঈদে পরিবারকে সময় দিন। কোথাও গিয়ে বেড়িয়ে আসুন। আর হ্যাঁ, প্রতিবারের মতো এবারও দেশের প্রচার মাধ্যম বিশেষ করে টেলিভিশন চ্যানেলগুলো বাহারি অনুষ্ঠানমালা সাজিয়েছে। কারও ৭ দিন, কারও ৮ দিনব্যাপী ঈদ অনুষ্ঠান রয়েছে। কাজেই ঈদের ছুটিতে নিজ দেশের টেলিভিশন অনুষ্ঠান দেখার ক্ষেত্রেই আন্তরিক হোন। অনেকেই হয়তো জানেন না, আমাদের সিনেমার ক্ষেত্রে একটা বদলের পালা শুরু হয়েছে। এবারের ঈদে তেমনই কিছু নতুন ছবি সারাদেশে মুক্তি পেয়েছে। কাজেই আপনার আনন্দ বিনোদনের তালিকায় দেশের সিনেমাকে যুক্ত করুন প্লিজ।
শেষে একটি অনুরোধ, এবারের ঈদে পাশের বাড়ির পরিবারটি কেমন আছে খোঁজ নিয়েছেন কি? আর্থিকভাবে অসচ্ছল প্রতিবেশী অথবা বন্ধুটির পাশে দাঁড়ানোর ব্যাপারে আছে কি নতুন কোনও পরিকল্পনা? এতিম, অসহায় মানুষগুলো কিন্তু আপনার দিকেই তাকিয়ে আছে। যদি ওদের মুখে হাসি ফোটাতে পারেন তাহলেই আপনার ঈদ হবে প্রকৃত অর্থে আনন্দময়।
শেষে একটি গল্প বলি। এক বাড়িতে তিনজন বৃদ্ধ এসে হাজির। বাড়ির কর্ত্রীর সাথে তাদের প্রথম দেখা। কর্ত্রী বৃদ্ধদের চিনেন না। তবু বাড়ির ভিতরে সাদরে আমন্ত্রণ জানালেন। বৃদ্ধদের একজন বললেন, আমার নাম সম্পদ। পাশেই দাঁড়ানো অন্য দুজনকে দেখিয়ে বললেন, ওর নাম সাফল্য, আর ওর নাম ভালোবাসা। আমরা একসাথে কারও বাড়িতে ঢুকি না। তুমি একজনকে ডাকো...।
কর্ত্রী দৌড়ে বাড়ির ভিতরে গিয়ে তার স্বামীকে ঘটনা খুলে বললেন। সবকিছু শুনে স্বামী বললেন, চলো আমরা বরং সম্পদকেই আহ্বান জানাই। তাহলে আমাদের সংসারে সম্পদের কোনও অভাব থাকবে না। স্বামীর কথা শুনে বাসার কর্ত্রী একটু ভেবে নিয়ে বললেন, আমরা বরং সাফল্যকে আহ্বান জানাই। পাশেই আড়ালে দাঁড়িয়ে শ্বশুর আর শাশুড়ির কথা শুনছিলেন তাদের আদরের বউমা। তিনি শ্বশুর শাশুড়ির সামনে এসে বললেন, আমরা বরং ভালোবাসাকে আমন্ত্রণ জানাই। বাসার কর্ত্রী ছুটে গেল তিন বৃদ্ধের কাছে। বলল, যার নাম ভালোবাসা আমরা তাকেই চাই। তিনিই আসুন। কর্ত্রীর কথা শুনে প্রথমে ভালোবাসা নামের বৃদ্ধটি বাড়ির ভেতরে যাওয়ার জন্য পা বাড়ালেন। তাকে অনুসরণ করলেন সম্পদ ও সাফল্য। কর্ত্রী অবাক হয়ে বললেন, আমরা তো ভালোবাসাকে চাই। আপনারা আসছেন কেন?
উত্তরে সম্পদ আর সাফল্য বললেন, মা আপনি একটি মহৎ কাজ করেছেন। আপনি যদি ভালোবাসাকে না ডেকে আমাদের দুজনের একজনকেও ডাক দিতেন তাহলে আমরা কেউই আপনার বাড়িতে যেতাম না। যেহেতু ভালোবাসাকে ডেকেছেন তাই আমাদেরও যেতে হবে। কারণ, ভালোবাসা থাকলে সাফল্য আসে। আর সাফল্য এলেই সম্পদও আসে। কাজেই ভালোবাসা যেখানে আমরাও সেখানে থাকবো এটাই হলো আসল কথা।
প্রিয় পাঠক, কি বুঝলেন? এই ঈদে আসুন ভালোবাসাকেই আমন্ত্রণ জানাই। সবার জন্য রইলো অফুরান ভালোবাসা। ঈদ মোবারক।
লেখক: কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, সম্পাদক- আনন্দ আলো

/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পুরস্কার পেলেন কুবির চার শিক্ষার্থী
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পুরস্কার পেলেন কুবির চার শিক্ষার্থী
গরমে বেড়েছে অসুখ, ধারণক্ষমতার তিন গুণ বেশি রোগী হাসপাতালে
ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালগরমে বেড়েছে অসুখ, ধারণক্ষমতার তিন গুণ বেশি রোগী হাসপাতালে
টিভিতে আজকের খেলা (১৯ এপ্রিল, ২০২৪)
টিভিতে আজকের খেলা (১৯ এপ্রিল, ২০২৪)
মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে আসা ৫ টন কফি পাউডার জব্দ
মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে আসা ৫ টন কফি পাউডার জব্দ
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ