X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১

রাজনীতির এক ঋষিপুরুষের জন্য নগণ্য এক ভক্তের শোকগাথা

প্রভাষ আমিন
০৪ জানুয়ারি ২০১৯, ১৩:৪৯আপডেট : ০৫ জানুয়ারি ২০১৯, ১৪:৫৩

প্রভাষ আমিন সংসদ সদস্য ফজিলাতুন্নেছা বাপ্পী আপার ফোনে প্রথম খবরটা পেলাম। তিনি অবশ্য নিশ্চিত ছিলেন না, জানতে চাইছিলেন, দাদা সৈয়দ আশরাফের খবর কিছু জানেন? দ্রুত অফিসে খোঁজ নিয়ে জানলাম। যেটা জানলাম, সেটা আসলে জানতে চাইনি। পেশাগত কারণে প্রায় নিয়মিতই এমন অনাকাঙ্ক্ষিত খবরের সামনে পড়তে হয়। সবারই মৃত্যু অনিবার্য। কিন্তু কারো কারো মৃত্যু এমন ধাক্কা দেয়, এমন শূন্যতা তৈরি করে, এমন হাহাকার তৈরি হয় চারপাশে; নিজেকে খুব অসহায় লাগে। সৈয়দ আশরাফ তেমন একজন। তিন দশক সাংবাদিকতার মতো নিষ্ঠুর পেশায় থাকার কারণে কোনও মৃত্যুই হৃদয় ছোঁয় না, চোখে জল আনে না। বড় কারও মৃত্যুর খবর মানেই দ্রুত নিশ্চিত হয়ে স্ক্রলে দাও, ফাইল ফুটেজ নামাও, ভালো করে রিপোর্ট বানাও, কবে জানাজা-দাফন খবর নাও, লাইভ করার ব্যবস্থা করো ইত্যাদি ইত্যাদি। শোক করার সময় কই?
সৈয়দ আশরাফ অনেক দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। ক্যান্সার কেড়ে নিচ্ছিল তার জীবনীশক্তি। তার মৃত্যুর জন্য সবার এক ধরনের প্রস্তুতিও ছিল। তবুও তার মৃত্যু এমন হাহাকার তুলবে, চোখের অজান্তেই গড়িয়ে পড়বে দু ফোঁটা জল; বুঝিনি। এর আগে মেয়র আনিসুল হকের মৃত্যুতে অনেকটা এমন অনুভূতি হয়েছিল। তবে আনিসুল হকের মৃত্যুতে শোকাহত হওয়ার কিছু স্বার্থগত কারণ ছিল। তিনি আমাদের লোভী করেছেন, তিনি বেঁচে থাকলে ঢাকা বদলে যেতে পারতো। তাছাড়া আনিসুল হকের সাথে ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠতাও শোকার্ত করেছিল। কিন্তু সৈয়দ আশরাফ আরও  অনেক দিন বেঁচে থাকলেও ঢাকা বা দেশের দৃশ্যমান লাভ-ক্ষতি হতো না। পেশাগত কারণে দুয়েকবার দেখা-সাক্ষাৎ হলেও তার সাথে আমার ব্যক্তিগত ঘনিষ্ঠতা ছিল না। তার জন্য আমার চোখের দু ফোঁটা জল হলো শুদ্ধতম আবেগ। এ কোনও রাজনীতিবিদের জন্য কোনও সাংবাদিকের শোক নয়। এ লেখা রাজনীতির এক ঋষিপুরুষের জন্য তার নগণ্য এক ভক্তের শোকগাথা। আনিসুল হকের মৃত্যুও অপূরণীয় ক্ষতির কারণ হয়েছিল, তবে সেটা জাগতিক। আর সৈয়দ আশরাফের মৃত্যু রাজনীতির আধ্যাত্মিক ক্ষতি। এ ক্ষতি শুধু কিশোরগঞ্জের মানুষের নয়, আওয়ামী লীগের নয়; এ ক্ষতি বাংলাদেশের, বাংলাদেশের রাজনীতির।

সৈয়দ আশরাফ আর ফিরবেন না, এটা অনেক দিন ধরেই সবাই জানতেন। কিন্তু যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ। একাদশ সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন চূড়ান্ত করার সময় শেখ হাসিনা বলেছিলেন, যতদিন সৈয়দ আশরাফ বেঁচে থাকবেন, ততদিন কিশোরগঞ্জ-১ আসনে তিনিই মনোনয়ন পাবেন। শেখ হাসিনা বলেছিলেন, প্রয়োজনে তিনি নিজে গিয়ে সৈয়দ আশরাফের প্রচার চালাবেন। সেটা করতে হয়নি। সৈয়দ আশরাফের নামেই ভোটের জোয়ার হয়। যে আওয়ামী লীগ তার কাছে নিছক রাজনৈতিক সংগঠন নয়, অনুভূতির নাম; সেই দলের সুনামী বিজয়, তিনি কাছ থেকে দেখে যেতে পারেননি। যেদিন নতুন এমপিরা উৎসবমুখর পরিবেশে শপথ নিলেন, সেই দিনটিকেই তিনি বেছে নিলেন বিদায়ের জন্য!

সৈয়দ আশরাফ আর ফিরবেন না, তবুও তিনি বিশ্বের কোথাও না কোথাও শ্বাস নিচ্ছেন; এটাও ছিল স্বস্তির। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে বিদায়ের পর সরকারে আর সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব হারানোর পর দলেও অনেকটা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন সৈয়দ আশরাফ। নিভৃতচারী মানুষটি আরও  আড়ালে চলে যান। আর ২০১৭ সালের অক্টোবরে স্ত্রী শীলা ইসলামকে হারানোর পর তারও যেন বড্ড তাড়া ছিল যাওয়ার। তবুও সৈয়দ আশরাফ কোথাও না কোথাও শ্বাস নিচ্ছেন; এটাও সাহস জোগাতো আওয়ামী লীগকে। তিনি আসলে ছিলেন আওয়ামী লীগের বিবেকের মতো। চারপাশে যখন 'চাটুকার' আর হাইব্রিড আওয়ামী লীগারে ভর্তি; তখন সৈয়দ আশরাফ ছিলেন উজ্জ্বল ব্যতিক্রম। তিনি শেখ হাসিনার মুখের ওপর বলে দিতে পারতেন, 'আপা, আপনি এটা ঠিক বলেননি'। তেমন আর কেউ নেই এখন।

শেখ হাসিনার প্রতি সৈয়দ আশরাফের আনুগত্য ছিল প্রশ্নহীন, স্বার্থহীন; চাওয়া-পাওয়ার ঊর্ধ্বে। আবার সৈয়দ আশরাফের প্রতি 'বড় বোন' শেখ হাসিনার ভালোবাসাও ছিল শর্তহীন। সৈয়দ আশরাফ ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করেছেন। মুক্তিযুদ্ধ করেছেন যুদ্ধের ময়দানে। বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে প্রবাসী সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে সৈয়দ আশরাফ বরাবরই উদাসী, ভাবুক, কবি প্রকৃতির। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু এবং ৩ নভেম্বর তার পিতাসহ চার জাতীয় নেতাকে হত্যার পর সৈয়দ আশরাফ লন্ডন চলে যান। সেখানেই সংসার পাতেন, চলে তার নিভৃত জীবন। ৯৬ সালের নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা তাকে দেশে আনেন, রাজনীতিতে নামান, এমপি বানান, পরে বিমান প্রতিমন্ত্রীও বানান। কিন্তু এসবে তার মন লাগে না। তার উড়ু উড়ু মন। রাজনীতিতে সৈয়দ আশরাফের মন লাগে ১/১১-এর সময়। ৭৫-এর মতো আবার যখন আওয়ামী লীগ ধ্বংসের মুখে, তখন শক্ত হাতে হাল ধরেন সৈয়দ আশরাফ। শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের পর বাইরে থাকা নেতারা যখন তাকে দল থেকে মাইনাস করতে নানান সংস্কার তত্ত্ব নিয়ে ব্যস্ত, গ্রেফতার হওয়া নেতারা যখন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সত্য-মিথ্যা সব সাক্ষ্য দিচ্ছেন; তখন বুকভরা সাহস নিয়ে সৈয়দ আশরাফ দাঁড়িয়ে যান আরেক উন্নত শির জিল্লুর রহমানের পাশে। আবদুল জলিল গ্রেফতার হওয়ার পর দায়িত্ব পান ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের। দল ও দেশের সেই কঠিন সময়ে উত্তাল নদী পেরুতে নৌকার হাল ধরেন দক্ষ মাঝির মতো। ২০০৮ সালে জনরায় নিয়ে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ। রেওয়াজ অনুযায়ী দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ পেলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব। কিন্তু এমন সাধারণ সম্পাদক আওয়ামী লীগ কখনো দেখেনি। এমন স্থানীয় সরকার মন্ত্রীও কেউ কস্মিনকালে দেখেনি। আওয়ামী লীগের সাধারণ সস্পাদক মানে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বাসায় ভিড়, এই তদবির, সেই তদবির। কাউকে কাজ করে দিয়ে, কাউকে মুখে আশ্বাস দিয়ে, তিন রকমের কালি দিয়ে তদবিরের কাগজে সই করে, কাউকে হাসি দিয়ে সন্তুষ্ট করতে হয়। পার্টি অফিসে গেলে তার পেছনে সার্বক্ষণিক মিছিল। স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মানে মন্ত্রী, এমপি আর স্থানীয় নেতাদের রাস্তাঘাট, পুল-কালভার্ট, উন্নয়নের তদবির। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমেই সরকারি দলের উন্নয়নের অঙ্গীকার পৌঁছে যায় তৃণমূলে। কিন্তু সৈয়দ আশরাফ সবার বাড়া ভাতে ছাই ঠেলে দিলেন। এতদিন পর দল ক্ষমতায় এসেছে, নেতারা পদ-পদবী পাবেন, কাজ পাবেন, টেন্ডার পাবেন। কিন্তু পাবেন কীভাবে, সৈয়দ আশরাফই তো হাওয়া। বেলা পর্যন্ত ঘুমান। ইচ্ছা হলে অফিসে যান, নইলে ফাইল ডেকে পাঠান। পার্টি অফিসে যান কালেভদ্রে। মন্ত্রণালয়ের আমলারা তাকে পান না, নেতাকর্মীরা পান না, সাংবাদিকরা তাকে পান না; এমনকি শেখ হাসিনার ফোনও নাকি ধরতেন না তিনি। তার কথা ছিল, উন্নয়ন যা হওয়ার, তা সুষমভাবে হবে; তদবির লাগবে কেন? যোগ্যতা অনুযায়ী পদ-পদবী মিলবে, তদবির লাগবে কেন? কিন্তু এমন ঋষিপুরুষ বাংলাদেশের রাজনীতিতে সত্যি আনফিট। আওয়ামী লীগের মতো পুরোনো একটি দল; তৃণমূল পর্যন্ত যে দলের কর্মী; যে দলে 'চান্দাবাজ-ধান্দাবাজ', ত্যাগী-হাইব্রিড সব আছে; সে দল আসলে সৈয়দ আশরাফকে দিয়ে চালানো অসম্ভব। নেতাকর্মীদের অনেক ক্ষোভ ছিল তার ওপর। শেখ হাসিনার ভালোবাসার ঢাল তাকে আগলে রেখেছে সমসময়। এত ভালোবাসার পরও শেখ হাসিনা সৈয়দ আশরাফকে বাংলাদেশের রাজনীতির সাথে খাপ খাওয়াতে পারেননি। তাই তো প্রথমে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে, পরে দলের সাধারণ সম্পাদকের পদ থেকে তাকে সরে যেতে হয়। বাংলাদেশের রাজনীতিকে নিজের মানে তুলতে না পেরেই কি সৈয়দ আশরাফ অভিমানে অকালে চলে গেলেন।

বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের মতো দলের জন্য একদম পারফেক্ট। তিনি দিনভর পরিশ্রম করেন। নির্বাচনের আগে চষে বেরিয়েছেন গোটা বাংলাদেশ। তিনি দিনে ২/৩ বার সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। আর সৈয়দ আশরাফ বলতেন বছরে ২/৩ বার। হাসিমুখে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব হস্তান্তরের সময় যখন তিনি বলেন, 'আওয়ামী লীগ একটি অনুভূতির নাম', তখন আবেগের ঢেউ খেলে যায় সারা দেশের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে। এই নেতাকর্মীরা সৈয়দ আশরাফের প্রতি ক্ষুব্ধ ছিল, এটা যেমন সত্যি; আবার তারা তাকে প্রাণ দিয়ে ভালোও বাসতো। শুধু ১/১১-এর সময় নয়; আওয়ামী লীগ সরকারের বড় বিপদ এসেছিল ২০১৩ সালের ৫ মে। সরকার উৎখাতের পরিকল্পনা নিয়ে কয়েক লাখ হেফাজত সমর্থক দখল নিয়েছিল। সৈয়দ আশরাফের সময়োপযোগী, দৃঢ় সিদ্ধান্তে প্রায় বিনা রক্তপাতে সেদিন তাদের মতিঝিল থেকে সরানো গিয়েছিল।

কয়েক বছর আগে এক সফরে আমার সাথে ছিলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এক যুগ্ম সচিব। ম্যানিলা যাওয়ার পথে বিমানে নানা প্রসঙ্গে কথা হতে হতে সৈয়দ আশরাফ প্রসঙ্গ এলো। তিনি বললেন, আপনারা তো খালি বলেন সৈয়দ আশরাফ অফিসে আসেন না, কাজ করেন না। একবার কি খোঁজ নিয়ে দেখেছেন তার জন্য মন্ত্রণালয়ে কয়টা ফাইল আটকে আটকে আছে।  তিনি জানালেন, সৈয়দ আশরাফ অফিসে আসতে না পারলেও ফাইল বাসায় ডেকে নিতেন। অন্য অনেক মন্ত্রী যখন সচিবের পাঠানো ফাইল অন্ধের মতো ছেড়ে দিতেন; সৈয়দ আশরাফ তখন ফাইল খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়তেন, মন্তব্য করতেন, ফেরত পাঠাতেন। এমন একটি ঘটনাও ঘটেনি, একটি ফাইল যেখানে আটকানো দরকার, সেটা না আটকেই ছেড়ে দিয়েছেন। আমলাদের চাতুরি তিনি ধরে ফেলতেন প্রজ্ঞা আর বুদ্ধিদীপ্ততায়। কথা বলতে বলতে সে আমলা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। একজন রাজনৈতিক মন্ত্রীর জন্য একজন আমলার কণ্ঠে যেই দরদ দেখেছি, চোখেমুখে যে ভালোবাসার বিচ্ছুরণ দেখেছি; তা অভাবনীয়, অভূতপূর্ব।

আরেকটা ঘটনার কথা আগেও লিখেছি, তবে তখন একজনের পরিচয় দিতে পারিনি। আজ দুজনই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থেকে সরে যাওয়ার  কয়েকদিন পর এক সন্ধ্যায় মাহবুবুল হক শাকিলের সঙ্গে দেখা। তিনি তখন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী। সৈয়দ আশরাফ প্রসঙ্গে কথা বলতে বলতে হঠাৎ তিনি একদম শিশুর মতো চিৎকার করে কাঁদতে লাগলেন। আমি হকচকিয়ে গেলাম। মাহবুবুল হক শাকিল খুবই আবেগী মানুষ ছিলেন। তার অনেক আবেগী মুহূর্তের সাক্ষী আমি। কিন্তু সৈয়দ আশরাফের জন্য তার আবেগ ছিল শুদ্ধতম। একজন রাজনৈতিক নেতার জন্য তার কোনও সহকর্মী এতটা আবেগ ধারণ করতে পারেন, নিজে না দেখলে বিশ্বাস করতাম না।

সৈয়দ আশরাফ রাতভর পড়তেন। তার লোভ ছিল না, পদ-পদবীর আকাঙ্ক্ষা ছিল না। নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে আরও অনেক নেতার মতো এলাকায় মাস্তান পুষতেন না, কর্মীদের ন্যায়-অন্যায় সুবিধা পাইয়ে দিতেন না। তার অর্থ, বাড়ি, গাড়ি, বিলাসিতার তৃষ্ণা ছিল না। তার তৃষ্ণা ছিল জ্ঞানের। সৈয়দ আশরাফ ছিলেন বাংলাদেশের রাজনীতির একমাত্র উদাহরণ, ওয়ান পিস। তার মতো কাউকে অতীতে দেখিনি, নিকট ভবিষ্যতে দেখবো, তেমন আশাও করি না। আমি প্রবলভাবে একজন রাজনৈতিক মানুষ। আমি বিশ্বাস করি দেশকে এগিয়ে নিতে চাই বিশুদ্ধ রাজনীতি। তাই আমি সৈয়দ আশরাফকে আজীবন মিস করবো। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আনফিট এই রাজনীতিবিদের জন্য গভীর ভালোবাসা।


লেখক: হেড অব নিউজ, এটিএন নিউজ  

 

/এসএএস/এমওএফ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ