X
বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪
৫ বৈশাখ ১৪৩১

সংসদে বিএনপি ও সাংবিধানিক তর্ক

আমীন আল রশীদ
২৮ এপ্রিল ২০১৯, ১৬:৫০আপডেট : ২৮ এপ্রিল ২০১৯, ১৬:৫১

আমীন আল রশীদ দলীয় সিদ্ধান্ত না মেনে এবার শপথ নিলেন ঐক্যফ্রন্টের আরেকজন সংসদ সদস্য। ২৫ এপ্রিল সংসদ সদ্স্য হিসেবে শপথ নিয়েছেন ঠাকুরগাঁও-৩  (পীরগঞ্জ-রানীশংকৈল) আসন থেকে নির্বাচিত বিএনপির জাহিদুর রহমান। এর আগে ঐক্যফ্রন্টের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর ও মোকাব্বির খানও জোটের সিদ্ধান্ত অমান্য করে শপথ নেন। এজন্য সুলতান মনসুরকে গণফোরাম থেকে বহিষ্কার এবং মোকাব্বির খান দলের ভেতরে সমালোচিত হন। এমনকি শপথ গ্রহণের পরে তিনি ড. কামাল হোসেনের সঙ্গে দেখা করতে গেলে কামাল হোসেন তাকে চেম্বার থেকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে বলেন। সেই মোকাব্বির হোসেনকে পাশে নিয়েই ২৬ এপ্রিল গণফোরামের বিশেষ কাউন্সিলে উপস্থিত ছিলেন ড. কামাল হোসেন। আবার তাকে শোকজ করার কথা শোনা গেলেও সেটিও পরে দেওয়া হয়নি। ফলে ড. কামাল হোসেনের এই আচরণকে ‘দ্বৈতনীতি’ উল্লেখ করে কাউন্সিল থেকে বেরিয়ে যান দলের প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পথিক।
বিএনপিও যে জাহিদুর রহমানকে বহিষ্কার করবে, তাতেও বিস্ময়ের কিছু নেই। কিন্তু দল থেকে বহিষ্কৃত হলেও সংবিধান অনুযায়ী তাদের এমপি পদে বহাল থাকতে কোনও বাধা নেই। তবে বিতর্কটা যতটা না সাংবিধানিক, তার চেয়ে বেশি নৈতিক এবং এর মধ্য দিয়ে বস্তুত বিএনপি ও গণফোরামের ভেতরে সমন্বয়হীনতা ও তাদের অভ্যন্তরীণ সংকট আরও বেশি প্রকাশ্য হলো বলেই প্রতীয়মান হয়।

সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দুটি কারণে সংসদ সদস্য পদ বাতিল হতে পারে।

১. কোনো রাজনৈতিক দলের প্রতীকে নির্বাচিত হবার পরে তিনি যদি দল থেকে পদত্যাগ করেন এবং

২. যদি তিনি সংসদে দলের বিপক্ষে ভোট দেন। তার মানে দল থেকে বহিষ্কৃত হলেও তার সংসদ সদস্য পদ বাতিল হবে না। বরং তিনি স্বতন্ত্র এমপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন এবং সংসদ সদস্য হিসেবে সকল সুযোগ-সুবিধাই ভোগ করবেন।

সংসদের যাত্রা শুরু অর্থাৎ প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে শপথ না নিলেও সংসদ সদস্য পদ বাতিল হবে (অনুচ্ছেদ ৬৭)। যেহেতু একাদশ সংসদের যাত্রা শুরু হয়েছে ৩০ জানুয়ারি, তাই ৩০ এপ্রিলের মধ্যে শপথ নেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে এই সময় শেষ হওয়ার আগে স্পিকার যথার্থ কারণে কারো শপথ গ্রহণের সময় বাড়াতেও পারেন।

একটানা নব্বই দিন সংসদে অনুপস্থিত থাকলেও তার সদস্য পদ বাতিল হয়। এখানেও স্পিকার সময় বাড়াতে পারেন। নবম সংসদে বিএনপির সংসদ সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় কারাবন্দি থাকায় তার আবেদনের প্রেক্ষিতে স্পিকার তার নব্বই দিনের বেশি সংসদে অনুপস্থিতি সত্ত্বেও সদস্য পদ বাতিল করেননি।

তবে এবার বিতর্ক উঠেছে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে শপথ নিলে সেটি সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘ফ্লোর ক্রসিং’ বা দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়ার শামিল হবে কিনা এবং তার সংসদ সদস্য পদ বাতিল হবে কিনা? এখানে বিষয়টা স্পষ্ট, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে এমপি হিসেবে শপথ নিলে তার সদস্য পদ বাতিল হবে না। কারণ এটি ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী দলের বিপক্ষে ভোট নয়। দলের বিপক্ষে ভোটের প্রশ্ন আসে কেবল সংসদে আস্থা-অনাস্থার প্রশ্নে। আবার ৭০ অনুচ্ছেদে বলা আছে, কেউ কোনও দলের প্রতীকে এমপি হওয়ার পরে যদি সেই দল থেকে পদত্যাগ করেন, তাহলে তার সংসদ সদস্য পদ বাতিল হবে। বহিষ্কৃত হলে তার সদস্য পদ বাতিল হবে—এমনটি বলা নেই। 

কয়েকটি উদাহরণ আমাদের সামনে রয়েছে। যেমন নবম সংসদের শেষদিকে জাতীয় পার্টি থেকে সাতক্ষীরা-৪ আসনের সংসদ সদস্য এইচএম গোলাম রেজাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হলেও শেষ পর্যন্ত সংসদে তার সদস্যপদ বহাল ছিল। এর আগে অষ্টম সংসদের (২০০১-২০০৬) শেষের দিকে বিএনপি থেকে রাজশাহী-৪ আসনের এমপি আবু হেনাকে বহিষ্কার করা হলে তার সদস্যপদ থাকবে কি না তা নিয়ে বিতর্ক ওঠে। তখন স্পিকার ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার এ সম্পর্কিত একটি রুল দিয়ে বিষয়টি নিষ্পত্তি করেন এবং মি. হেনা স্বতন্ত্র এমপি হিসেবে বহাল থাকেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল, তিনি বিএনপি থেকে বেরিয়ে আলাদা দল গঠনের ষড়যন্ত্র করছেন। তবে হজ ও তাবলিগ নিয়ে একটি মন্তব্যের জেরে বিতর্কিত আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা ও সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী দল থেকে পদত্যাগ করলে সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তার আসনটি শূন্য হয় এবং সেখানে উপনির্বাচন হয়।

তবে যেহেতু দল থেকে পদত্যাগ না করলে কারও সংসদ সদস্যপদ বাতিল হবে না, তাই গুঞ্জন আছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের কাছ থেকে পদত্যাগপত্র নিয়ে রাখা হয়েছিল। যদি তাই হয় তাহলে এখন যদি জাহিদুর রহমানের পদত্যাগপত্রটি বিএনপি স্পিকারের নজরে আনে, তাহলে পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে? সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদই এখানে তার রক্ষাকবচ। বলা হয়েছে, কেউ যদি এমপি নির্বাচিত হওয়ার পরে পদত্যাগ করেন তাহলে সদস্য পদ বাতিল হবে। কিন্তু যদি নির্বাচনের আগে বিএনপি প্রার্থীদের কাছ থেকে পদত্যাগপত্র নেওয়া হয়েও থাকে, তাহলে এটি কার্যকর হবে না। আবার এটি প্রমাণ করাও খুব কঠিন হবে, তিনি আসলেই আগে পদত্যাগপত্র দিয়ে রেখেছেন। কেননা তিনি বিষয়টি অস্বীকার করবেন।

তবে এরকম পরিস্থিতি তৈরি হলে সেক্ষেত্রে স্পিকারের এখতিয়ার রয়েছে মীমাংসা করার। আবার তিনি নিজে যদি বিষয়টির সুরাহা না করেন বা সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ অনুসারে কোনও সংসদ সদস্যের আসন শূন্য হবে কিনা—এ সম্পর্কিত কোনও বিতর্ক দেখা দেয়, তাহলে বিষয়টি শুনানি ও নিষ্পত্তির জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে পাঠানোর বিধানও বাতলে দিয়েছে সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদ। বলা হয়েছে, সেক্ষেত্রে কমিশনের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। আবার কমিশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিলেরও সুযোগ রয়েছে। উচ্চ আদালতের দরজা সবার জন্যই উন্মুক্ত। যেকোনও সাংবিধানিক প্রশ্ন বা বিতর্ক দেখা দিলে হাইকোর্ট এবং প্রয়োজনে সুপ্রিম কোর্ট এর মীমাংসা করেন। সুতরাং বিএনপির এমপি জাহিদুর রহমানের শপথগ্রহণ ইস্যুতে যদি বড় ধরনের বিতর্ক দেখা দেয়, তাহলে প্রথমত স্পিকার, দ্বিতীয়ত নির্বাচন কমিশন এবং সবশেষ উচ্চ আদালতে যাওয়ার বিধান রয়েছে।

ফলে ঐক্যফ্রন্ট ও বিএনপির এমপিদের শপথগ্রহণের বিষয়ে বিতর্কটি যতটা না সাংবিধানিক, তার চেয়ে বেশি নৈতিক। কেননা, তারা যে দলের প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন, সেই দলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে শপথ নিয়ে দলের প্রতি আনুগত্য পরিত্যাগ করেছেন, যা নৈতিকতার মানদণ্ডে উত্তীর্ণ নয়। কিন্তু এ কারণে তিনি অসাংবিধানিক বা বেআইনি কিছু করেছেন, সেটি বলার সুযোগ নেই।

দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করে কেন বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের তিনজন এমপি শপথ নিলেন, সে প্রশ্নেরও জবাব খোঁজা প্রয়োজন। যারা রাজনীতি করেন, সংসদ সদস্য হওয়ার বাসনা তাদের প্রত্যেকের মনেই থাকে। সুতরাং জীবনে প্রথমবার যিনি এমপি নির্বাচিত হলেন, শপথ নিয়ে সংসদ সদস্যের আসনে বসার মনোবাসনা তার থাকবেই। কারণ ভবিষ্যতে তিনি আবার এমপি হতে পারবেন কিনা, তা তিনি জানেন না। অতএব সুযোগ পেয়েও সংসদে যাওয়ার ‘লোভ’ সামলানো কঠিন। দ্বিতীয়ত, তিনি যে নির্বাচনি এলাকার প্রতিনিধিত্ব করেন, সেখানের জনগণেরও প্রত্যাশা থাকে তিনি সংসদে যাবেন এবং তাদের পক্ষে কথা বলবেন। সংবিধান অনুযায়ী এমপিরা আইন প্রণেতা এবং স্থানীয় উন্নয়নে তাদের ভূমিকা রাখার কথা নয়। কিন্তু আমাদের দেশের বাস্তবতা যেহেতু ভিন্ন এবং এমপিরাই সমস্ত উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তির মতো কাজও করবেন বলে জনগণ আশা করে, ফলে নির্বাচিত এমপিদের প্রতি এই নাগরিকদেরও একটা চাপ থাকে।

সবশেষ বিএনপির জাহিদুর রহমান দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেওয়ার কারণ হিসেবে বলেছেন, নেত্রীর (খালেদা জিয়া) মুক্তি ও দলীয় নেকাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারে সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করবেন। তিনি একা কতটুকু চাপ সৃষ্টি করতে পারবেন কিংবা সরকার কতটুকু চাপবোধ করবে, সেটি একটি প্রশ্ন। তবে একজন সংসদ সদস্যও যে সংসদ প্রাণবন্ত করে রাখতে পারেন তার উদাহরণ নবম সংসদের স্বতন্ত্র এমপি ফজলুল আজিম। সমসাময়িক নানা বিষয়ে তিনি জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিতেন এবং গৃহীত হোক বা না হোক সব বিলেই সংশোধনী দিতেন। স্পিকারও তাকে যথেষ্ট সময় দিতেন এবং স্বভাবতই তিনি নিয়মিত সংবাদ শিরোনাম হতেন। ফলে একজন বা দু’জন সংসদ সদস্যও বিরোধী বেঞ্চে বসে সরকারের সমালোচনা করলে তাতে দেশবাসীর নজর কাড়ে এবং সংসদীয় রাজনীতি প্রাণবন্ত হয়। সেক্ষেত্রে সংখ্যায় অল্প হলেও বিএনপি ও ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিতরা সংসদে গিয়ে সমসাময়িক ইস্যুতে সরকারের সমালোচনা করলে সেটা রাজনৈতিকভাবে তাদের কিছুটা সুবিধা দিতে পারে।

দীর্ঘদিন ক্ষমতা ও সংসদের বাইরে থাকায় বিএনপি ও তাদের অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মীরা যেভাবে মামলায় জর্জরিত এবং অনেকের ব্যবসা বাণিজ্যও শেষ হয়ে গেছে, সেরকম কঠিন বাস্তবতায় সংসদে বসে তাদের নেতারা এসব ইস্যুতে সরকারের ওপর কিছুটা হলেও চাপ প্রয়োগ করতে পারেন, যা সংসদের বাইরে বসে করা কঠিন। আবার বিএনপি রাজপথ গরম করে বিপুল জনসমর্থন নিয়ে গণআন্দোলন গড়ে তুলে সরকারের পতন ঘটাবে, সেই সক্ষমতাও তাদের নেই। পক্ষান্তরে রাজপথের জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলন কর্মসূচিতে এখন সাধারণ মানুষের সমর্থন পাওয়াও কঠিন। ফলে সব মিলিয়ে বিএনপি এখন যে বিরাট সংকটের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে, তাতে সংসদের বাইরে থেকে সেই সংকট থেকে মুক্তি পাওয়া কঠিন।

মূলত দুটি কারণে বিএনপি তথা ঐক্যফ্রন্ট সংসদে যোগ দেওয়ার বিপক্ষে।

১. তারা বিশ্বাস করে এই নির্বাচনে অভূতপূর্ব কারচুপি হয়েছে এবং অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তারাই ক্ষমতায় আসতো। কিন্তু যেহেতু তা হয়নি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং করে ভোটের ফলাফল পাল্টে দেওয়া হয়েছে বলে তারা বিশ্বাস করে, ফলে তারা সংসদে যোগ না দেওয়ার পক্ষে।

২. বিএনপি মনে করে তাদের যে জনসমর্থন তাতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাদের দলের মাত্র ৬ জন প্রার্থী জয়ী হবেন, এটি অবিশ্বাস্য। তাই এই নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সংসদে গেলে সেই অবিশ্বাস্য ফল প্রকারান্তরে মেনে নেওয়া হয়।

কিন্তু সংসদে না গিয়েই বা বিএনপি রাজনৈতিকভাবে কতটা লাভবান হচ্ছে? অস্বীকার করার উপায় নেই, ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল থেকেই বিএনপি বড় ধরনের সংকটে নিমজ্জিত। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে যাওয়া-না যাওয়া নিয়ে তাদের মধ্যে যে দোটানা ছিল, সেই সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের ফল। বিএনপির অনেকেই এই ফল দেখে বলেছেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্তই সঠিক ছিল। তাহলে ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনে তারা কেন অংশ নিলো? পরপর দুটি জাতীয় নির্বাচনে অংশ না নিলে দলের নিবন্ধন বাতিল হবে এই শঙ্কায়? নাকি তারা ভেবেছিল জনগণ বিপুল ভোটে তাদের জয়ী করবে? যেহেতু তাদের এই ভাবনা ও বাস্তবতায় ফারাক ঢের, সেক্ষেত্রে প্রশ্ন ওঠে, তারা কি সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্তটি নিতে ব্যর্থ হয়েছে নাকি আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কৌশলের কাছে বারবার হেরে যাচ্ছে?

লেখক: সাংবাদিক

/এসএএস/এমএমজে/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
মানব ও সুপারি পাচারের অভিযোগে ভারতে শুল্ক কর্মকর্তা গ্রেফতার 
মানব ও সুপারি পাচারের অভিযোগে ভারতে শুল্ক কর্মকর্তা গ্রেফতার 
ভুয়া পরিচয়ে ভারতে বসবাস বাংলাদেশির, ৪ বছরের কারাদণ্ড
ভুয়া পরিচয়ে ভারতে বসবাস বাংলাদেশির, ৪ বছরের কারাদণ্ড
৫ কোটি টাকা নিয়ে ব্যবস্থাপক নিখোঁজ, পূবালী ব্যাংকের ৮ কর্মকর্তাকে বদলি
৫ কোটি টাকা নিয়ে ব্যবস্থাপক নিখোঁজ, পূবালী ব্যাংকের ৮ কর্মকর্তাকে বদলি
ইসরায়েলি হামলা কি প্রতিহত করতে পারবে ইরান?
ইসরায়েলি হামলা কি প্রতিহত করতে পারবে ইরান?
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ