X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

এই মুহূর্তের বাংলাদেশ

রুমিন ফারহানা
০৬ নভেম্বর ২০১৯, ১৮:০৪আপডেট : ০৬ নভেম্বর ২০১৯, ২২:০১

রুমিন ফারহানা ঘটনার পর ঘটনা, একটির পর একটি, কোনটি রেখে কোনটি নিয়ে লিখবো, বুঝতে পারছিলাম না। শিরোনাম নিয়েও দ্বিধায় ছিলাম। ভাবছিলাম লিখবো, ‘কেমন আছে বাংলাদেশ?’ পরে ভেবে দেখলাম, বাংলাদেশ কেমন আছে, কোন পথে যাচ্ছে, এর উত্তর সবারই জানা। তার চেয়ে বরং দেখে নেওয়া যাক কী ঘটছে এই মুহূর্তের বাংলাদেশে। মূল ধারার গণমাধ্যম, অনলাইন পোর্টাল, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম—সব মিলিয়ে এত খবর যে, এই মুহূর্তের বাংলাদেশের ছবি আঁকতেও এমন কয়েকটি কলাম প্রয়োজন। আশা জাগানিয়া খবর বাদই দেই, ঘটনাগুলো যদি অঘটন না হয়ে কেবল ঘটনাই হতো, তাহলেও কিছু বলার ছিল না। চলুন দেখি, একটু চোখ বুলিয়ে নেই খবরগুলায়। 
(১) ছাত্রলীগের ‘গণঅভ্যুত্থানে’ কৃতজ্ঞ জাবি ভিসি ফারজানা। আমার তো চক্ষু চড়কগাছ। ৬৯-এর পর আবারও এক গণঅভ্যুত্থান! পরে দেখলাম ‘১ কোটি টাকা ঈদ সালামি’খ্যাত জাবি উপাচার্য তার বাসভবনের সামনে আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালিয়ে তাকে ‘মুক্ত’ করাকেই ‘গণঅভ্যুত্থান’ বলেছেন। শাখা ছাত্রলীগের প্রতিও বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানাতে ভোলেননি তিনি। অবশ্য ‘মুক্ত’ হওয়ার পরপরই অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। বলে রাখা ভালো, দুর্নীতির অভিযোগে তার অপসারণ দাবিতে আন্দোলন করছিলেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। শেষ পর্যন্ত ছাত্র-শিক্ষক সবাইকে ইচ্ছেমতো পেটানোর পরও ভিসির চোখে তারা নাকি অনিয়মতান্ত্রিক কিছুই করেনি।

সম্প্রতি ভিসিদের নিয়ে এত কথা লেখা হয়েছে যে, এই নিয়ে বিশদভাবে নতুন কিছু আর বলার নেই। অর্থ থেকে নারী—কোনও কেলেঙ্কারিই বাদ নেই। বেশ কয়েক বছর ধরেই ভিসি নিয়োগের প্রাথমিক শর্ত হল ক্ষমতাসীন দলের আনুগত্য, শাখা সংগঠনের সঙ্গে সুসম্পর্ক, দলের উচ্চ পদধারীদের সুনজর, বিশ্ববিদ্যালয়ে দলীয় লেজুড়বৃত্তি করা প্রশাসনের সঙ্গে সুসম্পর্ক ইত্যাদি ইত্যাদি। আর কে না জানে অযোগ্যের প্রধান যোগ্যতাই হলো ‘শর্তহীন আনুগত্য’। এর ফল যা হওয়ার তাই হয়েছে।  

(২)  খুলনার শাহজালালকে মনে আছে? মনে না থাকারই কথা। অভিযোগ আছে, ২০১৭ সালের ১৮ই জুলাই তাকে আটক করে থানায় নিয়ে ১ লাখ টাকা দাবি করে খুলনার খালিশপুর থানা পুলিশ। পরে চাহিদা মতো টাকা না পেয়ে দুই চোখ অন্ধ করে দেওয়া হয় তার। অবশ্য পুলিশের ভাষ্য ছিল ছিনতাই করতে গিয়ে গণপিটুনিতে চোখ হারায় শাহজালাল। তার বিরুদ্ধে ছিনতাইয়ের অভিযোগে মামলাও দেওয়া হয়। যদিও পুলিশের মতে ঘটনা রাত ১১ টা ৪০ মিনিটের আর প্রত্যক্ষদর্শী’রা বলছেন রাত ৮ টায় ঘটনাটি ঘটে। বাদী নিজেও শাহজালালের চেহারা দেখেননি বলে সে সময় বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেন। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, চেহারা না দেখে আসামি কী করে তিনি চিহ্নিত করলেন? তার উত্তরে বাদী বলেন, পুলিশের কথা অনুযায়ী তিনি মামলা করেছেন। পুলিশ অবশ্য এই বিষয়ে বিভাগীয় তদন্ত করে; তবে যথারীতি তারা পুলিশের কোনও বিচ্যুতি খুঁজে পায়নি। চোখ উৎপাটনের মামলার কোনও খোঁজ না থাকলেও ছিনতাই মামলায় ২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে শাহজালালকে, সঙ্গে ৫ হাজার টাকা জরিমানা। চোখ হারানো বাবদ উপরি পাওনা ২ বছরের কারাদণ্ড, মন্দ কী? এছাড়া যে, দেশে প্রতিদিন ১ জনের বেশি মানুষ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের শিকার হন সেখানে চোখ তোলা তো তেমন কিছুই নয়। শাহজাহান ভাগ্যবান; নয় কি? চোখ গেছে যাক; জীবনটা তো অন্তত রক্ষা পেয়েছে।

(৩) চলছে কথিত শুদ্ধি অভিযান। এই শুদ্ধি অভিযানের মধ্যেই সরকারি বিশেষ নিরীক্ষায় ধরা খেয়ে দুই দফায় ৭৩ কোটি টাকা ফেরত দিলেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক। নিরীক্ষক দল কেবল মাত্র ৯/৭/১৯ থেকে ৮/৮/১৯ অর্থাৎ ১ মাসের রেকর্ডপত্র যাচাই করে ৩১ কোটি টাকার একটি বড় ধরনের অনিয়ম খুঁজে পান, যার কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক। এছাড়া, তার বিরুদ্ধে উঠে আসা তথ্যে দেখা যায় স্বজনপ্রীতিতে তিনি চ্যাম্পিয়ন এবং অর্থ আত্মসাতে বিশ্বরেকর্ড স্থাপন করেছেন। নিয়োগ কমিটির সভাপতি থেকে নিজের আত্মীয়স্বজনকে নিয়োগ দিয়েছেন, রাতের বেলা নিজের ঘরে খাতা লিখিয়ে তার পরিক্ষায় পাস করিয়েছেন। এখানেই শেষ না। জাল সনদপত্রে চাকরি দিয়েছেন। কোটা না থাকায় নিজের ভাতিজা, ভাগ্নিকে ভিন্ন জেলার বাসিন্দা দেখিয়ে চাকরি দিয়েছেন। এছাড়া, বোর্ডের অনুমোদন ছাড়াই বিভিন্ন বেসরকারি ব্যাংকে টাকা এফডিআর করে কমিশন খাওয়া শুরু করেছেন। কী দারুণ তাই না? এই সব কিছু ছাপিয়ে আরও চমৎকার বিষয় হলো যার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হয়ে জেলে থাকার কথা তিনি এখনও বহাল তবিয়তে নিজ আসনেই আছেন। সেলুকাস! কী বিচিত্র এই দেশ! 
(৪) এই ডামাডোলের মধ্যেই নবম সংসদের বিরোধী দলের চিফ হুইপকে পিটিয়ে খ্যাতিমান মহা প্রতাপশালী এসপি হারুনকে চাঁদাবাজির অভিযোগে নারয়ণগঞ্জ থেকে সরিয়ে ঢাকায় আনা হয়েছে। এসপি হারুনের সহকর্মীরাই জানিয়েছেন, তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় নানা অভিযোগ উঠলেও প্রভাবের কারণে তারা কেউ কিছু বলতে পারেননি। তার বিরুদ্ধে সর্বশেষ অভিযোগ হলো আম্বার গ্রুপের চেয়ারম্যান তাকে চাঁদা দিতে রাজি না হওয়ায় তার স্ত্রী-সন্তানকে তুলে নিয়ে যায় নারায়ণগঞ্জ পুলিশ। ঢাকা থেকে তার গাড়ি নেওয়া হয় নারায়ণগঞ্জে এবং পরদিন রাতে তার অনুপস্থিতিতে একদল পুলিশ তার গুলশানের বাসায় ঢুকে ভাঙচুর করে। এরপর তার স্ত্রী সন্তানকে নারায়ণগঞ্জ নেওয়া হয় এবং পরদিন তার খোয়া যাওয়া গাড়িতে ইয়াবা, মদ ও গুলি উদ্ধারের ঘটনা সাজিয়ে তার ও তার গাড়িচালকের নামে মামলা দেওয়া হয়। এই শিল্পপতি দাবি করেন, এর আগেও হারুনের চাঁদাবাজি নিয়ে ২০১৬ সালের ৫ মে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের কাছে তিনি একটি লিখিত অভিযোগ করেছিলেন। ওই সময় তার কাছে ৫ কোটি টাকা দাবি করা হয়। টাকা না দেওয়ায় তার প্রতিষ্ঠানের ৪৫ জন শ্রমিক, কর্মকর্তা-কর্মচারীকে গাজীপুর থানায় ধরে নিয়ে মিথ্যা মামলায় জেলে পাঠানো হয়। এছাড়া আগেও আরও শিল্পপতিদের সঙ্গে একই আচরণ করেন এসপি হারুন। অপহরণ, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের এত অভিযোগের পরও কেবল সরিয়ে দেওয়া ছাড়া তার বিরুদ্ধে আর কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

কথিত আছে হারুনের এই অসামান্য দাপটের পেছনে মূল ভূমিকা পালন করেছে বিরোধী দলীয় চিফ হুইপকে তার নির্দয়ভাবে পেটানোর ইতিহাস। পুলিশের রাজনৈতিক ব্যবহার নতুন কিছু নয়। কিন্তু সরকার যখন ক্ষমতায় আসে এবং টিকে থাকে কেবল পুলিশ প্রশাসনের কাঁধে ভর দিয়ে, তখন পরিস্থিতি সম্পূর্ণই আলাদা হওয়ার কথা, হয়েছেও তাই। এছাড়া ক্ষমতায় যেতে কিংবা থাকতে যেহেতু জনগণের ভোটের আর দরকার পড়ে না, সেহেতু তুচ্ছ জনগণের সঙ্গে কী হলো সেটা ক্ষমতাসীনদের না ভাবলেও চলে।  

(৫) এবার আসি একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে। পেঁয়াজের ঝাজে এখন টেকা মুশকিল। কেজির পেঁয়াজ এখন নেমে এসেছে হালিতে।  পেঁয়াজের প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘...আমি রাঁধুনিকে বলে দিয়েছি পেঁয়াজ ছাড়া রান্না করতে।’ আমরা ক্ষুদ্র মানুষ, পেঁয়াজ ছাড়া চলে না, হালিতে হলেও পেঁয়াজ কিনি। সম্প্রতি পত্রিকায় এসেছে কারসাজির মাধ্যমে গত ৪ মাসে ভোক্তাদের ৩১৭৯ কোটি ৩৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা লোপাট করা হয়েছে। কন্সাস কনজুমারস সোসাইটি দাবি করছে, পেঁয়াজের এই অদ্ভুত মূল্য ওঠা-নামার পেছনে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট কাজ করছে। সরকার এই সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা না করে এর সমাধান দিয়েছে মানুষকে পেঁয়াজ খাওয়া বন্ধ করতে বলে। জনগণের কথা ভাবতে হয়, তাদের ভালো-মন্দ, সুবিধা অসুবিধা’র পরোয়া করতে হয়, যদি তাদের কাছে ফেরার, জবাবদিহিতার কোন দায় থাকে? এই দায় যে সরকারের নেই, তার কাছে এর বেশি কিছু আশা করা বাতুলতা মাত্র।
(৬) গত কয়েক বছরে সেরা কৌতুক ছিল বিশ্বের তাবৎ মোড়ল রাষ্ট্র নাকি বাংলাদেশের উন্নয়নের গোপন রহস্য চুপিচুপি জানতে চায়। নির্লজ্জতা পরিমাপের যেহেতু কোনও মাপকাঠি নেই, তাই বিশ্বের ২য় অবাসযোগ্য নগরীকে অবলীলায় সিঙ্গাপুর, ভেনিস, নিউইয়র্ক বলে পার পাওয়া যায়। উন্নয়নের ‘ঠেলায়’ গণতন্ত্র এখন ঘোষণা দিয়ে কবরে। উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধাক্কা সামলাতে আমরা যখন হিমশিম খাচ্ছি, ঠিক তখন অভাবের তাড়নায় সন্তানের চিকিৎসা করাতে না পেরে তাকে হত্যা করলেন মা। এই মর্মস্পর্শী ঘটনাটি ব্রাক্ষণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার। একদিকে বিশ্বের সর্বোচ্চ নির্মাণ ব্যয়ে নির্মিত ভুল নকশার উড়ালসেতু, কোনও একদিন মেট্রোরেল হবে, এই স্বপ্নে বছরের পর বছর ধরে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি, প্রতি বর্ষায় রাস্তা মেরামত, জনদুর্ভোগ আর তার মাশুল হিসাবে ঘণ্টায় ৭ কিলোমিটার গাড়ির গতি। সব চলার এই দেশে সবই চলে। সৌদি ফেরত নারীর লাশ, ইউরোপে যাওয়ার স্বপ্নে বিভোর যুবকের ভূমধ্যসাগরে ডুবে অকাল মৃত্যু আমাদের মনে করিয়ে দেয় প্রবৃদ্ধি’র সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বেকারত্ব।   

(৭) সবশেষে যে খবরটি দিয়ে ইতি টানব, তা হলো ১৪ দলের শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেননের বক্তব্য দিয়ে। তিনি নির্বাচনের ১০ মাস পর এসে সাক্ষ্য দিয়ে জানালেন নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। তার কথা যদি সত্য হয়, তাহলে এই সংসদ থাকে না আর যদি মিথ্যা বলেন, তাহলে তার সংসদ সদস্য পদ থাকার কথা নয়। অথচ কী অদ্ভুত দেখুন, দুটোই চলছে তাল মিলিয়ে। সরকারি দলের তোপের মুখে অবশ্য তিনি আমতা আমতা করে তার কথা ফিরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন, কিন্তু আজকের এই তথ্য প্রবাহের যুগে যখন তার বক্তব্যের ভিডিও যে কেউ দেখে নিতে পারে যখন ইচ্ছে, তখন তার কথাকে ‘ভুল ব্যাখ্যা করা হচ্ছে’ জাতীয় কথা বলে তিনি নিজেকে একেবারেই খেলো ব্যক্তিত্বের মানুষ বলে প্রতিষ্ঠিত করছেন। একজন কিংবদন্তি রাজনীতিবিদের এমন অবিশ্বাস্য পরিণতি!

ঘটনাগুলোকে একটার পর একটা সাজিয়ে যে দৃশ্যকল্প তৈরি হলো তাতে আমাদের অনেকের কাছেই নিশচয়ই ‘ডেজাভু’ এর অনুভূতি হয়েছে, মনে হয়েছে এমন দৃশকল্প আমরা অনেক দেখেছি। এই দৃশ্যকল্পে আলোচিত ঘটনাগুলো গত ২/৩ সপ্তাহের মধ্যে ঘটেছে। আমরা অতীতের ও এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে ভবিষ্যতের যেকোনও সময়ের কয়েকটি সপ্তাহের ঘটনা নিয়েও তৈরি হতে পারে এমন অনেক দৃশ্যকল্প। তাই ‘ডেজাভু’র বিভ্রম তৈরি হওয়া খুব স্বাভাবিক।
কোনও অপরাধ প্রমাণ করার ক্ষেত্রে বিচার ব্যবস্থায় সারকামস্ট্যানশিয়াল এভিডেন্স খুব গুরুত্বপূর্ণ। কোনও ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ঘটা পারিপার্শ্বিক ঘটনাকে যৌক্তিকভাবে সম্পর্কযুক্ত করে তুলতে পারলে, সেই ঘটনাগুলো সেই অপরাধকে প্রমাণ করে। আমি দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, এই মুহূর্তের বাংলাদেশে ঘটতে থাকা ঘটনাগুলো একটা ভয়ঙ্কর অপরাধের সারকামস্ট্যানশিয়াল এভিডেন্স। সেই অপরাধ হলো একটি ‘ভোটারবিহীন সরকার’ তার জবাবদিহিতাহীন ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখতে একেবারেই ভেঙে ফেলেছে পুরো রাষ্ট্র ব্যবস্থাটিকেই।
লেখক: আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট। জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনে বিএনপির দলীয় সংসদ সদস্য

/এসএএস/এমএনএইচ/

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
ওসির বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে কাজের অভিযোগ
ওসির বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে কাজের অভিযোগ
মেলায় জাদু খেলার নামে ‘অশ্লীল নৃত্য’, নারীসহ ৫ জন কারাগারে
মেলায় জাদু খেলার নামে ‘অশ্লীল নৃত্য’, নারীসহ ৫ জন কারাগারে
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ