X
মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪
৩ বৈশাখ ১৪৩১

স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি

বখতিয়ার উদ্দীন চৌধুরী
১৫ ডিসেম্বর ২০১৫, ১৪:১১আপডেট : ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫, ১৪:১৩

Bakhtiar Uddin Chowdhury গত শতাব্দীর প্রথম দশক থেকে পূর্ব-বাংলার মানুষ নিজেদের পৃথক সত্ত্বার প্রতি সজাগ হয়ে উঠেছিলো। লর্ড কার্জন ১৯০৫ সালে পূর্ব বাংলাকে পৃথক করে নতুন একটা প্রদেশ গঠন করেছিলেন। সঙ্গে জুড়ে দিয়েছিলেন আসামকে। রাজধানী প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ঢাকায়। তখন পূর্ব বাংলা ছিলো কৃষকের বস্তি। মূলত সূচনা লগ্ন থেকে ব্রিটিশ রাজত্বের সব জৌলুস ছিলো কলকাতাকেন্দ্রিক। কলকাতার বুদ্ধিজীবী সমাজ বাংলার এ বিভক্তিকে মেনে নেননি। তারা ব্রিটিশের এ বিভক্তির সিদ্ধান্ত রদ করার জন্য আন্দোলন করেছিলেন। ১৯১১ সালে ব্রিটেনের রাজা পঞ্চম জজ দিল্লির দরবারে বাংলার বিভক্তি রদ করে দিয়েছিলেন। পূর্ব বাংলার সঙ্গে পশ্চিম বাংলার মনোস্তাত্ত্বিক বিরোধের সূত্রপাত তখন থেকেই।

মুসলমানেরা স্বাধীনতা আন্দোলন করেননি বলে যে অভিযোগ শোনা যায় তা কিন্তু সঠিক নয়। এটা ইতিহাসের বিকৃতি। এই উপমহাদেশে পুরো ওহাবী আন্দোলনটাই ছিলো স্বাধীনতার আন্দোলন। শহীদ ছৈয়দ আহাম্মদ বেরলভীর বালা কোটের যুদ্ধ, শহীদ তীতুমীরের বাঁশের কেল্লা, হাজী শরীয়তুল্লাহর ফরাজী আন্দোলন, এমদাদুল্লাহ মহাজেরে মক্কীর স্বাধীনতা আন্দোলন সবই ছিলো স্বাধীনতার সংগ্রাম। কিন্তু এতে সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দুরা যোগদান করেনি। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী সময়ে স্বদেশী আন্দোলনের যে সূত্রপাত হয় তাতে হিন্দুরা মুসলমানদেরকে শরীক হতে দেয়নি। সূর্যসেন, বাঘা যতিন, যে বিপ্লবী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছিলেন তা সম্পূর্ণভাবে হিন্দুদের মাঝে সীমাবদ্ধ ছিলো। মওলানা আবুল কালাম আজাদ বলেছেন তিনি অনুশীলন দলে যোগদান করতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছিলেন।

ওহাবীরা বা স্বদেশীরা অকৃত্রিম ছিলেন কিন্তু অদ্ভুতভাবে তারা বিপক্ষের বল বীর্য সম্পর্কে যোগ্য ধারণা পোষণ করতেন না। তাই তারা নিশ্চিহ্ন হয়েছিলেন। অকাতরে জীবন দিয়েছিলেন কিন্তু ফল লাভ করতে পারেননি। ওহাবীদের ব্যর্থতার পর স্যার ছৈয়দ আহাম্মদ, নবাব আব্দুল লতিফ, ছৈয়দ আমীর আলী প্রমুখের প্রচেষ্টায় আস্তে আস্তে মুসলমানদের মানসিকতার নূতন পরিচ্ছন্ন রূপ প্রকাশ পেয়েছিলো এবং বাস্তবতাকে উপলব্ধি করে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরিচয়ও দিতে পেরেছিলো। ১৯০৬ সালে ঢাকার শাহাবাগে মুসলিম লীগের জন্ম হয়। ১৯৪০ সালে ২৩শে মার্চ লাহোরের বর্তমান পাকিস্তান মনুমেন্টের মাঠে মুসলিম লীগ সম্মেলনে লাহোর প্রস্তাব গৃহীত হয়। লাহোর প্রস্তাবে কথা ছিলো এই উপমহাদেশের পশ্চিমের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল নিয়ে এবং পূর্বের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চল নিয়ে দুইটা মুসলিম রাষ্ট্র গঠিত হবে। ১৯৪৬ পর্যন্ত মুসলিম লীগ এ দু-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনই করেছিলেন। কিন্তু ১৯৪৬ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এটলির হুমকির পর গান্ধী যেমন ২৩শে জুন ভারত বিভক্তি মেনে নিয়েছিলেন জিন্নাহ্ও দুই রাষ্ট্রের দাবি ছেড়ে দিল্লির মুসলিম লীগ সম্মেলনে এক রাষ্ট্রের ধারণা তুলে ধরেন। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্ত হয়। পূর্ব বাংলা, সিন্ধু, পশ্চিম পাঞ্জাব, সীমান্ত প্রদেশ এবং বেলুচিস্তান নিয়ে পাকিস্তান গঠিত হয়। বিভক্তির সময় দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলা ও আসামের ১০টি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ জেলা ভারতের অন্তর্ভুক্ত হয়। রেড ক্লিফ রোয়েদাদে এ ছিলো পক্ষপাতদুষ্টু সিদ্ধান্ত।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পরপরই জিন্নাহ’র মৃত্যু হয়। ১৯৫১ সালে লিয়াকত আলী খানকেও সামরিকচক্র রাওয়ালপিন্ডির জনসভায় গুলি করে হত্যা করে। এরপর পাকিস্তান সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের লীলাভূমিতে পরিণত হয়। ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসন কায়েম করে জেনারেল আইয়ূব খান রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হন।

পূর্ব থেকে পূর্ব বাংলা বৈষম্যের শিকার হয়। আইয়ুবের সময়ে এ বৈষম্য আরও বেড়ে যায়। ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান ও ভারতের মাঝে ১৭ দিনব্যাপী এক যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয়। এ যুদ্ধের সময় পূর্ব বাংলা সম্পূর্ণ অরক্ষিত ছিলো। ভারত ইচ্ছে করলে যে কোনও সময় পূর্ব-বাংলা দখল করে নিতে পারতো। এ যুদ্ধের পরেই বাংলাদেশের নেতারা সচেতন হয়ে উঠেন। বিশেষ করে আওয়ামী লীগই তখন থেকেই মুখর হয়ে উঠেছিলো। অবশেষে শেখ মুজিব ৬ দফা দাবি উত্থাপন করেন। ছয় দফা ছিলো নিম্নরূপ।

১ম দফা: সংবিধানে এমন বিধান থাকবে যাতে লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে পাকিস্তান একটি সত্যিকারের যুক্তরাষ্ট্র (ফেডারেশন) হিসাবে গঠিত হয় এবং সার্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে প্রত্যক্ষ নির্বাচন দ্বারা গঠিত আইন সভার সার্বভৌমত্বসহ সংসদীয় পদ্ধতির সরকার প্রতিষ্ঠা হয়।

২য় দফা: কেন্দ্রীয় সরকার কেবল দুইটি বিষয় নিয়ন্ত্রণ করবে, যথা প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র। অবশিষ্ট সকল বিষয়ে অঙ্গ-রাষ্ট্রগুলির ক্ষমতা থাকবে নিরঙ্কুশ।

৩য় দফা: মুদ্রা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে দুইটি পদ্ধতির যে কোনও একটা গ্রহণ করা হবে (ক) দুই অঞ্চলের জন্য দুইটা পৃথক কিন্তু অবাধে বিনিময়যোগ্য মুদ্রা থাকবে। অথবা (খ) সারাদেশের জন্য একটি অভিন্ন মুদ্রা থাকবে তবে পূর্ব থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে মূলধন পাচাররোধে কার্যকর সাংবিধানিক ব্যবস্থা থাকতে হবে। পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পৃথক রিজার্ভ ব্যাংক এবং পৃথক মুদ্রানীতি থাকতে হবে।

৪র্থ দফা: কর আরোপ এবং রাজস্ব আদায়ের ক্ষমতা ন্যস্ত হবে অঙ্গারাজ্যগুলোর ওপর। কেন্দ্রীয় সরকারের ওপর কর-আরোপের কোনও ক্ষমতা থাকবে না। প্রয়োজনীয় ব্যয় নির্বাহের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার অঙ্গরাজ্যগুলোর রাজস্ব আয়ের একটা হিস্যা পাবে এবং অঙ্গরাজ্যগুলোর আয়ের ওপর সুনির্দিষ্ট হারে লেভি সংগ্রহের দ্বারা কেন্দ্রীয় তহবিল গঠিত হবে।

৫ম দফা: (ক) দেশের দুই অংশের জন্য দুইটি বৈদেশিক মুদ্রার হিসাব থাকবে (খ) বহির্বাণিজ্যের মাধ্যমে অর্জিত স্ব স্ব আয় স্ব স্ব হিসাবে পৃথকভাবে জমা হবে (গ) কেন্দ্রীয় সরকারের বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা অঙ্গরাজ্যগুলো সমভাবে বা আনুপাতিকহারে মেটাবে (ঘ) অঙ্গরাজ্যগুলোর মাঝে দেশীয় পণ্য চলাচলে কোনও কর আরোপ করা হবে না। (ঙ) সংবিধানে অঙ্গরাজ্যগুলোকে বৈদেশিক রাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে তোলার, বিদেশে বাণিজ্য মিশন স্থাপনের এবং স্ব-স্বার্থে বিদেশের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদনের ক্ষমতা দিতে হবে।

৬নং দফা: পূর্ব-পাকিস্তানের একটা নিজস্ব আধা-সামরিক বা আঞ্চলিক সেনাবাহিনী গঠন ও রাখার অধিকার থাকবে।

১৯৬৬ সালের ইডেন কাউন্সিলে আওয়ামী লীগের মূল বক্তব্য হিসাবে ৬ দফা গৃহীত হয় এবং ৬ দফা নিয়ে শেখ মুজিব দেশ সফর শুরু করেন। অল্প দিনের মাঝে ৬ দফার জনপ্রিয়তা চরমে উঠে। বাংলাদেশের মানুষ ৬ দফাকে ম্যাগনাকার্টা হিসেবে গ্রহণ করে নেয়। ৬ দফার জনপ্রিয়তা দেখে সরকার এবং পশ্চিম পাকিস্তানি নেতারা বিচলিত হয়ে উঠেন। আইয়ুব খান হুমকির সুরে বলেন, ৬ দফা নিয়ে আওয়ামী লীগ ভাড়াভাড়ি করলে সরকার অস্ত্রের ভাষায় কথা বলবেন। শেষ পর্যন্ত উভয়েই অস্ত্রের ভাষায় কথা বলেছিলেন।

১৯৬৬ সালের ১৮ই এপ্রিল শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করা হয়। ৯ মে শেখ মুজিবকে দেশরক্ষা আইনে গ্রেফতার দেখানো হয়। তখন থেকে ‘আগরতলা ষড়যন্ত্র’ মামলা শুরু হয়। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় ছিলো শেখ মুজিব ভারতের সঙ্গে যোগসাজস করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করার পরিকল্পনা করেছেন এবং এ নিয়ে আগরতলায় শেখ মুজিব ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করে ষড়যন্ত্র  ফাঁকা করেছেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছিলো সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এস.এ. রহমান এবং হাইকোর্টের বিচারপতি এম.আর খাঁন এবং মকসুদুল হাকিমের সমন্বয়ে সরকার পক্ষের কৌঁসুলি ছিলেন মঞ্জুর কাদের এবং শেখ মুজিবের কৌঁসুলি ছিলেন আব্দুস সালাম খাঁন।

শেখ মুজিবের পক্ষে লন্ডন প্রবাসীরা বিখ্যাত আইন বিশেষজ্ঞ উইলিয়ামকে পাঠিয়েছিলেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা চলার সময়েই আন্দোলন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। ছাত্ররা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে ১১ দফা উত্থাপন করে যার ভেতর ছয় দফাও ছিলো। মওলানা ভাসানী ও আন্দোলন আরম্ভ করেন। আন্দোলনের ভয়াবহতা দেখে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খাঁন গোলটেবিল বৈঠকের প্রস্তাব করেন এবং বৈঠকে যোগদানের জন্য শেখ মুজিবকে জামিনে মুক্তি দিতে সম্মত হয়। শেখ মুজিব জামিনের প্রস্তাব প্রত্যাখান করেন।

মাঝে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ ষড়যন্ত্র মামলার ট্রাইব্যুনালের প্রধান বিচারপতির বাসভবনে আগুন দেয় ঐ দিনই বিচারপতি এস.এ. রহমান পালিয়ে পশ্চিম পাকিস্তান চলে যান। অবশেষে সরকার আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে নেয় এবং শেখ মুজিবসহ সকল আসামিকে মুক্তি দেন। ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের সংবর্ধনা সভায় রেসকোর্সে দশ লাখ লোকের উপস্থিতিতে শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি প্রদান করা হয়। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশকে দেশবন্ধু উপাধি কে কোথায় কেন দিয়েছিলো জানি না তবে শেখ মুজিবের ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিটা যথাযথ এবং যথোপোযুক্ত ব্যক্তির জন্য ছিলো। আইয়ুব আহুত গোলটেবিল বৈঠকে যোগদানের জন্য শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান গিয়েছিলেন সত্য তবে গোলটেবিল বৈঠক সফল হয়নি। অবশেষে আইয়ুবকে সরিয়ে জেনারেল ইয়াহিয়া খাঁন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হন এবং সামরিক শাসন জারি করেন।

জেনারেল ইয়াহিয়া ক্ষমতা এসে তিনটা প্রধান কাজ করেছিলেন (১) পশ্চিম পাকিস্তানের ওয়ান ইউনিট ভেঙে দেন (২) ১৯৭০ সালে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেন এবং (৩)  নির্বাচনের জন্য লিগ্যাল ফ্রেইম ওয়ার্ক (এলএফও) প্রণয়ন করেন। ১৯৭০ সালে যথাসময়েই  নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৬২ আসন পেয়েও ক্ষমতায় যেতে পারেননি কারণ ৬ দফা ভিত্তিক শাসনতন্ত্র প্রণয়ন করতে ইয়াহিয়া খাঁন ও ভুট্টো সম্মত হননি। অবশেষে আলোচনা চলা অবস্থায় ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনারা অভিযান আরম্ভ করে। রাজারবাগ পুলিশ হেড কোয়ার্টার, পিলখানা বিডিআর হেড কোয়ার্টার আক্রমণ করে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আক্রমণ করে অগণিত ছাত্র হত্যা করে। শেখ মুজিব তার ৩২ নং ধানমণ্ডি রোডের বাসভবনে ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের জহুর আহাম্মদ চৌধুরীকে স্বাধীনতার ঘোষণার কথা ওয়ারলেস মারফত অবহিত করেন এবং কিছুক্ষণ পর পাকিস্তানি সেনারা তাকে গ্রেফতার করে পাকিস্তানে নিয়ে যায়। ২৫শে মার্চের মাঝ রাত থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয় আর ১৬ই ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হয়।

লেখক: মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক বিশ্লেষক

[email protected]

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব। বাংলা ট্রিবিউন-এর সম্পাদকীয় নীতি/মতের সঙ্গে লেখকের মতামতের অমিল থাকতেই পারে। তাই এখানে প্রকাশিত লেখার জন্য বাংলা ট্রিবিউন কর্তৃপক্ষ লেখকের কলামের বিষয়বস্তু বা এর যথার্থতা নিয়ে আইনগত বা অন্য কোনও ধরনের কোনও দায় নেবে না।

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
সারির হ্যাটট্রিকে ১১ গোলের ম্যাচ জিতলো মোহামেডান
সারির হ্যাটট্রিকে ১১ গোলের ম্যাচ জিতলো মোহামেডান
গরমে আরও ডায়রিয়া রোগী বাড়ার শঙ্কা
গরমে আরও ডায়রিয়া রোগী বাড়ার শঙ্কা
জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় জনস্বাস্থ্যের বিষয় যুক্ত করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় জনস্বাস্থ্যের বিষয় যুক্ত করা হবে: পরিবেশমন্ত্রী
সড়ক দুর্ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি বিরোধী দলীয় নেতার
সড়ক দুর্ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি বিরোধী দলীয় নেতার
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ