X
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
১০ বৈশাখ ১৪৩১

বেদনার সব কথা মানুষ বলে না!

আহসান কবির
১৮ এপ্রিল ২০১৬, ১৯:৫৭আপডেট : ১৮ এপ্রিল ২০১৬, ১৯:৫৯

আহসান কবির এই লেখাটা অন্যরকম!
কারও কাছে লেখাটা আত্মপ্রচার কিংবা রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট মনে হলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি! মনে হচ্ছে এই লেখাটা পড়ে অনেকেই হয়তো আমাকে ভিন্ন দাঁড়িপাল্লায় ( হয়তো এই দাঁড়িপাল্লা জামায়াতে ইসলামী কিংবা তাদের সঙ্গী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের!) মাপবেন! ভালো হতো চেপে গেলে কিংবা মুখ বন্ধ রাখলে। আহমদ ছফা বলতেন-প্রয়োজনের সময়ে বোবা হয়ে থাকাটা অপরাধ!
নৌবাহিনী থেকে ১৯৯১ সালের জুলাই মাসে চাকরি হারানোর পর বোহেমিয়ান জীবন যাপন করা শুরু করেছিলাম। লেখালেখির পোকা মাথায় তখনও ঢোকেনি,কখনও কল্পনাতেও আসেনি। জনপ্রিয় কথা সাহিত্যিক আনিসুল হক ছাড়া কারও সঙ্গে পরিচয়ও ছিল না তখন।
এরশাদ আমলে দুই দুইবার বন্ধ করে দেওয়া সাপ্তাহিক যায়যায়দিন ১৯৯২ সালের এপ্রিলে নতুন করে প্রকাশিত হওয়া শুরু হলো। শহীদ জননী জাহারা ইমাম তখন মানবতা বিরোধী ও যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করে আন্দোলনে নেমেছেন, গণ আদালত গঠন করে যুদ্ধাপরাধের সঙ্গে জড়িত অনেকের বিরুদ্ধে প্রতীকী রায়ও ঘোষণা করেছেন। যায়যায়দিন নতুন করে প্রকাশ হওয়ার পরে দেখা গেল মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার যে মূলমন্ত্র যায়যায়দিন যেন সেই সুরেই কথা বলছে।
গণ আদালত নিয়ে বিভুরঞ্জন সরকার আর মফিদুল হকের লেখা কলামের কথা এখনও মনে আছে। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধিতাকে শিল্পের পর্যায়ে উন্নীত করেছিল যায়যায়দিন, শফিক রেহমানকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়েছিল। যায়যায়দিন নতুন করে প্রকাশিত হবার পর তরুণদের কাছে সেটা আরও প্রিয় হয়ে উঠলো। ১৯৯৩ সালে শফিক রেহমান এদেশে ভ্যালেন্টাইন ডে বা ভালোবাসা দিবস পালনের সূচনা করেন এবং ভালোবাসা বিষয়ে লেখার আহবান জানান। ঘোষণা দেন যে বাছাই করা লেখা যায়যায়দিনে ছাপা হবে এবং এমন লেখালেখির ভেতর দিয়েই একদিন পাঠকরা হয়ে উঠবেন লেখক। শফিক রেহমানের এই আইডিয়া তুমুল জনপ্রিয় হয়েছিল, লেখালেখির পোকাটা তখন মাথায় ঢুকে গেল। ভালোবাসা বিষয়ক লেখাটা যায়যায়দিনে ছাপা হবার পর মনে হতো লাগলো লেখালেখির সাথেই জীবনযাপন শুরু করতে হবে!  যায়যায়দিনে ছাপা হওয়া প্রথম লেখাটার শিরোনাম ছিল অনামিকা যেটা নিয়ে পরবর্তীকালে উপন্যাস লিখেছিলাম যার নাম স্মৃতির গহনাগুলো। এরপর চাইনিজ রেস্টুরেন্ট এবং ঈদ সংখ্যায় লেখা ছাপা হবার পর শফিক রেহমান এই অধমকে একটা চিঠি লিখেছিলেন! চিঠি পেয়ে যে কী আনন্দ লেগেছিল! তিনি আমাকে দেখা করতে বলেছিলেন। তার সাথে দেখা করতে এসেই জড়িয়ে পড়েছিলাম লেখালেখি আর সাংবাদিকতায়!

 মাথার সব চুল ফেলে দিয়ে ন্যাড়া হয়ে ঘুরে বেড়ানোটাও শফিক রেহমানের কারণে। ক্যাডেট কলেজে পড়া আর নৌবাহিনীতে চাকরি করার কারণে বড় চুল রাখা কখনও সম্ভব হয় নি। তাই ৯১ সালের জুলাই এর পরে চুল কাটানোতে বিরতি দিয়েছিলাম। নিজে ঝাকড়া চুল নিয়ে চলাফেরা করলেও শফিক রেহমান আমাকে চুল কেটে আসতে বলেছিলেন। প্রথম দিন তার কথা না শোনাতে উনি খুব রেগে গিয়েছিলেন। আমারও মনটা খারাপ হয়ে গিয়েছিল। পরদিন আমি চুল ফেলে অর্থাৎ ন্যাড়া হয়ে যায়যায়দিন অফিসে ঘুরে বেড়াতে লাগলাম। শফিক রেহমান আমাকে চিনতে পারলেন না! আমি সব খুলে বললাম। তিনি ভয়াবহ ক্ষেপে গেলেন। খানিক পরে বলেছিলেন-ক্যাডেট কলেজ আর বাংলাদেশে নেভিতে চাকরি করা হচ্ছে তোমার ব্যাকগ্রাউন্ড। তোমাকে সেই কারণেই হয়তো বড় চুলে মানাচ্ছিল না। তাই চুল ছোট করে কেটে আসতে বলেছিলাম,ফেলে আসতে বলিনি। আর তুমি এসেছ ন্যাড়া হয়ে!

এখনও আমি ন্যাড়াই আছি। হাতে গোনা দুই তিনজন ছাড়া কেউ আমার এই ন্যাড়া হবার রহস্য জানতো না। তবে এদেশের কয়জন মানুষ জানেন জানি না, বঙ্গবন্ধুর বাড়িটি আজ যে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি যাদুঘর হয়েছে তার পেছনে যায়যায়দিনের বড় অবদান রয়েছে। (যদি ভুল করে না থাকি তাহলে) মুনীরুজ্জামান ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে অবস্থিত বঙ্গবন্ধুর বাড়ি নিয়ে যায়যায়দিনে একটি রিপোর্ট করেছিলেন এবং সেখানে দাবি করা হয়েছিল ঐতিহাসিক কারণে ও মানুষকে অনুপ্রেরণা যোগাতে বাড়িটিকে যাদুঘরে রুপান্তরিত করা উচিত। বলাইবাহুল্য বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা নিজেদের বাড়িটিকে যাদুঘরে রূপান্তরের মতো ঐতিহাসিক সিদ্ধান্তটা নিতে বিন্দুমাত্র কার্পণ্য করেননি।

১৯৯৪ সালে খালেদা জিয়ার প্রথম আমলে মাগুরার এক উপ-নির্বাচনে মহা তামাশার ভোট হয়েছিল এবং যায়যায়দিন শিরোনাম করেছিল নির্বাচনী প্রক্রিয়া (মা)গুড়া!! দিনাজপুরের পুলিশ যখন অসহায় ইয়াসমীনকে ধর্ষন করেছিল তখন যায়যায়দিনের ভূমিকা ছিল চোখে পড়ার মতো। পত্রিকা বিক্রি শেষ হয়ে গেলে ফটোকপি করা সেই রিপোর্ট মানুষের হাতে হাতে ফিরেছিল। আহ যায়যায়দিনের কী স্বর্ণসময় না ছিল তখন! সপ্তাহে লাখ কপি বিক্রি হয়ে যেত। তারুণ্যের ফ্যাশান হয়ে দাঁড়িয়েছিল যায়যায়দিন পড়া। সে সময়ে রাজশাহী ইউনিভার্সিটিতে ইসলামী ছাত্র শিবিরের আগ্রাসন শুরু হলে মুনীরুজ্জামান ভাই চমৎকার রিপোর্ট করেছিলেন যার শিরোনাম ছিল ‘কফিনে বন্দী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়’।

তারপর হঠাৎ! কী যে হয়ে গেল। যায়যায়দিনের সম্পাদকীয় নীতিতে পরিবর্তন এলো। অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার যে মূলমন্ত্র যায়যায়দিন ধরে রেখেছিল এতদিন,এস্টাবলিস্টমেন্ট বিরোধী যে চরিত্র তার ছিল সেটাই অব্যাহত থাকবে। 

১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিতে বিএনপির একতরফা নির্বাচন আর জেনারেল নাসিমের ক্যু প্রচেষ্টা এবং রাজাকার রাষ্ট্রপতি রহমান বিশ্বাসের রাস্তায় ট্যাংক নামানোর ঘটানোয় যায়যায়দিন বিরোধীদলের প্রতি সহমর্মী না থেকে বিএনপির পক্ষে থাকার সিদ্ধান্ত নিল। যারা সে সময়ে যায়যায়দিনকে ঘিরে ছিল,যারা সেখানে চাকরি করতেন,তারা প্রায় সবাই যায়যায়দিন ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। সেই দলে আমিও ছিলাম।

 শফিক রেহমান আমাদেরকে বলতেন যারা একাত্তর সালে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন,যারা ১৯৮২ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত এরশাদের বিরোধী ছিল তারাই আসলে নিরপেক্ষ ছিলেন। যারা ক্ষমতাসীনদের ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিতে পারে বুক ফুলিয়ে,যারা অ্যান্টি এস্টাবলিস্টমেন্টের ভূমিকায় অটল থাকতে পারে তারাই আসল এবং পত্রিকার চরিত্র তেমনই হওয়া উচিত! অথচ সেই তিনি ২০০১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর এক কোটি নতুন ভোটারের কাছে খোলা চিঠি  শিরোনামে ভোটের দুই দিন আগে লিখতে পারেন বিএনপি ও জামায়াত জোটকে ভোট দেয়ার এক উদ্দীপ্ত আহবান!

সে কারণেই হয়তো,অন্ততঃ এক যুগ ধরে পত্রিকার স্মার্টনেসে,আধুনিকতায়,যুগোপযোগি লেখার ধরনে এবং বিদেশি লেখালেখি সম্পর্কে খোঁজ খবর রাখতে শেখানোয় যিনি ছিলেন তারুণ্যের কাছে নায়কের মতো, তার সরাসরি রাজনীতিতে যোগ দেওয়াটা অনেকেই মেনে নিতে পারেন নি। শফিক রেহমানের খুব প্রিয় একজন মানুষ এই ব্যাপারটা নিয়ে আমাকে বলেছিলেন- বেদনার সব কথা মানুষ বলে না! শফিক রেহমানকে ব্যাপারটা জানিয়েছিলাম। তিনি বলেছিলেন- ক্যামোফ্লেজ করার চেয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করা জরুরি,অনেক ভালো পদক্ষেপ। নিরপেক্ষ থাকা মানে সব সময়ে আওয়ামী লীগের পক্ষে থাকা নয়। তাহলে কী নিরপেক্ষ থাকতে হলে বিএনপিতে যেতে হবে? এই প্রশ্ন শফিক রেহমানকে করতে পারিনি কারণ ততোদিনে তিনি খালেদা জিয়ার উপদেষ্টাক হয়েছেন!!

 হয়তো আমাদের নিয়তিই এমন আমরা আর মানুষ থাকবো না,ক্রমাগত আওয়ামী লীগ আর বিএনপিতে রূপান্তরিত হবো! এদেশে কিইনা সম্ভব? মুক্তিযোদ্ধা কবি বঙ্গবন্ধুর দক্ষিণায় শিল্পকলায় চাকরি পাবেন আবার ক্ষমতা বদলে গেলে সেনা শাসকের সাথে জাহাজে চড়ে বিদেশ যাবেন,লিখে ফেলবেন সেনানায়কের চিন্তার প্রতিচ্ছবি কিভাবে সাগরের পানিতে দোল খায়! আবার স্বৈরাচার ক্ষমতায় এলে সেই একই কবি যাবেন বঙ্গভবনে,কবি কন্ঠের হয়ে কবিতা পাঠ করতে! হয়তো এসব কারণে কবি ঢাকার শহরে একটুকরো মহার্ঘ্য জমিও পাবেন, স্বৈরাচার বিদায় হলে কবি আর সেখানে বিল্ডিং তুলতে পারবেন না। তাই তার যেতে হবে জামায়াতে ইসলামীর কাছে এবং সেটাই হয়ে যাবে তার শেষ রাজনৈতিক আশ্রয়! তবু আমরা তার কবিতা ভুলতে পারবো না,ভুলবো না সেই অমর লাইন-আমাদের ধর্ম হোক ফসলের সুষম বন্টন! হুমায়ুন আজাদ তার বিভিন্ন কবির শ্রেষ্ঠ কবিতা সংকলনে এই কবির কবিতা রাখেননি। এটা বাংলাদেশ বলেই হয়তো কোনও  কবি ফেসবুকে উষ্মা কিংবা দুঃখ প্রকাশ করে পেয়ে ফেলবেন একুশে কিংবা স্বাধীনতা পদকের মত কোন পুরস্কার! শুধু যে এদেশেই এমন হয় তাও না। বব ডিলান যিনি বিশ্বাস করতেন মানুষের শক্তিতে, যিনি স্বপ্ন দেখতেন অসাম্প্রদায়িক পৃথিবীর, তিনিও শেষ বয়সে ঝুকেছেন ধর্মেকর্মে! আজীবন গণসঙ্গীতের সাধনা করেও ভূপেন হাজারিকা সাম্প্রদায়িক দল বিজেপির পক্ষ হয়ে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে হেরে গিয়েছিলেন।

কথা সেখানে নয়। যে কেউ যে কোন দলের সাথে যুক্ত থাকতেই পারেন। বিরোধী দল করা পাপ নয়। ২০০১ সালে বিএনপি সহ চারদলীয় জোট ক্ষমতায় আসার পর আওয়ামী লীগ নেতা সাবের চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল ফেরি থেকে থালা প্লেট বাসন চুরির অপরাধে! দেশ বিরোধী কার্যকলাপের সাথে যুক্ত থাকার অভিযোগে জেলে নেওয়া হয়েছিল শাহরিয়ার কবির এবং মুনতাসির মামুন স্যারকে। তখন এর প্রতিবাদ করে অনেকেই রাস্তায় নেমেছিলেন। ক্ষমতার পালাবদলের পর সাংবাদিক শওকত মাহমুদকে জেলে নেওয়া হয়েছে গাড়ি পোড়ানোর মামলায়। আর শফিক রেহমানকে গ্রেফতার করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরন ও হত্যার ষড়যন্ত্রে!

প্রসঙ্গত বলে রাখা ভালো তিন চার বছর আগে এই ষড়যন্ত্র হয়েছিল নিউইয়র্কে এবং এই মামলার রায়ে সেখানকার বিএনপি নেতার পুত্র রিজভী আহমেদ সিজারের ৪২ মাসের এবং এক এফবিআই এজেন্টের বন্ধুর ৩০ মাস কারাদণ্ড হয়। তাহলে চার বছর পরে শফিক রেহমানকে কেন গ্রেফতার করা হলো? যে কারণে একদা শাহরিয়ার কবির এবং মুনতাসির মামুনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল সেই একই কারণে কী এখন শফিক রেহমানকে গ্রেফতার করা হলো?

সজীব ওয়াজেদ জয় হত্যার ষড়যন্ত্রে যদি শফিক রেহমানের সংশ্লিষ্টতা সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয় তাহলে কোনও কথা নেই। ভেবে নেব যাকে একদিন নায়ক ভেবেছিলাম তিনি এখন আর মানুষ নেই! মানুষের পক্ষেই হয়তো নায়ক কিংবা ভিলেন হওয়া সম্ভব! কিন্তু যদি কোন সংশ্লিষ্টতা না পাওয়া যায় তখন? আমাদের মতো মানুষ কী এটাই ভেবে নেবে যাহাই বিএনপি তাহাই আওয়ামী লীগ? একই মুদ্রার এপিঠ ওপিঠ দিয়ে বারবার নির্যাতিত হওয়া কী আমাদের চলমান নিয়তি???

পুনশ্চঃ শ্রদ্ধেয় শফিক রেহমান,যতদিন আপনার সাপ্তাহিক যায়যায়দিন ও মৌচাকে ঢিল এবং দৈনিক যায়যায়দিন প্রতিদিনে কাজ করেছি প্রতি মাসের এক তারিখেই আপনি বেতনের চেক আর চকোলেট নিয়ে হাজির হয়ে যেতেন সবার মাঝে। আমরা বেতনের চেক আর চকোলেট তুলে নিতাম আনন্দের সঙ্গে। এক তারিখ শুক্রবার হলে আপনি আগের দিন ক্যাশ চেকের ব্যবস্থা করে রাখতেন। শফিক ভাই বিরাশি বছর বয়সে আপনার গ্রেফতার হওয়া এবং রিমান্ডের ছবি দেখে আমার মতো অনেকেই হয়তো কষ্ট পেয়েছে। আশা করি একদিন আপনার মুক্তি মিলবে এবং আমি চকলেট নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবো আপনাকে দেওয়ার জন্য। আপনি শুধু চকলেট দিতেন, কেউ আপনাকে চকলেট দিতে পেরেছে বলে আমার জানা নেই!

 লেখক: রম্য লেখক।

*** প্রকাশিত মতামত লেখকের একান্তই নিজস্ব।

বাংলা ট্রিবিউনের সর্বশেষ
‘লম্বা’ নায়িকা প্রসঙ্গে কৃতির ব্যাখ্যা
‘লম্বা’ নায়িকা প্রসঙ্গে কৃতির ব্যাখ্যা
ভান মুন নোয়াম বমকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার
ভান মুন নোয়াম বমকে ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার
কারিগরির সনদ জালিয়াতি: সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান ডিবি কার্যালয়ে
কারিগরির সনদ জালিয়াতি: সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান ডিবি কার্যালয়ে
পরোয়ানা জারির ৬ বছর পর উপজেলা চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার
পরোয়ানা জারির ৬ বছর পর উপজেলা চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার
সর্বশেষসর্বাধিক

লাইভ