X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

মুক্তির জন্যে প্রাণ দিলেও শহীদের তালিকায় ওঠেনি যাদের নাম

বিপুল সরকার সানি, দিনাজপুর
১৯ ডিসেম্বর ২০১৬, ০৭:৫৩আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০১৬, ০৭:৫৩






লাখো শহীদের বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হলেও স্বাধীনতার অনেক ইতিহাস এখনও রয়েছে অনুদঘাটিত। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীরা ৭১-এ অনেক গ্রামকে করেছে পুরুষশূন্য। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দেশীয় রাজাকারদের সহায়তায় এ দেশের স্বাধীনতাকামী মানুষের ওপর যে বর্বরতা ও হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে-এমন অনেক ঘটনাই ইতিহাসের পাতায় স্থান না পেলেও স্বজন হারা সেসব পরিবারগুলো আজও বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে সেই বেদনা। মুক্তির জন্যে প্রাণ দিলেও শহীদের তালিকায় ওঠেনি যাদের নাম


মহান মুক্তিযুদ্ধে কেউ হারিয়েছেন ছেলেকে, কেউ স্ত্রীকে, আবার কেউ হারিয়েছেন স্বামীকে। মুক্তিযুদ্ধে স্বপক্ষে থাকার কারণে যারা শহীদ হয়েছেন এমনই একজন দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ফুলবাড়ী হাট পশ্চিম রাজারামপুর এলাকার যতীন্দ্রনাথ রায়। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যাতে করে গ্রামে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য গ্রামে প্রবেশমুখে ব্রিজ ভাঙতে যাওয়া ও মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করার অপরাধে ১৯৭১ সালের ১৫ মে ভোররাতে ২১ জন গ্রামবাসীর সঙ্গে তাকেও হত্যা করা হয়। কিন্তু স্বাধীনতার ৪৫ বছরেও তার নাম শহীদ তালিকায় ওঠেনি।
কথা হয় শহীদ যতীন্দ্রনাথ রায়ের স্ত্রী সুবাসী বেওয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, সেদিনের কষ্ট বুকে চাপা দিয়ে দিনাতিপাত করেছেন। স্বামীর কিছু জমি ছিল সেগুলোই নিজে খেটে ও আধাবাড়ি দিয়ে সংসার চালিয়েছেন। পুরুষ বলতে কেউ ছিল না। কিন্তু তিনি যে স্বাধীনতার জন্য স্বামীকে হারিয়েছেন স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে তার ভাগ্যে জোটেনি কিছুই। স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে পেয়েছেন শেখ মুজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত একটি চিঠি আর ২ হাজার টাকা। আর ৪২ বছর পর ২০১৩ সালে ফুলবাড়ীহাট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পশ্চিম রাজারামপুরের গণহত্যার শহীদস্মৃতিতে স্মৃতিসৌধ তৈরির সময় পেয়েছিলেন একটি সাদা চাদর।তার স্বামীর নামটি পর্যন্ত আসেনি শহীদের তালিকায়। যাতে করে তার স্বামীর যে অবদান তা কেউই জানতে পারবে না এটাই তার সবচেয়ে বড় কষ্ট।
তিনি আরও জানান, স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে কেউ কখনও তার খোঁজ করতে আসেনি। শহীদের স্ত্রী হিসেবে তো দূরে থাক, বিধবা ভাতাটুকুও জোটেনি। ২০১৩ সালে দিনাজপুর সেক্টর কমান্ডার ফোরামের উদ্যোগে তার স্বামীসহ শহীদদের স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হয়। সেই সময়ে তাদের ডাক পড়ে। সেখানে এক অনুষ্ঠানে প্রথম পরিচয় করে দেওয়া হয় শহীদের স্ত্রী হিসেবে। সেদিন আবেগ আপ্লুত হয়ে চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি তিনি। কিন্তু এরপর যেই আর সেই। তাদেরকে জানানো হয়েছিল শহীদের তালিকায় তার স্বামীর নাম উঠবে। সরকারি সহযোগিতাও জুটবে, কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
তিনি জানান, তার জীবন যেভাবেই যাক চলে গেছে। ছেলেটাকে তো শিক্ষিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারেননি। তবে নাতি-নাতনিগুলো লেখাপড়া শিখছে। অনন্ত তাদের ভাগ্যে যাতে করে শহীদ পরিবারের সদস্য হিসেবে কোনও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে সরকার।
মুক্তির জন্যে প্রাণ দিলেও শহীদের তালিকায় ওঠেনি যাদের নাম
জানা যায়, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলার সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যাতে করে গ্রামে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ফুলবাড়ীহাট এলাকায় ব্রিজ ভাঙতে যায় উপজেলার পশ্চিম রাজারামপুর এলাকার মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করা কয়েকজন সদস্য। বিষয়টি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে জানায় মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী কয়েকজন রাজাকার। ১৯৭১ সালের ১৫ই মে ভোররাতে রাজাকারদের সহায়তায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী পশ্চিম রাজারামপুর গ্রামে প্রবেশ করে লুটপাট চালিয়ে ২১ জন পুরুষসহ কয়েকজন মহিলাকে ধরে নিয়ে যায়। তাদের ওপর চালায় নির্মম অত্যাচার। কিন্তু বর্বর পাবিস্তানি হানাদার বাহিনী মহিলাদের ছেড়ে দিলেও ছেড়ে দেয়নি পুরুষদের। দেশ স্বাধীন হলেও তারা আর ফিরে আসেনি। এমনকি তাদের লাশও পায়নি এসব পরিবারগুলো। পরে এলাকাবাসী জানতে পারে ফুলবাড়ী ব্রিজের পাশে তাদেরকে নয়নজলী এলাকায় গুলি করে ও খুচিয়ে হত্যা করে। পরে পার্শ্বের একটি উঁচু জায়গায় তাদেরকে গর্ত করে ফেলে রেখে যায় পাকিস্তানিরা।
সেদিনে যারা হত্যার শিকার হয়েছিল তাদের মধ্যে ছিল ১৮ জন হিন্দু ও ৩ জন মুসলমান। পুরুষরা হত্যার শিকার হওয়ায় ওই হিন্দু এলাকার ১৮ জন মহিলা বিধবা হন। যাদের মধ্যে এখনও জীবিত রয়েছেন ৭ জন। তবে সেদিন যারা হত্যার শিকার হয়েছিলেন তাদের মূল ‘অপরাধ’ ব্রিজ ভাঙা ছিল না। ছিল রাজাকারের কথায় দেশ ছেড়ে ভারতে চলে না যাওয়া ও গোপনে মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সহায়তা করা। আর এটাকেই মানতে পারেনি রাজাকার সদস্যরা। পাশাপাশি গোপনে মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করার আক্রোশ তো ছিলই।

সেদিনে পশ্চিম রাজারামপুর হিন্দু গ্রামে যারা পাকিস্তানি খানসেনা ও রাজাকারদের দ্বারা হত্যার শিকার হয়েছেন তারা হলেন- ডুডুয়া মোহন রায়ের ছেলে রুপচাঁদ রায়, মনমোহন রায়, চন্দ্র মোহন রায় ও অবিনাশ চন্দ্র রায়, রুপচাঁদ রায়ের ছেলে জগদীশ চন্দ্র রায় ও হেম বাবু রায়, পালানু বর্মণের ছেলে হরি মোহন রায়, হরি মোহন রায়ের ছেলে যতিন চন্দ্র রায় ও যগেন্দ্র নাথ রায়, সীতা রাম রায়ের ছেলে সবিন্দ্র নাথ রায়, নেথু রাম রায়ের ছেলে খগেন্দ্র নাথ রায় ও নলীনি চন্দ্র রায়, দয়াল চন্দ্র রায়ের ছেলে রশন চন্দ্র রায়, দিনু রাম রায়ের ছেলে খগেন্দ্র নাথ রায় ও মধ্যম চন্দ্র রায়, যাদব চন্দ্র রায়ের ছেলে থেলু রাম রায় ও নকলি রাম রায় এবং কাঞ্চিয়া রাম রায়ের ছেলে কুথারু চন্দ্র রায়।
এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ওই এলাকার আরও ৬ জন হত্যার শিকার হয়। তারা হলেন-খোদশিবপুর এলাকার শংক রাম রায়ের ছেলে মহি রাম রায়, ফতেহাট এলাকার ফালা রাম রায়ের ছেলে রমনী কান্ত রায় (কালুয়া), পশ্চিম রতনৌর এলাকার হেজ মোহাম্মদের ছেলে আইনুদ্দিন, সোনাগ্রাম দহপাড়া এলাকার নেফাতুল্যা সরকারের ছেলে আব্দুল সাত্তার, গগণপুর এলাকার নিশির মোহাম্মদের ছেলে লুৎফর রহমান এবং আটঘেরা এলাকার সুবানু চন্দ্র রায়ের ছেলে সুপচাদ চন্দ্র রায়।
শুধু সুবাসী বেওয়াই না, সেদিন যারা হত্যার শিকার হয়েছিল সেইসব শহীদের মোট ৭ বিধবার বাস ওই এলাকার। এলাকার জয়মনি বেওয়া, জবা বেওয়া, কর্ম বালা বেওয়া, খনো বেওয়া, কমলা বেওয়া, সুটি বালাসহ ৭ জন স্বামীকে হারিয়ে বিধবা হওয়ায় অনেকেই এই এলাকাটিকে বিধবা পল্লী হিসেবেই চেনে। তবে সবচেয়ে কষ্টকর তথ্য হলো এই ২১ জনের নাম শহীদ তালিকায় নেই। ইতিহাসের পাতায় তাদের নিয়ে লেখা হয়নি কিছুই।
নিহতদের মধ্যে একজন খোগেন্দ্র নাথ রায়। তিনি মারা যাওয়ার পর তার স্ত্রী কমলা বেওয়ার দিন কেটেছে খুবই কষ্টে। যুদ্ধের পরবর্তী সময়ে একমাত্র ছেলেকে নিয়ে চলে যান বাবার বাড়িতে। অন্যের বাড়িতে ঝি’র কাজ করে ছেলেকে বড় করেছেন। কিন্তু যাদের রক্তের বিনিময়ে এ স্বাধীনতা তার পরিবারের জন্য কি কিছুই করার ছিল না, এমন প্রশ্ন তার। তিনি জানান, অন্যের বাড়িতে কাজ করে ছেলেকে বড় করেছেন কিন্তু তার ছেলে এখন ভ্যান চালিয়ে সংসার চালায়। অথচ স্বামী বেঁচে থাকলে তাদের এই দিন দেখতে হতো না।
তিনি জানান, সে দিনকার কথা মনে হলে এখনও গাঁ শিউরে উঠে। আমরা তো বলতে পারি না কী হয়েছিল। ভোররাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনলিা এসে সবাইকে ধরে নিয়ে গেলো। আমরা এগুলো বলে গুলি করে দেবে। তারপর ওই যে গেল তারা আর ফিরে আসেনি।
তিনি জানান, সেসময়ে যাদেরকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল পরবর্তীতে তারা জানতে পারেন ফুলবাড়ী ব্রিজ পার্শ্ববর্তী নয়নজলি এলাকায় তাদেরকে গুলি করে ও খুচিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর পার্শ্ববর্তী একটি ঢিবিতে গর্ত করে তাদের লাশ ফেলে দেওয়া হয়। তাদের গ্রামের পার্শ্ববর্তী কয়েকজন লোক গোপনে এটি দেখে এসে তাদেরকে জানান।
শহীদের আরেক স্ত্রী খনো বেওয়া। তিনি জানান, যুদ্ধের সময়ের ক্যাথা হুতাশতে কহিবা পারিনা কিছু। বস্ত্র নাই, খাবার নাই। মানুষের বাড়ির এনে ভিক্ষা করি বস্ত্র পিন্দিছি হামরা, ভিক্ষা করি খাইছি। সরকার থাকি কিছু দ্যায়নি, কিছু পাইনি। সরকারের কাছে কি চাহিমো, হামাক তো দেয়েনা কিছু।’
তিনি জানান, তাদের এই এলাকার লোকজনকে রাজাকাররা বলেছিল ভারতে চলে যেতে কিন্তু এলাকার পুরুষরা তাতে রাজি হয়নি। বরং গোপনে মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সহযোগিতা করছিলেন। শুধু তাই নয়, তাদের স্বামীরা ফুলবাড়ীহাট এলাকায় ব্রিজ ভাঙতে যান যাতে করে পাকিস্তানিরা গ্রামে প্রবেশ করতে না পারে। আর এ বিষয়টি রাজাকাররা পাকিস্তানি খানসেনাদের জানায়। পরে রাজাকারসহ পাকিস্তানিরা ওই হিন্দুগ্রামে এসে ১৮ জন পুরুষকে ধরে নিয়ে যায় ও পরে হত্যা করে।
ওই এলাকার বিধবারা জানায়, সেদিন রাতে স্থানীয় রাজাকার মুসা মিয়া, পিস কমিটির সদস্য লুৎফর মাস্টার, সলিমউদ্দিনসহ পাকিস্তানি বাহিনীর সদস্যরা ওই গ্রামে হামলা চালায়। তারা একে একে ১৮ জনকে ধরে নিয়ে যায়। এ সময় এলাকার লোকজন পাকিস্তানি বাহিনীর সুবেদার দাউদ খানের নিকট প্রাণভিক্ষা চাইলেও পাকিস্তানী বাহিনী তাদেরকে প্রাণ ভিক্ষা দেয়নি। পরে তাদরেকে বুনায়েতপুর মাদ্রাসার পার্শ্ববর্তী নয়নজলীতে গর্ত করে কাউকে বেয়নট দিয়ে খুচিয়ে আবার কাউকে গুলি করে হত্যা করে। এরপরও তারা দেশ ছেড়ে যাননি। পরবর্তীতে সেইসব রাজাকারদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন সেদিনের হত্যার শিকার হরিচরণ রায়ের ছেলে নগেন্দ্র নাথ রায়। কিন্তু সেই মামলা ১৯৭৩ সালের পর থেকে কোনও অগ্রগতি হয়নি।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর শহীদ বলেই বঙ্গবন্ধুর স্বাক্ষরিত চিঠি তাদেরকে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে দেশের জন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে দেওয়া হয় ২ হাজার করে টাকাও। কিন্তু শহীদের তালিকায় ওঠেনি তাদের নাম।
দিনাজপুর সেক্টর কমান্ডার ফোরামের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ জানান, শহীদ বলেই বঙ্গবন্ধুর স্বাক্ষরিত চিঠি তাদেরকে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে দেশের জন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে পেয়েছে ২ হাজার করে টাকাও। কিন্তু সেই শহীদদের নাম তালিকায় নেই। যা বড় দুঃখের বিষয়। এসব বিধবারা প্রত্যেকেই যুদ্ধাহত।
অন্ততপক্ষে তাদের স্বামীর নাম শহীদের তালিকায় ওঠানোর পাশাপাশি এসব যুদ্ধাহতদের সরকারী সুযোগ-সুবিধা প্রদান করা উচিৎ ছিল। কিন্তু এখনও এই প্রক্রিয়ায় কিছুই হয়নি।

তিনি জানান, সেদিনের শহীদদের নাম তালিকায় ওঠানোর জন্য পত্র দেওয়া হয়েছিল মন্ত্রণালয়ে, কিন্তু এখনও সেটার অগ্রগতি হয়নি। তিনি অনতিবিলম্বে শহীদদের নাম তালিকায় উঠানোর পাশাপাশি সরকারী সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার দাবি জানান।
/এইচকে/এআর/



সম্পর্কিত
নানা আয়োজনে রাজধানীবাসীর বিজয় উদযাপন
বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা
জাবিতে আলোকচিত্র প্রদর্শনী
সর্বশেষ খবর
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ৩০ মামলার বিচার শেষের অপেক্ষা
ওসির বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে কাজের অভিযোগ
ওসির বিরুদ্ধে চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে কাজের অভিযোগ
মেলায় জাদু খেলার নামে ‘অশ্লীল নৃত্য’, নারীসহ ৫ জন কারাগারে
মেলায় জাদু খেলার নামে ‘অশ্লীল নৃত্য’, নারীসহ ৫ জন কারাগারে
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
সর্বাধিক পঠিত
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা