হিলি স্থলবন্দরের জায়গা বৃদ্ধিসহ বন্দরের আধুনিক অবকাঠামো নির্মাণ কাজ প্রায় ৭০ শতাংশ শেষ হয়েছে। বর্ধিত অংশ ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়ার পর হিলি স্থলবন্দর দিয়ে দুই দেশের মাঝে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য ও সরকারের রাজস্ব আহরণ বাড়বে বলে পানামা হিলি পোর্ট লিংক লিমিটেড জানিয়েছে। বন্দর পরিচালনাকারী পানামা হিলি পোর্ট লিংক লিমিটেডের জনসংযোগ বিষয়ক কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন জানান, ‘আনুমানিক ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের জায়গা সম্প্রসারণের কাজ প্রায় ৭০ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে।’
হিলি স্থলবন্দর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ২৬ নভেম্বর থেকে বন্দর পরিচালনার জন্য পানামা হিলি পোর্ট লিংক লিমিটেডের সঙ্গে ২৫ বছরের জন্য চুক্তি করে সরকার। বন্দরের ভেতরে জায়গা সল্পতার কারণে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ হিলি স্থলবন্দরের জন্য আরও ১১ দশমিক ৮৬ একর জমি অধিগ্রহণ করে। প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণের কাজ ইতোমধ্যে ৭০ শতাংশ কাজ সম্পাদন করেছে পানামা হিলি পোর্ট লিংক লিমিটেড।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রফতানিকারক গ্রুপের সভাপতি মো. হারুন উর রশীদ হারুন জানান, ‘হিলি স্থলবন্দরের জন্য অধিগ্রহণ করা নতুন জায়গায় আধুনিক অবকাঠামো নির্মাণসহ সেটি ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হলে বন্দর দিয়ে দুই দেশের মাঝে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য বেড়ে যাবে। সরকারের রাজস্ব আহরনের পরিমাণও বাড়বে।’
/এনআই/