X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

পাহাড়ের রাজনীতি: বিরোধ আদর্শের নাকি স্বার্থের?

জিয়াউল হক, রাঙামাটি
২০ মে ২০১৮, ১৪:১৯আপডেট : ২০ মে ২০১৮, ২০:২৫

পাহাড়ের রাজনীতি: বিরোধ আদর্শের নাকি স্বার্থের? পাহাড়ে স্থানীয় দলগুলোর মধ্যে বিরোধ চরমে, এ কারণে সম্প্রতি অপহরণ ও একাধিকবার হত্যাকাণ্ডের ঘটনাও ঘটেছে। এর কারণ হিসেবে এক দল অপর দলকে দায়ী করছে এবং স্বার্থান্বেষী বলে দোষারোপ করছে। প্রত্যেকটি দলেরই দাবি, তারা আদর্শের জন্য লড়ে যাচ্ছে। একইসঙ্গে দলগুলো আদর্শ থেকে সরে গেছে- বিভিন্ন সময় এমন অভিযোগ তুলেই দল ভেঙে গড়ে তোলা হয়েছে নতুন দল। আর এসব দল গঠনে যেমন বেড়েছে দলাদলি, তেমনই বেড়েছে অভ্যন্তরীণ কোন্দলও। তবে এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষের দাবি, এ বিরোধ আদর্শের নয় বরং স্বার্থের—যার বড় অংশই অর্থের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। মূলত এলাকার আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করেই অশান্ত হয়ে উঠছে দলগুলো।

দলগুলোর উত্থান-ভাঙন, বিস্তৃতি ও পারস্পরিক কোন্দলের ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রায় দুই দশকের রক্তক্ষয়ী সংঘাতের পর ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর সরকারের সঙ্গে শান্তিচুক্তি করার মাধ্যমে অস্ত্রসমর্পণ করে পাহাড়ের আঞ্চলিক দল জনসংহতি সমিতি। পার্বত্য এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠার আশায় জনসংহতি সমিতির প্রধান সন্তু লারমার নেতৃত্বে সংঘর্ষের পথ থেকে সরে আসে পাহাড়িরা। সরকারের সঙ্গে শান্তিচুক্তি সম্পাদনের পর পাহাড়ের অবস্থা স্থিতিশীল হতে শুরু করে। কিন্তু এ অবস্থা এক বছরও টেকেনি।

এরমধ্যেই সন্তু লারমার বিরোধিতা করে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে ১৯৯৮ সালের ২৬ ডিসেম্বর প্রসীত খীসার নেতৃত্বে গঠিত হয় ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) নামে আরেকটি সংগঠন। এরপরই পাহাড়ে ফের শুরু হয় রক্তের খেলা। এখানেই শেষ নয়। এরপর আরও একবার করে ভেঙেছে জনসংহতি সমিতি ও ইউপিডিএফ। শুরু থেকেই এ বিরোধকে আদর্শিক দাবি করে এসেছে তারা। কিন্তু স্থানীয়রা বলছেন, এ দ্বন্দ্ব মূলত সংগঠন স্বার্থের, এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেওয়া, অর্থের বণ্টন ও আখের গোছানোর ক্ষেত্রে মতপার্থক্যের। এ কারণেই পাহাড়ের সংগঠনগুলোর মধ্যে দ্বন্দ্ব শাখা-প্রশাখা ছড়াচ্ছে।

এদিকে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের ব্যাপারে জনসংহতি সমিতি থেকে প্রথমে ভেঙে ইউপিডিএফ গঠনের কারণ হিসেবে সংগঠনটির নেতারা জানিয়েছেলেন শান্তিচুক্তি সমর্থন না করার কথা। পরে ইউপিডিএফ ভেঙে ‘ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক)’ গঠনের সময় নেতারা জানান, ইউপিডিএফের শীর্ষ নেতার স্বেচ্ছাচারিতার কারণেই দল ভেঙে নতুন দল গড়েছেন তারা। এদিকে দ্বিতীয়বারের মতো জনসংহতি সমিতি ভেঙে ‘জনসংহতি সমিতি (এমএন-লারমা)’ নামে আরেকটি নতুন সংগঠন করার সময়ও আদর্শিক দ্বন্দ্বের কথাই বলেছেন নতুন সংগঠনের নেতারা।

জানা যায়, ২০০৭ সাল পর্যন্ত মূলত জনসংহতি সমিতি ও ইউপিডিএফ- এই দুটি দলই স্থানীয়ভাবে আধিপত্য বিস্তার করেছে। তবে ২০০৭ সালে জনসংহতি সমিতির মধ্য থেকেই সন্তু লারমার নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করা হয় এবং সংগঠনটির একটি অংশ নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। এরপর ২০১০ সালে দল থেকে বেরিয়ে যান তাতিন্দ্রলাল চাকমা পেলে, সুধাসিন্ধু খীসা, শক্তিমান চাকমাসহ আরও কয়েকজন নেতা। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (এমএন-লারমা) নামে নতুন দল গঠন করেন তারা।

এদিকে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ১৯৯৮ সালে একবার জনসংহতি সমিতি ভেঙে গঠিত হওয়া ইউপিডিএফের মধ্যেও শুরু হয় অস্থিরতা। ২০১৭ সালে প্রসীত খীসার নেতৃত্বাধীন ইউপিডিএফের একটি অংশ তপন জ্যোতি চাকমা বর্মার নেতৃত্বে ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) নামে পৃথক আরেকটি দল গঠন করে।

এদিকে ২০১৬ সালে পার্বত্য রাজনীতিতে আরও একটি বড় মেরুকরণের ঘটনা ঘটেছে। সন্তু লারমার জনসংহতি সমিতির সঙ্গে চিরশত্রু প্রসীত খীসার ইউপিডিএফের একটি বিরল রাজনৈতিক সমঝোতা তৈরি হয়। এর ভিত্তিতে আগের মতো মারমুখী অবস্থান থেকে সরে আসেন তারা। গত বছরের পার্বত্য শান্তিচুক্তি দিবস উদযাপনের সময়ও জনসংহতি সমিতির অনুষ্ঠানে ইউপিডিএফের অনেক নেতাকে দেখা গেছে।

তবে পাহাড়ে শান্তি আসেনি তারপরও। বরং সম্প্রতি পাহাড়ের রাজনীতিতে তৈরি হয় আরও একটি নতুন মেরু। সমঝোতার ভিত্তিতে পথ চলতে শুরু করে ২০০৭ সালের জন্ম নেওয়া পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (এমএন-লারমা) ও ২০১৭ সালে গঠিত হওয়া ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক)। আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আবারও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পাহাড়।

এ বছরের মার্চ মাসে ইউপিডিএফের সহযোগী সংগঠন হিল উইমেন্স ফেডারেশনের দুই শীর্ষ নেত্রীকে অপহরণ করার অভিযোগ উঠেছে তপন জ্যোতি চাকমা বর্মার নেতৃত্বাধীন ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক)-এর বিরুদ্ধে। প্রায় ৩২ দিন পর এই দুই নেত্রী মুক্তি পেলেও এই ঘটনায় তপন জ্যোতি চাকমা বর্মার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে ইউপিডিএফ।

এরই জের ধরে ৩ মে অজ্ঞাতদের গুলিতে নিহত হন নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শক্তিমান চাকমা। শক্তিমান চাকমার দাহক্রিয়ায় যোগ দিতে যাওয়ার পথে পরের দিন (৪ মে) ব্রাশফায়ারে হত্যা করা হয় ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক)-এর আহ্বায়ক তপন জ্যোতি চাকমা বর্মাসহ ৫ জনকে। এ সময় অন্তত ৯ জন আহত হন। এ ঘটনার জন্য ইউপিডিএফ’কে দায়ী করা হলেও তারা নিজেদের সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেছে।

জানা যায়, ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বরে ইউপিডিএফ গঠনের বছর দুয়েক পর এই নানিয়ারচর থেকেই তিন বিদেশিকে অপহরণ করা হয়। প্রায় একমাস পর মুক্তিপণের বিনিময়ে ছাড়া পান তারা। সেই থেকে পাহাড়ে অপহরণের রাজনীতি শুরু। জনসংহতি সমিতি ও ইউপিডিএফের মধ্যে এলাকা নিয়ন্ত্রণের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রায় হাজারখানেক নেতাকর্মী প্রাণ হারিয়েছেন পাহাড়ে।

এদিকে এ বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলে প্রায় ১৭ জনের মতো নিহত হয়েছেন বলে জানা যায়। নিহতদের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (এমএন-লারমা), ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ), ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) এবং আওয়ামী লীগের লোকজন রয়েছেন। পাহাড়ের এসব হত্যাকাণ্ডে সাধারণত পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হয় না। পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করলেও এখনও পর্যন্ত তার কোনও সুরাহা পাওয়া যায়নি।

এদিকে পাহাড়ে অপহরণ ও হত্যার রাজনীতি প্রসঙ্গে জানা যায়, ২০০০ সালে পার্বত্য অঞ্চলে খনিজসম্পদ অনুসন্ধানের জন্য আসা তিন বিদেশিকে রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি সড়ক থেকে অপহরণ, এছাড়াও গ্রামীণফোনের দুই কর্মকর্তাসহ আরও অনেক মানুষ অপহরণের শিকার হয়েছিলেন। ২০১৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগদান শেষে বাড়ি ফেরার পথে লংগদু উপজেলার কাটতলী বিল হ্রদ এলাকার জোড়টিলা নামক স্থান থেকে ৭০ জন নেতাকর্মী অপহৃত হন। তবে পরবর্তী ৯ মাসের মধ্যে অর্থের বিনিময়ে সবাইকে ধাপে ধাপে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। এসব অপহরণ ঘটনার জন্য জনসংহতি সমিতি ইউপিডিএফ’কে দায়ী করেছে।

এই অপহরণের ঘটনার আগের সাত মাসে ইউপিডিএফ কর্তৃক জেএসএস সন্তু লারমা গ্রুপের মোট ৬৩ জনকে অপহরণের অভিযোগ আছে, সেই সঙ্গে গ্রামীণফোনের দুই কর্মকর্তা এবং সর্বশেষ বাঘাইছড়িতে টেলিটকের পাঁচ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অপহরণের ঘটনা ঘটে। অপহরণের ১০ দিন পর মধ্যরাতে খাগড়াছড়ির দিঘিনালা উপজেলার দুর্গম মেরুং পাহাড়ি এলাকা থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। এছাড়াও ২০১৪ সালের ৬ নভেম্বর রাঙামাটির লংগদু থেকে বন বিভাগের তিন কর্মকর্তাকে অপহরণ করা হয়। টাকা আদায়ের জন্য পাহাড়ে এসব অপহরণের ঘটনা ঘটানো হয় বলে স্থানীয় জনগণ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির তথ্য ও প্রচার সম্পাদক মঙ্গল কুমার চাকমা বলেন, ‘আমরা আমাদের আদর্শিক জায়গা থেকে চুক্তি বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছি। অন্য দলগুলোর মধ্যে আদর্শ আছে কিনা তা আমরা বলতে পারবো না।’

পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (এমএন-লারমা)-এর তথ্য ও প্রচার সম্পাদক সুধাকর ত্রিপুরা বলেন, ‘জনসংহতি সমিতির মধ্যে আদর্শ ছিল না বলে আমরা নতুন সংগঠন করেছি। আমরা চুক্তি বাস্তবায়নে কাজ করছি। আর তারা সুবিধা নিয়ে বসে আছে।’

ইউপিডিএফের অন্যতম মুখপাত্র নিরন চাকমা বলেন, ‘ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) একটি সন্ত্রাসী সংগঠন। এই সংগঠন সৃষ্টির পর থেকে পাহাড়ে হত্যার রাজনীতি শুরু হয়েছে। তাদের মধ্যে কোনও আদর্শ নেই। আমরা সব সময় পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের জন্য আন্দোলন করে যাচ্ছি।’

এদিকে ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) দলের দফতর সম্পাদক লিটন চাকমা বলেন, ‘ইউপিডিএফের মধ্যে গণতান্ত্রিক চর্চা ছিল না বলে আমরা বের হয়ে এসেছি। তারা পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের কথা বলে সাধারণ মানুষকে চুষে বেড়াচ্ছে। তাদের আদর্শ অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে। এখন আর তাদের কোনও আদর্শ নেই।’

পাহাড়ে অস্থিরতার ব্যাপারে পার্বত্য সমঅধিকার আন্দোলনের রাঙামাটি জেলার আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম (মুন্না) বলেন, ‘তাদের মূল বিষয় ছিল জুম্ম জাতির অধিকার আন্দোলন, কিন্তু তারা সেখান থেকে সরে গিয়ে এলাকার নিয়ন্ত্রণ এবং উপজেলাগুলোতে আধিপত্যের লড়াই শুরু করেছে। এছাড়াও চাঁদাবাজির মাধ্যমে অর্থ আদায়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে সংগঠনগুলো।’

এ ব্যাপারে রাঙামাটির প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সুনীল কান্তি দে বলেন, ‘পার্বত্য সমস্যা সমাধানের জন্য চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। গণতান্ত্রিক উপায়ে পার্বত্য সমস্যার সমাধান করতে হবে।’

মানবাধিকার কমিশনের সাবেক সদস্য নিরুপা দেওয়ান বলেন, ‘নিজেদের মধ্যে হানাহানি শুরু হয়েছে, এটাকে কি আদর্শিক দ্বন্দ্ব বলা যায়? আমরা তো কেউ এমনটা চাইনি। এখন যেটি চলছে এটি কোনও আদর্শিক আন্দোলন হতে পারে না। যেহেতু তারা ভাগ হয়েছে, সেহেতু তারা অনেকেই আখের গোছাতে ব্যস্ত।’

তিনি আরও বলেন, ‘নিশ্চয় তাদের নেতৃত্বের মধ্যে টানাপড়েন ছিল। যদি চুক্তিটাও (শান্তিচুক্তি) দ্রুত বাস্তবায়ন হতো এবং পরিস্থিতি যদি জটিল না হতো, তাহলে এতগুলো দল নাও হতে পারতো। তাদের মধ্যে হতাশাও কাজ করেছে।’

পাহাড়ের সমস্যার প্রসঙ্গে ১৬ মে হেডম্যান-কার্বারির সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাঙামাটির রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলাম ফারুক বলেছেন, ‘অবৈধ অস্ত্র দিয়ে এখনও পাহাড়ে চাঁদাবাজি হচ্ছে। এসব অস্ত্র দিয়ে সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে। যে শান্তিচুক্তির ফলে পাহাড়ে শান্তির সুবাতাস থাকার কথা, সেখানে আজও চাঁদাবাজি হচ্ছে, খুন হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘শান্তি চুক্তি হয়েছে এই এলাকার শান্তির জন্য। আজ চুক্তি বাস্তবায়নের কথা বলা হচ্ছে, কিন্তু অস্ত্র ছাড়বে না। দুইটা তো একসঙ্গে হয় না। রাষ্ট্রের সুবিধা নিয়ে রাষ্ট্রবিরোধী কোনও কাজ গ্রহণযোগ্য হবে না।’

/এএইচ/ টিএন/চেক-এমওএফ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
কুষ্টিয়ায় ৩ হাজার গাছ কাটার সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুষ্টিয়ায় ৩ হাজার গাছ কাটার সিদ্ধান্ত স্থগিত
ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত
ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা