নীলফামারীতে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার প্রথম দিন সোমবার (১ এপ্রিল) মোট ১৯৮জন পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। মোট ৪০টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুপস্থিত ১৯৮ জনের মধ্যে এইচএসসির ১২৪জন, ভোকেশনালের একজন, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনার ৩০জন ও আলিমের ৪৩ জন।
জেলা প্রশাসনের শিক্ষা শাখার সূত্র জানায়, মোট ২০ হাজার ৭১৫জন পরীক্ষার্থী অংশ নেওয়ার কথা ছিল।
জেলা প্রশাসনের শিক্ষা শাখার দায়িত্বরত সহকারী কমিশনার পূদম পুষ্প চাকমা বলেন,‘নকল ও প্রশ্নফাঁস মুক্ত পরিবেশে সোমবার (১ এপ্রিল) নীলফামারী জেলার ৪০টি কেন্দ্রে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পূদম পুষ্প চাকমা জানান, ডোমার উপজেলায় ছয়টি কেন্দ্রের মোট দুই হাজার ৩৮৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন ১৮জন। এরমধ্যে এইচএসসিতে ছয় জন, আলিমে তিনজন এবং এইচএসসি (ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা) ৯জন।
ডিমলায় ছয়টি কেন্দ্রে তিন হাজার ৩০১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন মোট ২৬জন। এরমধ্যে এইচএসসিতে ১৮জন, আলিমের দুইজন ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনার ছয়জন।
সৈয়দপুরের সাতটি কেন্দ্রে চার হাজার ১০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন ৩৫জন। এর মধ্যে এইচএসসিতে ২০জন, আলিমের ১৪জন ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনায় একজন।
জলঢাকায় সাতটি কেন্দ্রে তিন হাজার ৮২৬ জনের মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন ৩১জন। এরমধ্যে এইচএসসিতে ২০ জন, আলিমে ৯ জন ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনায় দুইজন।
কিশোরগঞ্জ উপজেলায় সাতটি কেন্দ্রে দুই হাজার ৭৮১ জনের মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন ২৪জন। এরমধ্যে এইচএসসিতে ১৪জন, আলিমে তিনজন এবং ব্যবসায় ব্যবস্থাপনায় সাতজন।
জেলা সদরে সাতটি কেন্দ্রে চার হাজার ৩১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ছিলেন ৬৪জন। এরমধ্যে এইচএসসিতে ৪৬জন, এইচএসসি (ভোকেশনাল) একজন, ব্যবসায় ব্যবস্থাপনায় পাঁচজন ও আলিমে ১২জন।