X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৪ বৈশাখ ১৪৩১

রামগড় মৈত্রী সেতু ও স্থলবন্দরের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করলেন ভারতের রাষ্ট্রদূত

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
১৬ জুন ২০১৯, ২৩:১৫আপডেট : ১৬ জুন ২০১৯, ২৩:৩৪

খাগড়াছড়ির রামগড়ে ভারতের রাষ্ট্রদূত

খাগড়াছড়ির রামগড়ে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সঙ্গে মৈত্রী সেতু-১ ও রামগড় স্থলবন্দর নির্মাণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত রিভা গাঙ্গুলী দাস। রবিবার (১৬ জুন) বেলা ১১টায় তিনি খাগড়াছড়ির রামগড়ে এ পরিদর্শনে আসেন। এসময় তাকে স্বাগত জানান খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. শহিদুল ইসলাম।

ভারতের রাষ্ট্রদূত প্রথমে রামগড়ে ফেনী নদীর ওপর নির্মাণাধীন ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী সেতুর নির্মাণ কাজ ও পরে রামগড় স্থলবন্দর নির্মাণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। তিনি নির্মাণ কাজে সন্তোষ জানিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজগুলো শেষ হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

ভারতীয় হাই কমিশনার রিভা গাঙ্গুলী দাস সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতু-১ চালু হলে পাহাড়ে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হবে।  ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যসহ অন্যান্য রাজ্যের সঙ্গে বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক আরও সহজ হবে। চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বন্দর ব্যবহার করে দুই দেশের ব্যবসায়ীরা কম সময় ও ব্যয়ে আমদানি রফতানি করে উপকৃত হবেন।

উল্লেখ্য, আগামী বছরের এপ্রিলের মধ্যে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতুর নির্মাণ কাজ শেষ হবে।

খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, রামগড়ের স্থলবন্দর চালু হলে রামগড় ও আশপাশের বেকার সমস্যা দূর হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু ব্যবহার করে সেভেন সিস্টার খ্যাত ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের সঙ্গে পর্যটকদের যোগাযোগও সহজ হবে। তিনি জানান, ভারত সরকারের সহযোগিতায় ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে মৈত্রী সেতুর কাজ শেষ হওয়ার পর স্থলবন্দর ও অন্যান্য কার্যক্রম শুরু হবে। 

এসময় খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এমএম সালাহউদ্দিন, রামগড় উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কার্বারি অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতু-১ এর কাজ শুরু হয়। আগামী বছরের এপ্রিল মাসে শেষ হবে এই সেতুর নির্মাণ কাজ।

 

 

 

 

/টিএন/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
রংপুর হাসপাতালে বাড়ছে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগী, ৫ দিনে ২২ জনের মৃত্যু
রংপুর হাসপাতালে বাড়ছে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগী, ৫ দিনে ২২ জনের মৃত্যু
দ্বিতীয় বিয়ে করায় ছেলের আঘাতে প্রাণ গেলো বাবার
দ্বিতীয় বিয়ে করায় ছেলের আঘাতে প্রাণ গেলো বাবার
নুসিরাত শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলা, শিশুসহ নিহত ৮
নুসিরাত শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলা, শিশুসহ নিহত ৮
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
দক্ষিণে ‘ডায়াবেটিক ধানের’ প্রথম চাষেই বাম্পার ফলন, বীজ পাবেন কই?
সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
কুষ্টিয়ায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
কুষ্টিয়ায় এযাবৎকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!