X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

রাবির নতুন সাত বিভাগে নানা সংকট, শিক্ষার্থীরা ভোগান্তিতে

তৌসিফ কাইয়ুম, রাবি
২২ জুলাই ২০১৯, ১৮:০৬আপডেট : ২২ জুলাই ২০১৯, ১৮:২১

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান গেট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) কোনও প্রস্তুতি ছাড়াই নতুন করে খোলা বিভাগগুলোতে শিক্ষক সংকট চলছে। বিভাগগুলোর শিক্ষার্থীরাও আবাসন সংকটে রয়েছেন। চার-পাঁচ বছর পরেও শিক্ষক স্বল্পতা ও অবকাঠামোগত সমস্যার সমাধান না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা ভোগান্তিতে পড়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, খুব তাড়াতাড়ি এসব সমস্যার সমাধান হওয়ার সম্ভাবনা নেই। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৪-১৫ ও ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে ছয়টি নতুন বিভাগ ও একটি নতুন ইনস্টিটিউট খোলা হয়। সে সময় সামান্য প্রস্তুতি নিয়ে বিভাগগুলো চালু করা হয়েছিল। কয়েকটি বিভাগের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। এখন দেখা যাচ্ছে, প্রায় কোনও বিভাগই পুরোদমে শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে পারছে না। সর্বশেষ এ বছর খোলা হয় পর্যটন ও আতিথেয়তা বিভাগ।

২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ চালু হয়। ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই), শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান এবং আইন ও ভূমিপ্রশাসন বিভাগ খোলা হয়। ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে চারুকলা বিভাগকে অনুষদে রূপান্তরিত করা হয়। এর অধীনে চিত্রকলা, প্রাচ্যকলা ও ছাপচিত্র, মৃৎশিল্প ও ভাস্কর্য এবং গ্রাফিক ডিজাইন, কারুশিল্প ও শিল্পকলার ইতিহাস নামে তিনটি বিভাগ খোলা হয়।

এছাড়া, ইনস্টিটিউট অব ইংলিশ অ্যান্ড আদার ল্যাঙ্গুয়েজ নামে নতুন ইনস্টিটিউট চালু হয়। ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে স্নাতক শ্রেণি চালু করা হয়। এ বছর পর্যটন ও আতিথেয়তা ব্যবস্থাপনা নামে নতুন বিভাগ যাত্রা শুরু করেছে। বিভিন্ন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, শুরুতে সবগুলো বিভাগ খোলা হয়েছিল দুই-একটি শ্রেণিকক্ষ আর দুই-তিনজন শিক্ষক নিয়ে। ছাত্র সংখ্যা কম থাকায় শুরুর দিকে তেমন সমস্যা হয়নি। পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা না বাড়ায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে শিক্ষার্থীদের। শিক্ষকের সংখ্যা কম হওয়ায় সময়মতো কোর্স শেষ করা সম্ভব হচ্ছে না।

শারীরিক শিক্ষা ও ক্রীড়া বিজ্ঞান 

এই বিভাগে এখন পর্যন্ত একজনও স্থায়ী শিক্ষক নেই। চারটি ব্যাচে শিক্ষার্থী প্রায় ১২০ জন। একাডেমিক ভবনের পরিবর্তে বিশ্ববিদ্যালয় স্টেডিয়ামের দুইটি কক্ষকে শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। খেলাধুলার সরঞ্জাম, বইপত্র রাখার জন্য আলাদা জায়গা নেই। কক্ষ স্বল্পতায় সেগুলো চলাচলের পথে টেবিলে রাখা হয়েছে। উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক শহীদুল আলমকে সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনিসহ বিভাগের অন্য শিক্ষকেরাও খণ্ডকালীন। সম্প্রতি শহীদুল আলমের মেয়াদ শেষ হওয়ায় বায়োকেমেস্টি ও মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক কমল কৃষ্ণ বিশ্বাসকে সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়।

শহীদুল আলম বলেন, খেলোয়াড় ও খেলাধুলা সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় এই বিভাগের পাঠ্য। খেলাধুলা এর একটা অংশমাত্র। কিন্তু সেটা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনেক কর্তাব্যক্তি পর্যন্ত জানেন না। দায়িত্বে থাকা অবস্থায় প্রশাসনকে এসব বিষয়ে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, স্থায়ীভাবে নিয়োগ না হওয়ায় খণ্ডকালীন শিক্ষকরা নিয়মিত ক্লাস নেন না। খেলার মাঠের পাশে শ্রেণি কক্ষের কারণে সবসময় একটি কোলাহল পরিবেশ থাকে। এতে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী নওরীন আমিনা বলেন, ‘আমাদের বিভাগে কোনও স্থায়ী শিক্ষক নেই। বাইরের শিক্ষকরা ক্লাস নেন। স্থায়ীভাবে নিয়োগ না থাকায় শিক্ষকদের মধ্যে গা ছাড়া ভাব রয়েছে। অনেক শিক্ষক ক্লাস নেন না নিয়মিত। এমনও হয়েছে পুরো বছরে একটি সাবজেক্টের মাত্র দুটি ক্লাস হয়েছে। এছাড়া স্টেডিয়ামের পাশে শ্রেণিকক্ষ হওয়ায় খেলাধুলার কারণে আমাদের মনোযোগ নষ্ট হয়।’এজন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উদাসীনতাকে দায়ী করেন তিনি। এ বিষয়ে বিভাগের সভাপতি কমল কৃষ্ণ বিশ্বাস বলেন, ‘নতুন বিভাগগুলোতে প্রথম দিকে এ ধরনের সমস্যা থাকে। শিক্ষক নিয়োগের জন্য দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে। দ্রুত নিয়োগ হয়ে যাবে। এছাড়া নতুন ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। আশা করছি সেই সংকটও কেটে যাবে।’

ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই)

গত বছরও বিভাগে তিনটি ব্যাচে প্রায় ৯০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে শিক্ষক ছিলেন তিনজন। মাঝে মধ্যে ফলিত পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ ও রুয়েটের ইইই বিভাগ থেকে খণ্ডকালীন শিক্ষক এনে ক্লাস নেওয়া হতো। তিনটি বর্ষের জন্য মাত্র দুটি শ্রেণিকক্ষ ও একটি গবেষণাগার ছিল। গত বছরের ডিসেম্বরে সিন্ডিকেট সভায় ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সঙ্গে ইইই বিভাগটি একীভূত করা হয়। ২০১৫ সালে ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা ইইই বিভাগ খোলার প্রতিবাদ করেছিলেন। গত বছরের নভেম্বরে ফের ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে দুইটি বিভাগ একীভূত করার সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এখন বিভাগ দুইটি একীভূত হয়ে ইইই নামে শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সভাপতি অধ্যাপক আবু জাফর মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ইইই বিভাগ আলাদা থাকার সময়ে ভালো ল্যাব ও শিক্ষকের স্বল্পতা ছিল। তবে দুইটি বিভাগ একীভূত হওয়ায় এ বছর থেকে সেই সমস্যাগুলো আর নেই।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ

এ বিভাগে পাঁচটি ব্যাচে প্রায় দুইশ’ জন শিক্ষার্থী আছেন। গত বছর পর্যন্ত তিনজন শিক্ষক নিয়ে বিভাগের কার্যক্রম শুরু হয়। আছেন সাত থেকে আটজন খণ্ডকালীন শিক্ষক। এ বছর তিনজন নতুন শিক্ষক বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রমে যুক্ত হয়েছেন। বিভাগে একটি সেমিনার ও দুইটি শ্রেণিকক্ষ আছে। সভাপতি অধ্যাপক সৈয়দ মো.আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের বেশি করে সেমিনার, সম্মেলনের আয়োজন করা প্রয়োজন। সেটা যথেষ্ট পরিমাণে করা যাচ্ছে না। অন্যান্য সীমাবদ্ধতাও কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছি।’

আইন ও ভূমিপ্রশাসন বিভাগ

চারটি ব্যাচে প্রায় ২০০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে বিভাগে স্থায়ী শিক্ষক আছেন দুইজন। শ্রেণিকক্ষ তিনটি, একটি কক্ষ আকারে ছোট হওয়ায় শিক্ষার্থীদের বসার পর্যাপ্ত জায়গা হয় না। আইন বিভাগের কয়েকজন শিক্ষক খণ্ডকালীন ক্লাস নেন। নেই কোনও সেমিনার কক্ষ। বিভাগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম বলেন, ইউজিসির (বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন) চিঠি পেতে অনেক দেরি হওয়ায় শিক্ষক নিয়োগে দেরি হচ্ছে। অন্যান্য সংকট ধীরে ধীরে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে।

ব্যাংকিং অ্যান্ড ইনস্যুরেন্স বিভাগ

এই বিভাগে পাঁচটি ব্যাচে প্রায় তিনশ’ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। স্থায়ী শিক্ষক চারজন এবং ৫ থেকে ৬ জন খণ্ডকালীন শিক্ষক ক্লাস নেন। প্রতিটি বর্ষে অন্তত দুই থেকে তিন মাসের সেশনজট আছে। এরই মধ্যে চালু হয়েছে সান্ধ্য কোর্স। বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, নতুন বিভাগ হিসেবে অন্যদের চেয়ে আমাদের বিভাগটি ভালো চলছে।

চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানে অনার্স পর্যায়ে পাঠদান শুরু হয়। এখন বিভাগের চারটি ব্যাচে প্রায় একশ’ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন। কয়েক মাস আগেও মাত্র তিনজন স্থায়ী শিক্ষক ছিলেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের খণ্ডকালীন শিক্ষক ক্লাস নেন। সম্প্রতি চারজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। শুরুতে দায়িত্বপ্রাপ্ত সভাপতি ছাড়া কোনও শিক্ষকই ছিলেন না। ছিল না নিজস্ব শ্রেণিকক্ষ। বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মো. আব্দুল লতিফ বলেন, এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া। এ সমস্যা এতো তাড়াতাড়ি দূর হবে না। প্রথম দুই-একটি ব্যাচ পাস করে বের হলে হয়তো ভালো শিক্ষক পাওয়া যাবে।

পর্যটন ও আতিথেয়তা ব্যবস্থাপনা বিভাগ

এ বছর খোলা হয়েছে পর্যটন ও আতিথেয়তা বিভাগ। সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক মো. এনায়েত হোসেন। স্থায়ী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে চারজন। তবে এখন পর্যন্ত নিজেদের শ্রেণিকক্ষ নির্মাণ শেষ হয়নি। ক্লাস শুরু হয়েছে অ্যাকাউন্টিং বিভাগের একটি  শ্রেণিকক্ষে। বিভাগের সভাপতি এনায়েত হোসেন জানান, দেশে-বিদেশে পর্যটন শিল্পের ভবিষ্যতের কথা ভেবে বিভাগটি খোলা হয়েছে। কয়েক মাস পর নির্মাণকাজ শেষ হলে নিজেদের জন্য দুই-তিনটি শ্রেণিকক্ষ পাওয়া যাবে।

 তিন ইনস্টিটিউট

বর্তমানে ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট নিজস্ব ভবন পেলেও শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং ইনস্টিটিউট অব ইংলিশ অ্যান্ড আদার ল্যাঙ্গুয়েজ পৃথক কোনও ভবন পায়নি। শহীদুল্লাহ কলাভবন ও সৈয়দ ইসমাঈল হোসেন সিরাজী ভবনে শিক্ষা কার্যক্রম চলছে।

চারুকলা অনুষদের তিন বিভাগ

বিভাগ থেকে অনুষদে পরিণত হওয়া চারুকলা অনুষদের তিনটি বিভাগে শ্রেণিকক্ষের কিছুটা স্বল্পতা আছে। কম্পিউটার ল্যাব ও সেমিনার নেই পর্যাপ্ত। চিত্রকর্ম কিংবা ভাস্কর্য রাখার জন্য ভালো কোনও গ্যালারিও নেই। এছাড়া বিভাগ থেকে অনুষদে পরিণত হওয়ায় সেশনজটের কবলে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। চার বছরের স্নাতক শেষ করতে সময় লাগছে ৬ বছর। তিন বছরেও শেষ হচ্ছে না এক বছর মেয়াদি মাস্টার্স কোর্স। ফলে হতাশ হয়ে অনেকে পড়ালেখায় আগ্রহ হারিয়ে ফেলছেন।

না প্রকাশ না করার শর্তে প্রশাসনের শীর্ষ এক কর্মকর্তা এ বিষয়ে বলেন, ‘প্রস্তুতি ছাড়া বিভাগ খুললে এমনটা হওয়া খুব স্বাভাবিক। আমরা হয়তো অনেক সময় বিভিন্ন কারণে বিভাগ খুলে ফেলি। তবে প্রস্তুতি না নিয়ে বিভাগ খোলা ঠিক নয়। এখন কিছু ভবনের নির্মাণকাজ চলছে। সেগুলোর কাজ শেষ হতে ৫ থেকে ৭ বছর লাগবে।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বিভাগগুলোতে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। নতুন করে কয়েকটি ভবন নির্মাণ হচ্ছে। এছাড়া পুরাতন ভবনগুলোর মধ্যে কয়েকটি ভবন বর্ধিত করা হচ্ছে। আশা করি, আগামী এক বছরের মধ্যে কিছুটা হলেও এসব সমস্যা কাটিয়ে তোলা সম্ভব হবে।’

 

 

 

 

/ওআর/
সম্পর্কিত
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মুজিবনগর দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই ধাপে কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ পালনের নির্দেশ
টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি নিলে ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
মোংলার তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সহসা নামবে না বৃষ্টি
মোংলার তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সহসা নামবে না বৃষ্টি
‘আমি কোনও ছেলেকে বিশ্বাস করতে পারি না’
‘আমি কোনও ছেলেকে বিশ্বাস করতে পারি না’
তাপদাহে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীদের গাউন পরিধানে শিথিলতা
তাপদাহে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীদের গাউন পরিধানে শিথিলতা
সারা দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা
সারা দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া