দুর্ঘটনার কারণে আজ মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) গৌধূলী ও তূর্ণা-নিশীথা সিডিউল বিপর্যয় ঘটতে পারে। চট্টগ্রাম রেলস্টেশনের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘রাতে ছেড়ে যাওয়া তূর্ণা-নিশীথা ট্রেনটি ঢাকা থেকে প্রভাতী হয়ে চট্টগ্রাম আসার পর রাতে আবার তূর্ণা-নিশীথা ফিরে যায়। দুর্ঘটনার কারণে আজ তূর্ণা-নিশীথা ঠিক সময়ে ঢাকায় পৌঁছাতে পারেনি। তাই ট্রেনটি ছাড়তে আজ বিলম্ব হবে। ঠিক কখন ট্রেনটি ছাড়তে পারবো আমরা নিশ্চিত নই।’
তিনি আরও বলেন, গৌধূলি ট্রেনের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা তূর্ণা-নিশীথা ট্রেনটি বিকাল ৩টায় গৌধূলি হয়ে চট্টগ্রাম স্টেশন ছেড়ে যায়। ট্রেনটি এখনও স্টেশনে আসেনি।
কসবায় ট্রেন দুর্ঘটনায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর দুপুর সাড়ে ১২টায় চট্টগ্রাম রেলস্টেশনে ছেড়ে গেছে সিলেটগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস।
স্টেশনের ম্যানেজার বলেন, সিলেট থেকে রাতে ছেড়ে আসা উদয়ন ট্রেনটি চট্টগ্রাম আসার পর সেটি সকাল ৯টায় পাহাড়িকা এক্সপ্রেস হয়ে সিলেটের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। কিন্তু দুর্ঘটনার কারণে উদয়ন ট্রেনটি ঠিক সময়ে আসতে পারেনি। বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে ট্রেনটি চট্টগ্রাম স্টেশনে আসে। পরে সেটি ক্লিনিং করার পর দুপুর সাড়ে ১২টায় স্টেশন ছেড়ে যায়।
তবে সকালের অন্য চারটি ট্রেন ঠিক সময়ে স্টেশন ছেড়ে গেছে।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, পাহাড়িকা ছাড়া বাকি সব ট্রেন যথা সময়ে স্টেশন ছেড়ে গেছে। সকাল ৭টায় সুবর্ণ, ৭টা ২০ মিনিটে বিজয়, সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে সাগরিকা এবং সকাল ১০টায় কর্ণফুলী ট্রেনটি ছেড়ে যায়।
আরও পড়ুন:
ইটের কারণে সিগন্যাল দেখতে পায়নি তূর্ণা!
ছবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেন দুর্ঘটনা
নিহতদের পরিবার এক লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ পাবে: রেলমন্ত্রী
ট্রেন দুর্ঘটনা: ৩টি তদন্ত কমিটি গঠন
কসবায় দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৫