X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

বজ্রাঘাতে ১১ জেলায় ২৫ জনের মৃত্যু

বাংলা ট্রিবিউন ডেস্ক
০৫ জুন ২০২০, ১১:৩১আপডেট : ০৫ জুন ২০২০, ১১:৩৭

বজ্রপাত

বজ্রাঘাতে বৃহস্পতিবার (৪ জুন) ১১ জেলায় ২৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে সন্ধ্যার মধ্যে বজ্রপাতের এসব ঘটনা ঘটে। জেলা প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো:

টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলে বজ্রাঘাতে চার জনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে জেলার সদর, নাগরপুর, দেলদুয়ার ও ঘাটাইল উপজেলায় হতাহতের এ ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার বিকালে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বাঘিল ইউনিয়নের ধরেরবাড়ী পশ্চিমপাড়া এলাকায় বজ্রাঘাতে অনিক (১৫) নামের এক স্কুলছাত্র মারা যায়। অনিক ওই এলাকার আইয়ুব মিয়ার ছেলে। সে ধরেরবাড়ী হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল হক বলেন, বিকালে আবহাওয়া খারাপ হওয়ায় অনিক তার বাবা-মায়ের সঙ্গে বাড়ির পাশে শুকাতে দেওয়া খড় তুলছিল। এসময় হঠাৎ বজ্রপাত হলে সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নাগরপুর উপজেলার সহবতপুর ইউনিয়নের কোকাদাইর গ্রামে বজ্রাঘাতে নাছির মিয়া (৩৫) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়।

সহবতপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সদস্য আবু সাঈদ বলেন, ‘বিকালে ঝড় বৃষ্টি শুরু হলে নাছির বাড়ির পাশের জমিতে ধানের খোঁজ নিতে যায়। সেখান থেকে ফেরার পথে হঠাৎ বজ্রাঘাতে তার মৃত্যু হয়।’
ঘাটাইল উপজেলার জামুরিয়া ইউনিয়নের সাধুর গলগন্ডা গ্রামে মাঠ থেকে গরু আনতে গিয়ে বজ্রাঘাতে ছখিনা (৪৬) নামে এক গৃহবধূ মারা গেছেন।
স্থানীয়রা জানান, বজ্রপাতে আহত সখিনাকে প্রথমে ঘাটাইল স্ব্যস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে ঢাকায় নেওয়ার পর কতর্ব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
দেলদুয়ার উপজেলার আটিয়া ইউনিয়নের নান্দুরিয়া গ্রামে বজ্রাঘাতে ধানকাটা শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। ধান কাটতে তিনি উত্তরবঙ্গ থেকে টাঙ্গাইলে এসেছিলেন।

হবিগঞ্জ  
হবিগঞ্জে বজ্রাঘাতে ৩ জনের মৃত্যু ও দু’জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ২ জন। তারা হলো, বাহুবলের পুটিজুরি ইউনিয়নের নৌয়াঐ গ্রামের ওকাইদ মিয়া (১১) ও একই উপজেলার সাতকাপন ইউনিয়নের মানিকা গ্রামের নরছ মিয়া (১৭)। 
বাহুবল থানার ওসি মোহাম্মদ কামরুজ্জামান জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে ওকাইদ হাওরে মাছ ধরতে গিলে বজ্রাঘাতে মারা যায়। এতে আহত হয়েছে আরও ২ জন। আহতদের বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। 
একই সময়ে নরছ মানিকা হাওরে মাছ ধরতে গেলে বজ্রপাতে আহত হয়। তাকে বাহুবল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। 
আজমিরীগঞ্জে হাওরে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রাঘাতে এক কিশোর মারা গেছে। তার নাম লিলু মিয়া (১৬)।

আজমিরীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মফিজুল ইসলাম জানান, লিলু সকালে মাছ ধরতে যায়। এসময় বজ্রাঘাতে সে মারা যায়। অনেক বেলা হয়ে গেলেও সে বাড়িতে না আসায় পরিবারের লোকজন তার খোঁজে হাওরে যান। পরে কালনী-কুশিয়ারা নদীর তীরে বাঁশমহাল এলাকায় তার মরদেহ পাওয়া যায়।

মৌলভীবাজার

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের উজিরপুরে বজ্রাঘাতে সপ্তম শ্রেণির ছাত্র জুবের উদ্দিন বেপারি মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার সকালের দিকে বাড়ির পাশে মাঠ থেকে গরু নিয়ে আসার পথে তার মৃত্যু হয়।

এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, উজিরপুর এলাকার আমিন উদ্দিন বেপারির ছেলে জুবের সকালে মাঠ থেকে গরু নিয়ে আসার সময় বজ্রাঘাতে মারা যায়। কমলগঞ্জ থানার ওসি  আরিফুর রহমান এতথ্য জানিয়েছেন। 


কুষ্টিয়া 

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বজ্রাঘাতে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার চরসাদীপুর ইউনিয়নের ঘোষপুর ও নন্দলালপুর ইউনিয়নের সদরপুর এলাকায় বজ্রাঘাতে দুই কৃষকের মৃত্যু হয়। তারা হলেন, চরসাদীপুর ইউনিয়নের ঘোষপুর গ্রামের ফারুক মন্ডল (৩৫) ও নন্দলালপুর ইউনিয়নের সদরপুর মধ্যপাড়া গ্রামের শফি বিশ্বাস (৩৪)। 


স্থানীয় চরসাদীপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বার আব্দুল মালেক জানান, বৃহস্পতিবার ফারুক মন্ডল পদ্মার চরে গরু চরাতে গিয়েছিল। বিকালে দিকে গরু নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে বজ্রাঘাতে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে, উপজেলার নন্দলালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার আবুল হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে সদরপুর মধ্যপাড়া গ্রামের ময়জুদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে শফি বিশ্বাস মাঠ থেকে ধান নিয়ে ফেরার পথে বজ্রপাতে গুরুত্বর আহত হয়। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে কুমারখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ময়মনসিংহ

ময়মনসিংহের ফুলবাড়ীয়ায় বজ্রাঘাতে দুই কিশোর ও এক গরু ব্যবসায়ীসহ ৩ জন মারা গেছেন। তারা হলেন, গরু ব্যবসায়ী মোতালেব (৫০), রবিন (১৩) ও বিদ্যানন্দ গ্রামের ইমরান।

ফুলবাড়িয়া থানার ওসি আজিজুর রহমান জানান,  বৃহস্পতিবার বেলা ৩টার দিকে উপজেলার জঙ্গলবাড়ি এলাকার গরু ব্যবসায়ী মোতালেব মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতে গুরুতর আহত হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। একই সময়ে উপজেলার আছিম পাটুলী গ্রামের রবিন বাড়ির পাশে খেলা করার সময় বজ্রাঘাতে মারা যায়। বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে বিদ্যানন্দ গ্রামের ইমরান বাড়ির পাশে ঘুড়ি উড়ানোর সময় বজ্রাঘাতে মারা যায়।

নওগাঁ

নওগাঁর রাণীনগরে বজ্রাঘাতে কৃষক মিজানুর রহমান (৪০) মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার লোহাচুড়া গ্রামের এ ঘটনাটি ঘটে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, সন্ধ্যায় মাছ ধরার জন্য জাল ফেলতে বাড়ির পার্শ্বে যান মিজানুর। এসময় বজ্রাঘাতে তার মৃত্যু হয়। পরিবারের লোকজন চিকিৎসার জন্য রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রাণীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক জনি হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পাবনা
বজ্রাঘাতে পাবনার চার উপজেলায় ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এসময় আহত হয়েছে সাত বছরের একটি শিশু। বৃহস্পতিবার বিকালের দিকে বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত হলে জেলার আটঘরিয়া, চাটমোহর, সুজানগর ও আতাইকুলায় ৪ জন মারা যান।
বজ্রাঘাতে মৃতরা হলেন, আটঘরিয়া উপজেলার চাঁদভা চকপাড়া গ্রামের হাশেম (৩৭), সুজানগর উপজেলার শানিতপুরের দুলাই গ্রামের জলিল আলী সরদার (৫০), চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের কান্নিগ্রামের শরিফুল ইসলাম (২৫) এবং আতাইকুলা থানার তেলেগ্রামের মনিরুজ্জামান মনি (১৯)। আহত শিশু হৃদয়কে আটঘরিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, এদের মধ্যে তিন জন মাঠে কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন এবং অপর একজন মাঠে ঘুড়ি উড়াচ্ছিল।  

 বগুড়া

বগুড়ার কাহালু উপজেলার এরুইল বাজার, শাজাহানপুরের হরিণগাড়ি গ্রাম, সারিয়াকান্দির কুড়িপাড়াচর এবং ধুনটের দেওড়িয়া গ্রামে বজ্রাঘাতে চার কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। বজ্রাঘাতে কাহালুতে আহত হন তিন জন। তাদের মধ্যে একজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এসব তথ্য জানান।

মৃত ব্যক্তিরা হলেন, কাহালুর এরুইল গ্রামের মোকলেছার রহমান (৫৫), শাজাহানপুরের হরিণগাড়ি গ্রামের নুরুল ইসলাম (৪০), সারিয়াকান্দির কুড়িপাড়াচরের লেবু মণ্ডল (৩৫) এবং ধুনটের দেওড়িয়া গ্রামের আবদুস সালাম (৫৫)।

কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়া লতিফুল ইসলাম ও সাবেক ইউপি সদস্য আবদুল হাকিম জানান, কাহালু উপজেলার মালঞ্চা ইউনিয়নের এরুইল বাজারের পাশে মাঠে ধান শুকাতে দেওয়া হয়। বেলা সোয়া ৩টার দিকে হঠাৎ বজ্রসহ বৃষ্টিপাত শুরু হয়। তখন কৃষক মোকলেছার রহমান, একই গ্রামের রায়হান আলী, হাসান আলী ও মামুন বস্তায় ধান তুলছিলেন। এ সময় হঠাৎ বজ্রপাত হলে চার জন আহত হন। তাদের উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা মোকলেছারকে মৃত ঘোষণা করেন। আহতদের মধ্যে হাসান আলীকে হাসপাতালে ভর্তি এবং অন্য দু'জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

এদিকে বেলা ৩টার দিকে শাজাহানপুর উপজেলার হরিণগাড়ি গ্রামের একটি মাঠে কৃষক নুরুল ইসলাম কাজ করছিলেন। এ সময় হঠাৎ বজ্রপাত হলে তিনি গুরুতর আহত হন। তাকে উদ্ধার করে শজিমেক হাসপাতালে নিলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।

একই সময় সারিয়াকান্দির কুড়িরপাড়াচরে বৃষ্টি শুরু হলে লেবু মণ্ডল গরু আনতে যান। তখন বজ্রাঘাতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। কাজলা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মোহন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

ধুনট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কৃপা সিন্ধু বালা জানান, বৃহস্পতিবার দিনভর বৃষ্টিতে দেওড়িয়া গ্রামে পটলের ক্ষেতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। কৃষক আবদুস সালাম ওই পানি নিষ্কাশনের জন্য বিকাল ৪টার দিকে ক্ষেতে যান। এ সময় হঠাৎ বজ্রাঘাতে তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।

জয়পুরহাট

বজ্রপাতে জয়পুরহাট সদর উপজেলার পারুলিয়া গ্রামে সুকোমল (৪৫) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। বেলা সাড়ে ৩টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

জয়পুরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহরিয়ার খাঁন জানান, কৃষি কাজ সেরে বাড়ির উঠানে গোসল করতে গিয়ে বজ্রাঘাতে সুকোমল গুরুতর আহত হন। পরে জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সুকোমল ওই গ্রামের মৃত রাজেন্দ্রনাথের ছেলে।

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রাঘাতে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। তার নাম পিয়ারা বেগম (৩৩)। সন্ধ্যা ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়। শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল আলম শাহ এ তথ্য জানান।

স্থানীয়দের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টার দিকে হঠাৎ বজ্রসহ বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এ সময় বাড়ির বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকাবস্থায় বজ্রাঘাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।’

নোয়াখালী

নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার স্বর্ণদ্বীপে মাটি কাটার কাজ করার সময় দুপুরে বজ্রাঘাতে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। তার নাম রফিক উল্যাহ (৪০)। তিনি সুবর্ণচর উপজেলার চরবাটা ইউনিয়নের মধ্য চরবাটা গ্রামের বাসিন্দা। হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল খায়ের এসব তথ্য জানান।

 

 

/এসটি/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ওঠানামা করছে মুরগির দাম, বাড়ছে সবজির
ওঠানামা করছে মুরগির দাম, বাড়ছে সবজির
শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে
শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে
দেয়ালের দেশ: মন খারাপ করা সিনেমা
সিনেমা সমালোচনাদেয়ালের দেশ: মন খারাপ করা সিনেমা
দুবাই হয়ে ট্রানজিট ফ্লাইট স্থগিত করলো এমিরেটস
দুবাই হয়ে ট্রানজিট ফ্লাইট স্থগিত করলো এমিরেটস
সর্বাধিক পঠিত
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ