X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

যে অঙ্গরাজ্যগুলো হিলারি-ট্রাম্পের ভাগ্য নির্ধারণ করবে

আরশাদ আলী
০৮ নভেম্বর ২০১৬, ০৯:৫৫আপডেট : ০৮ নভেম্বর ২০১৬, ১৩:১৯
image

যে অঙ্গরাজ্যগুলো হিলারি-ট্রাম্পের ভাগ্য নির্ধারণ করবে

দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণা শেষে আজ ভোট। ভোটকে কেন্দ্র করে চলছে শেষ মুহূর্তের বিভিন্ন হিসেব-নিকেষ। নির্বাচনি প্রচারণায় নিজেদের শক্তি ও দুর্বলতার প্রমাণ দিয়েছেন হিলারি ক্লিনটন ও ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভোটারদের নিজের দিকে টানতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছেন উভয়েই। তবে আজ মঙ্গলবার ভোটাররাই তাদের ভাগ্যের নির্ধারক।

মার্কিন নির্বাচনের ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেথা যায়, একটা বড় অংশের  ভোটারদের মধ্যে মনোভাব পরিবর্তনের মাত্রা খুবই কম।  তাই রিপাবলিকানদের দুর্গে ডেমোক্র্যাটদের আঘাত কিংবা এর বিপরীতে  ডেমোক্র্যাট অধ্যূষিত অঙ্গরাজ্যে রিপাবলিকানদের বিজয়ী হওয়ার নজির নেই বললেই চলে। এবারের নির্বাচনের ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবর বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, অতীতের মতোই ডেমোক্র্যাট আর রিপাবলিকানদের স্থায়ী দুর্গগুলো ফলাফল নির্ধারণে  ভূমিকা রাখবে।

ওয়াশিংটন পোস্টের মতে, নির্বাচনে নির্ধারক ভূমিকা রাখবে ১৬টি রাজ্য। তাতে পলিটিকোর ১১টি রাজ্যের সঙ্গে রয়েছে, উতাহ, নিউ মেক্সিকো, জর্জিয়া এবং আরিজোনা। এদিকে মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবারের নির্বাচনে ফলাফলনির্ধারণী ভূমিকা থাকবে ১১টি রাজ্যের। এ গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যগুলো হলো, কলোরাডো, ফ্লোরিডা, আইওয়া, মিশিগান, নেভাদা, নিউ হ্যাম্পশায়ার, নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইয়ো, পেনসিলভানিয়া, ভার্জিনিয়া এবং উইসকনসিন। তবে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা বলছে, ৫টি অঙ্গরাজ্যের ফলেই বদলে যেতে পারে হিলারি-ট্রাম্পের ভাগ্য। এগুলো হলো, ফ্লোরিডা, নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইয়ো, পেনসিলভানিয়া ও ভার্জিনিয়া।

আলজাজিরার বিশ্লেষণ অনুযায়ী ট্রাম্প যদি এই ৫টির মধ্যে ৩টি রাজ্যে জয় পান তাহলে মঙ্গলবারের রাত যে দীর্ঘ হবে তার আগাম ধারণা পাওয়া যাবে। যদি ট্রাম্প ৪ কিংবা ৫ রাজ্যেই জয় পেয়ে যান তাহলে হিলারি যে বেশ বিপদে পড়বেন তা বোঝা যাবে।  আর যদি হিলারি ৩ রাজ্যে জয় পান তাহলে ভালো অবস্থানে থাকবেন। যদি ৪ বা ৫ রাজ্যে জয়ী হয়ে যান তাহলে নিশ্চিতভাবেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন।

এর কারণ হচ্ছে এই ৫টি রাজ্যতে সবার আগে ভোট গ্রহণ শুরু ও শেষ হবে। যখন এখানকার ফল ঘোষণা করা হবে তখন অন্যত্র ভোট গ্রহণ চলবে। ফলে এসব রাজ্যের ফল অন্যান্য রাজ্যগুলোতে দিনের ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার  আগে বিরাট প্রভাব ফেলবে। এ ৫টি রাজ্যের ইলেক্টোরাল ভোটের সংখ্যাও কম না। গত ৩০ বছরের ভোটের ইতিহাসে দুই দলের দিকেই ঝোঁক লক্ষ্য করা গেছে এই অঙ্গরাজ্যগুলোর নির্বাচনী ইতিহাস বিশ্লেষণ করে।

পুরো দেশে নির্বাচন হলেও বিশেষ কয়েকটি রাজ্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পদ্ধতির কারণেই। কারণ সবগুলো ভোট একসঙ্গে গণণা করা হয় না এ নির্বাচনে। গণণা করা হয় রাজ্যভিত্তিক এবং ইলেক্টোরাল কলেজ ভোট প্রাপ্তি দিয়ে। ফলে যে রাজ্যে যে প্রার্থী জয়ী হবেন তিনি সবগুলো ইলেক্টোরাল ভোট পেয়ে যাবেন।

রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট লোগো
কলোরাডো

ভোটযুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে দোদুল্যমান বা পরিবর্তনশীল রাজ্যগুলোর মধ্যে একটি কলোরাডো। এখানে রয়েছে ৯টি ইলেক্টোরাল ভোট। ২০০৪ সালে শতাংশের হিসেবে সবচেয়ে বেশি ভোটে ২০০৪ সালে এখানে জিতেছিলেন রিপাবলিকান জর্জ ডব্লিউ বুশ। চার বছর আবারও একই ঘটনা ঘটেছে। তবে এবার জিতেছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বারাক ওবামা। এবারের জনমত জরিপগুলোতে যে প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে তাতে হিলারিই এখানে জয় পেতে যাচ্ছেন। সবগুলো জনমত জরিপেই এগিয়ে ছিলেন তিনি। প্রচারণার শেষ মুহূর্তের আগ পর্যন্ত এ রাজ্যে টিভিতে কোনও বিজ্ঞাপন দেননি হিলারি। একেবারে শেষ মুহূর্তে যখন ট্রাম্প ব্যবধান কমিয়ে আনেন তার পরই টিভিতে বিজ্ঞাপন প্রচার শুরু করে হিলারি শিবির।

গত কয়েকটি নির্বাচনে দ্রুত পরিবর্তন হওয়া রাজ্যটির ভোটাররা ধীরে ধীরে বামপন্থার দিকে ঝুঁকছে। এই বছর এক দশকের মধ্যে এই প্রথমবার রিপাবলিকান ভোটারদের চাইতে ডেমোক্র্যাট ভোটারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজ্যটির ক্রমবর্ধমান লাতিন সম্প্রদায় মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশেরও বেশি। ডেনভারে বোমা বিস্ফোরণে পর থেকে বামপন্থার দিকে তরুণদের ঝুঁকে পড়া বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশটির পশ্চিমের পরিবর্তনশীল রাজ্যগুলোর মতোই এখানেও রক্ষণশীলদের প্রভাব রয়েছে অনেক বেশি। ফলে বিভাজনটাও যথেষ্ট। হিলারি যদি কলোরাডো তে জয় পান তাহলে এক শতাব্দীর মধ্যে এই প্রথমবার টানা তিনটি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটরা জয়ী হবে।

ফ্লোরিডা

সানশাইন স্টেট বলে পরিচিত রাজ্যটি আবারও প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। বেশ কয়েকবার এখানে প্রচারণায় এসেছেন হিলারি ও ট্রাম্প। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে হলে ট্রাম্পের জন্য এ রাজ্যটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এ রাজ্যে রয়েছে ২৯টি ইলেক্টোরাল ভোট। এখানে হেরে গেলে রিপাবলিকানদের ২৭০ ইলেক্টোরাল ভোট পাওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে দুই প্রার্থীই এখানে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করেছেন।  লাতিনদের আগাম ভোটে হিলারির সুযোগও বাড়ছে। হিলারি শিবির জানিয়েছে, ২০১২ সালের তুলনায় এবার লাতিনরা বেশি ভোট দিয়েছেন। রাজ্যটির রাজনৈতিক মেরুকরণও হচ্ছে দ্রুত। তরুণ কিউবান-আমেরিকানরা তাদের অগ্রজদের তুলনায় ডেমোক্র্যাট শিবিরে ঝুঁকছেন।

আইওয়া

এই রাজ্যের মানুষের বেশিরভাগ শ্বেতাঙ্গ হওয়ার কারণে এখানে ট্রাম্পের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। রাজ্যটির ৯০ শতাংশেরও বেশি মানুষ শ্বেতাঙ্গ হলেও ২০০৮ ও ২০১২ সালে এখানে বারাক ওবামা জয়ী হয়েছেন। এবার ট্রাম্পের জাতীয়তাবাদী ও অভিবাসনবিরোধী অবস্থানের কারণে কলেজ পাস না করা ভোটারদের সমর্থন পেতে পারেন ট্রাম্প। ওয়াশিংটন পোস্টের সর্বশেষ জরিপে এখানে ৫ পয়েন্টে এগিয়ে ছিলেন ট্রাম্প। ডেমোক্র্যাট শিবির এখানে প্রচারণা চালালেও হিলারির উপস্থিতি খুব বেশি ছিল না। ডেমোক্র্যাটদের তুলনায় কৌশলে দুর্বল বলে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও এ রাজ্যের রাজনীতিতে বিরাট প্রভাবশালী কয়েকজন রিপাবলিকানদের হয়ে মাঠে আছেন। ফলে অন্য রাজ্যের তুলনায় এখানে এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। এখানে রয়েছে ৬টি ইলেক্টোরাল ভোট। আর ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট হতে হলে এখানে জয়ী একান্ত দরকার।

নর্থ ক্যারোলিনা

নর্থ ক্যালোলিনায় এবার দুই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী সবচেয়ে বেশি চষে বেড়িয়েছেন। এখানে রয়েছে ১৫টি ইলেক্টোরাল ভোট। ঐতিহাসিকভাবে এখানে রিপাবলিকানদের পক্ষে ভোটারদের অবস্থান থাকে। ২০০৮ সালে জিতলেও ২০১২ সালে মিট রমনির কাছে এখানে হেরে যান ওবামা। শ্বেতাঙ্গদের ক্রম বৃদ্ধির কারণে ডেমোক্র্যাটরা এখানে ভালো করার ব্যাপারে আশাবাদী। ওবামার মতো হিলও আফ্রিকান-আমেরিকানদের লক্ষ্য করে প্রচারণা চালিয়েছেন। ১৯৯৬ সালে এখানে ভোটারদের মধ্যে আফ্রিকান-আমেরিকান ছিলেন ২৩ শতাংশ। ২০১২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ২৩ শতাংশ। তবে এ বছর আগাম ভোটে উপস্থিতি কম লক্ষ করা গেছে। ট্রাম্পও রাজ্যটিতে জয়ের সম্ভাব্য সব কিছু করেছেন। বিশেষ করে রাজ্যটির গ্রামীণ অঞ্চল ছিলো তার প্রচারণার মূল লক্ষ্য।

সুইং অঙ্গরাজ্য দিয়ে হবে ভাগ্য নির্ধারণ
পেনসিলভানিয়া

২০টি ইলেক্টোরাল ভোট রয়েছে এখানে। এ রাজ্যটির ভোটারদের মধ্যে শ্রমিক ও মধ্যবিত্ত শ্বেতাঙ্গরা রয়েছেন। যারা গত ছয়টি নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের ভোট দিয়েছেন। হিলারি শহুরে এলাকায় প্রচারণায় মনোযোগ দিয়েছেন। ডেমোক্র্যাটদের জন্য ফিলাডেলফিয়াতে জয় পাওয়া মানে পুরো পেনসিলভানিয়াতে জয় পাওয়ার মতোই। ২০০৮ সালে ওবামা ফিলাডেলফিয়ার সবগুলোতেই জিতেছিলেন। সর্বশেষ জরিপগুলোতে এখানে হিলারি ৫ পয়েন্টে এগিয়ে রয়েছেন। হিলারির হয়ে  ভাইস প্রেসিডেন্ট বিডেন এখানে প্রচুর পরিশ্রম করেছেন। তবে এবার শ্বেতাঙ্গদের মধ্যে ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা থাকায় এবার রিপাবলিকানরা আশাবাদী হচ্ছেন। এটাতে জয় পেলে তা হবে ট্রাম্পের হোয়াইট হাউসের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য বিরাট পদক্ষেপ।

ভার্জিনিয়া

এ রাজ্যকে ভোটযুদ্ধে অন্যতম দোদুল্যমান বা পরিবর্তনশীল হিসেবে মনে করা হয়। তবে কয়েক মাস ধরেই হিলারি বেশ বড় ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন। মাঝখানে প্রচারণায় উভয় প্রার্থী কিছুটা শিথীল হলেও সম্প্রতি প্রতিদ্বন্দ্বীতা তীব্রতা হওয়াতে আবারও টিভি বিজ্ঞাপন প্রচারে মনোযোগ দিয়েছেন। হিলারির রানিং মেট সিনেটর টিম কেইন এই ভার্জিনিয়ার বাসিন্দা। ভোটের আগের দিন নিজ রাজ্যতে ফিরেছেন তিনি। এক সময় এখানকার রিচমন্ডের মেয়র ছিলেন কেইন। এখানেও হিলারি মধ্যবিত্ত শিক্ষিত ও শহুরে ভোটারদের লক্ষ্য করে প্রচারণা চালিয়েছেন। বিপরীতে ট্রাম্প গ্রামীণ মানুষের সমর্থণ পাচ্ছেন। ২০০৮ ও ২০১২ সালে এখানে ডেমোক্র্যাট পার্টির প্রার্থী ওবামা জিতেছিলেন। এবারও যদি হিলারি জিতে যান তাহলে রাজ্যটি নীল শিবির বলে পরিচিতি পাবে।

আরিজোনা

আরিজোনায় রয়েছে ১১টি ইলেক্টোরাল ভোট। ১৯৯৬ সালে বিল ক্লিনটনের জয়ের পর গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন স্টেট বলে পরিচিত এ রাজ্যটিতে কোনও ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জয়লাভ করেননি। তবে এবার হিস্পানিক ভোটারদের নিবন্ধন হওয়াতে হিলারি শিবির জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। সর্বশেষ জনমত জরিপগুলোতে দেখা গেছে, হিলারির চেয়ে ট্রাম্প খুব অল্প ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন। আগাম ভোটের কারণে হিলারির ব্যবধান কমিয়ে আনতে পারেন। শুক্রবার আগাম ভোটের শেষ দিন রাজ্যে কয়েক হাজার মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিয়েছেন। লাতিনদের ভোটও ব্যবধান কমিয়ে আনতে সাহায্য করবে হিলারিকে। কারণ এই রাজ্যে অভিভাসনবিরোধিতা প্রার্থীদের কঠিন লড়াইয়ে নামতে হয়। হিস্পানিক ও লাতিন ভোটাররা স্বাভাবিকভাবেই ট্রাম্পের অভিবাসন নীতির কারণে হিলারিকেই বেছে নেবেন।

জর্জিয়া

১৯৯২ সালে সর্বশেষ এই রাজ্যে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছিলেন বিল ক্লিনটন। ফলে শুরুতে এ রাজ্যের ভোটযুদ্ধে হিলারির জয়ের সম্ভাবনা খুব কম ছিল। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে প্রচারণা শুরুর পর এখানে তীব্র প্রতিযোগিতা দেখা যাচ্ছে। বেশ কয়েকটি জরিপে একেবারে অল্প ব্যবধানে ট্রাম্পের পেছনে রয়েছেন হিলারি। এখানে ইলেক্টোরাল ভোটের সংখ্যা একেবারে কম নয়। ২৭০ টির মধ্যে ১৬টি জেতা যেকোনও প্রার্থীকেই সুবিধাজনক অবস্থায় এনে দেবে। নিজের অবস্থান ভালোর দিকে আগাচ্ছে হিলারিও আগস্ট মাস থেকেই এখানে টেলিভিশনে বেশ মোটা অংকের  বিজ্ঞাপন প্রচারে জোর দিয়েছেন।  সূত্র: পলিটিকো, আল-জাজিরা, ওয়াশিংটন পোস্ট, সিএনএন।

আরও পড়ুন: হিলারি-ট্রাম্পের চূড়ান্ত লড়াই আজ

/বিএ/

 

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
সর্বাধিক পঠিত
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন