X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১
সোমালিয়ায় দুর্ভিক্ষ

‘এমন খরা, রোগ আমরা কখনও দেখিনি’

বিদেশ ডেস্ক
২০ এপ্রিল ২০১৭, ২১:২৯আপডেট : ২১ এপ্রিল ২০১৭, ০৬:৩৫

অসুস্থ শিশুর পাশে কান্নারত এক মা এরডন গ্রামে যাওয়ার পথে কয়েকশ গাছের দীর্ঘ সারির ফাঁক গলে কোনও সড়ক নেই। সোমালিয়ার সেন্ট্রাল শহর বাইদোয়া থেকে গ্রামটিতে যাওয়ার জন্য দশ মাইল দীর্ঘ এবড়োখেবড়ো একটি পাহাড়ি পথ রয়েছে মাত্র। গত সপ্তাহের এক সকালে স্থানীয় মসজিদের ইমাম একটি বড় গাছের নিছে ইসলাম শিক্ষার ক্লাস নিয়েছিলেন। সেখানে উপস্থিত ছিল সাত বছরের মেয়ে ইমান আদম। এরপর কিছুক্ষণ খেলার পর ইমান বাড়ির কাজে মাকে সহযোগিতা করেছিল।

সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসতেই সে বমি করা শুরু করে। এরপর শুরু হয় ডায়রিয়া। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে দ্রুত ফ্যাকাসে ও বিবর্ণ হতে থাকে। প্রতিবেশীরা তার মা সাদিয়ে ইব্রাহিমকে বলেন, বাইদোয়াতে চালু হওয়া নতুন ক্লিনিকটি হয়ত মেয়ের জীবন বাঁচাতে পারে। তখন মেয়েকে অচেতন অবস্থায় কোলে করে, বড় সন্তানকে শাবল হাতে পেছনে নিয়ে রাতেই রওনা দেন সাদিয়ে।

একজন সবল ও স্বাস্থ্যবান মানুষ এরডন গ্রাম থেকে ক্লিনিকে যাওয়ার দূরত্বটুকু দুই থেকে তিন ঘণ্টায় পাড়ি দিতে পারেন। কিন্তু কয়েক সপ্তাহ ধরে কিছু গম জাতীয়সরগুম নামক শস্যদানা আর প্রতিদিন অল্প পরিমাণ পানি পান করে বেঁচে আছেন সাদিয়ে। সঙ্গে কোলে রয়েছে অসুস্থ মেয়ে। আছে গাঢ় অন্ধকার। ফলে অনেক সময় লেগে যায় ক্লিনিকে পৌঁছাতে। মধ্যরাতের দিকে মেয়েকে নিয়ে পৌঁছান সাদিয়ে। পৌঁছানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মারা যায় তার মেয়ে।

ইমানের দাফন শেষে সাদিয়ে বলেছিলেন, ‘আমরা এই রোগটি সম্পর্কে জানি না। এমনটা কখনও আমরা দেখিনি।’

অপুষ্ঠির শিকার একটি শিশু

সোমালিয়ায় পুনরায় খাদ্যাভাব প্রকট আকারে দেখা দিয়েছে। অভাব থেকে জন্ম নিচ্ছে রোগ আর রোগ ডেকে আনছে মৃত্যু।

সাদিয়ের মেয়ের মৃত্যু হয়েছে কলেরা বা এ জাতীয় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে। যা অস্বাস্থ্যকর ও দুর্বল পয়নিষ্কাশন থেকে জন্ম নিয়েছে। প্রচণ্ড পানিশূন্যতায় ভুগতে থাকা ইমানের শারীরিক বিকালঙ্গতা দেখা দেয়। অপুষ্টি ও পানিশূন্যতায় ভোগা একটি শিশুকে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মেরে ফেলতে পারে কলেরা। এর চিকিৎসা সহজ। কিন্তু তা দিতে হয় খুব দ্রুত। সোমালিয়ায় এখন কলেরা ও অন্যান্য রোগ ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত ও ব্যাপকহারে। কয়েক বছরের মধ্যে এমনটা আর দেখা যায়নি।

খরাও সোমালিয়ায় মানুষের বেঁচে থাকাকে করে তুলেছে বর্ণনাতীত দুর্ভোগের। ত্রাণ সংস্থাগুলোর মতে, সোমালিয়ায় ৬০ লাখেরও বেশি মানুষের সহযোগিতা প্রয়োজন। এর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি দুর্ভিক্ষের মুখে রয়েছেন। দুই বছর ধরে নেই বৃষ্টি। গুরু-ছাগল মরে শেষ, কুয়োগুলো শুকিয়ে কাঠ ও শস্যের মাঠ খালি।

ছয় বছর আগে সোমালিয়ায় দুর্ভিক্ষে প্রাণ হারিয়েছিল আড়াই লাখ মানুষ। আগাম প্রস্তুতি ও সহযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ যোগান দিলে হয়ত এবারের প্রাণহানি এড়ানো যেত। হয়ত এখনও যায়। কিন্তু কেউই নিশ্চিত নন। অনেক ত্রাণ কর্মী ২০১১ সালের দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বলছেন, ‘সবচেয়ে ভালো’ ব্যবস্থা নিলেও এ বছর অন্তত ৬০ হাজার মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

বাইদোয়ার উপকণ্ঠে অস্থায়ী তাঁবুতে বাস করছেন কয়েক হাজার মানুষ

বাইদোয়ার আশপাশের গ্রাম এবং দক্ষিণ ও সেন্ট্রাল সোমালিয়ার সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত এলাকাগুলোতে মৃতের সংখ্যা এখনোই বাড়ছে। খাবারের অভাবে মৃত্যুর ঘটনা অসংখ্য হলেও প্রধান হন্তারক রোগ-বালাই। রাজধানী মোগাদিসু থেকে ১৮০ মাইল উত্তর-পশ্চিমের এলাকার কোনও শহরে ঘণ্টাখানেক কেউ হাঁটলেই জানতে পারবে গত কয়েকদিনের মধ্যে অনেকেই চারটি সন্তানকে দাফন করেছেন। বৃদ্ধ বয়সের দাদি-নানিদের চেহারা ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে। শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েরা কোলে দুই সন্তান দিয়ে একটু সাহায্যের জন্য প্রখর রোদের মধ্যেও ৭০ মাইল পর্যন্ত হেঁটে বেড়াচ্ছেন।

ত্রাণ কর্মকর্তারা স্বীকার করছেন যে, জাতিসংঘ চলতি বছরে সোমালিয়ায় কলেরা বা এ ধরনের রোগে মৃত্যুর সংখ্যা ৫৫০ বললেও বাস্তবে সংখ্যা আরও অনেক বেশি। মৃত্যুর আসল সংখ্যা দশগুণ বা তার বেশি হতে পারে। সেভ দ্য চিলড্রেন বাইদোয়াতে ৫টি সহায়তা কেন্দ্র খুলেছে। যে ক্লিনিকে ইমানের মৃত্যু হয়েছে ফেব্রুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সেখানে ১ হাজার ৯০০ শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। দাতব্য সংস্থার তিনটি ভ্রাম্যমাণ টিম প্রত্যন্ত গ্রামটিতে পৌঁছেছে গত সপ্তাহে। তিনদিনেই তারা ৭৫০ জন রোগীকে পেয়েছে।

অবস্থাদৃষ্টে এটা স্পষ্ট যে, সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি এখনও আসেনি। ৫ লাখের মতো সোমলি তাদের বাড়িঘর ছেড়ে শহরমুখী হয়েছেন। বছরের শেষে হয়ত আরও দশ লাখ বা তার বেশি মানুষ ছুটবেন শহরে। যা দেশটির ১ কোটি ১০ লাখ মানুষের এক দশমাংশ। বাইদোয়ার উপকণ্ঠে প্রায় ১ লাখ মানুষ বাস করছেন অস্থায়ী শিবিরে।

খাবার নেই, পানিও নেই

সেভ দ্য চিলড্রেন-এর সোমালিয়ার কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসান নুর বলেন, ‘পরিস্থিতি খুব উদ্বেগের। সবকিছুই ইঙ্গিত দিচ্ছে এখানে দুর্ভিক্ষ চলছে।’

বহুলকাঙ্ক্ষিত মওসুমি বৃষ্টি যদি মে মাসে হয়ও চাষের পর ফসল তুলতে কয়েক মাস সময় লাগবে। আর বৃষ্টি মানে অস্বাস্থ্যকর পয়নিষ্কাশন ও দুষিত পানি পানে রোগের প্রকোপ আরও বৃদ্ধি পাওয়া।

সোমালিয়ার এই পরিস্থিতি কয়েক হাজার মাইলজুড়ে ছড়িয়ে পড়া সংকটের একটি কেন্দ্র মাত্র। এ পরিস্থিতি বিরাজ করছে নাইজেরিয়ার পূর্বাঞ্চল, দক্ষিণ সুদান এবং ইয়েমেনে। সবমিলিয়ে ২ কোটি মানুষ দুর্ভিক্ষের মুখে। জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বলছেন,  ‘এটি ১৯৪৫ সালের পর সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি।’

সোমালিয়ায় দায়িত্বরত জাতিসংঘের শীর্ষ কর্মকর্তা মাইকেল কিয়াটিং জানান, এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতিক্রিয়া ‘ইতিবাচক’ কিন্তু ‘সাড়া দেওয়ার সামর্থ্য’ আরও বাড়াতে হবে। তিনি বলেন, ‘যদি বৃষ্টি না হয় তাহলে আমাদের এক ধরনের মানবিক সংকট থাকবে। আর যদি বৃষ্টি হয় তাহলে অন্যধরনের সংকট থাকবে।’

দুর্ভিক্ষ কবলিত দেশ

দুর্ভিক্ষে পড়া মানুষের মৌলিক প্রয়োজন মেটানোই এখন গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবচেয়ে আক্রান্ত সোমালিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে আল কায়েদা সমর্থিত ইসলামি জঙ্গি গোষ্ঠী আল-শাবাব। এক সময় জঙ্গি গোষ্ঠীটি দেশটির অনেক এলাকা নিয়ন্ত্রণ করত। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর সহযোগিতায় আঞ্চলিক শান্তিরক্ষী বাহিনী ও সোমালিয়ার যোদ্ধারা গুরুত্বপূর্ণ অনেক শহর থেকেই আল-শাবাবকে সরিয়ে দিয়েছে। বাইদোয়া শহরটি সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এর চারপাশে ঘিরে থাকা এলাকাগুলোতে উগ্রপন্থী, গোষ্ঠীগত মিলিশিয়া ও সরকারের বাহিনীর মধ্যে নিয়ন্ত্রণ নিয়ে চলছে যুদ্ধ।

দুই সপ্তাহ আগে দুই স্ত্রী ও দশ সন্তান নিয়ে হেরেরা ফুল গ্রাম থেকে বাইদোয়া এসেছেন বৃদ্ধ আলি মোহাম্মদ মুরসা। তিনি বলেন, ‘সরকারের সেনারা প্রায়ই আসে দিনের বেলায়, আর তারা (উগ্রপন্থী) আসে সাধারণত রাত নামলে। কিন্তু কেউই তখন সাহায্য করে না।’

গরু-ছাগলও মরে শেষ

এর আগে আল-শাবাব আন্তর্জাতিক মানবিক ত্রাণ সংগঠনগুলোকে নিজেদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাকে নিষিদ্ধ করেছিল। গত সপ্তাহে মোগাদিসুতে ত্রাণকর্মীদের দুটি বহরে সড়কে বোমা হামলা হয়েছে। ত্রাণকাজে নিয়োজিত কর্মীদের ওপর গত কয়েক মাসে এধরনের কয়েকশ হামলা হয়েছে। ত্রাণ সংস্থাগুলোর মতে, যেসব এলাকায় মানুষের সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা প্রয়োজন সেগুলোতে পৌঁছানোর জন্য আল-শাবাবের নিম্নস্তরের কমান্ডারদের ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে।

এর ফলাফল হচ্ছে ভয়াবহ। বাইদোয়ার বাইরে আরেকটি শিবিরে নতুন মানুষ আসছেন ব্যাপক হারে।  সদ্য এতিম হওয়া দুই শিশুকে নিয়ে আরও পাঁচটি পরিবারের সঙ্গে আট দিন হেঁটে শিবিরে পৌঁছেছেন হাওয়া আলি। তিনি বলেন, ‘আমরা যেখান থেকে এসেছি সেখানে কিছুই নেই। গরু-বাছুর সব মৃত, খেতে পারার মতো কোনও খাবার নেই। সেখানে থাকলে আমরা মারা যাব।’

অনেকেই আসতে দেরি করে ফেলছেন।  দুর্বল শরীর নিয়ে এতো দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়া হয়ে পড়ে কঠিন। এখানে আসার পথে ৬০ কিলোমিটার দূরে ওয়াজিত এলাকায় নিজের পাঁচ সন্তানের মধ্যে দুজনকে দাফন করেছেন আদনান মুকতার। তিনি বলেন, ‘পানি না থাকার কারণে তাদের (দুই সন্তান) মরতে হয়েছে। আমি জানতাম তারা অনেক দুর্বল। তাদেরকে বাঁচানোর জন্যই আমি এখানে নিয়ে আসছিলাম।’

হাসপাতালে আরেকটি অসুস্থ শিশু

ত্রাণ সংস্থাগুলোর পক্ষে যতটুকু করা সম্ভব তা করা হচ্ছে। সেভ দ্য চিলড্রেন বাইদোয়ার কয়েক হাজার মানুষের মধ্যে নগদ অর্থ ও খাবার বিতরণ করছে। পুরো সোমালিয়াজুড়ে সংস্থাটি কাজ করছে। স্থানীয় কমিনিউটিও সহযোগিতা করছে। বিশেষ করে সোমালিয়ার বাইরে থেকে মসজিদের মাধ্যমে সহযোগিতা সংগ্রহ করে পাঠানো হচ্ছে।

সোমালিয়ার তথ্যমন্ত্রী আব্দিরহমান ইয়ারিসো বলেন, ‘সুশীল সমাজ, ধর্মীয় নেতা, প্রবাসী, সরকার সবাই মিলে দিন-রাত পরিশ্রম করছি।’

কিন্তু প্রকোপের ভয়াবহতা এতোসব উদ্যোগকে ঢেকে দিচ্ছে। সাত হাজার মানুষ এখন বাইদোয়ার শেষ প্রান্তে একটি কাঠের ও কাপড়ের ছোট্ট একটি শিবিরে বাস করছেন। অপরিকল্পিত এ শিবিরে নেই পয়নিষ্কাশন ব্যবস্থা এবং বাসিন্দারা জাতিসংঘের সরবরাহ করা অল্প পরিমাণ পানি পাচ্ছেন শুধু। খাবারের সরবরাহ নেই বললেই চলে। প্রতি ঘণ্টায় আসছেন নতুন মানুষ। সঙ্গে সঙ্গেই তাদের কয়েকজনের নাম লেখা হচ্ছে ডায়রিয়া আর কলেরার রোগীর তালিকায়।

মৃত্যুর সময় সাদিয়ে মেয়ের পাশে থাকতে পারেননি। তার কোনও উপায় ছিল না মেয়েকে সেবিকাদের কাছে রেখে যাওয়া ছাড়া। মেয়েকে তাকে ফিরতে হয়েছিল গ্রামে। মোমেনো নামের দ্বিতীয় মেয়ের জন্য তাকে ছুটে আসতে হয়েছিল গ্রামে। চার বছরের মেয়েটিও যে নোংরা মেঝেতে থাকতে থাকতে অসুস্থ হয়ে পড়ছিল। বাড়ি থেকে ছোট মেয়েকে নিয়ে ক্লিনিকে যখন সাদিয়ে পৌঁছান ততক্ষণে ইমানের দাফনের প্রস্তুতি চলছিল।

মোমেনা এখন মোটামুটি সুস্থ। সেবিকারা বলছেন, হয়ত এ যাত্রায় বেঁচে যাবে মোমেনা। কিন্তু সাদিয়ের মা খবর পাঠিয়েছেন, এখন দুই বছরের ছেলেটিও অসুস্থ হয়ে পড়েছে। সাদিয়ে বলেন, ‘এমন রোগ... এমন খরা...আমরা জীবনেও দেখিনি।’ সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান।

/এএ/

সম্পর্কিত
নাইজেরিয়ায় বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত কারাগার, পালালো শতাধিক বন্দি
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে গিয়ে অন্তত ৫ অভিবাসী নিহত
আটলান্টিক মহাসাগরে পাওয়া ৯ মরদেহের পরিচয় নিয়ে যা বললো ব্রাজিল
সর্বশেষ খবর
‘ডে আফটার টুমরো’ নয়, টুডে
‘ডে আফটার টুমরো’ নয়, টুডে
জিম্মি মুক্তির বিষয়ে আন্তরিক হলেও গাজায় আগে যুদ্ধবিরতি চায় হামাস
জিম্মি মুক্তির বিষয়ে আন্তরিক হলেও গাজায় আগে যুদ্ধবিরতি চায় হামাস
হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
৯ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে চুয়েট, হলে থাকতে পারবেন শিক্ষার্থীরা
৯ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে চুয়েট, হলে থাকতে পারবেন শিক্ষার্থীরা
সর্বাধিক পঠিত
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় প্রকাশ
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় প্রকাশ