X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন শক্তির ‘শূন্যস্থান’ পূরণ করছে রাশিয়া

বিদেশ ডেস্ক
০৫ অক্টোবর ২০১৭, ২৩:৫৯আপডেট : ০৬ অক্টোবর ২০১৭, ০০:০৪

সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধের শুরুতে মধ্যপ্রাচ্যের বেশির ভাগ দেশ যুক্তরাষ্ট্রের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছিল। তুরস্ক, সৌদি আরব, ইসরায়েলসহ অনেক দেশও যুক্তরাষ্ট্রের মতো সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের উৎখাত চেয়েছিল। কিন্তু সিরীয় যুদ্ধ শুরু হওয়ার দুই বছরের মাথায় আসাদের সমর্থনে সিরিয়ায় সেনা ও বিমান পাঠিয়ে পাল্টা ব্যবস্থা নেয় রাশিয়া। সিরিয়ায় আসাদ সরকারকে উৎখাতে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যর্থ হওয়ায় এবং রুশ সফলতায় ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি এখন পাল্টে গেছে। মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের এক সময়ের ঘনিষ্ঠ মিত্ররা এখন মস্কোমুখী হচ্ছেন। মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন শক্তির শূন্যস্থান পূরণ করছে রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে এমনটিই উঠে এসেছে।

আসাদ ও পুতিন

ইসরায়েলি থেকে তুর্কি, মিসরীয় থেকে জর্ডানি- সবাই ক্রেমলিনমুখী হচ্ছে। তাদের আশা, মধ্যপ্রাচ্যের নতুন অধিপতি ভ্লাদিমির পুতিন তাদের স্বার্থ ও সমস্যার সমাধান করবেন। সর্বশেষ সৌদি আরবের বাদশা সালমান বুধবার মস্কো পৌঁছেছেন। তেল সমৃদ্ধ সৌদি আরবের কোনও বাদশার এটিই প্রথম রাশিয়া সফর।

পুতিনের সঙ্গে সালমানের আলোচনায় স্থান পাবে ইরানের বিষয়টি। মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র ইরান। আরব উপসাগরীয় অনেক দেশই ইরানকে ভালো ভাবে গ্রহণ করতে রাজি নয়।

বছর খানেক আগেও এমন নেতাদের একমাত্র আশ্রয়স্থল ছিল ওয়াশিংটন। কিন্তু এখন এই অঞ্চলে মার্কিন শক্তি পিছিয়ে পড়ছে। বিশেষ করে সিরিয়ায় রুশ সেনাবাহিনীর সাফল্যের পর এই প্রবণতা দৃশ্যমান হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র উৎখাত করতে চাইলেও রাশিয়ার সহযোগিতায় ক্ষমতায় রয়েছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ। 

জর্জ বুশ থেকে বারাক ওবামাসহ বেশ কয়েকজন মার্কিন প্রেসিডেন্টকে পরামর্শদানকারী ও মধ্যপ্রাচ্যে শান্তির জন্য সমঝোতাকারী ছিলেন ডেনিস রস। তিনি বলেন, সম্প্রতি এই অঞ্চলে শক্তির ভারসাম্যে পরিবর্তন ঘটেছে। পুতিন মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়াকে গুরুত্বপূর্ণ করে তুলতে পেরেছেন। ফলে এখন মধ্যপ্রাচ্যের রাষ্ট্র নেতাদের ঘন ঘন মস্কো সফর ঘটছে।

রস জানান, সাফল্যের সঙ্গে সমস্যাও আসে। যখন মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাত বাড়ছে তখন মস্কো সফরকারী সবাইকে রাশিয়ার পক্ষে সন্তুষ্ট করা সম্ভব হবে না। তিনি বলেন, যতোই আপনি সবাইকে মানিয়ে চলার চেষ্টা করবেন ততই তা কঠিন হয়ে উঠবে।

রুহানি ও পুতিন

স্নায়ুযুদ্ধের সময় পর্যন্ত মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়া ছিল গুরুত্বপূর্ণ শক্তি। ওই সময় ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আরব দেশগুলোকে অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছিল মস্কো। সমাজতন্ত্রের পতনের সঙ্গে সঙ্গে মধ্যপ্রাচ্যের রাশিয়ার প্রভাবও কমতে শুরু করে। যুক্তরাষ্ট্র যখন সাদ্দাম হোসেনকে উৎখাতে ইরাকে অভিযান চালায় তখন রাশিয়া শুধু চেয়ে দেখেছি। প্রতিবাদ ছাড়া কিছুই করতে পারেনি।

কিন্তু পাশার দান উল্টে যেতে শুরু করে ২০১৩ সালে। ওই সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সিরিয়ায় আসাদকে উৎখাতে আক্রমণের সিদ্ধান্ত নেন। এর দুই বছর পর পুতিন সিরিয়ায় সেনা ও বিমান পাঠিয়ে আসাদকে রক্ষা করেন।

মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বেশির ভাগ মিত্রদেশ আসাদের উৎখাতের পক্ষে ছিল। কিন্তু মার্কিন সেনাবাহিনী যখন আসাদকে উৎখাতে শক্তির প্রয়োগ করেনি তখন তাদের বিভ্রম কেটে যায়।

সৌদি আরবের আলফয়সাল ইউনিভার্সিটির জেদ্দাহ শাখার অধ্যাপক খালেদ বাতারফি মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়ার প্রভাব বেড়েছে ওবামা তা মেনে নেওয়ায়। দুর্ভাগ্যক্রমে তিনি (ওবামা) মধ্যপ্রাচ্য থেকে বড় ধরনের শক্তি প্রত্যাহার করে নেন।

এরদোয়ান ও পুতিন

মধ্যপ্রাচ্যে রাশিয়ার উপস্থিতি ও প্রভাব বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এই মতটি বেশ প্রচলিত। গত মাসে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেপ এরদোয়ানও প্রায় একই কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। সিরিয়ার আসাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে বেশ কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রকে আহ্বান জানিয়ে আসছিলেন এরদোয়ান। সেই এরদোয়ান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় কোনও ফল আসে না।

সংঘাত থামাতে তুরস্ক এখন রাশিয়া ও ইরানের মিত্রে পরিণত হয়েছে। ফলে এখন তারা ফলাফল পাচ্ছে বলে মনে করেন এরদোয়ান।

অথচ দুই বছর আগেও পুতিন ও এরদোয়ান বাগযুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে দুই দেশের সম্পর্কে ফাটল দেখা দিয়েছিল। সিরীয় সীমান্তে রুশ যুদ্ধবিমানকে ভূপাতিত করার ঘটনার জের ধরে এই উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছিল।

গত শুক্রবার রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন আঙ্কারা যান তুর্কি প্রেসিডেন্ট ও বন্ধুর সঙ্গে নৈশভোজ করতে। ন্যাটো সদস্যদের কাছ থেকে নয়, রাশিয়ার কাছ থেকে রুশ এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কিনতে আগ্রহী তুরস্ক।

সৌদি আরব আসাদ বিরোধী ও বিদ্রোহীদের লড়াইয়ে অর্থের যোগান দিয়েছে। কিন্তু এখন তারা শান্তি আলোচনার জন্য রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনা করছে। এর ফলে সিরিয়ায় আসাদের ক্ষমতায় থাকাকে আরও পাকাপোক্ত করবে।

মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন মিত্ররা ইরানের বিরুদ্ধে ডোনাল্ড ট্রাম্পের কঠোর বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে। কিন্তু সিরিয়ায় ওবামার নীতিতেই অটল রয়েছে। সেখানে মার্কিন জোট আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করেছে, আসাদের বিরুদ্ধে নয়।

পুতিন ও নেতানিয়াহু

ফলে সিরিয়ার শাসক বদলানোর পদক্ষেপ যখন ব্যর্থ হয়েছে, তখন মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো অগ্রাধিকারও পরিবর্তিত হয়ে গেছে। সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো এখন সিরিয়ায় ইরানের ভূমিকা কমাতে রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছে। কারণ সিরিয়ায় হেজবুল্লাহসহ ইরান সমর্থিত শিয়া মিলিশিয়ারা আসাদের অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক এক রাজনৈতিক বিশ্লেষক আব্দুলখালেক আব্দুল্লা বলেন, রাশিয়া যেন পুরোপুরি কোনও একটি পক্ষে চলে না যায়,  এটিই হলো এখনকার মূল বার্তা। ফলে উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর হয়ে প্রতিনিধিত্ব করা সৌদি আরবের বাদশা যখন রাশিয়া আসছেন তখন এর ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব অনেক। আর রাশিয়াকেও তা বিবেচনায় নিতে হবে।

তবে ক্রেমলিনের এক ঘনিষ্ট ব্যক্তির মতে, সৌদি আরবের ইচ্ছায় ইরানের কাছ থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নেবেন না পুতিন।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত ১৮ মাসে চার বার রাশিয়া সফর করেছেন। তিনিও বুঝতে পেরেছেন, রাশিয়ান নেতা পুতিনের প্রভাব অস্বীকার করা কঠিন। চলতি বছরের আগস্টে নেতানিয়াহু পুতিনকে বলেন, সিরিয়ায় ইরানের উপস্থিতি অগ্রহণযোগ্য। এরপর সেপ্টেম্বরে মার্কিন টেলিভিশন চ্যানেল সিএনএনকে নেতানিয়াহু বলেন, ইরানিরা সিরিয়ায় উপনিবেশ গড়ার চেষ্টা করছে। ইরানের লক্ষ্য আমাদের ধ্বংস করা করা এবং মধ্যপ্রাচ্যকে শাসন করা।

অবশ্য সিরিয়ার ভেতরে ইসরালের সীমান্ত থেকে ৬০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ইরান ও হেজবুল্লাহ সেনাদের দূরে রাখতে একটি নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তুলতে নেতানিয়াহুর দাবি মানতে রাজি হয়নি রাশিয়া হয়নি। মস্কোতে অনুষ্ঠিত এই আলোচনায় সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, উল্টো রাশিয়া ৫ কিলোমিটার এলাকায় সব ধরনের প্রবেশ নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব দিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রস্তাবও রাশিয়া প্রত্যাখ্যান করেছে রাশিয়া। যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাব দিয়েছিল ইউফ্রেতাস নদীকে সীমানা ধরে সিরিয়াকে দুই ভাগে বিভক্ত করে চিহ্নিত করতে। প্রস্তাব অনুসারে, নদীর এক পাশে সিরিয়ার সরকারি সেনা ও পূর্বাঞ্চলে মার্কিন সমর্থিত সেনারা অবস্থান করবে। রাশিয়া প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করায় আইএস যোদ্ধাদের কাছ থেকে সিরীয় সীমান্তের অঞ্চলগুলো দখলে প্রতিযোগিতা শুরু হয়।

ইউরেশিয়া গ্রুপের মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার পরিচালক আয়হাম কামেল জানান, এরপরও রাশিয়া সংঘাতে সংশ্লিষ্ট সবগুলো পক্ষের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ রেখেছে। ইরান থেকে সৌদি আরব, ফিলিস্তিনের হামাস থেকে ইসরায়েল।

সৌদি বাদশা সালমান ও পুতিন

রাশিয়ান ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিলের মহাপরিচালক আন্দ্রেই কর্তুনভ জানান, নিরাপদ অঞ্চল গড়ে তুলতে রাজি না হলেও সিরিয়ায় হেজবুল্লাহ’র বিরুদ্ধে ইসরায়েলের বিমান হামলা চালানোর কৌশলগত অনুমোদন ছিল।

ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের ফাতাহ ও গাজা উপত্যকার হামাসের মধ্যকার বিরোধ নিরসনে দীর্ঘদিন ধরেই মিসরের সঙ্গে মধ্যস্ততা করে আসছে রাশিয়া। কয়েকটি দেশের মধ্যস্ততায় বেশ কয়েক দফা আলোচনায় কোনও সমাধানে ব্যর্থ হলে পুতিন লিবিয়ার বিবাদমান পক্ষগুলোকে মস্কো আমন্ত্রণ জানান। ইরাকের তেল সমৃদ্ধ কুর্দিস্তানে শীর্ষ বিনিয়োগকারী দেশে পরিণত হয়েছে রাশিয়া। স্বাধীনতার জন্য কুর্দিদের গণভোটের নিন্দা না জানানো যে অল্প কয়েকটি দেশ রয়েছে, রাশিয়া সেগুলোর একটি।

অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এখনও বেশ ফারাক রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের জিডিপি রাশিয়ার চেয়ে ১৩ গুণ বেশি।

ট্রাম্প ও পুতিন

১৯৮৯ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত সিরিয়ায় রুশ রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী আলেক্সান্ডার জোটভ মনে করেন, অর্থনৈতিক ফারাক সব সময় নির্ধারক নয়। তিনি বলেন, ‘ অনেক সময় রিংয়ে দুই বক্সার থাকে। একজনের বড় পেশীবহুল শরীর এবং অন্যজন শরীরে ছোট কিন্তু দ্রুতগামী এবং কৌশলে ভালো।’

ওয়াশিংটনভিত্তিক মধ্যপ্রাচ্য ইনস্টিটিউটের ভাইস প্রেসিডেন্ট পাল সালেম জানান, অর্থনীতি রাশিয়ার জন্য সীমাবদ্ধতা হলেও মার্কিন প্রেসিডেন্টের চেয়ে পুতিনের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। পুতিনের উদ্বেগী হওয়ার মতো কোনও কংগ্রেস নেই। নির্বাচনে হেরে যাওয়ারও কোনও ঝুঁকি নেই। প্রায় দুই দশক ধরে ক্ষমতায় আছেন যা ভূরাজনৈতিক ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। সালেমের ভাষায়, ‘পুতিন যা করেন তা বলেন, পুতিন যা বলেন তা করেন।’

মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত নিয়ে মার্কিনিরা বিরক্ত হয়ে পড়েছে এবং এশিয়া নিয়ে মার্কিন নীতিনির্ধারকরা ব্যস্ত থাকায় রাশিয়ার উত্থান ঘটছে। ওবামা ও ট্রাম্প উভয়েই বিষয়টি স্বীকার করেছেন।

ইউরেশিয়ার কামেল বলেন, এ অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র এখনও অপরিহার্য শক্তি। কিন্তু পুরনো মিত্রদের প্রতি তাদের সহযোগিতা দুর্বল হচ্ছে। এ কারণেই মিত্ররা বিকল্প বাজিয়ে দেখতে উৎসাহী হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এখন সবার মনেই ক্রেমলিন।’

/এএ/
সম্পর্কিত
জেলেনস্কিকে হত্যার পরিকল্পনায় জড়িত অভিযোগে পোলিশ নাগরিক গ্রেফতার
রাশিয়ায় বোমারু বিমান বিধ্বস্ত
ইরানের ওপর কোনও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়নি: ইরানি কর্মকর্তা  
সর্বশেষ খবর
থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বিমানবন্দরে বাস, প্রকৌশলী নিহত
থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বিমানবন্দরে বাস, প্রকৌশলী নিহত
ভারত-পাকিস্তান টেস্ট হবে দারুণ: রোহিত
ভারত-পাকিস্তান টেস্ট হবে দারুণ: রোহিত
জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস আর নেই
জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস আর নেই
পথের পাশের বাহারি শরবতে স্বাস্থ্যঝুঁকি কতটা?
পথের পাশের বাহারি শরবতে স্বাস্থ্যঝুঁকি কতটা?
সর্বাধিক পঠিত
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ