X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নিপীড়ন-হত্যা আর আতঙ্ক ফেরির সাত দশক

বিদেশ ডেস্ক
২৮ জানুয়ারি ২০১৮, ২১:৪৮আপডেট : ২৮ জানুয়ারি ২০১৮, ২৩:৫৯
image

মিয়ানমারের রাখাইনে পৃথিবীর সবথেকে বিপন্ন জনগোষ্ঠী রোহিঙ্গাদের ওপর নিধনযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে যে সেনাবাহিনী, তার জন্ম আজ থেকে ৭৬ বছর আগে। আর কালপরিক্রমায় ভিন্ন ভিন্ন নামে একই সেই বাহিনী বিগত ৭৬ বছর ধরেই নিপীড়ন আর হত্যাকাণ্ড চালিয়ে আসছে। নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, এসব তাদের ক্ষমতার প্রদর্শনী, সামরিক ও অর্থনৈতিক কর্তৃত্ব নিরঙ্কুশ রাখতেই এমনটা করে থাকে তারা।  
মিয়ানমারের বর্তমান সেনাপ্রধান

২৫ আগস্ট রাখাইনের কয়েকটি নিরাপত্তা চৌকিতে হামলার পর পূর্ব-পরিকল্পিত ও কাঠামোবদ্ধ সহিংসতা জোরালো করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী।  হত্যা-ধর্ষণসহ বিভিন্ন ধারার সহিংসতা ও নিপীড়ন থেকে বাঁচতে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ছয় লাখেরও বেশি মানুষ। বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন এ ঘটনায় খুঁজে পেয়েছে মানবতাবিরোধী অপরাধের আলামত। জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন এই ঘটনাকে জাতিগত নিধনযজ্ঞের ‘পাঠ্যপুস্তকীয় উদাহরণ’ আখ্যা দিয়েছে। রাখাইনের সহিংসতাকে জাতিগত নিধন আখ্যা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশ। তবে এইসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী।

নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, মিয়ানমারের হত্যাযজ্ঞের ইতিহাস শুরু ১৯৪১ সালে। সে বছরই থার্টি কমরেড নামে একটি বাহিনী গড়ে ওঠে মিয়ানমারের। ব্যাংককে এক অনুষ্ঠানে বাহিনীর সদস্যরা নিজেরাই সিরিঞ্জে করে রক্ত বের করে। তারপর এক রুপার পাত্রে নিয়ে পান করার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় এই বাহিনীর। সেই বাহিনীই ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা নিয়ে আসে। কিছুদিন শান্তিও ছিল। পরের সাত দশক শতাধিক জাতিগোষ্ঠীর মিয়ানমারের বৈচিত্র্যময় জনগণের ওপরেই অত্যাচার চালিয়ে গেছে তারা।

অতীত ইতিহাসে ফিরলে দেখা যায়, সেনারা তাদের বাহিনীর নাম দিয়েছিল বার্মা ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি। এর নেতৃত্ব দেন বর্তমান রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চির বাবা অং সান। জাপানে গিয়ে সামরিক প্রশিক্ষণ নেন তারা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে। তবে যখন তারা বুঝতে পারে যে ব্রিটিশরাই যুদ্ধে জিততে যাচ্ছে তখন তাদের হয়ে লড়াই করতে শুরু করে তারা। এরপর অং সান ব্রিটিশ কলোনির প্রধান নির্বাচিত হন। তবে ১৯৪৭ সালে হত্যা করা হয় তাকে। সু চির বয়স তখন ২ বছর। পরের বছরই স্বাধীন হয় মিয়ানমার।

১৯৬২ সালে বেসামরিক সরকারকে হটিয়ে জেনারেল নে উইনের নেতৃত্বে ক্ষমতায় বসে সামরিক সরকার। এরপর ১৯৮৮ সালে আন্দোলন হয়। তখন অন্যান্য জেনারেল তাকে উৎখাত করেন। সেসময় তিন হাজার আন্দোলনকারীকে হত্যা করে ক্ষমতা নিজেদের কাছে রাখে তাতমাদাও। প্রায় ৫০ বছর ধরে সারাবিশ্ব থেকে মিয়ানমারকে আলাদা করে রাখে সেনাবাহিনী। বছরের পর বছর ধরে আটকে রাখে প্রতিপক্ষদের। ইন্টারনেট সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে রাখে সাধারণ জনগণকে। বন্ধ ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ও।

২০০৭ সালে মিয়ানমারেরৱে] বৌদ্ধ সমাবেশ

সরকার বিরোধী আন্দোলন গড়ে ১৫ বছর গৃহবন্দি ছিলেন অং সান সু চি।  বন্দি থাকা অবস্থাতেই ১৯৯১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান তিনি। দেশটিতে নেতৃত্বের যোগ্যতাসম্পন্ন অনেকে থাকলেও সামরিক বাহিনীই তখন একমাত্র সংগঠন। তাদের নিয়ন্ত্রণেই আলাদা স্কুল ও হাসপাতাল। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও পরিচালনা করছিলো তারা। ছিল নিজস্ব বিচার বিভাগ।  তাগং ইনস্টিটিউট অব পলিটিকাল স্টাডিজের নির্বাহী পরিচালক উ ইয়ে মিয়া হেন বলেন, ‘সামরিক বাহিনী যেন রাষ্ট্রের ভেতরে রাষ্ট্র।’

১৯৬২ সালে তাতমাদাও নামে পরিচিত হওয়া ওই বাহিনী মিয়ানমারে সামরিক সরকার প্রতিষ্ঠা করে। হত্যা করে বিরোধিতা করা হাজার হাজার জনগণকে। একইভাবে ১৯৮৮ সালেও সামরিক সরকার পতন আন্দোলনকারীদের হত্যা করে তারা। ২০০৭ সালে স্যাফরন বিপ্লবও বন্দুকের নল দিয়ে দমন করে সেনাবাহিনী। এখনও রোহিঙ্গাসহ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ওপর অব্যাহত রয়েছে তাদের নিপীড়ন।

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর হত্যা ও ধর্ষণ থেকে বাঁচতে পালাতে বাধ্য হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। আর অন্যদিকে খনি থেকে, বন উজার করে ও অন্যান্য প্রাকৃতিক সম্পদ বিক্রি করে ধনী হচ্ছে তারা। এই সহিংসতা ও বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ‘কথিত’ লড়াইয়ের আড়ালে অর্থ উপার্জন চলছে তাদের। ধনী হচ্ছেন সেনা কর্মকর্তারা।

ওয়াশিংটনের ন্যাশনাল ওয়ার কলেজের অধ্যাপক জাচারি আবুজা। মিয়ানমার সেনাবাহিনী সম্পর্কে তার মন্তব্য, ‘তারা কখনোই মানুষের হৃদয় জয়ের চেষ্টা করেননি। বরং তারা সবসময় আতঙ্ক ও ভীতি তৈরি করে আধিপত্য বজায় রাখতে চেয়েছে। আর এখন যেকোনও কিছুই করতে পারে তারা।’

নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজেদের মিয়ানমারের নাগরিকদের রক্ষাকর্তা বলে দাবি করলেও তারা শুধু বেসামরিকদের হত্যা ও নির্যাতনই করে গেছে। এমনকি তাদের স্থলমাইন এলাকায় বেসামরিকদের হাঁটতে বাধ্য করেছে। অনেকদিন ধরে সেনাক্ষমতার সাপেক্ষেই সরকার পরিচালনা করে আসছিলো মিয়ানমার। তবে ২০১০ সালে এসে একটা বড় পরিবর্তন আসতে শুরু করে। বেসামরিক নেতারা এগিয়ে আসেন। সরকারি কাজ, পররাষ্ট্র বিষয় ও অর্থনৈতিক নীতিতে অংশ নিতে থাকেন বেসামরিকরা। এরপর জনগণকে ইন্টারনেট ও মোবাইল ফোন ব্যবহারের অনুমতিও দেয় সরকার।  

২০০৭ সালে মিয়ানমারেরৱে] বৌদ্ধ সমাবেশ

মূলত অর্থনীতিকে চাঙা করতেই্ এই পদক্ষেপ নেয় মিয়ানমার। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে এমন দাবি করে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে বলে। ২০০৮ সালে সংবিধানে পরিবর্তন নিয়ে আসে। তবে সেখানেও নিজেদের ক্ষমতা অক্ষুন্ন রেখ যায় তারা। দেশটির সংবিধান অনুযায়ী, কোনও বেসামরিক সরকারের সেনাবাহিনীর ওপর কোনও কর্তৃত্ব থাকবে না। সংসদের এক-চতুর্থাংশ আসনেও থাকবে সেনাসদস্যরা। ইয়াঙ্গুনের একজন স্বাধীন বিশেষজ্ঞ ডেভিড ম্যাথিসন বলেন, ‘তাতমাদাও (মিয়ানমার সেনাবাহিনীর পূর্ববর্তী নাম) এমন একটি সংগঠন যা জন্মকাল থেকে অত্যাচারী ভূমিকা পালন করে আসছে এবং নিজেদের ধরন পাল্টায়নি।’ 

রোহিঙ্গাদের ওপর সাম্প্রতিক নিধনযজ্ঞের পর সারাবিশ্ব থেকে চাপ আসলেও দৃশ্যমান কোনও পদক্ষেপ নেয়নি মিয়ানমার সরকার। আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থা বা পর্যবেক্ষক দলকে রাখাইনে প্রবেশে বাধা দিয়েছে তারা। নিজেরা তদন্ত করে দাবি করেছে কোনও হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়নি। দেশটির সেনাপ্রধান সিনিয়র জেনারেল মিন অং হ্লাং নিধনযজ্ঞের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন। নিউ ইয়র্ক টাইমস জানায়, কিছু ক্ষেত্রে হয়তো সামরিক প্রশাসন চাপ অনুভাব করছে। বুধবার মিন হ্লাং স্বীকার করেন, গণকবরে পাওয়া ১০ রোহিঙ্গাকে গুলি করে হত্যা করেছে সেনাবাহিনী।  তাতমাদাওরে পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান মেজর জেনারেল মং মং সো ও সীমান্ত বাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল থুরা সান লুইনকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। গত ডিসেম্বরে জেনারেল মং মং সোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে ওয়াশিংটন। তবে সেটা তার ওপর প্রভাব ফেলবে কি না এখনও নিশ্চিত নয়।

নিপীড়ন আর হত্যাযজ্ঞের ইতিহাস নিয়েও গর্ব করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। রাজধানী নেইপিদোতে তাদের ইতিহাস নিয়ে একটি বিশাল জাদুঘরও আছে। সেই জাদুঘরে এক জায়গায় সিরিঞ্জ দিয়ে রক্ত নেওয়ার দৃশ্যটিও প্রদর্শিত হচ্ছে।

২০১০ সালে তাদের আর কিছু করার ছিলো না। বিদেশি বিনিয়োগ তখন খুব প্রয়োজন হয়ে পড়ে। নতুন করে সংবিধান করা হয়। তবে সামরিক নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখেই এই সংশোধন আনা হয়। প্রথমত তারা তাতামাদাওকে স্বাধীন রাখে। কোনও অপরাধের জন্য তাদের জবাবদিহির প্রয়োজন নেই। তাদের অপরাধের তদন্ত তারা ছাড়া অন্য কেউ করতে পারবো না। বিচারের ক্ষেত্রেও তাই। ইয়াঙ্গুনে ইন্টার‌ন্যাশনাল কমিশন অব জুরিস্ট এর আইনজীবী সন বেইন বলেন, ‘মিয়ানমারে সামরিক এই নিয়মগুলো প্রচলিত আইনকে অসম্মান করে।’

সাম্প্রতিক নিধনযজ্ঞ থেকেও বিজয়ের চিহ্ন খুঁজে চলেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। উগ্র বৌদ্ধ জাতীয়তাবাদকে পুঁজি করে স্থানীয়দের সমর্থন নেওয়ার চেষ্টা করছে তারা। তাতমাদাওয়ের উপরের সারির পদগুলোতেও বামার বৌদ্ধরা থাকেন। মিয়ানমারের দুই-তৃতীয়াংশ মানুষই এই সম্প্রদায়ের। স্বাধীনতার পর থেকেই অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর ওপর নিধনযজ্ঞ চালাতে থাকে সেনাবাহিনী। তাতমাদাও অনেকগুলো বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সঙ্গে লড়াই করেছে।

মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী দিবসের ছবি

২০১১ সালে বেসামরিক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে এক মাসেই ১০টি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর লড়াইয়ের কথা জানা গেছে। আর এই বিদ্রোহী বা সন্ত্রাসী দমনের অজুহাত দেখিয়ে পুরো জনগোষ্ঠীর ওপর নিপীড়ন চালায় সেনাবাহিনী।  এখনও কচিন ও শানদের বিরুদ্ধে লড়াই চালাচ্ছে তাতামদাও। জাতিসংঘের মতে, ৭ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা ছাড়াও বিগত কয়েক বছরের সহিংসতায় ৩ লাখ ৪০ হাজার মানুষ বাস্তুহারা হয়েছে।

নিউ ইয়র্ক টাইমস-এর বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সহিংসতার কারণে একটি ভীতিকর রাষ্ট্র তৈরি হয় যেখানে ইচ্ছেমতো শাসন করতে পারে তাতমাদাও। তাদের দখলে এমনকিছু এলাকা আছে যা প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর।  শান্তিচুক্তি কিংবা অস্ত্রবিরতির আওতায় থাকলেও সামরিকতার জোরে যেকোনও এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে তারা। হুনুলুলু ইস্ট ওয়েস্ট সেন্টারের বিশেষজ্ঞ কেভিন উডস বলেন, এটি ‘অস্ত্রবিরতির পুঁজিবাদ’। লন্ডনভিত্তিক দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা গ্লোবাল উইটনেসের এক প্রতিবেদনে দেখা যায়। যুদ্ধবিধ্বস্ত কচিন থেকে মাদক পাচার করে কোটি কোটি ডলার আয় করছে মাদক সম্রাট ও সেনা কর্মকর্তারা। 

সেনাবাহিনী ও এই জাতিগোষ্ঠী ভিত্তিক বিদ্রোহীদের লড়াইয়ে এই অঞ্চলগুলোতে আইন শৃঙ্খলা ব্যবস্থার চরম অবনতি ঘটেছে। অং সান সু চির পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা উ উনি তেন বলেন, সেনাবাহিনী শান্তি চায় না। তারা যুদ্ধ চায়।  ২০ বছর কারগারে কাটানো এই রাজনীতিবিদ বলেন, প্রেসিডেন্ট থেন সেন নতুন যুগের নেতা ছিলেন। তিনি সামরিক বাহিনীকে থামার নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। সেনাবাহিনী স্বাধীন। তাদের কেউ প্রভাবিত করতে পারে না।

 

/এমএইচ/বিএ/
সম্পর্কিত
মিয়ানমারে বিদ্রোহী-নিয়ন্ত্রিত শহরে কোণঠাসা জান্তা
আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা চায় চীন ও ইন্দোনেশিয়া
ভারতীয় নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ২৯ মাওবাদী নিহত
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলিয়ান মিগেলের গোলে কষ্টে জিতলো কিংস
ব্রাজিলিয়ান মিগেলের গোলে কষ্টে জিতলো কিংস
তীব্র গরমে সুপার লিগে দুই দিন করে বিরতি
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগতীব্র গরমে সুপার লিগে দুই দিন করে বিরতি
ড্রিমলাইনারের কারিগরি বিষয়ে বোয়িংয়ের সঙ্গে কথা বলতে বিমানকে মন্ত্রীর নির্দেশ
ড্রিমলাইনারের কারিগরি বিষয়ে বোয়িংয়ের সঙ্গে কথা বলতে বিমানকে মন্ত্রীর নির্দেশ
চাঁদপুরে লঞ্চে আগুন, হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে আহত ১০
চাঁদপুরে লঞ্চে আগুন, হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে আহত ১০
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় ছুটি ঘোষণা
সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় ছুটি ঘোষণা
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া