X
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪
১০ বৈশাখ ১৪৩১
সংবাদ বিশ্লেষণ

ইতিহাস পরম্পরায় মে দিবসের বিশ্বজনীনতা

বাধন অধিকারী
০১ মে ২০১৮, ২২:৪৬আপডেট : ০২ মে ২০১৮, ২১:৪০

উনিশ শতকের শেষের দিকে, আজকের এই দিনে সুদূর মার্কিন মুলুকে কর্মদিবস ৮ ঘণ্টায় নামিয়ে আনার দাবি আদায়ের মিছিল রক্তাক্ত হয়েছিল পুলিশি গুলিতে। শ্রমিকদের জন্য ইতিহাসের পাতার বরাদ্দকৃত জায়গা বরাবরই সংকীর্ণ। সে কারণেই চেনাজানা ইতিহাসে এ দিনের ঘটনায় ১০ শ্রমিকের প্রাণহানির কথা লেখা থাকলেও আদতে সেদিন কত শ্রমিক হতাহত হয়েছিলেন, তা জানা যায়নি। সে ইতিহাস চাপা পড়ে আছে দাবি আদায়ের আন্দোলনস্থলে, মার্কিন অঙ্গরাজ্য শিকাগোর রাজপথে। ১৮৮৬ সালে শিকাগোর হে মার্কেটের সামনের মিছিলে পুলিশের গুলিতে নিহত শ্রমিকদের স্মরণে বিশ্বজুড়ে পালিত হয় মে দিবস।

ইতিহাস পরম্পরায় মে দিবসের বিশ্বজনীনতা আরও অনেক ঘটনার মতো এই ঘটনাটিও আমাদের টের পাইয়ে দেয় নিপীড়িতের সঙ্গে নিপীড়িতের সম্পর্কের কোনও সীমানা টানা যায় না। তাকে বাধা যায় না রাষ্ট্র-কাঁটাতারের গণ্ডিতে। কেননা অসীমতাই মানুষের আরাধ্য। শ্রমিক শ্রেণীর নামে আসলে মনুষ্য প্রজাতিই সেদিন আত্মাহুতি দিয়েছিলো; স্বাধীনতার সহজাত আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে মানুষ মিছিলে নেমেছিল। সংগ্রামের অনুভূতি তার মাঝে তৈরি করেছিলো সংহতির বোধ। আর সেজন্যই আজকেও দিনটিকে শ্রমিক শ্রেণীর সংহতি দিবস হিসেবে পালন করা হয়। মানুষের প্রতিদিনের প্রতিরোধের ইতিহাসে দিনটি তাই একটি ঐতিহাসিক অর্জনের এবং প্রাণ বিসর্জনের দিন।

এক শতাব্দীরও বেশি সময় আগের আজকের এই দিনটি ছিল আমেরিকার লেবার ফাউন্ডেশনের ঐতিহাসিক এক প্রস্তাবের ধারাবাহিকতা। ওই প্রস্তাবে ১৮৮৬ সালের ১ মে থেকে দৈনিক শ্রমের সময় আট ঘণ্টা নির্ধারণের দাবি করা হয়। নির্দিষ্ট ওই তারিখের আগের মাসগুলোতে অল্পদিনের মধ্যেই হাজারে হাজারে শ্রমিক দাবি আদায়ের সংগ্রামে যুক্ত হচ্ছিল। দক্ষ–অদক্ষ, নারী–পুরুষ, স্থানীয়–অভিবাসী, সাদা–কালো সব শ্রমিক একাত্ম হচ্ছিল পরস্পরের সঙ্গে। ওই ঐতিহাসিক দিনকে সামনে রেখে শুধু শিকাগোতেই জড়ো হয়েছিলেন চার লাখ শ্রমিক। আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন অ্যানার্কিস্ট ধারার বামপন্থীরা। এই ধারাটি রাষ্ট্র দখল করে বিপ্লব করার মার্ক্সীয় ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে, ক্ষমতা দখলের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে রাষ্ট্রের আমলাতন্ত্র ও বলপ্রয়োগ ব্যবস্থার অবসান ঘটাতে চান। তাদের বড় পরিসরের সক্রিয়তার ফলেই শিকাগো ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের একটি অন্যতম কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়।

দৈনিক কর্মঘণ্টা আট ঘন্টায় সীমাবদ্ধ রাখার দাবিতে ১৮৮৬ সালের ১ মে ডাকা শ্রমিক ধর্মঘটে পুরো শহর উত্তাল হয়ে ওঠে। রাস্তায় নেমে আসে ম্যাককরমিক হার্ভেস্টার কোম্পানি, “লাম্বার শোভারস” ইউনিয়নের কয়েক হাজার শ্রমিক। শ্রমিকদের সমাবেশে সেন্ট্রাল লেবার ইউনিয়ন থেকে মনোনীত অ্যানার্কিস্ট অগাস্ট স্পাইস বক্তৃতা করেন। তিনি যখন শ্রমিকদের ঐক্যবন্ধ হবার আহবান জানাচ্ছিলেন তখন হঠাৎ, ২০০ সদস্যের একদল পুলিশ এসে সতর্কর্তা ছাড়াই জমায়েতের উপর চাবুক আর রিভলবার নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। নিহত হয় এক ধর্মঘটী, মারাত্মক জখম হয় আরও পাঁচ-ছয়জন।পুলিশি আক্রমণে আহত হয় অগুণতি মানুষ।

ইতিহাস পরম্পরায় মে দিবসের বিশ্বজনীনতা

নৃশংস সেই হামলার প্রতিবাদে স্পাইস তাৎক্ষনিকভাবে দৈনিক পত্রিকা আবাইটার-জাইটুং (Arbeiter-Zeitung) কার্যালয়ে চলে যান। জার্মান অভিবাসীদের জন্য প্রকাশিত অ্যানার্কিস্ট দৈনিকটিতে এক বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন তিনি। এতে ওই রাতেই শিকাগোর শ্রমিকদের প্রতিরোধ সমাবেশে যোগদানের আহ্বান জানানো হয়।

হেমার্কেট স্কয়ারে অনুষ্ঠিত সুশৃঙ্খল শ্রমিকদের সেই সমাবেশে স্পাইস ছাড়াও বক্তব্য রেখেছিলেন ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত অপর দুই অ্যানার্কিস্ট এলবার্ট পারসন্‌স এবং স্যামুয়েল ফিল্ডেন। সমাবেশে শুরু থেকেই উপস্থিত ছিলেন শহরের মেয়র কার্টার হ্যারিসন। তাঁর মতে, ‘পুলিশী হস্তক্ষেপের মতো কোনো ঘটনাই সেদিন ঘটে নাই।’ পুলিশের ক্যাপ্টেন জন বনফিল্ডকে হস্তক্ষেপ না করে তার বাহিনীকে ফিরিয়ে নেওয়ার পরামর্শও দিয়েছিলেন তিনি।

ঘটনার সূত্রপাত রাত প্রায় দশটায়, ফিল্ডেন তখন সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করার পথে। ঝুম বৃষ্টির মধ্যে চত্বরে ছিল মাত্র ২০০ মানুষের জমায়েত। হঠাৎ ১৮০ জন পুলিশের একটি দল বনফিল্ডের নেতৃত্বে এগিয়ে এসে সকলকে দ্রুত সরে পড়ার নির্দেশ দেয়। প্রতিবাদ করেন ফিল্ডেন। বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করছি।’ এমন সময় পুলিশকে লক্ষ্য করে বোমা ছোঁড়া হলে এক পুলিশ নিহত হয়, ছয়জন গুরুতর আহত হয় এবং আরও প্রায় ১৭ জন্য আহত হয়। পাল্টা গুলি চালাতে শুরু করে পুলিশ। সেদিনের ঘটনায় ১০ জন শ্রমিকের প্রাণহানির কথা ইতিহাসে লিপিবদ্ধ থাকলেও আদতে পুলিশের গুলিতে সেদিন কতজন আহত ও নিহত হয় তা আর কখনোই জানা যায়নি।

ইতিহাস পরম্পরায় মে দিবসের বিশ্বজনীনতা

শ্রমিক হত্যার পর শিকাগোতে শুরু হয় ভয়ংকর তাণ্ডব। স্যোশালিস্ট আর অ্যানার্কিস্টদের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে পুঁজিমালিকদের পক্ষের সংবাদমাধ্যম আর অনুগামীরা প্রতিশোধের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে। আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারীদের বিরুদ্ধে অধিবেশন কেন্দ্র, ইউনিয়ন অফিস, ছাপাখানা এবং ঘরবাড়িতে চলে ধারাবাহিক তল্লাশি। বন্দি করা হয় পরিচিত সব স্যোশালিস্ট আর অ্যানার্কিস্টদের। ওই অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল জেনারেল জুলিয়াস গ্রিনেল প্রকাশ্যে হুঙ্কার ছাড়েন “আগে ধরো, পরে আইনের ধারা খোঁজো”। আর তাই স্যোশালিজম কিংবা অ্যানার্কির কথা কখনো শোনেননি এমন মানুষদেরও গ্রেফতার ও হেনস্থা করা হয়। এক পর্যায়ে পুলিশ “হত্যায় ইন্ধন” যোগানোর অভিযোগে আদালতে তোলা হয় শ্রমিক আন্দোলনে জড়িত আট অ্যানার্কিস্টকে। অথচ এদের মধ্যে সেদিন হে মার্কেটে উপস্থিত ছিলেন মাত্র তিনজন। স্পাইস, ফিল্ডেন, পারসন্‌স ছাড়াও সেই দলে এডলফ ফিশার, জর্জ এঙ্গেল, মাইকেল সোয়াব, লুইস লিং এবং অস্কার নীব-এর বিরুদ্ধে গঠন করা হয় প্রহসনের জুরিবোর্ড। রাষ্ট্রপক্ষ অভিযুক্ত আট ব্যক্তির বিরুদ্ধে বোমাবাজীর প্রমাণ হাজির করতে পারেনি। সহিংসতায় ইন্ধন দেওয়ার প্রমাণও পাওয়া যায়নি তাদের বিরুদ্ধেও । বিচার নিষ্পত্তির আগেই অ্যাটর্নি গ্রিনেল জুরিদের উদ্দেশে বলেছিলেন “মাননীয় জুরিগণ, এদের উপযুক্ত সাজা দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুন। এদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে আমাদের প্রতিষ্ঠান এবং সমাজকে বাঁচান।” অ্যাটর্নির ভাষ্য মেনেই আগস্টের ১৯ তারিখে সাতজন অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করে আদালত। নীবে কে দেওয়া হয় ১৫ বছরের কারাদণ্ড।

শক্তিশালী আন্তর্জাতিক প্রচারণায় জোরালো হয়ে ওঠে তাদের মুক্তির দাবি। চাপের মুখে মার্কিন প্রশাসন নিজ অবস্থান থেকে খানিকটা সরে এসে সোয়াব এবং ফিল্ডেনের সাজা কমিয়ে তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়। জল্লাদের চোখকে ধোঁকা দিয়ে মৃত্যুদণ্ডের একদিন আগে কারাগারেই আত্মহত্যা করেন লিং। তবে ১১ নভেম্বর, ১৮৮৭ সালে পারসন্‌স, এঙ্গেল, স্পাইস এবং ফিশারের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তাদের শেষকৃত্যে ছিলেন ৬ লাখ শ্রমজীবী।

ইতিহাস পরম্পরায় মে দিবসের বিশ্বজনীনতা

শ্রমিক আন্দোলন ও ইতিহাসের বিশ্লেষকরা মনে করেন, দৈনিক শ্রমঘণ্টা আট ঘণ্টায় নামিয়ে আনার উত্তাল দাবি প্রতিহত করতেই ওমন অন্যায্য সাজা দেওয়া হয়েছিল শ্রমিক আন্দোলনের অগ্রভাগে থাকা ওই ব্যক্তিদের। পরে জানা গিয়েছিল, ক্যাপ্টেন বনফিল্ড তার এজেন্টদের দিয়ে পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে পুলিশের দিকে বোমা নিক্ষেপ করিয়েছিলেন। সংবাদমাধ্যমেও ছড়ানো হয়েছিল মিথ্যা প্রচারণা। শ্রমিক আন্দোলনের দুই ইতিহাস বিশেষজ্ঞ ফিলিপ শেল্ডন ফোনার এবং ডেভিড রোজিয়ার তাদের বইতে লিপিবদ্ধ করেছেন সেই সময়ের কথা। তারা জানাচ্ছেন, প্রচার করা হচ্ছিলো, অ্যানার্কিস্টরা শত শত পুলিশ মেরে ফেলেছে।

এতোসব কিছুর পরেও জোরালো হতে থাকা দাবির মুখে ২৬ জুন মুক্তি দেওয়া হয় কারাগারে থাকা বাকি ৩ অ্যানার্কিস্ট নীবে, সোয়াব এবং ফিল্ডেনকে। তাদের মুক্তি দিতে গিয়ে অঙ্গরাজ্যের গভর্নর আল্টজেল্ড পরিস্কারভাবে বলেন, ইতোমধ্যেই অনেক সাজা ভোগ করার কারণে নয়, নির্দোষ বলেই তাদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিতদের পাশাপাশি তারাও আসলে “হিস্টিরিয়া আক্রান্ত বিচার, পক্ষপাতদু্ষ্ট জুরি এবং বিচারকের” বিদ্বেষের শিকার। 

১৮৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লবের শতবার্ষিকীতে প্যারিসে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিকের প্রথম কংগ্রেসে শিকাগোর ঘটনার প্রতিবাদে বিভিন্ন দেশে মে দিবস পালনের প্রস্তাব করা হয়। ১৮৯১ সালের দ্বিতীয় কংগ্রেসে এ প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়। পরে ১৯০৪ সালে নেদারল্যান্ডসের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গৃহীত প্রস্তাবে দৈনিক ৮ ঘণ্টা কাজের সময় নির্ধারণের দাবি আদায়ের জন্য বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের আহ্বান জানানো হয়। পর্যায়ক্রমে দেশে দেশে স্বীকৃত হয় কর্মদিবস ৮ ঘণ্টায় সঙ্কুচিত করার দাবি।

ইতিহাস পরম্পরায় মে দিবসের বিশ্বজনীনতা

‘বিচারিক সন্ত্রাস’ জারি করে যে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল, সেই দাবি আদায়ের লড়াইয়ের শহীদ স্পাইস আদালতের উদ্দেশে বলেছিলেন, “যে আন্দোলনকে কেন্দ্র করে লাখ লাখ নিপীড়িত মানুষ পরিত্রাণের আশায় বুক বেঁধেছে, আপনারা যদি মনে করেন আমাদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে সেই শ্রমিক আন্দোলনকে প্রতিহত করা যাবে, তাহলে আমাদের ফাঁসিতেই ঝুলিয়ে দিন! এতে করে আপনারা কেবল ছোট্ট একটি স্ফুলিঙ্গকেই নিভিয়ে দিতে পারবেন। চারদিকে যখন দীর্ঘদিনের মাটিচাপা সেই আগুন দাউদাউ করে জ্বলে উঠবে, তখন আপনারা আর তা নেভাতে পারবেন না।”

স্পাইসকে অভ্রান্ত প্রমাণ করেই মে’র ১ তারিখ রূপান্তরিত হয়েছে বিশ্বব্যাপী শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের পথে সবথেকে তাৎপর্যপূর্ণ দিনে। বিশ্বজুড়ে ভিন্ন ভিন্ন জাতি-ধর্ম-গোত্রের শ্রমজীবী মানুষ ঘটনার এক শতাব্দীরও বেশি সময় অতিক্রম করেও এদিন ভিন্ন ভিন্ন ভাষায় কণ্ঠে ধারণ করে একাত্মতার শ্লোগান: ‘দুনিয়ার মজদুর এক হও’। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই এই শ্লোগানে দিবসটি পালিত হয়। তবে যে দেশে ঘটনার জন্ম, সেই দেশ অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রে সরকারিভাবে দিবসটি পালিত হয় না। তাই বলে মে দিবসের উত্তাপ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে না পতনোন্মুখ মার্কিন সাম্রাজ্য। এবার সেখানে আবাসন ব্যবসায়ী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ডানপন্থী ক্ষমতার রক্ষকরা হামলে পড়তে চাইছে শ্রমিকদের বিরুদ্ধে। তবে যে দেশটি বহু বহু দেশের মানুষকে নিয়ে সত্যিই বহুজাতিসত্তাকে ধারণ করেছে নিজের বুকে, সেখানকার শ্রমিকদের দাবি আদায়ের মিছিলকে ঠিক কতদিন স্তব্ধ করে রাখা যাবে? শিকাগোর শহীদ স্পাইসের আত্মাহুতির আগুন থেকে সেখানেও কি একদিন দাবানল সৃষ্টি হবে না?

/এমপি/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
অবৈধ অটোরিকশা-ইজিবাইককে লাইসেন্সের আওতায় আনার দাবি
অবৈধ অটোরিকশা-ইজিবাইককে লাইসেন্সের আওতায় আনার দাবি
বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে ৫টি চুক্তি এবং ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে ৫টি চুক্তি এবং ৫টি সমঝোতা স্মারক সই
যুক্তরাষ্ট্র থেকে পার্সেলে তরুণদের কাছে আসছে কোটি টাকার মাদক
যুক্তরাষ্ট্র থেকে পার্সেলে তরুণদের কাছে আসছে কোটি টাকার মাদক
গাজার হাসপাতালে গণকবর, আতঙ্কিত জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান
গাজার হাসপাতালে গণকবর, আতঙ্কিত জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান
সর্বাধিক পঠিত
রাজকুমার: নাম নিয়ে নায়িকার ক্ষোভ!
রাজকুমার: নাম নিয়ে নায়িকার ক্ষোভ!
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
মাতারবাড়ি ঘিরে নতুন স্বপ্ন বুনছে বাংলাদেশ
মাতারবাড়ি ঘিরে নতুন স্বপ্ন বুনছে বাংলাদেশ
সাবেক আইজিপি বেনজীরের অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে দুদকের কমিটি
সাবেক আইজিপি বেনজীরের অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানে দুদকের কমিটি
অতিরিক্ত সচিব হলেন ১২৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত সচিব হলেন ১২৭ কর্মকর্তা