X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৫ বৈশাখ ১৪৩১

বিগত বছরের আলোচিত ১০ 'ফেক নিউজ'

আরশাদ আলী ও মাহাদী হাসান
১৩ মে ২০১৮, ১১:৩২আপডেট : ১৩ মে ২০১৮, ১২:৪২
image


২০১৭ সালে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ মূলধারার সংবাদমাধ্যমে বেশক’টি ‘ফেক নিউজ’ প্রকাশিত হয়েছে। যুক্তরাজ্যে বিবিসি, দ্য সান, দ্য এক্সপ্রেস, মেইল অনলাইন থেকে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্রের সিএনএন, এবিসি নিউজ, ব্লুমবার্গ ও ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের মতো সংবাদমাধ্যম ‘ফেক নিউজ’ প্রকাশ করে ক্ষমা চেয়েছে কিংবা খবর প্রত্যাহার করেছে। মূলধারার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত কয়েকটি ‘ফেক নিউজ’-
বিগত বছরের আলোচিত ১০ 'ফেক নিউজ'


‘সুবোধ’ শিল্পী গ্রেফতার
ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার তাদের শুক্রবারের ম্যাগাজিন স্টার উইকএন্ডে একটি রম্য লেখা প্রকাশ করে। যার শিরোনাম ছিল সুবোধ শিল্পী গ্রেফতার। ওপরে ছোট করে লেখা ছিল ‘স্যাটায়ার’। পরে খবরটি কয়েকটি জাতীয় দৈনিকের অনলাইন সংস্করণে গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ করা হয়। ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে চলে ব্যাপক আলোচনা। পরে রম্য লেখাটি ডেইলি স্টার বিকালে অনলাইন সংস্করণের হোম পেজে শীর্ষ খবর হিসেবে দেখায় ‘স্যাটায়ার’ ট্যাগ না দিয়েই। পরে ডেইলি স্টারের অনলাইন সংস্করণে লেখাটির শিরোনামের ওপরে একবার ‘স্যাটায়ার’ ও হেডলাইনের সঙ্গে বন্ধনীর ভেতরে দ্বিতীয়বার ‘স্যাটায়ার’ লিখে দেওয়া হয়।
দ্য সানের ‘মানুষখেকো খুনি’
বিশ্বে গ্রহণযোগ্য ও সবার্ধিক প্রচারিত দৈনিকগুলো অন্যতম ব্রিটিশ পত্রিকা দ্য সান। তবে চলতি বছর এক প্রতিবেদনে অনেক বড় একটি ভুল করে তারা। একটি হত্যাকা- নিয়ে করা প্রতিবেদনে তারা দাবি করে, হত্যাকারী মানসিকভাবে অসুস্থ ও মানুষেরই মাংস খেতেন তিনি। তাকে ‘শয়তান’ বলেও আখ্যা দেওয়া হয়।’ এরপর তদন্তে বেরিয়ে আসে, সানের দাবি ভুল ছিল। ২০১৭ সালের আগস্টে যুক্তরাজ্যের ইন্ডিপেন্ডেন্ট প্রেস স্ট্যান্ডার্ডস অর্গানাইজেশন থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সান-এর এই প্রকাশনা সাংবাদিকতার নীতিপরিপন্থী। তারা ভুল তথ্য দিয়ে পাঠককে বিভ্রান্ত করেছে।
ট্রাম্পকে নিয়ে বক্তব্যের জন্য রানির ভর্ৎসনার শিকার সাদিক খান
২০১৭ সালে ঘোষণা করা হয়েছিল ২০১৮ সালে রাষ্ট্রীয় সফরে লন্ডন যাবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাকে স্বাগত জানাবেন ব্রিটেনের রানি। এই ঘটনায় লন্ডনজুড়ে বিক্ষোভ শুরু হয়। শহরের মেয়র সাদিক খানও আন্দোলনকারীদের বলেন, ট্রাম্পকে স্বাগত জানানো উচিত নয়। রানি বা প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কিছু বলা হয়নি।
তবে কয়েকটি মার্কিন সংবাদমাধ্যম দাবি করে, সাদিক খানকে তিরস্কার করেছেন ব্রিটেনের রানি। পরে জানা যায়, ব্যাপারটি ভুল বোঝাবুঝি ছাড়া কিছুই নয়। সাদিক খানকে ট্রাম্পের সমালোচক হিসেবে তৈরির প্রয়াসে সংবাদগুলো সাজানো হয় বলে ধারণা করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় ও ভূমিকম্প
২০১৭ সালের আগস্টে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে যখন স্টর্ম হার্ভি আঘাত আনে, তখন একজন কানাডীয় ইমাম বলেন, তিনি এমন কিছু আগে দেখেননি। তার বিরুদ্ধে গুজব ওঠে, তিনি ঝড়ের সময় খ্রিস্টানদের মসজিদে প্রবেশ করতে দেননি। গুজবটি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার হয় ১ লাখ ২৬ হাজারেরও বেশি বার। পরে জানা যায় সংবাদটি মিথ্যা।
এরপর ঘূর্ণিঝড় ইরমার সময় এক ভিডিওতে দেখা যায়, হোয়াইট হাউস ধসে পড়েছে। ভুল এই ঝড়ের ভিডিওটি ফেসবুকে দেখা হয় ২ কোটি ৮০ লাখ বার।
লন্ডনে সন্ত্রাসী হামলায় জড়িত জন ম্যাককেইন
মার্কিন কিছু সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে দেখা যায়, লন্ডন ব্রিজে হামলায় রেচিড রেদুয়ানেকে দায়ী করা হয়েছে। সে ফ্রি সিরিয়ান আর্মির সদস্য ছিল, যে সংগঠন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সমর্থনপুষ্ট। ফ্রিডম ডেইলি, কনজারভেটিভ ফাইটারের মতো সংবাদমাধ্যমগুলো দাবি করতে থাকে লন্ডন হামলায় জড়িত রয়েছেন রিপাবালিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন।
ফ্রিডম ডেইলি জানায়, ‘ফ্রি সিরিয়ান আর্মি থেকে সরাসরি এসেছে রেদুয়ান। ম্যাককেইনের আর্থিকসহ অন্যান্য সমর্থন না থাকলে রেদুয়ান হামলা চালাতে পারতো না।’ এই সংবাদটিও মিথ্যা প্রমাণিত হয়। বলা হয়, কয়েকটি ছুরি কেনার জন্য মার্কিন সিনেটরের সাহায্য দরকার ছিল না।
ট্রাম্পের জেরুজালেম সিদ্ধান্তের পর টেক্সাসকে মেক্সিকোর শহর হিসেবে স্বীকৃতি ফিলিস্তিনের
যুক্তরাষ্ট্র জেরুজালেমকে ইসরায়েলি রাজধানী স্বীকৃতি দেওয়ার পর শোনা যায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ টেক্সাসকে মেক্সিকোর অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। একটি রম্য ওয়েবসাইট এটা প্রকাশ করেছিল। তবে এটাকে সত্য ধরে অনেক সংবাদমাধ্যমই খবরটি প্রকাশ করে।
ট্রাম্প জুনিয়রকে নিয়ে সিএনএন-এর ভুল
গুজব উঠেছিল ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়র উইকিলিকসের কাছ থেকে আগাম সতর্কবার্তা পেয়েছিলেন যে তারা প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের তথ্য হ্যাক করার পরিকল্পনা করছেন। এমনকি ডেমোক্রেটিক ন্যাশনাল কমিটির ই- মেইল ফাঁসের পরদিনেই এমন বার্তা পেয়েছিলেন তিনি। সিএনএন এমন সংবাদ প্রকাশের পর সামাজিক মাধ্যমে হাজার হাজার শেয়ার হতে থাকে নিউজটি। পরে আরেক মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট জানায়, ই-মেইলটি ৪ সেপ্টেম্বর নয়, বরং ১৪ সেপ্টেম্বর এসেছিল। সিএনএন দাবি করেছিল, মেইলটি ৪ তারিখ আসে। তারা দাবি করে, দুটি সূত্রের ওপর ভিত্তি করে সংবাদ প্রকাশ করেছিল তারা।
ভুল সংবাদের পর আবারও ঝড় ওঠে সামাজিক মাধ্যমে। মিডিয়ার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। ট্রাম্প জুনিয়র নিজেও টুইট করে বলেন, ‘আমি জানি ‘ফেক নিউজ’ প্রচার না করে আপনারা পারেন না।’
সিএনএনের সঙ্গে সঙ্গে ব্লমবার্গ ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালও ভুল সংবাদ প্রকাশ করে। তারা জানায়, রবার্ট মুলার ট্রাম্পের আর্থিক পরিসংখ্যান দেখার জন্য ডাচ ব্যাংকের কর্মকর্তাকে তলব করে। এটাও ভুল প্রমাণিত হয়।
এবিসি নিউজ এক সংবাদে দাবি করে, সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা পরামর্শক মাইকেল ফ্লিনকে নির্বাচনের সময় রাশিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলে। এটাও মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ার পর তারকা সাংবাদিক ব্রায়ান রসকে বরখাস্ত করে এবিসি নিউজ।
বড়দিনের বোনাস পাবেন না এক লাখ মানুষ
ভুল সংবাদ করেছিল ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিও। তারা এক প্রতিবেদনে জানায়, বড়দিনের মৌসুমে বোনাস থেকে বঞ্চিত হবেন এক লাখ মানুষ। তারা দাবি করে, আয়ের ওপর ভিত্তি করে এই বোনাস এবার অনেক বেশি হওয়ায় বঞ্চিত হবেন অনেক মানুষ। বিবিসি রেডিও’র উপস্থাপক পল লুইস বলেন, এ বছর অনেকে কম বোনাস পাবেন। অনেকেই পাবেন না।
তবে ব্রিটিশ অর্থ দফতরের মন্ত্রী লিজ ট্রাস বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে এমন ‘ফেক নিউজ’ প্রচার করা হচ্ছে।
গ্রেনফেল টাওয়ার
গত বছর জুনে লন্ডনের গ্রেনফেল টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকা-ের ঘটনায়ও গুজব ছড়ানো হয়। মৃতের সংখ্যা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়। নভেম্বরে নিশ্চিত হওয়া যায় যে ৭১ জন নিহত হয়েছিলেন। ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপে বিভিন্ন তথ্য আসতে থাকে। ৬৬ লাখ বার দেখা এক ভিডিওতে দাবি করা হয় একটি রুম থেকে ৪২টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে কর্তৃপক্ষ কখনোই এমনটা নিশ্চিত করেনি। কিন্তু কথা ওঠে, নিহতের সংখ্যা শতাধিক।
একটি ওয়েবসাইটে দাবি করা হয়, অগ্নিকা-ের ১২দিন পর এক শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। কয়েকঘণ্টা পরেই আবার নিউজটি সরিয়ে ফেলা হয়। আগুন থাকাবস্থায় বিবিসিও জানায়, দশম তলা থেকে একটি শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু কেউই এর সত্যতা নিশ্চিত করতে পারেনি। অক্টোবরে বিবিসি নিজেই এ সংবাদ প্রকাশের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে।
সন্ত্রাসী হামলা
লন্ডনে ২২ মার্চ সন্ত্রাসী হামলায় ৬ জন নিহত ও ৫০ জন আহত হওয়ার পর একজন হিজাব পরা নারীর ছবি ভাইরাল হয়। ছবিতে দেখা যায়, হামলার কিছুক্ষণ আগে ওই নারী ফোনে কথা বলছিলেন। হাজার হাজার মানুষ সামাজিক মাধ্যমে ছবিটি শেয়ার করে বলেন, ওই নারী একজন মুসলিম। ইসলামকে নিষিদ্ধ করা হোক।
ওই নারী পরে এক বিবৃতিতে জানান, হামলায় হতবুদ্ধি হয়ে পড়েছিলেন তিনি। সামনে এমন নৃশংসতা দেখে ভেঙে পড়েছিলেন একদম। এরপর তাকে নিয়েই নেতিবাচক মন্তব্য মেনে নিতে পারছিলেন না একদম।
মে মাসে ম্যানচেস্টার এরিনাতে সন্ত্রাসী হামলায় ২২ জন নিহত হওয়ার পর মিসিং ইন ম্যানচেস্টার নামে হ্যাশট্যাগ শুরু হয়। এক ছবিতে একজন মডেলকে দেখা যায়। আরেকটি টুইটে একজন দাবি করেন, তার ছোট ভাই হারিয়ে গেছেন। ৩৫ হাজার বার শেয়ার করা হয় টুইটটি। পরে জানা যায়, ছবিটি তার নিজেরই ছোটবেলার।
২০১৩ সালে খুন হওয়ার জেডেন পার্কিনসনের ছবিও শেয়ার করা হয়। তার মা বলেন, ‘এভাবে তার ছেলের ছবি ব্যবহার হওয়ার তিনি ব্যথিত।’ ইডিলের সাবেক টমি রবিনসন এক টুইট করেন, ‘আর কতদিন পর আমরা বুঝতে পারবো যে অক্সফোর্ড সার্কাসে একজন মুসলিমই হামলা চালিয়েছিল?’ এরপরই আর এই টুইটকে সূত্র উল্লেখ করে লন্ডনে লরি হামলার সংবাদ প্রকাশ করে ডেইলি মেইল। স্বাভাবিকভাবেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সবার মাঝে। তবে এমন কিছুই হয়নি।
সিরিয়ায় রাসায়নিক হামলা: ষড়যন্ত্র তত্ত্ব নাকি ‘‘ফেক নিউজ’’
৭ এপ্রিল আবারও দৌমায় রাসায়নিক হামলা চালায় সিরিয়া। নিহত হন ৭৮ জন। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো এর নিন্দা জানাতে থাকে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আসাদকে ‘জন্তু’ বলে অভিহিত করেন। বলেন, এ জন্য ‘চড়ামূল্য’ দিতে হবে তাকে। শুক্রবার বিকালেই ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যকে সঙ্গে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র যৌথ হামলা চালায় দামেস্কে।
এরপরই প্রশ্ন দানা বাঁধতে শুরু করে, দৌমায় রাসায়নিক হামলার ঘটনাটি মিথ্যা সংবাদ নয় তো। সিরিয়ায় এই ঘটনার নতুন নয়। আসাদ সরকার প্রায়ই দাবি করে আসছে, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়। তাদের এই দাবিকে সমর্থন করে রাশিয়াও।
সিরিয়া সরকার যে হামলা চালিয়েছে, সেই বিষয়ে যথেষ্ট প্রমাণ নেই বলে দাবি বামপন্থীদের। পশ্চিমা আগ্রাসনকে অমূলক প্রমাণ করাই লক্ষ্য তাদের। সাংবাদিক ম্যাক্স ব্লমেন্থাল বলেন, সিরিয়ায় তিনি যেমন দেখছেন, তাতে তার মনে হয় হোয়াইট হেলমেটস ভুয়া খবর ছড়াচ্ছে, ভুল তথ্য প্রচার করছে। বেসামরিকদের নিয়ে তৈরি এই দলকেও ভরসা করতে পারছেন না তিনি।
দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট-এ এক কলামে বিখ্যাত সাংবাদিক ও লেখক রবার্ট ফিস্ক লেখেন, সিরিয়ায় সরকারি বাহিনীর তত্ত্বাবধানে সফর করেছিলেন তিনি। সেখানে কয়েকজন স্থানীয় ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন রাসায়নিক হামলা নিয়ে তাদের কোনও ধারণাই নেই। তারা বেশিরভাগই একে ‘মিথ্যা সংবাদ’ বলে দাবি করেন।
একজন সিরীয় ডাক্তারের সঙ্গেও কথা বলেন ফিস্ক। তিনি বলেন, কয়েকজন সেদিন শ্বাসকষ্টে মারা গেলেও সেটা বিষাক্ত গ্যাসের কারণে নয়, বিস্ফোরণে সৃষ্ট ধুলার কারণে হয়েছে। তবে সিরিয়ার সবচেয়ে বড় ত্রাণ সংস্থার প্রধানের দাবি, রাসায়নিক হামলার স্থানে কাজ করা স্বাস্থ্যকর্মীরা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। তারা রাসায়নিক হামলার আলামতও সংগ্রহ করেছে। তাদের সেখান থেকে চলে আসতে বলা হয় এবং চুপ থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়।
এছাড়া আসাদ সরকার কর্তৃক গ্রেফতারকৃত হাজার হাজার বন্দির কথাও উল্লেখ করা হয়নি। অনেকের পক্ষেই রাসায়নিক হামলার সাক্ষ্য দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।

/এমএইচ/এএ/চেক-এমওএফ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
এআই প্রযুক্তিতে প্রথম বাংলা গানের অ্যালবাম
দুই বলের ম্যাচে জিতলো বৃষ্টি!
পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড প্রথম টি-টোয়েন্টিদুই বলের ম্যাচে জিতলো বৃষ্টি!
সর্বাধিক পঠিত
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন