X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১০ বৈশাখ ১৪৩১

নির্বাচন প্রভাবিত করতে পাকিস্তানে সেনাবাহিনী ও বিচার বিভাগের যোগসাজশ?

আরশাদ আলী
১৭ জুলাই ২০১৮, ১৯:৪৯আপডেট : ১৮ জুলাই ২০১৮, ১৪:৫৪
image

স্বাধীনতার সূচনালগ্ন থেকেই পাকিস্তানের শাসন ক্ষমতায় সেনা আধিপত্য দৃশ্যমান। দেশটির ৭০ বছরের শাসনের ইতিহাসে এবারের মুসলীম লীগ সরকার দ্বিতীয় নির্বাচিত সরকার, যারা পূর্ণ মেয়াদ ক্ষমতায় থাকতে সক্ষম হয়েছে। এরইমধ্যে নওয়াজ শরিফের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অযোগ্য ঘোষিত হওয়া এবং তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির সাজা ঘোষণার বিচারিক সিদ্ধান্তের সঙ্গে সেনাবাহিনীর যোগসাজশের খবর মিলেছে। এদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের অভিযোগ ক্রমশই জোরালো হতে শুরু করেছে। বিচারবিভাগ ও সেনাবাহিনীর যোগসাজশে নতুন নেতৃত্বকে ক্ষমতায় আনা হবে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষকরা আশঙ্কা করছেন, নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া কালো ছায়ায় ঢেকে যেতে পারে।
নির্বাচন প্রভাবিত করতে পাকিস্তানে সেনাবাহিনী ও বিচার বিভাগের যোগসাজশ?

প্রসঙ্গত, ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশ থেকে স্বাধীনতা পাওয়া দেশটি বেশিরভাগ সময় সামরিক শাসকদের অধীনে ছিল। ২০১৩ সালে প্রথম বারের মতো পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতৃত্বাধীন নির্বাচিত সরকার তার মেয়াদ পূর্ণ করে মুসলিম লীগ (নওয়াজ) সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। এবার সেই মুসলিম লীগের শীর্ষ নেতা নওয়াজ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অযোগ্য ঘোষিত হলেও তার দল পূর্ণ মেয়াদ ক্ষমতায় থাকতে সক্ষম হয়। ২৫ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানের পরবর্তী সাধারণ নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে জয়ী হওয়া দল যদি ক্ষমতা গ্রহণ করে তাহলে তা হবে পাকিস্তানের ইতিহাসে গণতান্ত্রিকভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের দ্বিতীয় ঘটনা।তবে যতো ঘনিয়ে আসছে দেশটির গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কাও জোরালো হচ্ছে।  

পাঁচ বছর শাসনের পর নির্বাচন আয়োজনের জন্য ক্ষমতাসীন পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর ছিল দেশটির গণতন্ত্রের ইতিহাসে একটি মাইলফলক। তবে নির্বাচনি প্রচারণা শুরু হওয়ার পর থেকেই রাজনীতিবিদ ও প্রভাবশালী সেনাবাহিনীর মধ্যকার উত্তেজনা ক্রমশ বৃদ্ধি পেয়ে চূড়ান্তে পৌঁছেছে। পিএমএল-এন’র চার আইনপ্রণেতা ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, দল পরিবর্তন করে পিটিআই-তে যোগ দিতে তাদেরকে হুমকি ও চাপ দেওয়া হচ্ছে। একই সময়ে পাকিস্তানের সংবামাধ্যমগুলোতে সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপের অভিযোগের খবর বাড়ছে। বেড়ে চলেছে সাংবাদিক ও মিডিয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে সেন্সরশিপের অভিযোগ। সদ্য বিদায়ী বেসরকারিকরণমন্ত্রী ডানিয়াল আজিজ বলেন, ‘এটা করা হচ্ছে পর্দার আড়ালে, গোপনে এবং তা প্রকাশিত হয় না।’  

নির্বাচন প্রভাবিত করতে পাকিস্তানে সেনাবাহিনী ও বিচার বিভাগের যোগসাজশ?

এমন সময়ে পারমাণবিক শক্তিধর পাকিস্তানে রাজনৈতিক উত্তেজনা বৃদ্ধি পেলো যখন দেশটির অর্থনীতি অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দেশটির মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাচ্ছে দ্রুত এবং ব্যাপক মুদ্রাস্ফীতির কারণে অনেক বিশ্লেষক আশঙ্কা করছেন নতুন সরকারকে আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ চাইতে হবে। এর আগে ২০১৩ সালেও আইএমএফের দ্বারস্ত হয়েছিল ইসলামাবাদ।

পিএমএল-এন’র প্রতিষ্ঠাতা নওয়াজ শরিফ গত বছর জুলাই মাসে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ক্ষমতাচ্যুত হন। বর্তমানে তিনি দুর্নীতি মামলায় কারাগারে রয়েছেন। ওই ঘটনাকে নওয়াজ নির্বাচনে আগেই কারচুপি হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। তার দাবি ছিল, দলকে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা থেকে আটকাতেই এটা করা হয়েছে। তিনি নির্বাচনি প্রচারণাকে ‘ভোটের পবিত্রতা’ রক্ষার লড়াই হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।

লন্ডনে কেনা বিলাসবহুল চারটি ফ্ল্যাটের মূল্য পরিশোধে দেওয়া অর্থের উৎস দেখাতে ব্যর্থ হওয়ার দায়ে ৬ জুলাই নওয়াজ শরিফ আর তার মেয়ে মরিয়মকে কারাদণ্ড দেয় আদালত। রায় ঘোষণার সময় লন্ডনে অবস্থানরত পিতা ও কন্যা শুক্রবার দেশে ফিরেই গ্রেফতার হন। নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পাকিস্তানের বৃহত্তম প্রদেশ ও নওয়াজের নিজের নির্বাচনি এলাকা পাঞ্জাবের পুলিশ কর্মকর্তাদের সামরিক ও গোয়েন্দা বাহিনীগুলোর পক্ষ থেকে পিএমএল-এন নেতাকর্মীদের গ্রেফতারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এছাড়া দলটির বিভিন্ন কর্মসূচিতে বাধা দেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।

নির্বাচন প্রভাবিত করতে পাকিস্তানে সেনাবাহিনী ও বিচার বিভাগের যোগসাজশ?

১৩ জুলাই নওয়াজের গ্রেফতারের পর মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমসকে মিডল ইস্ট ইনস্টিটিউটের রাজনৈতিক বিশ্লেষক আরিফ রফিক বলেছেন, নির্বাচনের ফল যাই আসুক না কেন পাকিস্তান আরেকটি রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। নওয়াজের গ্রেফতার এড়ানোর চেষ্টা করেছিল সেনাবাহিনী ও দলের একাংশ। কিন্তু তারা কোনও সমঝোতায় আসতে পারেননি। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে নির্বাচনের আগেই নওয়াজের বিরুদ্ধে সাজা ঘোষণার জন্য উন্মুখ ছিল সেনাবাহিনী।

নওয়াজের সঙ্গে দেশটির সেনাবাহিনীর বিরোধও বেশ পুরনো। ১৯৯৯ সালে সেনাবাহিনী দ্বারা উৎখাত হয়ে সৌদি আরবে নির্বাসিত হয়েছিলেন তিনি। পরে দেশে ফিরে এসে নির্বাচিত ক্ষমতা গ্রহণ করে তাকে উৎখাতকারী জেনারেল পারভেজ মুশাররফের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাকে অযোগ্য করে দেওয়া সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পেছনেও সেনাবাহিনীর ভূমিকা রয়েছে অভিযোগ করে আসছেন পিএমএল-এন প্রতিষ্ঠাতা। কেবল নওয়াজের মুসলিম লীগ নয়, লন্ডন থেকে মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের (এমকিউএম) প্রতিষ্ঠাতা আলতাফ হোসেন অভিযোগ করেছেন, এবারের নির্বাচন গণতন্ত্রের জন্য পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর জন্যই আয়োজন করা হচ্ছে। সেনা পৃষ্ঠপোষকতা’র নির্বাচন উল্লেখ করে তিনি দাবি করেন, নির্বাচনে ফল আগে থেকেই প্রস্তুত করা হয়েছে। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে পাকিস্তানের জনগণকে বোকা বানানো হবে। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী চায় ইমরান নিয়াজিকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বানাতে। যাতে করে করে দেশ সেনাবাহিনীর নির্দেশে ও ইচ্ছানুসারে পরিচালিত হয়। আলতাফের এই বক্তব্য ভিডিও আকারে ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক মাধ্যমে।

পিএমএল-এন’র প্রধান রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বি সাবেক ক্রিকেটার ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। নওয়াজ সরকারের দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে আসছে এই দল। সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগসাজশে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টার কথা অস্বীকার করেছেন ইমরান খান। তিনি পাল্টা অভিযোগ করে বলেছেন, নওয়াজ শরিফ জবাবদিহিতা এড়াতে এমন অভিযোগের আশ্রয় নিচ্ছেন। এক বিবৃতিতে পিটিআই জানিয়েছে, ভোটের পবিত্রতা নষ্ট করে এমন যে কোনও সচেতন ও অচেতন উদ্যোগই জাতীয় স্বার্থ বিনষ্ট করবে।

নির্বাচন প্রভাবিত করতে পাকিস্তানে সেনাবাহিনী ও বিচার বিভাগের যোগসাজশ?

বিশ্লেষক ও পশ্চিমা কূটনীতিকদের উদ্বৃত করে রয়টার্স জানিয়েছে, নির্বাচনে আগে পিএমএল-এনকে চাপে রাখতে চাইছে সেনাবাহিনী। পেশাওয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ইজাজ খান বলেন, পাকিস্তানে এমন হস্তক্ষেপের ঘটনা সব সময় ছিল। কিন্তু এবার নগ্নভাবে প্রকাশ হয়ে পড়েছে। সবাই এটা দেখছে ও কথা বলছে।

স্বতন্ত্র থিংকট্যাংক পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অব লেজিসলেটিভ ডেভলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রান্সপারেন্সি তাদের নির্বাচন পূর্ব পর্যালোচনা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, গোপনে মিডিয়ার মুখ বন্ধ রাখা, ক্রমবর্ধমান সামরিক এস্টাব্লিশমেন্টের প্রতি পক্ষপাতিত্ব এবং বিচারবিভাগের অনুমেয় পক্ষাবলম্বন ও রাজনৈতিক দলের জবাবদিহিতার চর্চা না থাকা মুক্ত ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বাধা।

নিউ ইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নির্বাচনের দেড় মাস আগে থেকেই  সংবাদমাধ্যম, সামাজিক মাধ্যম ও মূলধারার রাজনীতিতে সমালোচকদের শায়েস্তা করার উদ্যোগ নিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী। এর অংশ হিসেবে সাংবাদিকদের অপহরণ ও হুমকি, বড় বড় সংবাদমাধ্যমকে ব্লক, পিএমএল-এন এর প্রতি সমর্থনমূলক মত সেন্সর করা হচ্ছে, কখনও কখনও শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। উদাহরণ হিসেবে খবরে তুলে ধরা হয়েছে সেনা সমালোচক গুল বুখারিকে অপহরণের কথা। পিএমএল-এনকে চাপ দেওয়ার সমালোচনায় সরব ছিলেন এই সাংবাদিক। তাকে অপহরণের একদিন আগে সেনাবাহিনীর প্রধান মুখপাত্র মেজর জেনারেল আসিফ গফুর এক সংবাদ সম্মেলন ডাকেন। সেখানে তিনি দেশটির বিখ্যাত কয়েকজন সাংবাদিকের ছবি তুলে ধরে দাবি করেন, সামাজিক মাধ্যমে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে এরা ষড়যন্ত্র করছেন।

নির্বাচন প্রভাবিত করতে পাকিস্তানে সেনাবাহিনী ও বিচার বিভাগের যোগসাজশ?

মার্চ-এপ্রিলে পাকিস্তানের বৃহত্তম টেলিভিশন চ্যানেল জিও কয়েক সপ্তাহ সম্প্রচার বন্ধ রেখেছিল। নওয়াজ শরিফ নিয়ে কাভারেজের কারণে সেনাবাহিনীর চাপে এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছিল কর্তৃপক্ষকে। টেলিভিশনটির দুই কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, পরে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সমঝোতায় আসার পরই সম্প্রচার শুরু করতে পেরেছিলেন।

পাকিস্তানের সর্ববৃহৎ ইংরেজি দৈনিক ডন পত্রিকার সিনিয়র কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, দেশটির কয়েকটি ক্যান্টনমেন্টে পত্রিকাটির বিলি বন্ধ করা হয়েছে। অনেক বিখ্যাত কলামিস্ট অভিযোগ করছেন, তাদের লেখা সেন্সর করা হচ্ছে। লাহোরের সংবাদপত্র বিক্রেতা ও দোকানদাররা নিউ ইয়র্ক টাইমসকে জানিয়েছেন, সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা কর্মকর্তারা তাদের ডন পত্রিকা বিক্রি না করতে নির্দেশ দিয়েছেন। ডন’র সম্পাদক জাফর আব্বাস বলেছেন, মার্শাল ল’র চাইতে এবারের অবস্থা খারাপ। এখন প্রকাশ্যে গণতন্ত্র বিরাজ করছে। বাস্তবে চলছে সেলফ-সেন্সরশিপ।

বোস্টন ইউনিভার্সিটির পার্দি স্কুল অব গ্লোবাল স্টাডিজের ডিন আদিল নাজাম বলেন, আতঙ্কের একটি পরিবেশ বিরাজ করছে সেখানে। সাধারণভাবেই গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এটা ভালো কিছু নয়। আর নির্বাচনের আগে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়া একদম ঠিক না।আদিল নাজাম জানান, এমনকি যখন সাংবাদিকরা সেনাবাহিনী সম্পর্কে কিছু বলেন তারা সাংকেতিক ভাষায় সেনাবাহিনীকে তুলে ধরছেন।

সেনাবাহিনী দাবি করেছে, নির্বাচনে তাদের প্রত্যক্ষ কোনও ভূমিকা নেই। যদিও তারা ২৫ জুলাইয়ের নির্বাচনকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ৩ লাখ ৭১ হাজার সেনা মোতায়েন করবে। । নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের সংখ্যা ২০১৩ সালের তুলনায় এবার পাঁচগুণ বেশি। সেনা মুখপাত্র বলেন, আমাদের কোনও রাজনৈতিক দল বা পক্ষপাতিত্ব নেই। আমরা শুধু দেশের জন্য কাজ করি। সশস্ত্র বাহিনীর বিশ্বাসযোগ্যতা রয়েছে। দেশের জন্য জীবনের ঝুঁকি নেওয়া কোনও সেনাকে আমরা ভুল নির্দেশ দিতে পারি না। দয়া করে সবকিছু সন্দেহের চোখে দেখা বন্ধ করুন। পিটিআই চেয়ারম্যান ইমরান খানকে সেনাবাহিনী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মেনে নেবে কিনা জানতে চাইলে মুখপাত্র বলেন, পাকিস্তানের জনগণ যাকে নির্বাচন করবে তিনিই হবেন আমাদের ও দেশের প্রধানমন্ত্রী। সূত্র: রয়টার্স, দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস, ফার্স্টপোস্ট, জিও টিভি।

/বিএ/
সম্পর্কিত
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে গিয়ে অন্তত ৫ অভিবাসী নিহত
তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে সিরিজ ভূমিকম্প
আবারও ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করলো উত্তর কোরিয়া
সর্বশেষ খবর
‘ভুঁইফোড় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে’
‘ভুঁইফোড় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে’
গরমে স্বস্তির খোঁজে লোকালয়ে ঢুকছে সাপ, সচেতনতার আহ্বান ডিএমপির
গরমে স্বস্তির খোঁজে লোকালয়ে ঢুকছে সাপ, সচেতনতার আহ্বান ডিএমপির
৩ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না কয়েকটি এলাকায়
৩ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না কয়েকটি এলাকায়
জাবির সিনেট ও সিন্ডিকেট প্রতিনিধি নির্বাচন: বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
জাবির সিনেট ও সিন্ডিকেট প্রতিনিধি নির্বাচন: বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়
সর্বাধিক পঠিত
মিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিমিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
আজকের আবহাওয়া: তাপমাত্রা আরও বাড়ার আভাস
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
সকাল থেকে চট্টগ্রামে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন না ডাক্তাররা, রোগীদের দুর্ভোগ
সকাল থেকে চট্টগ্রামে চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন না ডাক্তাররা, রোগীদের দুর্ভোগ
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক