X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

বিপাকে সৌদি আরব

ফাহমিদা উর্ণি
১৫ অক্টোবর ২০১৮, ১৭:১৯আপডেট : ১৫ অক্টোবর ২০১৮, ২১:৫০
image

সৌদি সাংবাদিক জামাল খাশোগির নিখোঁজের ঘটনায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে বিশ্বাসযোগ্য তদন্তের দাবি উঠেছে জোরেশোরে। আঞ্চলিক মিত্র হিসেবে আরব দেশগুলো সৌদি আরবের পক্ষে অবস্থান নিলেও এ ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে এরইমধ্যে বিবৃতি দিয়েছে যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফ্রান্স ও মিসর। বেশ কিছু কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান সে দেশে অনুষ্ঠিতব্য বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের সম্মেলন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে। ঘটনার প্রভাবে সৌদি আরবের শেয়ারবাজারে ধস নেমেছে। আন্তর্জাতিক বাজারে বেড়েছে তেলের দাম। তুরস্ক শুরু থেকেই দাবি করে আসছে খাশোগিকে হত্যা করা হয়েছে এবং সেই হত্যাকাণ্ডে সৌদি সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ তাদের হাতে রয়েছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের একাংশও মনে করেন এ ঘটনায় সৌদি সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। অস্ত্র বাণিজ্যসহ ব্যবসায়িক সম্পর্ক অটুট রাখার কথা বললেও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলতে বাধ্য হয়েছেন, ঘটনার সত্যতা মিললে রিয়াদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবেন। ট্রাম্প এবং তার পরিবারের সঙ্গে জোরালো সৌদি সখ্য থাকলেও খোদ রিপাবলিকান শিবিরেই এ ঘটনায় সৌদিবিরোধী পদক্ষেপের দাবি জোরালো হতে শুরু করেছে। এমন বাস্তবতায় সৌদি আরব কখনও হুমকি দিয়ে, কখনও আবার কূটনৈতিক যোগাযোগের মধ্য দিয়ে পরিস্থিতি মোকাবিলার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

জামাল খাশোগি
যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সৌদি অনুসন্ধানী সাংবাদিক জামাল খাশোগি গত সপ্তাহে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিতে তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরের সৌদি কন্স্যুলেটে প্রবেশের পর আর বের হননি। সৌদি আরব অবশ্য বলছে, খাশোগি কন্স্যুলেট ভবন থেকে বের হয়ে গেছেন। তবে তুরস্কের পক্ষ থেকে এর প্রমাণ চাওয়া হলে তা সরবরাহে ব্যর্থ হয়েছে রিয়াদ। তুরস্কের দাবি, তাদের তদন্তকারীদের হাতে নিশ্চিত প্রমাণ রয়েছে কন্স্যুলেট ভবনের ভেতরে খাশোগিকে হত্যা করা হয়েছে। গত সপ্তাহে তুরস্কে আসা ১৫ সদস্যের একটি সৌদি দল এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ আঙ্কারার।  

খাশোগি নিখোঁজ হওয়ার পর থেকেই সৌদি আরবের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিকভাবে তুমুল নিন্দার ঝড় শুরু হয়। রবিবার (১৪ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতিতে খাশোগি নিখোঁজের ঘটনায় বিশ্বাসযোগ্য তদন্ত দাবি করেছে যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্স। বিবৃতিতে বলা হয়, খাশোগি নিখোঁজের ঘটনায় ‘সত্য বের করে আনতে হবে’। খাশোগির সঙ্গে আসলে কী ঘটেছে রবিবার সৌদি আরবকে তা ব্যাখ্যা করতে আহ্বান জানিয়েছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরেমি হান্ট। বলেছেন, ‘তাদের যদি লুকোছাপা করার কিছু না থাকে, তবে তাদের সহযোগিতা করা উচিত। তাদের দাবি অনুযায়ী এ ভয়ঙ্কর হত্যাকাণ্ড যদি না ঘটে থাকে, তাহলে জামাল খাশোগি কোথায় গেলেন, সে কথাটাই বিশ্ব জানতে চায়।

খাশোগি নিখোঁজের ঘটনায় স্বচ্ছ তদন্তের দাবি জানিয়েছে মিসর। ঘটনাকে যেন রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত করার চেষ্টা না করা হয়, সে ব্যাপারে সৌদি আরবকে সতর্ক করে দিয়েছে তারা। মিসরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘কী ঘটেছে, স্বচ্ছ তদন্তের মধ্য দিয়ে তা যথাযথভাবে উন্মোচনের ওপর জোর দিচ্ছি আমরা।’

জামাল খাশোগির সন্ধান চেয়ে বিক্ষোভ
সৌদি মিত্র হিসেবে আরব দেশগুলো অবশ্য রিয়াদের প্রতি সমর্থন জানাচ্ছে। ওমান, বাহরাইন, জর্ডান, লেবানন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিসর সৌদি আরবের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে রবিবার (১৪ অক্টোবর) বিবৃতি দিয়েছে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বিবৃতিতেও সৌদি আরবের প্রতি সমর্থনের ইঙ্গিত মিলেছে।

রবিবার বাজার শুরু হওয়ার প্রথম ঘণ্টায়ই সৌদি শেয়ারের দামে ৪ শতাংশ পতন ঘটে। ঘটনার প্রভাব পড়েছে অপরিশোধিত তেলের বাজারেও। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই সাংবাদিক নিখোঁজের কারণে সৃষ্ট উত্তেজনায় তেল সরবরাহ ব্যবস্থায় প্রভাব পড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। সেই আশঙ্কা থেকে তেলের দাম বেড়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

এ মাসের শেষের দিকে রিয়াদে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘দাভোস ইন ডেজার্ট’ বিনিয়োগ সম্মেলন। তবে খাশোগি নিখোঁজের প্রতিক্রিয়ায় অনেকে এরইমধ্যে সম্মেলন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। সর্বশেষ রবিবার জেপি মরগান অ্যান্ড চেজ-এর সহ-প্রধান নির্বাহী জেমি ডিমন এবং ফোর্ড মোটর-এর কো-চেয়ারম্যান বিল ফোর্ড সৌদি বিনিয়োগ সম্মেলনে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা বাতিল করেন।

যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মুচিন রিয়াদ সম্মেলনে যোগ দেবেন কিনা তা নিশ্চিত করতে শনিবার (১৩ অক্টোবর) অস্বীকৃতি জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। রিয়াদ সম্মেলনে ব্রিটিশ বাণিজ্যমন্ত্রী লিয়াম ফক্স যোগ দেবেন কিনা তা নিয়েও সন্দেহ জোরালো হচ্ছে। কূটনৈতিক সূত্রকে উদ্ধৃত করে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি রবিবার (১৪ অক্টোবর) এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছে।

তুর্কি কর্তৃপক্ষ মনে করছেন, ১৫ জন সৌদি নাগরিক ২ অক্টোবর ইস্তাম্বুলে পৌঁছেছিল, তারাই খাশোগির নিখোঁজ ও সম্ভাব্য হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী। অন্ততপক্ষে তাদের কয়েকজনের সঙ্গে সৌদি সরকারের উচ্চপর্যায়ের সংযোগ রয়েছে। তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্রকে উদ্ধৃত করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানায়, খাশোগিকে যে কন্স্যুলেটের ভেতরেই হত্যা করা হয়েছে সে ব্যাপারে তুর্কি কর্তৃপক্ষের কাছে অডিও ও ভিডিও প্রমাণ রয়েছে। খাশোগির সঙ্গে যার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল, সেই হাতিস সেনগিজও দাবি করেছেন, তিনি খাশোগিকে কনস্যুলেট থেকে বের হতে দেখেননি।

সৌদি যুবরাজ, খাশোগি ও ট্রাম্প
তুরস্কের মতো করে যুক্তরাষ্ট্রও এ ঘটনায় সৌদি সংশ্লিষ্টতার আলামত পেয়েছে বলে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে জানিয়েছেন গোয়েন্দা সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা। ওই মার্কিন কর্মকর্তা সিএনএন-কে বলেছেন, খাশোগিকে প্রলোভন দেখিয়ে সৌদি আরবে ফিরিয়ে নেওয়া ও তাকে আটক করার প্রশ্নে সৌদি কর্মকর্তাদের একটি পরিকল্পনামূলক আলোচনায় বাধা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। ওয়াশিংটনের ‘পর্যালোচনা’য় দেখা গেছে, খাশোগিকে ইস্তাম্বুলের কনস্যুলেটের ভেতরে হত্যা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা বেশ পরিষ্কারভাবে দেখতে পাচ্ছি এটা ঘটেছে এবং চূড়ান্ত অর্থে যা ঘটেছে তা ভালো কিছু নয়।’ তবে ওই সূত্র সতর্ক করেছেন, এটা তাদের চলমান মূল্যায়নের সবশেষ অগ্রগতি। এখনও চূড়ান্ত উপসংহারে পৌঁছানো হয়নি।

সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সখ্যের ব্যাপারটি কারও অজানা নয়। মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির বাস্তবায়নে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান দুই মিত্রের একটি হলো সৌদি আরব। রয়েছে অস্ত্রবাণিজ্যের স্বার্থও। সৌদি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ১১০ বিলিয়ন ডলারের প্রতিরক্ষা চুক্তির আওতায় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র সরবরাহের সুযোগ এখন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে । ট্রাম্প স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন, বাণিজ্যের প্রশ্নকে এই ঘটনার সঙ্গে জড়াতে চান না। ট্রাম্প জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সখ্যের খবরও বারবার আলোচনায় এসেছে। নিখোঁজ সাংবাদিক খাশোগিকে ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে তুলে ধরা একটি প্রতিবেদন সংক্রান্ত টুইট রিটুইট করেছেন ট্রাম্পপুত্র। তবে খাশোগি নিখোঁজের পর আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রশ্নবিদ্ধ অবস্থানের কথা বারবার উঠে আসার একপর্যায়ে ট্রাম্প অবস্থান স্পষ্ট করতে বাধ্য হয়েছেন। রবিবার (১৪ অক্টোবর) মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজের সিক্সটি মিনিট’সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছেন, ‘যদি ঘটনাটি সত্য হয়ে থাকে তবে খুব ভয়ঙ্কর ও ন্যক্কারজনক। সে কারণে আমাদের সেটা দেখতে হবে। ঘটনার সত্যতা জানা গেলে চরম সাজা দেওয়া হবে।’

সৌদিবিরোধী পদক্ষেপের প্রশ্নে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ওপর চাপও জোরালো হতে শুরু করেছে। খাশোগি নিখোঁজের ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের যথাযথ ভূমিকা চাইছেন প্রভাবশালী রিপাবলিকান সিনেটর মার্ক রুবিও। তিনি মনে করছেন, খাশোগির হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সৌদি সংশ্লিষ্টতা প্রমাণ হলে যুক্তরাষ্ট্রের অবশ্যই দেশটির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। সিবিএস নিউজের ‘ফেস দ্য নেশন’ অনুষ্ঠানে তিনি মন্তব্য করেছেন, হত্যাকাণ্ডে সৌদি সংশ্লিষ্টতা প্রমাণ হওয়ার পরও তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ না নিলে আমাদের আর অন্যদের দোষ দেওয়ার সুযোগ থাকবে না। আমাদের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে। পুতিন-আসাদ-মাদুরোর সঙ্গে কিংবা মানবাধিকার হরণকারী চীনের সঙ্গে আমাদের আর কোনও পার্থক্য থাকবে না।

এতসব চাপের মুখেও সৌদি আরব খাশোগি নিখোঁজের ঘটনা উদঘাটনে এখনও কার্যকর কোনও পদক্ষেপ নেয়নি। খাশোগি নিখোঁজের ঘটনায় কোনও সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে তারা। যুক্তরাষ্ট্র এ ঘটনায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকিও দিয়েছে রিয়াদ। নাম উল্লেখ না করে এক সৌদি কর্মকর্তা বলেন, ‘বড় ধরনের জবাব দেওয়া হবে’। এদিকে এক মন্তব্য প্রতিবেদনে সৌদি মালিকানাধীন সংবাদ চ্যানেল আল আরাবিয়ার মহাব্যবস্থাপক তুর্কি আলদাখিল সতর্ক করেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যদি রিয়াদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, তাহলে তা হবে নিজস্ব অর্থনীতিকেই ছুরিকাঘাত করার শামিল। এতে তেলের মূল্য বেড়ে ব্যারেলপ্রতি ২০০ ডলারে দাঁড়াবে। একে কেন্দ্র করে তাবুক শহরে একটি রুশ সামরিক ঘাঁটি তৈরি করার অনুমতি দেবে রিয়াদ এবং তাতে ইরানের হাতে চলে যাবে মধ্যপ্রাচ্য।’ ওয়াশিংটন ডিসিতে সৌদি দূতাবাসে নিয়োজিত জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ফয়সাল বিন ফারহান অবশ্য রবিবার তার দাফতরিক টুইটার অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, মন্তব্য প্রতিবেদনটিতে সৌদি নেতৃত্বের চিন্তা-ভাবনার প্রতিফলন ঘটেনি।

একপর্যায়ে এসে সৌদি আরবকে সুর নরম করতে দেখা গেছে। রবিবার খাশোগি নিখোঁজের ঘটনায় তুর্কি প্রেসিডেন্ট রজব তায়্যিব এরদোয়ানের সঙ্গে কথা বলেছেন সৌদি বাদশাহ সালমান। রাষ্ট্রীয় সৌদি বার্তা সংস্থার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, টেলিফোনালাপে খাশোগির নিখোঁজ হওয়ার ব্যাপারে তদন্ত করার জন্য দু’দেশের যৌথ ওয়ার্কিং কমিটি গঠনে সম্মত হওয়ায় তুরস্ককে ধন্যবাদ জানান সৌদি বাদশাহ সালমান। আঙ্কারার সঙ্গে রিয়াদের সকল ক্ষেত্রে সম্পর্ক ও সহযোগিতা শক্তিশালী করার ওপর জোর দেন তিনি। সৌদি বাদশাহ ফোনালাপে বলেন, দুই দেশের ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক নষ্ট করার ক্ষমতা কারও নেই।

রবিবার টুইটারে ওয়াশিংটনের সৌদি দূতাবাসের পক্ষ থেকে দেওয়া বিবৃতিতেও নরম সুরের প্রতিফলন দেখা গেছে। এতে বলা হয়েছে, ‘সম্প্রতি দেওয়া বিবৃতিটিকে স্পষ্ট করতে সৌদি আরব মার্কিন প্রশাসনসহ সবাইকে চলমান তদন্ত নিয়ে এখনই কোনও সিদ্ধান্তে না পৌঁছানোর আহ্বান জানাচ্ছে’।

/বিএ/এমওএফ/
সম্পর্কিত
প্যারিসে ইরানি কনস্যুলেটে নিজেকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি, গ্রেফতার ১
স্থায়ী সংঘাতে পরিণত হচ্ছে ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনা: তুরস্ক
সিরীয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ইসরায়েলের হামলা
সর্বশেষ খবর
প্যারিসে ইরানি কনস্যুলেটে নিজেকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি, গ্রেফতার ১
প্যারিসে ইরানি কনস্যুলেটে নিজেকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি, গ্রেফতার ১
ইরান হামলা বন্ধ করলেও ছায়াশক্তিরা সক্রিয়
ইরান হামলা বন্ধ করলেও ছায়াশক্তিরা সক্রিয়
খিলগাঁওয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
খিলগাঁওয়ে পরিচ্ছন্নতাকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
এই জন্মদিনে আরেক সিনেমার ঘোষণা
এই জন্মদিনে আরেক সিনেমার ঘোষণা
সর্বাধিক পঠিত
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ
ইসরায়েলি হামলা কি প্রতিহত করতে পারবে ইরান?
ইসরায়েলি হামলা কি প্রতিহত করতে পারবে ইরান?
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!