X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

অপরাধ আড়াল করতে ‘স্পোর্টস’কে হাতিয়ার করছে সৌদি আরব?

মিছবাহ পাটওয়ারী
১২ নভেম্বর ২০১৮, ১৭:৪৯আপডেট : ১২ নভেম্বর ২০১৮, ১৮:০৩
image





প্রায় দুই বছর ধরে ‘স্পোর্টস’কে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়েছে সৌদি আরব। ঢালা হচ্ছে বিপুল অর্থ। তৈরি হয়েছে স্পোর্টস ডেভেলপমেন্ট ফান্ড। এরইমধ্যে নারীদের স্কোয়াশ টুর্নামেন্ট আর ব্রিটিশ বক্সারদের বক্সিং-এর আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে। আসছে ডিসেম্বরেই মোটর রেসিং-এর আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা। জুভেন্টাস এফসি এবং এসি মিলানের মধ্যকার ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে পরের বছরের জানুয়ারিতে। রিয়াদের পক্ষ থেকে বলা হয়, তেলনির্ভরতা থেকে বের হয়ে এসে বহুমুখী অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় প্রবেশের স্বার্থেই ক্রীড়াঙ্গনে বিনিয়োগ করা হচ্ছে। তবে বিশ্লেষকরা এরমধ্যে আরও কিছু দেখছেন। তারা বলছেন, বস্তুত মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো বিষয়গুলো থেকে দৃষ্টি আড়াল করতে ক্রীড়াঙ্গনকে ভাবমূর্তির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছে রিয়াদ। একে ‘সুবিধাজনক ও সস্তা গণসংযোগ’আখ্যা দিয়ে তারা বলছেন, ব্র্যান্ড পজিশনিং, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, অপেক্ষাকৃত ভালো ব্যবসায়িক ও পর্যটন সংযোগের মতো বিষয়গুলোও ক্রীড়াঙ্গনে বিনিয়োগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট।



অপরাধ আড়াল করতে ‘স্পোর্টস’কে হাতিয়ার করছে সৌদি আরব? ২০১৮ সালের ৯ আগস্ট। পিকনিক শেষে বাড়ি ফিরছিল একদল স্কুলপড়ুয়া শিশু। তবে ফেরা হয়নি তাদের অনেকের। পথিমধ্যে তাদের বহনকারী বাসটির ওপর হামলে সৌদি জোটের জঙ্গি বিমান। নিহত হয় অন্তত ৫১ জন। আহত হয় আরও ৬১ জন। ইন্টারন্যাশনাল রেড ক্রস বলছে, সৌদি জোটের হামলায় নিহত ওই শিশুদের সবারই বয়স ১৫ বছরের নিচে। পানি কিনতে সাদা প্রদেশের দাহিয়ান বাজারের কাছে বাসটিকে দাঁড় করিয়ে কিছুক্ষণের জন্য নেমেছিলেন চালক। ওই সময়েই সৌদি জোটের বিমান হামলার শিকার হয় শিক্ষার্থীদের বহনকারী বাসটি। সংবাদমাধ্যমগুলোতে সৌদি জোটের এ হামলার খবর প্রকাশিত হলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সমালোচনার মুখে পড়ে রিয়াদ। এমনকি সৌদি মিত্র হিসেবে পরিচিত ট্রাম্প প্রশাসন থেকেও এর সমালোচনা করা হয়। ইয়েমেনে বেসামরিক প্রাণহানি বন্ধে সৌদি জোট ব্যর্থ হলে তাদের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহারেরও হুঁশিয়ারি দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
ওই ঘটনার কয়েক মাস যেতে না যেতেই নোভাক জোকোভিচ এবং রাফায়েল নাদাল প্যারিসে এক সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন। এ সময় তারা ডিসেম্বরে সৌদি আরবের জেদ্দায় একটি লাভজনক প্রদর্শনী ম্যাচে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্তের স্বপক্ষে নিজেদের যুক্তি তুলে ধরেন। এমন সময়ে তারা জেদ্দার প্রদর্শনী ম্যাচটিতে অংশগ্রহণের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন যখন সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তাদের প্রতি ওই ম্যাচটি পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছিলেন অনেকে।

অপরাধ আড়াল করতে ‘স্পোর্টস’কে হাতিয়ার করছে সৌদি আরব?
খাশোগি হত্যাকাণ্ডের প্রতিক্রিয়ায় রাফায়েল নাদাল ‘সেখানে খুব খারাপ কিছু ঘটেছে’ বলে স্বীকার করলেও দাবি করেন, তাদের হাতে এ সংক্রান্ত ‘পর্যাপ্ত তথ্য নেই।’ আর নোভাক জোকোভিচ বলেন, এ বিষয়ে আরও জানতে হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের এক বিশ্লেষণে প্রশ্ন তোলা হয়েছে, যে দেশে নারীদের মৌলিক অধিকার অস্বীকার করা হয়, যেখানে আইনি সুরক্ষার বাইরে নিয়মিতভাবে অভিবাসী কর্মীদের অপব্যবহার করা হয়, যেখানে এলজিবিটি সম্প্রদায়ের লোকজনকে মারধর ও নির্যাতন করা হয়, যেখানে অনেক বিশেষজ্ঞই মনে করেন, ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত হুথি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের নামে সৌদি জোট যুদ্ধাপরাধ সংঘটন করছে সেখানে নোভাক জোকোভিচের আর কী তথ্যের প্রয়োজন রয়েছে?




উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জোকোভিচ জানিয়েছিলেন, ‘আমার সংশ্লিষ্ট টিম সৌদি আরবের সঙ্গে কথা বলছে। আমরা পরিস্থিতি আরও ভালো হওয়ার অপেক্ষায়।’ তবে খাশোগি হত্যাকাণ্ডে তীব্রতর আন্তর্জাতিক সমালোচনার মধ্যেই অন্যান্য বড় স্পোর্টস ইভেন্টগুলো যথাযথভাবেই আয়োজন করেছে সৌদি। জেদ্দায় ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার প্রীতি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে ১৬ অক্টোবর। তবে ডয়চে ভেলের এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, দুই দেশের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন ও সৌদি কর্মকর্তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ভর্তি করা ছাড়া এর তেমন কোনও প্রায়োগিক ক্রীড়া আবেদন নেই।
জোকোভিচের ভাষ্য ছিল, রাজনৈতিক বিতর্কে জড়াতে চান না তিনি। চান সতর্ক থাকতে। বললেন, ‘আমি রাজনৈতিক কোনও বিষয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হতে চাই না। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে আমাদের দুজনকেই বর্তমানে তেমন পরিস্থিতির সামনে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই আপাতত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। খুব শিগগিরই সিদ্ধান্ত জানাবো।’ ১৫ দিনের মাথায় সেই সিদ্ধান্ত জানা যায়। বলা হয়, নাদাল গোড়ালির ইনজুরিতে ভুগছেন। ম্যাচ বাতিল বা স্থগিতের বিষয়ে কিছু না বলে জকোভিচ জানান, চলতি বছর এই ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে না। এখানে অস্পষ্টতার বিষয়টি পরিষ্কার। ডয়চে ভেলে আর দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের বিশ্লেষণে দাবি করা হয়েছে, দৃশ্যত এখানে সৌদি আরব ওই ম্যাচ আয়োজনের বদলে ক্রীড়াঙ্গনের এমন তারকা খেলোয়াড়দের সামনে আসার মধ্য দিয়ে নিজের ইমেজ বাড়ানোর কৌশল নিয়েছে।
অপরাধ আড়াল করতে ‘স্পোর্টস’কে হাতিয়ার করছে সৌদি আরব?
সৌদি আরব নেইমার, পাউলো দিবালা এবং ফিলিপ কৌতিনহোকে হাজিরের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাদের ইমেজ ব্যবহারে সক্ষম হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে নারীদের প্রথম পেশাদার স্কোয়াশ টুর্নামেন্টের আয়োজন করে রিয়াদ। গত সেপ্টেম্বরে জেদ্দায় আয়োজন করা হয় যুক্তরাজ্যের ক্যালাম স্মিথ ও জর্জ গ্রোভসের মধ্যকার সুপার মিডলওয়েট বক্সিং প্রতিযোগিতা। এর ব্যবস্থাপনায় ছিল ওয়ার্ল্ড বক্সিং অ্যাসোসিয়েশন। এখানেই শেষ নয়। সামনে আরও আসছে এমন আয়োজন। আগামী ডিসেম্বরে রিয়াদের কাছেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘ফর্মুলা ই’ মোটর রেসিং প্রতিযোগিতা। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ইতালিয়ান সুপার কোপা’য় জুভেন্টাস এফসি এবং এসি মিলানের মধ্যকার খেলার আয়োজন করতে যাচ্ছে রিয়াদ। ইতোপূর্বে কাতার, চীন ও লিবিয়ায় এ ম্যাচ অনুষ্ঠানের নজির রয়েছে। এসব খেলা থেকে খেলোয়াড়রা কী পাচ্ছে, সেটা এখানে পরিষ্কার। তবে কৌতূহলোদ্দীপক প্রশ্ন হচ্ছে, এই চুক্তির অন্য পিঠে কী ঘটছে?
স্পোর্টস ডেভেলপমেন্ট ফান্ড গঠনের মধ্য দিয়ে বিশাল তেল সম্পদকে কাজে লাগিয়ে দেশে খেলাধুলার জন্য বড় ধরনের অবকাঠামো তৈরি করার প্রচেষ্টা নিয়েছে সৌদি আরব। স্পোর্টস ক্লাব, তৃণমূল পর্যায়ে খেলাধুলার ব্যবস্থা, অভিজাত এলাকা এবং বৃহত্তর আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট আকর্ষণের পরিকল্পনা থেকেই যাত্রা শুরু করে স্পোর্টস ডেভেলপমেন্ট ফান্ড। কয়েক দশক ধরেই রক্ষণশীল দেশটি আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গনে জায়গা করে নিতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তেলভিত্তিক অর্থনীতির বহুমুখীকরণ করতে চাইছে। তবে তেলের বাজারে ভালো নিয়ন্ত্রণ আছে রিয়াদের। সৌদি আরব তেল সরবরাহ বন্ধ করে দিলে পুরো বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে। কিন্তু এই তেল অবশ্যই একদিন ফুরিয়ে যাবে। তাই তেল নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসতে অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য প্রয়োজন। এই বৈচিত্র্যের জন্য বাইরের বিনিয়োগ প্রয়োজন। তবে বাইরের বিনিয়োগ পেতে গেলে বাইরের মানুষের কাছে দেশটি পছন্দ হতে হবে। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবেই ক্রীড়াঙ্গনের তারকাদের সামনে আনা হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইতোমধ্যেই নানা বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সৌদি বিনিয়োগ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক রাইড শেয়ারিং কোম্পানি উবার, সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় মাধ্যম টুইটারে উল্লেখযোগ্য সৌদি শেয়ার রয়েছে। প্রভাবশালী ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ইন্ডিপেনডেন্টের মূল প্রতিষ্ঠানে শেয়ার রয়েছে সৌদি নাগরিক মুহাম্মাদ আবুলজাদায়েল। যদিও তার শেয়ারের পরিমাণ খুব বেশি নয়। অন্য সব খাতের তুলনায় খেলাধুলার একটি বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। শুধু খেলাধুলাকেন্দ্রিক পর্যটক আকর্ষণের জন্যই নয়, বরং এর মাধ্যমে দুনিয়াজুড়ে সাধারণ মানুষের কাছে নিজের ইমেজ বাড়ানোর সুযোগ থাকছে।
সৌদি আরবকে সাধারণভাবে নৃশংস, রক্ষণশীল ও ব্যাপক মাত্রায় দমন-পীড়নমূলক স্থান হিসেবে দেখা হয়। নারীদের এখনও ‘অভিভাবকত্ব’ ব্যবস্থার অধীনে রাখা হয়েছে, যেখানে পুরুষ আত্মীয়রা সিদ্ধান্ত নেন যে, তারা কোথাও ভ্রমণ করতে পারে কিনা। নারীদের পড়াশুনা এবং স্বাস্থ্যসেবা নেওয়ার মতো বিষয়েও সিদ্ধান্ত আসে পরিবারের পুরুষ সদস্যের কাছ থেকে। তবে এই ভাবমূর্তি থেকে বের হতে চায় দেশটি। তাই দৃশ্যত পরিবর্তন শুরু হয়েছে সেখানে। বাস্তবে নারী-অধিকার ভূলুণ্ঠিত করা হলেও বিশ্বকে দেখানো হয়েছে যে, সৌদি নারীরা এখন গাড়ি চালানোর অনুমতি পেতে শুরু করেছে। স্টেডিয়ামে গিয়ে খেলা দেখতে পারছে। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ক্রীড়াকে হাতিয়ার করার রাজনীতি। পররাষ্ট্রনীতির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে খেলাধুলার ব্যবহার বহু পুরনো। যুক্তরাজ্যের সাবেক রাজা অষ্টম হেনরি এবং ফ্রান্সের সাবেক রাজা প্রথম ফ্রান্সিসের সময় থেকে এমনটা চলে আসছে। চলতি বছরের গোড়ার দিকে সৌদি আরবের একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক মন্তব্য করেন, ‘মানবাধিকার লঙ্ঘনের সমালোচনা করতে ব্যর্থ হলে তা এমন একটি আবহ তৈরি করে যা ক্ষমতাসীনদের তাদের নিজ দেশের মানুষের নাগরিক অধিকার অস্বীকারের ক্ষমতা এনে দেয়।’ এই বিশ্লেষকের নাম জামাল খাশোগি।

অপরাধ আড়াল করতে ‘স্পোর্টস’কে হাতিয়ার করছে সৌদি আরব?
মানবাধিকার বিষয়ক গবেষক নিকোলাস ম্যাকগিহান-এর মতে, মানবাধিকারের লঙ্ঘনের রেকর্ডের মতো বিষয়গুলো থেকে দৃষ্টি আড়াল করতে ক্রীড়াঙ্গনকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চাইছে রিয়াদ। এই সৌদি প্রচেষ্টাকে একটি ‘মোক্ষম ও সস্তা গণসংযোগ’ আখ্যা দিয়েছেন তিনি। নিকোলাস ম্যাকগিহান মনে করছেন, এর সঙ্গে ব্র্যান্ড পজিশনিং, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, অপেক্ষাকৃত ভালো ব্যবসায়িক ও পর্যটন সংযোগের মতো বিষয়গুলোর সম্পর্ক রয়েছে। ফলে তারা এখানে তেল বিক্রির কিছু অর্থ ব্যয় করতে পারে।
গবেষক নিকোলাস ম্যাকগিহান বলেন, আমার ধারণা তারা ক্রীড়াঙ্গনের মাধ্যমে কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের অর্জনের দিকে নজর দিয়েছে। তাদের পক্ষেও এমনটা ভাবা খুবই স্বাভাবিক যে, ‘এটা আমরাও করতে পারি’। তিনি বলেন, আমিরাতের সঙ্গে সৌদির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। ফলে তাদের যদি পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে যে, হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের জন্য ক্রীড়াঙ্গন আসলে উপকারী, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।
চলতি বছরই যুক্তরাজ্যের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মালিকানা কেনার আগ্রহ দেখিয়েছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। রিয়াদের জন্য একে একটি কার্যকর উদ্যোগ বলে মনে করেন নিকোলাস ম্যাকগিহান। তার মতে, মোহাম্মদ বিন সালমান হয়তো ভাবতে পারেন, কাতারের একটি ক্লাব রয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাতেরও রয়েছে। ফলে সৌদি আরবেরও একটি ক্লাব থাকা দরকার।



/বিএ/
সম্পর্কিত
ইসরায়েলের আকরে শহরে হামলার দাবি করলো হিজবুল্লাহ
গাজার হাসপাতালে গণকবর, আতঙ্কিত জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে গিয়ে অন্তত ৫ অভিবাসী নিহত
সর্বশেষ খবর
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!