X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

৫০ বিলিয়ন ডলারের মার্কিন পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান ফিলিস্তিনিদের

বিদেশ ডেস্ক
২৩ জুন ২০১৯, ১৯:০৬আপডেট : ২৩ জুন ২০১৯, ১৯:৩৮

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কথিত মধ্যপ্রাচ্য শান্তি পরিকল্পনার অর্থনৈতিক দিক প্রকাশ করেছে হোয়াইট হাউস। বাহরাইনে ট্রাম্পের কথিত ওই প্রস্তাব নিয়ে অঞ্চলটির মার্কিনপন্থী দেশগুলোর বৈঠকের দুই দিন আগে শনিবার হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে এটি প্রকাশ করা হয়। তবে ৫ হাজার কোটি ডলারের এ পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করেছে ফিলিস্তিনিরা। এর আগেই কট্টর ইসরায়েলপন্থী ট্রাম্প প্রশাসনের উদ্যোগে বাহরাইনে অনুষ্ঠিতব্য সম্মেলন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে ফিলিস্তিন।

৫০ বিলিয়ন ডলারের মার্কিন পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান ফিলিস্তিনিদের যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য শান্তি পরিকল্পনার মূল ব্যক্তি হচ্ছেন ট্রাম্পের জামাতা ও হোয়াইট হাউসের উপদেষ্টা জ্যারেড কুশনার। ইহুদি ধর্মাবলম্বী কুশনারের সঙ্গে সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। বাহরাইন সম্মেলনেও সৌদি আরবের অংশগ্রহণের কথা রয়েছে। তবে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ট্রাম্পের ‘ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি’ নামের কথিত শান্তি পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করেছেন।

শনিবার হোয়াইট হাউসের ওয়েবসাইটে ‘ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি’র অর্থনৈতিক দিক প্রকাশের পর বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, রাজনৈতিক সমাধানের আগে অর্থনৈতিক সমাধান নিয়ে আলোচনা হওয়া উচিত নয়। রাজনৈতিক সমাধানের আগে ফিলিস্তিন কোনও অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে কোনও চুক্তি নয়।

জ্যারেড কুশনার রয়টার্সকে বলেন, রাজনৈতিক দিকগুলো দূরে সরিয়ে রাখার জন্য অর্থনীতিকে অগ্রাধিকার দেওয়া জরুরি। এতে বিতর্ক হবে কম। শান্তিচুক্তিতে উপনীত হতে আমরা চূড়ান্ত চেষ্টা করে দেখি।

আল জাজিরা-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনিদের জন্য মৌলিক বিষয় হচ্ছে, তাদের ভূমিতে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের অবসান, বলপূর্বক ভূমি দখল করে তাড়িয়ে দেওয়া ফিলিস্তিনিদের ফেরার অধিকার নিশ্চিত করার মতো বিষয়গুলো। নিজ ভূমিতে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের শিকার হয়ে বর্তমানে আরব দেশগুলোতে বসবাস করছেন ৫০ লাখ ফিলিস্তিনি। নিজ দেশে, নিজ ভূখণ্ডে ফিরতে আগ্রহী তারা। যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবিত শান্তি পরিকল্পনায় এসব বিষয়ে কোনও কথা না বলে ১৭৯টি অবকাঠামো এবং বাণিজ্যিক প্রকল্পের উল্লেখ করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনার বলেছেন, এসব পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে ফিলিস্তিনের বেকারত্বের হার ৩০ শতাংশ থেকে একক ডিজিটে চলে আসবে। দারিদ্র অর্ধেক কমে যাবে।

প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও)-এর নির্বাহী কমিটির সদস্য হানান আশরাওয়ি বলেন, প্রথমে গাজা উপত্যকার ওপর থেকে ইসরায়েলি অবরোধ তুলে নিতে হবে। ইসরায়েল যেভাবে ফিলিস্তিনিদের ভূমি ও সম্পদ চুরি করছে তা থামাতে হবে। আমাদের চলাফেরার স্বাধীনতা দিতে হবে। নিজেদের স্থল, নৌ ও আকাশসীমার নিয়ন্ত্রণ ফিলিস্তিনিদের দিতে হবে। এরপরই স্বাধীন দেশের নাগরিকরা অর্থনৈতিক অগ্রগতির দিকে অগ্রসর হতে পারেন।

ইলেক্ট্রনিক ইন্তিফাদার সহ-প্রতিষ্ঠাতা আলী আবুনিমাহ আল জাজিরা-কে বলেন, মার্কিন পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রকৃতপক্ষে কোনও বিনিময় ছাড়াই ফিলিস্তিনকে কিনে নেওয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

গাজা উপত্যকায় হামাসের কর্মকর্তা ইসমাঈল রাদওয়ান বলেন, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও নিরাপত্তাগত সবদিক থেকেই আমরা ট্রাম্প প্রশাসনের ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি প্রত্যাখ্যান করছি। ফিলিস্তিনিদের জন্য এটি একটি জাতীয় সংকট। তারা ইসরায়েলি দখলদারিত্ব থেকে নিস্তার পেতে চান। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কোনও বিক্রির বিষয় নয় এবং এটি নিয়ে কোনও দর কষাকষি হতে পারে না। ফিলিস্তিন পবিত্র ভূমি। এখানে দখলদারিত্ব অবসানের কোনও বিকল্প নেই।

ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিয়াদ আল মালিকি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র শান্তি পরিকল্পনা নয় বরং ফিলিস্তিনিদের জন্য আত্মসমর্পণের দলিল তৈরি করছে। কত টাকা দেওয়া হচ্ছে, তার ওপর ভিত্তি করে এই প্রস্তাব ফিলিস্তিনিরা কখনোই মেনে নেবে না।

তিনি বলেন, এটা শান্তি পরিকল্পনা নয় বরং আত্মসমর্পণের দলিল। কোনও পরিমাণ অর্থ দিয়েই এটাকে গ্রহণযোগ্য করা যাবে না।

গত মে মাসে ট্রাম্পের ইসরায়েল ঘেঁষা ওই শান্তি পরিকল্পনার ইসরায়েলের একটি সরকারপন্থী সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ইতোমধ্যেই এতে স্বাক্ষর করেছেন। দুই দেশের পক্ষ থেকে এর নাম দেওয়া হয়েছে ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি বা শতাব্দীর সেরা চুক্তি। পুরো চুক্তিটি এখনও পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা না হলেও ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের কাছে চুক্তিটি সরবরাহ করা হয়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল বা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের তরফে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত চুক্তিটির সত্যতা নিশ্চিত করা হয়নি।

যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইসরায়েল, পিএলও এবং হামাসের মধ্যে একটি ত্রিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। ফিলিস্তিন নামে কোনও দেশ থাকবে না। চুক্তি অনুযায়ী, নতুন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের নাম হবে নিউ প্যালেস্টাইন। গাজা উপত্যকা, যিহূদিয়া পার্বত্য এলাকা এবং পশ্চিম তীরের সামারিয়া এলাকা নিয়ে গঠিত হবে নিউ প্যালেস্টাইন। তবে পশ্চিম তীরের ইসরায়েলি বসতিগুলোর ওপর তার কোনও সার্বভৌমত্ব থাকবে না। এসব বসতির সার্বভৌমত্ব থাকবে ইসরায়েলের হাতে।

জেরুজালেম নগরী নিয়ে কোনও ভাগাভাগি হবে না। বরং এটি হবে নিউ প্যালেস্টাইন ও ইসরায়েল উভয় দেশের রাজধানী। নগরীর আরব বাসিন্দারা নিউ প্যালেস্টাইনের নাগরিক হিসেবে বিবেচিত হবেন। আর ইহুদিরা ইসরায়েলি নাগরিক হিসেবে সেখানে বসবাস করবেন। ইহুদিরা আরবদের ঘরবাড়ি কিনতে পারবে না। আরবরাও ইহুদিদের বাড়িঘর কিনতে পারবে না। জেরুজালেমে নতুন আর কোনও এলাকা দখল করা হবে না। পবিত্র স্থানগুলোর বিদ্যমান অবস্থা বজায় থাকবে।

উভয় দেশের অখণ্ড রাজধানী জেরুজালেমের নিয়ন্ত্রণ থাকবে ইসরায়েলের জেরুজালেম পৌরসভার হাতে। তবে সেখানকার শিক্ষা ব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণ থাকবে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের হাতে। ইসরায়েলের জেরুজালেম পৌরসভার কাছে ট্যাক্স ও পানির বিল সরবরাহ করবে নিউ প্যালেস্টাইন।

ফিলিস্তিনে একটি বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য মিসর নতুন জমি দেবে। কলকারখানা নির্মাণ, বাণিজ্যিক ও কৃষি খাতে ব্যবহারের জন্যও নতুন ভূখণ্ড দেবে মিসর। তবে ফিলিস্তিনিরা এখানে বসবাসের সুযোগ পাবে না। লিজ বাবদ মিসরকে মূল্য পরিশোধ করবে নিউ ফিলিস্তিন। লিজ বাবদ ঠিক কী পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করা হবে তা নির্ধারণ করে দেবে মধ্যস্থতাকারী ও সহযোগী দেশগুলো।

চুক্তি বাস্তবায়নে আর্থিক সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মধ্যপ্রাচ্যের তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো। নিউ প্যালেস্টাইনের বিভিন্ন প্রকল্পে পাঁচ বছরে ৩০ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে তারা। এর আওতায় ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে থাকা ইহুদি বসতিগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। আন্তর্জাতিক সহযোগীরা যে অর্থ সহায়তা দেবে তার ২০ শতাংশ দেবে যুক্তরাষ্ট্র। ইউরোপীয় ইউনিয়ন দেবে ১০ শতাংশ। বাকি ৭০ শতাংশ তহবিলের যোগান দেবে। তেল বিক্রির অর্থ থেকে তারা এ সহায়তা দেবে। চুক্তি বাস্তবায়নের আর্থিক বোঝা তেলসমৃদ্ধ আরব দেশগুলোকেই বইতে হবে। কেননা, এ চুক্তিতে তারাই সবচেয়ে বেশি লাভবান হবে।

নিউ প্যালেস্টাইনকে কোনও সামরিক বাহিনী প্রতিষ্ঠার সুযোগ দেওয়া হবে না। একমাত্র পুলিশকে হালকা অস্ত্র বহনের সুযোগ দেওয়া হবে। নিউ প্যালেস্টাইন ও ইসরায়েলের মধ্যে একটি সুরক্ষা চুক্তি সম্পাদিত হবে। এর আওতায় বিদেশি আগ্রাসন থেকে দেশ রক্ষায় ইসরায়েলকে অর্থ দেবে ফিলিস্তিন। মধ্যস্থতাকারী সহযোগী দেশগুলোকে নিয়ে এ অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে।

চুক্তি স্বাক্ষরকালে ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী সংগঠন হামাস তার সব অস্ত্র মিসরের কাছে জমা দেবে। ব্যক্তিগত অস্ত্রও এর আওতায় পড়বে। সরকার গঠনের আগ পর্যন্ত হামাসের নেতাকর্মীরা সহযোগী দেশগুলোর কাছ থেকে বেতন পাবে। বন্ধু রাষ্ট্র হিসেবে নিউ প্যালেস্টাইন ও ইসরায়েলের সীমান্ত জনগণের চলাচল ও পণ্য পরিবহনের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

ফিলিস্তিনের ক্ষমতাসীন দল পিএলও যদি এ চুক্তি মেনে নেয় এবং হামাস ও ইসলামিক জিহাদ যদি চুক্তি প্রত্যাখ্যান করে তাহলে দল দুটির নেতারাই এর জন্য দায়ী থাকবে। এই নেতাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করবে গাজা উপত্যকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করবে ইসরায়েল। এই যুদ্ধে ইসরায়েলের পক্ষ নেবে যুক্তরাষ্ট্র।

মিডল ইস্ট মনিটর জানিয়েছে, এর আগে ট্রাম্পের পরিকল্পনা মেনে নিতে না পারলে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতা ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন সৌদি যুবরাজ। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হাওম ডেইলি জানিয়েছে, সৌদি আরবসহ এ অঞ্চলের চারটি দেশ ‘ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি’ নামের ট্রাম্পের পরিকল্পনায় সমর্থন দিয়েছে। বাকি দেশগুলো হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিসর ও জর্ডান।

কর্মকর্তারা জানান, সৌদি আরব, আমিরাত, মিসর ও জর্ডান ট্রাম্পের জামাতা ইহুদি ধর্মাবলম্বী জ্যারেড কুশনার’কে এই পরিকল্পনার প্রতি তাদের সমর্থনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ঘনিষ্ঠ কুশনার হোয়াইট হাউসের সিনিয়র উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছেন।

মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন দূত হিসেবে নিয়োজিত জেসন গ্রিনব্লাটের কাছে নিজেদের অবস্থানের জানান দিয়েছে চার আরব দেশ। জ্যারেড কুশনার এবং জেসন গ্রিনব্লাট কাতারের সঙ্গেও এ ইস্যুতে আলোচনা করেছেন। তবে দেশটি থেকে তারা দৃশ্যত কোনও ইতিবাচক সাড়া মেলেনি।

হামাসের পলিট ব্যুরোর সদস্য ওসামা হামদান আল জাজিরা’কে বলেন, ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ফিলিস্তিনকে চাপ দিতে আরব দেশগুলোকে ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। তারা যে সমাধানের কথা বলছে সেটা আসলে ইসরায়েলের স্বার্থ সংরক্ষণ করে।

ঐতিহাসিকভাবেই মধ্যপ্রাচ্যের শান্তি প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ইসরায়েল-ঘেঁষা। তবে ওবামা প্রশাসন পর্যন্ত তারা দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রক্রিয়ার পক্ষে ছিল। বিগত মার্কিন প্রশাসনগুলো চাইতো, দুই দেশের মধ্যকার সমস্যার দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান হোক। অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বসতি স্থাপন বন্ধের পাশাপাশি ১৯৬৭ সালের প্রস্তাবিত সীমানা অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের পক্ষেই অবস্থান ছিল তাদের। তবে ট্রাম্প সমগ্র জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী স্বীকৃতি দিয়ে সেই দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের কফিনে শেষ পেরেক পুঁতে দেন। নির্বাচনি প্রচারণার সময় থেকেই দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান নীতির সমালোচনা করে আসা ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরপরই নতুন শান্তি প্রস্তাব তৈরির কথা জানান। সূত্র: আল জাজিরা, রয়টার্স, আনাদোলু এজেন্সি, মিডল ইস্ট মনিটর।

/এমপি/
সম্পর্কিত
সিরীয় আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ইসরায়েলের হামলা
ইরানের ওপর কোনও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়নি: ইরানি কর্মকর্তা  
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
সর্বশেষ খবর
প্রাণ জুড়াবে কাঁচা আমের শরবত
প্রাণ জুড়াবে কাঁচা আমের শরবত
কামালের ২৯ বছরের রেকর্ড ভাঙতে পারলেন না সবুজ!
কামালের ২৯ বছরের রেকর্ড ভাঙতে পারলেন না সবুজ!
সার্বিক অগ্রগতির পথে প্রধান বাধা বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
সার্বিক অগ্রগতির পথে প্রধান বাধা বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় দুই শিশুসহ নিহত ৮
ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় দুই শিশুসহ নিহত ৮
সর্বাধিক পঠিত
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
আমানত এখন ব্যাংকমুখী
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ
বৈধ পথে রেমিট্যান্স কম আসার ১০ কারণ
ইসরায়েলি হামলা কি প্রতিহত করতে পারবে ইরান?
ইসরায়েলি হামলা কি প্রতিহত করতে পারবে ইরান?
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল!