X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

সিরিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহারের অর্থ যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া: নিক্কি হ্যালি

বিদেশ ডেস্ক
০৮ অক্টোবর ২০১৯, ১৮:৪৯আপডেট : ০৮ অক্টোবর ২০১৯, ১৮:৫৩

জাতিসংঘে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন দূত নিক্কি হ্যালি বলেছেন, সিরিয়ার উত্তরাঞ্চল থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহার করে নেওয়ার অর্থ হলো কুর্দি মিত্রদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া। সাউথ ক্যারোলিনার সাবেক এই গভর্নর এক টুইট বার্তায় বলেছেন, আমরা যদি মিত্রদের সমর্থন পেতে চাই তাহলে আমাদেরও অবশ্যই তাদের সমর্থন করতে হবে। নিক্কি হ্যালির টুইটবার্তাকে স্বাগত জানিয়েছে কুর্দি বাহিনী সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্স। এক টুইট বার্তায় যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সিরিয়ার এই বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি। জাতিসংঘে নিযুক্ত ট্রাম্প প্রশাসনের সাবেক দূত নিক্কি হ্যালি

সোমবার সিরিয়ায় আইএসবিরোধী অভিযান চালানোর ঘোষণা দেয় তুরস্ক। দেশটির প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ানের মুখপাত্র ইব্রাহিম কালিন বলেন,সন্ত্রাসী আস্তানা গুঁড়িয়ে দিতেই তুর্কি সীমান্তবর্তী সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে সামরিক অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আঙ্কারা। তুরস্কের অভিযান চালানোর ঘোষণার পর ওই অঞ্চল থেকে নিজেদের সেনা সরিয়ে নিতে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের সেনা সরিয়ে নেওয়াকে ‘পেছন থেকে ছুরিকাঘাত’ বলে মন্তব্য করেছে দেশটি সমর্থিত সিরিয়ায় সক্রিয় থাকা কুর্দি বাহিনী সিরিয়ান ডেমোক্রেটিক ফোর্স (এসডিএফ)। যুক্তরাষ্ট্রের এই সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করেছেন ট্রাম্পের রিপাবলিকান মিত্ররাও।

সোমবার টুইটবার্তায় নিক্কি হ্যালি বলেন, ‘সিরিয়ায় আমাদের আইএসবিরোধী সফল লড়াইয়ের অনুষঙ্গ ছিলো কুর্দিরা। তাদের মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া একটি বড় ভুল’।  জাতিসংঘে নিযুক্ত ট্রাম্প প্রশাসনের সাবেক এই দূতের টুইট বার্তাকে স্বাগত জানিয়ে এসডিএফ এক টুইট বার্তায় আশা প্রকাশ করেছে যে যুক্তরাষ্ট্র তাদের সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত বদলাবে আর উত্তরপূর্ব সিরিয়ায় তাদের যৌথ প্রচেষ্টা বাতিল করবে না।

গত বছর ট্রাম্প প্রশাসন ছেড়ে যাওয়া নিক্কি হ্যালি প্রেসিডেন্টের প্রকাশ্য সমালোচনার জন্য পরিচিত। ডিসেম্বরে নিজের পদ ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে তিনি বলেন, ট্রাম্পের অনিশ্চিত আচরণকে সুযোগ হিসেবে ব্যবহার করে তিনি তার কাজটি পেয়েছিলেন।

 

/জেজে/
সম্পর্কিত
ইসরায়েলের আকরে শহরে হামলার দাবি করলো হিজবুল্লাহ
গাজার হাসপাতালে গণকবর, আতঙ্কিত জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান
ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে গিয়ে অন্তত ৫ অভিবাসী নিহত
সর্বশেষ খবর
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
প্রতিবন্ধী শিল্পীদের আয়োজনে মঞ্চস্থ হলো ‘সার্কাস সার্কাস’ নাটক
প্রতিবন্ধী শিল্পীদের আয়োজনে মঞ্চস্থ হলো ‘সার্কাস সার্কাস’ নাটক
‘শো মাস্ট গো অন’
চিকিৎসা সুরক্ষা আইন জরুরি‘শো মাস্ট গো অন’
সর্বাধিক পঠিত
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!