X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

বিপন্ন মানবতা বনাম সাম্রাজ্য আর সাম্রাজ্য বাসনার ২০১৫

ফাহমিদা উর্ণি
৩০ ডিসেম্বর ২০১৫, ২০:০২আপডেট : ৩০ ডিসেম্বর ২০১৫, ২২:৪৮
image

সিরিয়া যুদ্ধের ছবি পরাশক্তির দ্বন্দ্ব-সংঘাত আর সন্ত্রাসবাদী বিভিন্ন গোষ্ঠীর রাষ্ট্র দখলের বাসনা। ফলাফল বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যু, স্বজন-সহায় হারানোর বেদনা। সবমিলে অতীতের মতো করেই বিপন্ন মানবতার বিপরীতে সাম্রাজ্য আর সাম্রাজ্য বাসনার বছর ২০১৫। তারপরও প্রজাতি হিসেবে মানুষের বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি আর মনুষ্য প্রতিরোধের তীব্রতায় কোথাও কোথাও শান্তি আর গণতন্ত্রের ছোঁয়া লাগার ঘটনাও দেখা যায় এ বছরে। এসব মিলেই বাংলা ট্রিবিউনের এই বছর-পর্যালোচনা।

সাম্রাজ্য আর সাম্রাজ্য বাসনার সন্ত্রাস

খিলাফত প্রতিষ্ঠা কিংবা ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার নাম করে ২০১৪ সালের মতোই এই বছরেও তৎপর ছিল সুন্নিপন্থী সশস্ত্র সংগঠন আইএস, নাইজেরিয়াভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠন বোকো হারাম, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানভিত্তিক সশস্ত্র সংগঠন তালেবান, সোমালিয়াভিত্তিক আল শাবাবসহ অন্য সশস্ত্র সংগঠনগুলোর সাম্রাজ্য বাসনার সন্ত্রাস। বছরজুড়েই শিরশ্ছেদের ভিডিও প্রকাশ, হামলা আর বিভিন্ন রাষ্ট্র ও নেতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার মধ্য দিয়ে নিজেদের উপস্থিতি জানান দিয়েছে আইএস। নভেম্বরে প্যারিসে ভয়াবহ সিরিজ সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হয় ১৩০ জন। অন্যান্য অনেক হামলার মত আইএস এ হামলাটিরও দায় স্বীকার করেছে বলে দাবি করে জিহাদি সংগঠনের অনলাইন কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণকারী ওয়েব ‘সাইট ইনটেলিজেন্স গ্রুপ’।

২০১৫ সালের জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে বাগাসহ নাইজেরিয়ার বিভিন্ন এলাকায় বোকো হারামের নির্বিচার হামলায় প্রাণ হারায় ২,০০০ মানুষ। আর মার্চে নিজেদের টুইটার অ্যাকাউন্টে এক অডিও বার্তার মধ্য দিয়ে ইসলামিক স্টেট-এর প্রতি আনুগত্য জানায় নাইজেরিয়ার সশস্ত্র সংগঠনটি। ২০১৫ সালের ২ এপ্রিল কেনিয়ার গারিসা ইউনিভার্সিটি কলেজে বন্দুকধারীর হামলায় ১৪৮ জন নিহত হয়। হামলার দায় স্বীকার করে আল শাবাব। এ বছরের ডিসেম্বরে আফগানিস্তানের কান্দাহার বিমানবন্দরে তালেবান হামলায় নিহত হয় অন্তত ৪০ জন। এছাড়াও তিউনিসিয়ার ট্যুরিস্ট রিসোর্টে হামলা, ব্যাংককের মন্দিরে হামলা, ক্যালিফোর্নিয়ায় বন্দুকধারীর হামলার মত সারাবছরই বিচ্ছিন্ন সন্ত্রাসী হামলা অব্যাহত থেকেছে।

সিরিয়ার আলেপ্পোতে বিমান হামলায় আহত শিশু সাম্রাজ্যবাসনার ওইসব সন্ত্রাসের বিপরীতে অব্যাহত থাকে সাম্রাজ্যের সন্ত্রাস। অরাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের বিপরীতে একদিকে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া আর অন্যদিকে রাশিয়া সাম্রাজ্যের লক্ষ্যবস্তু করে তোলে সিরিয়াকে।
দু'পক্ষেরই দাবি, তারা আইএস-বিরোধী লড়াই করছে। অথচ দু'পক্ষই মারতে থাকে নিজেদের স্বার্থবিরোধী গোষ্ঠীকে। আর বিভিন্ন পক্ষের এ স্বার্থগত লড়াইয়ের বলি হয়ে সিরিয়া যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত আড়াই লাখ মানুষ।
এর বাইরেও সারাবছরই সংঘাত অব্যাহত ছিল আরেক গৃহযুদ্ধকবলিত দেশ ইয়েমেনে। সেখানে শিয়াপন্থী হুথি বিদ্রোহীদের দমনের কথা বলে বছরজুড়ে দেশটিতে বিমান হামলা চালিয়ে গেছে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট। দুই পক্ষের মধ্যে অস্ত্রবিরতি চুক্তির পরও সংঘাত অব্যাহত থেকেছে গৃহযুদ্ধ কবলিত দেশ সুদানেও।

এদিকে সিরিয়া ইস্যুকে কেন্দ্র করে একে অপরকে দোষারোপ আর সমঝোতায় পৌঁছানোর চেষ্টার মধ্য দিয়ে সারাবছরই তৎপর ছিল শক্তিধর দেশগুলো। শেষ পর্যন্ত আসাদ প্রশ্ন অমীমাংসিত রেখেই ডিসেম্বরে সিরিয়া শান্তি পরিকল্পনা অনুমোদন করে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ।

মানব পাচার, গণকবর, অভিবাসী ইস্যু এবং বিপন্ন মানবতা

চলতি বছর থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার জঙ্গলে শতাধিক গণকবর শনাক্ত করা হয়। পাশাপাশি শনাক্ত হয় মানব পাচার শিবিরও। অনুসন্ধানে জানা যায়, মানব পাচারের শিকার বাংলাদেশি আর রোহিঙ্গাদের কবর দেওয়া হয়েছে ওইসব জঙ্গলে। সেইসঙ্গে বছরজুড়েই আলোচনায় ছিল বিপন্ন মুসলিম রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্বের ইস্যু।

হাঙ্গেরির সার্বিয়া সীমান্ত পারাপারের অপেক্ষায় অভিবাসীরা বিশ্বজুড়ে সাম্রাজ্য আর সাম্রাজ্য বাসনার সন্ত্রাসের প্রেক্ষাপটে এ বছরই বিপুল সংখ্যক অভিবাসীর চাপ সামলাতে হিমশিম খায় ইউরোপীয় দেশগুলো।  জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কেবল সমুদ্রপথেই ইউরোপে প্রবেশ করা অভিবাসীর সংখ্যা ১০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক সুরক্ষা পেতে যুদ্ধ-সহিংসতা থেকে পালিয়ে বাঁচতেই ইউরোপে প্রবেশ করে তারা।
এদিকে ঝুঁকি নিয়ে সাগরপথে ইউরোপে পাড়ি দেওয়ার সময় ঘটছে প্রাণহানির ঘটনা। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার হিসেব অনুযায়ী, চলতি বছর ইউরোপে পাড়ি দেওয়ার সময় পানিতে ডুবে যাওয়া কিংবা নিখোঁজ হওয়া অভিবাসীর সংখ্যা ৩ হাজার ৬শ’ ৯৫ জন। এদের মধ্যে তুরস্ক উপকূলে ভেসে ওঠা সিরীয় শিশু শরণার্থী আয়লানের মরদেহ নাড়া দেয় বিশ্ববাসীকে।

নেপালের নতুন সংবিধান আর মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক নির্বাচন

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করে নেপাল। নতুন সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র, ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা, প্রাচীন যুগ থেকে প্রচলিত ধর্ম ও সংস্কৃতির সুরক্ষা, ধর্মান্তরকরণ নিষিদ্ধকরণ, ধর্মীয় ও লৈঙ্গিক সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্য নিষিদ্ধকরণ, সমকামী, উভকামী ও তৃতীয় লিঙ্গের সুরক্ষার মতো বিষয়গুলো থাকলেও সংখ্যালঘু জাতিগত গোষ্ঠীর অভিযোগ এ সংবিধান আদতে হিন্দুদেরই সুযোগ-সুবিধা দেবে। আবার হিন্দু রাষ্ট্রকে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র করায় ক্ষোভ রয়েছে রক্ষণশীল হিন্দুদের মাঝে।


অং সান সু চি এদিকে ২৫ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিক উপায়ে সবার অংশগ্রহণে মিয়ানমারের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ৮ই নভেম্বর অনুষ্ঠিত ওই নির্বাচনে জয় পায় অং সান সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি)।
তবে ২৫ শতাংশ আসন অনির্বাচিত সামরিক প্রতিনিধিদের জন্য সংরক্ষিত থাকায় সেনাবাহিনীর প্রভাব মুক্ত মিয়ানমারের স্বপ্ন অবাস্তবই থেকে যায়।
তাছাড়া এবারের নির্বাচনে রোহিঙ্গাদের ভোটাধিকার বঞ্চিত থাকা এবং সাংবিধানিক বাধার কারণে সু চির প্রেসিডেন্ট হওয়ার সুযোগ না থাকায় গণতন্ত্র প্রশ্নবিদ্ধই থেকে যায়।




সম্পর্কে উষ্ণতা

মোদি-নওয়াজ এ বছর ৫০ বছরেরও বেশি সময়ের শীতলতা কাটিয়ে আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক চালু করে যুক্তরাষ্ট্র ও কিউবা। ওয়াশিংটনে পতাকা উড়িয়ে দূতাবাস উদ্বোধন করে কিউবা। হাভানায়ও খোলা হয় মার্কিন দূতাবাস।
আর ২০১৫ সালের শুরু থেকে নানা তৎপরতার পর বছরের শেষভাগে এসে নতুন দিকে মোড় নেয় ভারত-পাকিস্তানের কূটনৈতিক সম্পর্ক।
ডিসেম্বরের শুরুর দিকে প্যারিসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের মধ্যে অনির্ধারিত বৈঠক, এর এক সপ্তাহ পর ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের পাকিস্তান সফর এবং সবশেষ বিশ্ববাসীকে চমক লাগিয়ে এবং নওয়াজের জন্মদিনের দাওয়াতে সাড়া দিয়ে আচমকা ডিসেম্বর মাসেই মোদির পাকিস্তান সফর দখল করে নেয় আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের মনোযোগের কেন্দ্র।



গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও সমঝোতা

ডিসেম্বরে ফ্রান্সের প্যারিসে অনুষ্ঠিত কপ ২১ সম্মেলনে জলবায়ু  চুক্তিতে একমত হন বিশ্বের ২’শটি দেশের প্রতিনিধিরা। তবে সেই চুক্তিতে সুনির্দিষ্ট নীতি পরিকল্পনা না থাকায় তা আশাবাদী করতে পারেনি বিশ্বজুড়ে পরিবেশ আর জলবায়ু বিষয়ে উদ্বিগ্ন মানুষদের। এক যুগ ধরে দফায় দফায় আলোচনার পর ২০১৫ সালের জুলাইতে তেহরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে চূড়ান্ত চুক্তিতে পৌঁছায় ইরান ও ছয় বিশ্ব শক্তি। এদিকে দীর্ঘদিনের বিরোধের অবসান ঘটিয়ে অবশেষে ডিসেম্বরে ঐক্য সরকার গঠনের ব্যাপারে মতৈক্যে পৌঁছান লিবিয়ার দুই পার্লামেন্টের প্রতিনিধিরা।

প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ট্র্যাজেডি

২০১৫ সালে বেশ কয়েকটি বড় বড় ভূমিকম্পের শিকার হয়েছে বিশ্ব। ২৫ এপ্রিল নেপালে ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্পে ৮ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। সেই ভূমিকম্পের তীব্রতায় কেঁপেছে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানও। ১২ মে নেপালে আবারও ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত দেশটিতে নতুন করে প্রাণ হারায় ১৫৩ জন। ২৬ অক্টোবর হিন্দুকুশ অঞ্চলে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৩৯৮ জনের মৃত্যু হয়।

জার্মান উইংসের বিমানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজছে উদ্ধারকারী দল ২০১৫ সালেই বেশ কয়েকটি বড় বড় বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে। মার্চে স্পেনের উপকূলীয় শহর বার্সেলোনা থেকে জার্মানির ডুসেলডর্ফ যাওয়ার সময় আল্পস পর্বতমালার ফরাসি অংশের একটি দুর্গম এলাকায় বিধ্বস্ত হয় জার্মান উইংসের এ-৩২০ বিমানটি।
এ ঘটনায় বিমানে থাকা ১৫০ আরোহীর সবাই নিহত হন। ৩১ মে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপের মেদান বিমানঘাঁটি থেকে যাত্রার দুই মিনিট পরই একটি আবাসিক এলাকায় বিধ্বস্ত হয় হারকিউলিস সি-১৩০ বিমানটি। এতে ১৪১ জন নিহত হন।
২৪ সেপ্টেম্বর সৌদি আরবের মিনায় পবিত্র হজ পালনকালে পদদলিত হয়ে মারা যান ২ হাজারেরও বেশি হাজি। সৌদি আরব অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছিল, নিহতের সংখ্যা ৭৬৯ জন। তবে সবগুলো দেশের মৃতের পরিসংখ্যান সংগ্রহের পর মার্কিন সংবাদ সংস্থা এপি জানায়, মিনায় নিহতের সংখ্যা সৌদি সরকারের স্বীকার করা সংখ্যার তিন গুণ। এর আগে একইবছরহজ পালনকালে মক্কায় ক্রেন দুর্ঘটনায় শতাধিক মানুষ প্রাণ হারান।

রহস্য উন্মোচন ও বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার

২৮ সেপ্টেম্বর মঙ্গল গ্রহে তরল পানির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়ার দাবি করে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। আর এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়ার আশা আরও জোরালো হয়ে ওঠে। এদিকে প্রায় আট বছরের ভ্রমণের পর ২০১৫ সালের মার্চে প্রথমবারের মতো বামন গ্রহ সেরেসে পৌঁছায় নাসার মহাকাশযান ডন। জুলাইতে সৌরজগতের সবচেয়ে দূরবর্তী গ্রহ প্লুটোর খুব কাছ দিয়ে সফলভাবে গ্রহটিকে অতিক্রম করে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশযান নিউ হরাইজনস।

ভারত মহাসাগরের রিইউনিয়ন দ্বীপে ছয় ফুট লম্বা ‘ফ্ল্যাপেরন’ নামে পরিচিত বিমানের একটি ডানা খুঁজে পেয়ে সেটি নিখোঁজ মালয়েশীয় বিমান এমএইচ ৩৭০-এর বলে নিশ্চিত করে ফরাসি ও মালয়েশীয় তদন্ত দল।

চলে গেলেন যারা

২০১৫ সালের জুলাইতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৮৪ বছর বয়সে মারা যান ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং পরমাণু বিজ্ঞানী এপিজে আবদুল কালাম। শিলংয়ে এক অনুষ্ঠানে ভাষণ দানকালে বুকের বাঁ দিকে ব্যথা অনুভব করলে বেথানি হাসপাতালে নেয়ার পর চিকিৎসকরা তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন। জানুয়ারিতে মারা যান সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ। নিউমোনিয়াজনিত সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে ডিসেম্বর থেকে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি।

/এফইউ/বিএ/

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
রেলক্রসিংয়ে রিকশায় ট্রেনের ধাক্কা, বাবার মৃত্যু মেয়ে হাসপাতালে
রেলক্রসিংয়ে রিকশায় ট্রেনের ধাক্কা, বাবার মৃত্যু মেয়ে হাসপাতালে
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পুরস্কার পেলেন কুবির চার শিক্ষার্থী
যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পুরস্কার পেলেন কুবির চার শিক্ষার্থী
গরমে বেড়েছে অসুখ, ধারণক্ষমতার তিন গুণ বেশি রোগী হাসপাতালে
ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালগরমে বেড়েছে অসুখ, ধারণক্ষমতার তিন গুণ বেশি রোগী হাসপাতালে
টিভিতে আজকের খেলা (১৯ এপ্রিল, ২০২৪)
টিভিতে আজকের খেলা (১৯ এপ্রিল, ২০২৪)
সর্বাধিক পঠিত
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন
নিজ বাহিনীতে ফিরে গেলেন র‍্যাবের মুখপাত্র কমান্ডার মঈন