রেস্তোরাঁ দুনিয়ায় অনেক সংগ্রাম করে রান্নার কাজ করে আসছেন নারীরা। লিঙ্গবৈষম্য ও হয়রানিকে বুড়ো আঙুল দেখাতে পারলেও স্বীকৃতি মেলে না তাদের। তবে মিটু হ্যাশট্যাগ আন্দোলনের সঙ্গে চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে।
স্পটলাইটের বাইরে থাকা ও পরিশ্রমী সফল নারী শেফদের নির্বাচন করে আন্তর্জাতিক নারী দিবসে সম্মান জানিয়েছে সিএনএন। তালিকাটি তৈরির জন্য বিশ্বজুড়ে খাবার ও বেভারেজের সঙ্গে সম্পৃক্ত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছে এই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।
* থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের সাওয়ানের পেস্ট্রি শেফ অ্যালিসারা চংফনোতকুল।
* সিঙ্গাপুরের লেজ অ্যামিজ অ্যান্ড টার্ট রেস্তোরাঁর পেস্ট্রি শেফ শেরিল কো।
* দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে মিশেলিন-তারকা সমৃদ্ধ হানসিগঙ্গান রেস্তোরাঁর শেফ হি-সুক চো।
* জাপানের রাজধানী টোকিওর লোকালের শেফ ক্যাটি কোল নিজেই রেস্তোরাঁটির মালিক।
* চীনের সাংহাই শহরের বো সাংহাই রেস্তোরাঁর দুই নির্বাহী শেফের একজন ডে আল ডি।
* অস্ট্রেলিয়ার সিডনির টেন উইলিয়াম স্ট্রিট রেস্তোরাঁর প্রধান শেফ তৃষা গ্রিনট্রি।
* ব্রাজিলের কুরিতিবা শহরের মানু’র শেফ মানু বুফারা নিজেই রেস্তোরাঁর মালিক।
* জর্জিয়ার আটলান্টা শহরের বাকেনেলিয়া ও অন্যান্য রেস্তোরাঁর শেফ ও মালিক অ্যান কোয়াট্রানো।
* যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটির কিং রেস্তোরাঁর শেফ ও মালিকদের একজন জেস শ্যাডবল্ট।
* ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনের সানচেজ ও হিজা ডি সানচেজ রেস্তোরাঁ দুটি চালান রোজিও সানচেজ।
* অস্ট্রেলিয়ার ইয়ারা ভ্যালির ওকরিজ ওয়াইনারি রেস্তোরাঁর শেফ জো ব্যারেট।
* যুক্তরাজ্যের লন্ডনের দুই রেস্তোরাঁ কাইসেরি ও ওকলাভার শেফ ও মালিক সেলিন কিয়াজিম।
* সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমের রেস্তোরাঁ ইচি’র সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান শেফ সাওরি ইচিহারা।
* ফ্রান্সের অ্যান সোফি পিক রেস্টুরেন্ট গ্রুপের শেফ পাজ লেভিনসন।
সূত্র: সিএনএন ট্রাভেল