X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

মেঘ-পাহাড়ের বান্দরবানে...

চিররঞ্জন সরকার
২৮ ডিসেম্বর ২০১৭, ১৮:২০আপডেট : ২৮ ডিসেম্বর ২০১৭, ১৮:৪৬
image

বান্দরবান শহরে বেড়াতে গেছি বহুবার। প্রতিবারই নতুন লেগেছে। আমার কাছে বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জায়গা হলো বান্দরবান। তাই বান্দরবান ভ্রমণের কোনও সুযোগই কখনও হাতছাড়া করিনি। এবারও করলাম না।
এবার বান্দরবান ভ্রমণের উদ্যোগটা নিয়েছে সকল ব্যাপারে অতি উৎসাহী আমার এক সহকর্মী মৌনতা। অনেক যোগ-বিয়োগের পর এটা পরিণত হয় দশজনের টিমে। একেজনের স্বভাব-বৈশিষ্ট্য একেক রকম। অনিন্দ্য একটু গম্ভীর স্বভাবের, ওর বউ নদী উচ্ছল। নাজিবা-নাকিবা অন্তর্মুখী, কিন্তু মৌনতার জামাই হিমেল আমুদে। নিশার পছন্দ নির্জনতা, ববির পছন্দ জনতা। নিশার জামাই মুফিদ কেবলই দর্শক, অংশগ্রহণকারী। আর অবিরাম কথা বলার দায়িত্ব তো সবখানে আমি সেধেই নিই। সব মিলিয়ে এক বিচিত্র রসায়ন।
প্রস্তুতি চলছিল অনেকদিন ধরেই। কিন্তু ইচ্ছের বাস্তবায়ন ঘটাতে ঘটাতে শীত চলে আসে। এতে অবশ্য বেড়ানোর তৃপ্তিটা আরও বেড়েছে। মিষ্টি রোদমাখা এক ছুটির দিনে শেষমেশ প্ল্যানটা আমরা বাস্তবায়ন করেই ফেললাম। ব্যাগ গুছিয়ে উঠে পড়লাম ঢাকা থেকে বান্দরবানগামী হানিফ পরিবহনে। হাতে মাত্র দিন তিনেকের ছুটি। এর মধ্যে আসা-যাওয়ায় দুই রাত। আর গন্তব্যে একরাত!
এবার বান্দরবানে আমাদের মূল গন্তব্য ছিল সাইরু। সৌন্দর্যের দিক থেকে প্রথম সারিতে থাকা একটি অনিন্দ্য সুন্দর আর মনোরম রিসোর্ট ‘সাইরু হিল রিসোর্ট।’ যদিও শরৎকাল হলো সাইরু ভ্রমণের জন্যে সবচেয়ে ভালো সময়। কিন্তু আমরা গেলাম পৌষের শীতে! ‘সাইরু’ নামটার মধ্যেই একটা কেমন অদৃশ্য আকর্ষণ আছে। কোনও এক প্রেমপিয়াসী পাহাড়ি কন্যার নাম থেকেই নাকি এই রিসোর্টের নামকরণ।

সাইরু হিল রিসোর্ট, ছবি- সাইরু হিল রিসোর্টের ফেসবুক পেইজ
যন্ত্রপ্রযুক্তির কল্যাণে ঘরে বসেই সব আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে। ঘরে বসেই হোটেলের রুম বুকিং। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে হোটেল বুকিংয়ের অগ্রিম টাকা পরিশোধ। সহজ ডটকমের মাধ্যমে বাসের টিকেট ক্রয়। অবশেষে হানিফের ফকিরেরপুল কাউন্টার থেকে রাত সাড়ে নয়টায় সাইরুর উদ্দেশ্যে যাত্রা। পথের ধকল সয়ে সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ আমরা বান্দরবান বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছলাম।
চিম্বুক পাহাড়ে যাবার পথেই সাইরু হিল রিসোর্ট। বান্দরবান শহর থেকে প্রায় এক ঘণ্টার পাহাড়ি পথ। সকালে বান্দরবান পৌঁছে আমরা প্রথমেই বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন রূপসী বাংলা হোটেলে হাতমুখ ধুয়ে নাস্তা করি। এরপর একটি ‘চান্দের গাড়ি’ ভাড়া করে বেরিয়ে পড়ি শৈলপ্রপাতের উদ্দেশে। কারণ সাইরু রিসোর্টে আমাদের জন্য রুম বরাদ্দ হবে দুপুর বারোটায়। এর আগে সময় কাটানোর জন্য আমরা বেছে নিই এই শৈলপ্রপাতকেই। শৈলপ্রপাতের নীচে পশ্চিম দিকটায় নেমে আমরা ছবি তোলায় মত্ত হয়ে পড়ি। কোথা দিয়ে যে  দুইঘণ্টা সময় পেরিয়ে যায় তা টেরও পাই না। সকাল এগারটায় আমরা শৈলপ্রপাত থেকে সাইরুর পথে রওনা হই। মিনিট বিশেকের মধ্যেই  পাহাড়ি পথ বেয়ে আমরা পৌঁছে যাই সাইরুতে।

সাইরু হিল রিসোর্ট, ছবি- লেখক
সেখানে যাওয়ামাত্র রিসোর্ট কর্তৃপক্ষ আমাদের অভ্যর্থনা জানান। ঝকঝকে তকতকে রুম। রুমের সামনে ইজি চেয়ার রাখা। যেখানে বসে সামনের অভিভূত হওয়ার মতো সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।   

অপরূপ এই রিসোর্টটি পাহাড়ের উপরে। যতদূর চোখ যায় কেবল সবুজ আর সবুজ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় এক হাজার আটশ ফুট উপরে হওয়ায় মেঘ ছুঁয়ে যায় শরীর। আমি ছাড়া সাইরু রিসোর্টের ব্যাপারে টিমের সবার মধ্যেই ছিল অসীম উৎসাহ। অতীতে যারা এখানে থেকে গেছে, তাদের কাছে গল্প শুনে, ওয়েবসাইটে রিসোর্টের ছবি দেখে ওরা অতি উৎসাহী হয়েছিল। কিন্তু আমি খুব একটা আগ্রহ পাইনি। শুধুমাত্র একটা রিসোর্ট ভ্রমণের জন্যে কোথাও যাওয়ার কথা ভাবতে আমার অবাক লেগেছে। কিন্তু ওখানে যাওয়ার পর আমার ভুল ভেঙ্গেছে। সত্যি, শুধু এই রিসোর্টটি ভ্রমণের জন্য আরও বহুবার আসা যায়।

সাইরু হিল রিসোর্ট, ছবি- লেখক
পাহাড়, নদী, আকাশ, মেঘ আর নান্দনিক ভঙ্গিমায় সাজানো গোছানো এই রিসোর্টটি একইসঙ্গে চোখ আর মনের প্রশান্তি এনে দেয়। এই রিসোর্টে প্রতিটি মুহূর্ত করে তোলে অনন্য উপভোগ্য।

শীতের পরশভরা সুন্দর সকালে পাহাড়ের চূড়ায় ভোরের শিশির জমা ঘাসের পাশে একটি পরিপাটি টেবিলে নাস্তা করছি প্রিয়জনদের সঙ্গে। আর আশেপাশে মেঘের দল যেন আলতো পরশ বুলিয়ে যাচ্ছে। একেবারেই অন্যরকম অনুভূতি। ভীড় নেই, চিৎকার নেই। কোলাহল শব্দ কিছু নেই, কেবলই প্রকৃতির উদার সৌন্দর্য। কেবলই সুন্দরের হাতছানি। এখানে এসে মনে হয়েছে, ‘সমাজ সংসার মিছে সব মিছে এ জীবনের কলরব! কেবলই আঁখি দিয়ে আঁখির সুধা পিয়ে আঁধারে মিশে গেছে আর সব!’

সাইরু হিল রিসোর্ট, ছবি- লেখক
দুপুরের খাবার খেয়ে আমরা রওনা হই নীলগিরি, সূর্যাস্ত দেখব বলে। আঁকাবাকা পথে ‘চান্দের গাড়ি’তে প্রায় দেড় ঘণ্টা চলার পর আমরা নীলগিরি পৌঁছি। চূড়ায় রয়েছে একটি সুদৃশ্য কটেজ। পাশে হেলিপ্যাড। ঠিক যেন কোনও এক শিল্পীর আঁকা ছবি। কিন্তু এদিন আকাশ এতই স্বচ্ছ ছিল যে, ৩৫০০ ফুট উঁচু পাহাড়চূড়া নীলগিরিতে গিয়েও আমরা মেঘের দেখা পাইনি। আমরা কিছুক্ষণ নানা ভঙ্গিমায় ছবি তুলতে তুলতেই নিস্তব্ধ সেই বিকেলের ধার ঘেঁষে টুপ করে ঢলে পড়ে সূর্য। আকাশ তখন রক্তরাঙা। এই রাঙা গোধূলিতে ক্যান্টিনে বসে কফি পান করতে করতে আমরা উপভোগ করি অপরূপ সূর্যাস্তের দৃশ্য। এ সময় আমরা এতটাই অভিভূত ছিলাম যে, সূর্যাস্তের ছবি তোলার কথাও ভুলে গিয়েছিলাম!

নীলাচল

নীলগিরি থেকে ফিরতে ফিরতে আমাদের রাত হয়ে যায়। আমরা এসে হাতমুখ ধুয়ে চলে যাই ডাইনিংয়ে। আমরা দুপুরেই পাহাড়ি মুরগির বার-বি-কিউ, নান, কোরাল ফ্রাই, সালাদসহ রাতের খাবারের অর্ডার দিয়ে রেখেছিলাম। কিন্তু প্লেটে বার-বি-কিউ দেখে এবং খেয়ে খুবই হতাশ হতে হয়েছিল। মুরগিগুলো পুড়িয়ে ঝামা বানিয়ে ফেলা হয়েছে। ভেতরে কোনো মসলা বা রসেরও অস্তিত্ব নেই। ম্যানেজারকে জানানোর পর তিনি অবশ্য দুই প্লেট চিকেন কারির ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু আমরা পাহাড়ি মুরগির বারবি-বি-কিউয়ের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হয়ে যার পর নাই হতাশ! আমাদের হতাশা কাটাতে ম্যানেজার আনারস ও পেঁপের জুস খাইয়েছিলেন বটে। খাওয়া শেষ করতে করতে ততক্ষণে পাহাড়ে নেমে এসেছে রাত। চারদিকে গাঢ় অন্ধকার। কিন্তু এই রাতেও স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে সামনে পাহাড়ের সারি। আকাশভরা তারা। তারার মায়াবী এই আলো চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে কেমন যেন রহস্যময় করে তুলেছে। আমরা দশজন মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনছি ব্যাঙের ডাক ঝিঁঝি পোকার একটানা শব্দ। জোনাকি পোকারা মৃদু আলো জ্বেলে আমাদের চারপাশে উড়ছে। মাঝে মাঝে শোনা যাচ্ছে প্যাঁচা বা বাঁদুরের ডাক। বাতাসের শোঁ শোঁ শব্দ। বিচিত্র সব প্রাণীর ডাক, ডানা ঝাপটানোর শব্দ। এ যেন অপার্থিব কোনও দৃশ্য, যা আমাদের কাছে খুব অচেনা। এক অন্য রকম ভালো লাগায় ভরে যায় মন।

শৈলপ্রপাত
পরদিন পাখির ডাকে সকাল হলো। কিন্তু এ কী! সূর্য কোথায়? এ যে মেঘের পালক। চারদিকে হাওয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে সাদা সাদা মেঘ। এমনকি ঘরের জানালা–দরজা দিয়ে মেঘ ঢুকে ভিজিয়ে দিচ্ছে আমাদের। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের দেখা পাওয়া গেল। হঠাৎ করেই যেন দৃশ্যপট পাল্টে গেল। উজ্জ্বল সোনালি আলোয় ঝকঝক করে উঠল প্রকৃতি। চারদিকে সবুজের সমারোহ আবারও জেগে উঠল। পাখির ডাক শোনা যাচ্ছে। রঙিন প্রজাপতি, ফড়িংয়ের দল উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। আবারও মনে হলো এ কী স্বপ্ন, না সত্যি? চারদিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছিল নজরুলের সেই বিখ্যাত গান, ‘আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায় ঐ।’ খোলা বারান্দায় সকালের নাশতা করতে করতে দেখা যায় নীল আকাশ, পাহাড়, সবুজ বন আর সাঙ্গু নদী। পাহাড়ের কোলজুড়ে সাজানো আছে ছোট ছোট পাহাড়ি বাড়িঘর।

নাশতাপর্ব শেষে আমরা ঘুরে বেড়াই রিসোর্টের চারপাশ। একদম উঁচুতে রয়েছে অভিনব একটি সেতু, যা দুটি পাহাড়কে এক করেছে। সেখানেই তৈরি হচ্ছে সুইমিংপুল। এখানে ইচ্ছে হলে যে কোনও জায়গায় গা এলিয়ে দিয়ে বসে চা পান করা যায়, গান শোনা যায়। চাইলে বই পড়া যায়, খোলা বারান্দায় বসে ছবি আঁকা যায়। দলবেধে বসে গল্প করতে বা গান গাইতে বা আড্ডা–হুল্লোড় করতেও বাধা নেই। কোনও জুটি নিভৃতে একটু সময় কাটাতে চান কিংবা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে চান—তাহলে চিম্বুক পাহাড়ের পাশে এই সাইরু আদর্শ স্থান।
কথা প্রসঙ্গে হোটেলের একজন কর্মী জানালেন সাইরু নামের একটি পাহাড়ি মেয়ের ভালোবাসার গল্প, যা লেখা আছে এই পাহাড়ে। সব শুনে, দেখে, অনুভব করে জায়গাটার প্রতি একটু মায়াই জমে যায়! কিন্তু না, আমাদের বুকিং মাত্র এক রাতের জন্য! অগত্যা সাইরুর মায়া ত্যাগ করে দুপুর বারোটা বাজতেই আমাদের বেরিয়ে পড়তে হয় শহর অভিমুখে।

একটা মন খারাপের অনুভূতি নিয়ে আমরা সাইরু থেকে বান্দরবান শহরে গ্রিন হিল রিসোর্টে উঠি। সেখানে খাওয়া সেরে বিকেলের দিকে ফের গাড়ি নিয়ে আমরা বেরিয়ে পড়ি। এবার গন্তব্য নীলাচল। বান্দরবানের আরেকটি আকর্ষণীয় স্থান। নীলাচল যাবার পথে যেদিকে তাকানো যায় চোখে পড়ে কেবল পাহাড় আর পাহাড়। ছোট পাহাড়, মেজো পাহাড়, বড় পাহাড়। দুই ধারে ঘন বন। আকা-বাঁকা পথ। তার মাঝখানে ছবির মতো সুন্দর মাটির ঘর, নিকোনো মেঝে। সে সব পাশে রেখে গাড়ি ছুটল নীলাচলের দিকে। নীলাচলও একটি উঁচু পাহাড়! মায়াবী আলোয় সূর্য ডোবে এখানে। গাড়ি রাস্তায় রেখে আমরা উঠে পড়ি পাহাড়ের চূড়ায়।

হাঁটতে হাঁটতে আমরা পৌঁছাই নির্জন পাহাড়ের ঢালে। চারদিকে অদ্ভুত নিস্তব্ধতা। হালকা শীতের বাতাস, সঙ্গে মায়াময় স্নিগ্ধ রোদ। যে দিকে চোখ যায় সবুজের চাদরে ঢাকা পাহাড় আর জঙ্গল। এখানে বসেই কেটে যায় আমাদের সুন্দর এক প্রহর। দূরে কুয়াশায় ঢাকা পাহাড়গুলোকে দৈত্যের মতো দেখাচ্ছিল। সূর্যাস্তের জলছবি আমাদের আষ্টেপৃষ্ঠে যেন বেঁধে ফেলে! কিন্তু না, এখান থেকেও এক সময় প্রবল অনিচ্ছায় আমাদের উঠে পড়তে হয়। কারণ হোটেলে যেতে হবে। রাতের খাবার খেতে হবে! আমার যে রাত নয়টায় ঢাকায় ফেরার গাড়ি!
নীলাচল থেকে ফেরার পথে আমাদের গাড়ির চালক পাষাংয়ের মুখে শুনলাম বান্দরবান, নীলাচলের নানা গল্প। পাগলা হাতির, শান্তি বাহিনী ও সেনাবাহিনীর লড়াই, আরও কত কী! আদতে জীবনের গল্প, যা বুকে নিয়ে ফিরে আসি নিজের শহরে। আসতে মন সায় দেয় না, তবু আসতে হয়। ফিরতে ফিরতে মনে পড়েছে পাহাড়ের পর পাহাড় জুড়ে ঢেউ খেলানো সৌন্দর্য, সূর্যাস্তের দৃশ্য। এগুলো দিয়ে আমার স্মৃতির ব্যাংকে তৈরি হয়েছে একটি ভীষণ দামী ফিক্সড ডিপোজিট অ্যাকাউন্ট!

/এনএ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ায় বন্ধ হলো জাতিসংঘের নজরদারি সংস্থার কার্যক্রম
রাশিয়ায় বন্ধ হলো জাতিসংঘের নজরদারি সংস্থার কার্যক্রম
ওজন কমিয়ে সাকিব পুরো ফিট, সন্তুষ্ট সহকারী কোচ
ওজন কমিয়ে সাকিব পুরো ফিট, সন্তুষ্ট সহকারী কোচ
ক্যানসারে আক্রান্ত অভিনেতা রুমি, ভর্তি হাসপাতালে
ক্যানসারে আক্রান্ত অভিনেতা রুমি, ভর্তি হাসপাতালে
বুয়েটে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন শিক্ষার্থীদের
বুয়েটে মধ্যরাতে ছাত্রলীগের প্রোগ্রাম, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন শিক্ষার্থীদের
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা