X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

কেমন চাই বাংলা ট্রিবিউন সাহিত্য?

.
১২ মে ২০১৬, ১৫:০০আপডেট : ২৭ জুন ২০১৬, ১৪:৪৬

অলঙ্করণ : নরোত্তমা

[বাংলা ট্রিবিউনের দুই বছর। এই দুই বছরে বাংলা ট্রিবিউনের সাহিত্য বিভাগ লেখক-পাঠকের কী চাহিদা পূরণ করেছে বা নতুন করে সাহিত্যের কী কী বিষয় যুক্ত করতে পারে এইসব বিষয় জানতে আমরা মতামত চেয়েছিলাম অনলাইন সাহিত্যের পাঠক-লেখক যারা, তাদের কাছে। তাঁরা আমাদের সুচিন্তিত পরামর্শ দিয়েছেন, অভিনন্দন জানিয়েছেন। বাংলা ট্রিবিউনের লেখক-পাঠক সবাইকে শুভচ্ছো। পড়তে নামে ক্লিক করুন- খালেদ হোসাইনকুমার চক্রবর্তীমুহম্মদ মুহসিনরফিক-উম-মুনীর চৌধুরীরাজু আলাউদ্দিনশরীফ আতিক-উজ-জামানঅদিতি ফাল্গুনী


 

খালেদ হোসাইন

সাহিত্যকে বলা হয় সংস্কৃতির মুখচ্ছবি। সাহিত্য-সাধনা নিঃসঙ্গ, কিন্তু তার প্রাণপদ্মে যৌথতার বোধ। সামাজস্থিত মানুষ এককভাবে তা সম্পন্ন করেন বলে তা বিচিত্র হয়ে উঠতে বাধ্য। এই বৈচিত্র্য স্বতঃস্ফূর্ত ও সুন্দর। কিন্তু কখনো কখনো সাংঘর্ষিকও হয়ে উঠতে পারে। চাঁদের একপিঠ যখন জ্বলজ্বল করে অন্যপিঠে পুঞ্জীভূত থাকে ঘন অন্ধকার। পুরোটা মিলেই মায়াবী চাঁদের বাস্তবতা। তাই সাহিত্যে প্রতিফলিত নানা ধরনের প্রবণতাকে চিহ্নিত করে পাঠকের কাছে উপস্থাপনের দায় বর্তায় বাংলা ট্রিবিউনের ওপরও। সাহিত্যে নানা ধরনের মতবাদ সৃষ্টি অভিনব নয়, কিন্তু তার সবই যে সমান গুরুত্ববহ তা-ও নয়। এ সময়ে মননশীল বিবেচনা ছাপিয়ে দলীয় কোন্দল ছোঁয়াচে রোগের মতো ছড়িয়ে পড়ছে বলে মনে হয়। এদের মধ্যে যেসব সারবত্তাসমৃদ্ধ- বাংলা ট্রিবিউন তার পৃষ্ঠপোষকতা করবে, নতুন সম্ভাবনাময় সাহিত্য-প্রতিভাকে আবিষ্কার ও পৃষ্ঠপোষকতার দায়িত্ব নেবে, প্রকৃত সাহিত্য-সমালোচনা উপস্থাপন করবে আর দেশ-বিদেশের শ্রেষ্ঠ লেখাগুলো পাঠকের কাছে পৌঁছে দেবে, আপাতত বাংলা ট্রিবিউনের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তিতে এটুকুই প্রত্যাশা।
বিশ্বাস, আমার আশার পূরণ হবে।
লেখক : কবি



কুমার চক্রবর্তী

কী লেখা প্রকাশ করা হবে বা না হবে, তা প্রকাশকের বিবেচ্য। নানা ধরনের, নানা আঙ্গিকের লেখা পাওয়া যায়, কিন্তু পত্রিকার অভিরুচি বা অভিনিবেশ সুস্পষ্ট হওয়া দরকার। তা না হলে পত্রিকা অচেনা থেকে যায়। অনেক বছর আগে দার্শনিক আর্থার শোপেনহাওয়ার ‘অন বুকস অ্যান্ড রাইটিং’ প্রবন্ধে লিখে গেছেন, লেখক মোটের ওপর দুই প্রকারের : নিজের বলার তাগিদে এক শ্রেণির লেখক লেখেন আর এক শ্রেণি লেখেন লেখার জন্যে। প্রথম শ্রেণি লেখেন নিজ চিন্তাকে প্রকাশ করার জন্য আর দ্বিতীয় শ্রেণি টাকার জন্য। আমি মনে করি প্রথম শ্রেণির লেখা ও লেখককেই গুরুত্ব দেওয়া উচিত। লেখার বিষয় নতুন বা পুরোনো যা-ই হোক না কেন তা যেন লেখকের চিন্তায় উদ্ভিন্ন হয়ে ওঠে। বাগ্বিস্তারে যেন চিন্তা না হারায়। শৈলী বা স্টাইল এমন এক পদার্থ যা আসলে লেখকের মানসরূপকে প্রতিফলিত করে। প্রকৃত লেখায় এই স্টাইল থাকে। আর নতুন লেখা ও লেখককে চিহ্নিত করার জন্য যেন পত্রিকার দায় থাকে। এসব কিছুই, এবং আরও অনেক কিছু আমি বাংলা ট্রিবিউন সাহিত্যের কাছে চাই।
লেখক : কবি, অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক



মুহম্মদ মুহসিন

‘কেমন দেখতে চাই বাংলা ট্রিবিউনের সাহিত্য’- এ প্রশ্নের উত্তরে আমার মনে হচ্ছে বাংলা ট্রিবিউনের সাহিত্য এখন যেমন আছে আমি তেমনই দেখতে চাই। এখানে সাহিত্যের বর্তমান ইস্যু ও আন্দোলনগুলোর প্রতি নজর দেয়া হয়, শক্তিমান টেক্সটগুলো নিয়ে আলোচনা হয়, নতুন সাহিত্যিক স্বর খোঁজার চেষ্টা করা হয়, সাহিত্যের আঙ্গিকে নতুন নিরীক্ষাকে স্বাগত জানানো হয়। এরপরে আর বড় কিছু আমি চাওয়ার দেখি না।
তবে একটা প্রস্তাব যোগ করতে পারি : আমাদের ক্লাসিক কবি-সাহিত্যিকদের প্রতিটি টেক্সট বা কবিতা ধরে ধরে ‘একটি কবিতা একটি প্রবন্ধ’ এমন সমালোচকীয় আয়োজন আমাদের নেই। বাংলা ট্রিবিউনের সাহিত্য বিভাগ যদি এমন একটি আয়োজন শুরু করে তাহলে আমাদের সমালোচনা সাহিত্যের ধারায় একটি নতুন মাত্রার সূচনা হবে।
বাংলা ট্রিবিউনের জন্য শুভকামনা।
লেখক : অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক


 

রফিক-উম-মুনীর চৌধুরী

বাংলা ট্রিবিউনের সাহিত্য বিভাগ যারা সাজান তাদের সকলের প্রতি রইল পথচলার দুই বছরপূর্তির শুভেচ্ছা। আপনাদের তারিফ করতেই হয় রুচি ও মানের একটি অন্তর্জালভিত্তিক সাহিত্য বিভাগ উপহার দেয়ার জন্য। বিষয়সূচীতে যা যা আছে এ-পাতায় সেগুলিতে আর একটু বৈচিত্র্য আনা যেতে পারে, থাকতে পারে লেখক ও কবিদের কথোপকথন। এমন সাহিত্যের প্রসঙ্গ থাকতে পারে যা প্রান্তিক, যার কথা খুব একটা কেউ বলে না।
লেখক : অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক


 

রাজু আলাউদ্দিন

বাংলা ট্রিবিউন-এর বয়সের তুলনায় এর সাহিত্যসাময়িকী সাহিত্যমোদীদের নজর কেড়েছে অনেক অল্প সময়ের মধ্যে। তার মানে এর আয়োজনে পাঠক এবং লেখকদেরকে আকর্ষণ করার একটা শক্তি সে অর্জন করেছে। সাহিত্যের প্রায় সবগুলো বিভাগকে সে উদার অবস্থান থেকে জায়গা দেয়ার চেষ্টা করছে। নবীন প্রবীণদের লেখার সমাহারে এটি পাঠকদের জন্য আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে ক্রমশ। বিষয়ের বৈচিত্র্য এবং লেখক-বৈচিত্র্যকে সমান গুরুত্ব দিয়ে বাংলা ট্রিবিউন সাহিত্যের ক্ষেত্রে সুবিবেচনাকে তুলে ধরতে পারছে দেখে আমি খুবই আনন্দিত। মৌলিক রচনার পাশাপাশি সাহিত্য-সমালোচনাকেও বাংলা ট্রিবিউন গুরুত্ব দিচ্ছে- এটা খুবই আশাব্যঞ্জক দিক। শুধু একটা বিষয় ভেবে দেখার থাকবে, তাহলো গুরুত্বপূর্ণ বইয়ের সারবান আলোচনা যদি আরেকটু বাড়ানো যায় তাহলে মৌলিক সৃষ্টিশীল লেখার শক্তি ও দুর্বলতাকে পাঠকদের কাছে তুলে ধরা সম্ভব হবে। এতে কেবল পাঠকই নয়, নতুন লেখকরাও অনেক উপকৃত হবেন।

বাংলা ট্রিবিউন-এর দুই বছর পূর্তিতে জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা।

লেখক : কবি ও অনুবাদক


 

শরীফ আতিক-উজ-জামান

সপ্তাহের শেষে বৃহস্পতি বা শুক্রবারে দৈনিক পত্রিকার সাহিত্যের পাতার জন্য সেই মুখিয়ে থাকার ভাবটি গত এক দশক বা এক যুগ ধরে আর আছে বলে আমার মনে হয় না। যখন পত্রিকাগুলোর এমন রমরমা বাণিজ্য ছিল না তখন প্রতি সপ্তাহে ৪টি পৃষ্ঠা সাহিত্যের জন্য ছেড়ে দেওয়ার যে রেওয়াজ ছিল এবং তার মাধ্যমে পাঠকেরা চিত্তরসের যে খোরাক পেতেন সেখানে আজ কর্পোরেট ব্যবসা জগতের থাবা পড়েছে। বিজ্ঞাপন ও তথাকথিত বিনোদনমূলক লেখনীর জন্য জায়গা ছেড়ে দিতে গিয়ে সাহিত্য ৪ পৃষ্ঠা থেকে কমে ২ পৃষ্ঠায় নেমে এসেছে। Corporate Social Responsibility’র মধ্যে বোধহয় সাহিত্য পড়ছে না! স্বল্প পরিসরে খুব ভালো মানের লেখাও সম্ভব হয় না। একদা পত্রিকার পাতায় ভালো গবেষণাধর্মী লেখা পাওয়া যেত, কিন্তু এখন স্থানাভাবে সে ধরনের লেখা খুব চোখে পড়ে না। অনলাইন পত্রিকা কি সেই ফাঁকটা পূরণ করতে পারবে? প্রযুক্তির এই চরম উৎকর্ষের যুগে বিভিন্ন দেশে যেখানে অনলাইন পত্রিকার পাঠক বেড়েছে, অনেক দেশে ছাপা কাগজ বন্ধ হয়ে গেছে সেখানে ভারত, চীন ও বাংলাদেশে ছাপা কাগজের পাঠক সংখ্যা বেড়েছে। তাই অনলাইন পত্রিকায় ভালো সাহিত্য হলেও তা প্রযুক্তি-নিরক্ষর মানুষের জন্য অধরাই রয়ে যাবে। কিন্তু তারপরও সময়ের সাথে সাথে অনলাইন পত্রিকার গুরুত্ব ও ব্যবহার বাড়বে, তাই তার পাঠকের চাহিদার দিকে খেয়াল রেখে তাদের লেখা নির্বাচন করতে হবে। বাংলা ট্রিবিউন সেদিকে এখনো পর্যন্ত নজর রেখে চলেছে। গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, সমালোচনা ইত্যাদি নিয়মিত বিভাগগুলোর পাশাপাশি তুলনামূলক সাহিত্য বিষয়ক লেখনীকে গুরুত্ব দিতে হবে, কারণ বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ও প্রযুক্তির কল্যাণে বিভিন্ন দেশের সাহিত্য সম্পর্কে পাঠকের আগ্রহ তৈরি হয়েছে, কিন্তু ভাষাগত প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে তার স্বাদ গ্রহণ সকলের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। অনুবাদ ও তুলনামূলক পাঠ আমাদের দেশের পাঠককে আরো সমৃদ্ধ করবে সন্দেহ নেই। কবিতা নির্বাচনে কঠোরতা প্রত্যাশা করি। সবাই কবি নন, সবার লেখনী কবিতা পদবাচ্য নয়। সাহিত্যতত্ত্ব, নন্দনতত্ত্ব, শিল্পবিষয়ক লেখাকে আরো গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। সঙ্গীত বিষয়ক লেখা একবারেই চোখে পড়ে না। তা নিয়ে ভাবা যেতে পারে। শিশুকিশোরদের জন্য নিয়মিত একটু জায়গা দরকার। শুধু এই সময়ের লেখকদের লেখাই নয়, যারা প্রয়াত ও খ্যাতিমান লেখক, তাদের সকলের লেখনী গুরুত্ব সহকারে ছাপতে হবে।
লেখক : কথাসাহিত্যিক ও প্রাবন্ধিক


 

অদিতি ফাল্গুনী

জন্মদিন- পায়েস নিয়ে চন্দ্রপথে একা- শুভ জন্মদিন বাংলা ট্রিবিউন! সারাবিশ্বের মত বাংলাদেশেও অনলাইন পত্রিকায় পাঠকের সংখ্যা বাড়ছে। মানুষ তিন হাজার টাকা দামেও স্মার্টফোন কিনতে পারছে আর ফোনেও দিব্যি পড়া যাচ্ছে সংবাদপত্র। প্রযুক্তির এই ব্যবহার এক কথায় অভাবনীয়। আর অনলাইন সংবাদপত্র প্রিন্ট মিডিয়ার চেয়ে কোনো দিকে পিছিয়ে থাকছে না। সে হোক সংবাদ, ফিচার বা এমনকি সাহিত্য।

আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা থেকে পৃথিবীর নানা অঞ্চলের হাল-ফিলের লেখকদের লেখা সম্পর্কে নানা আলোচনা ও মূল্যায়ন প্রকাশ করছে ট্রিবিউন। আমরা যখন আমাদের প্রথম যৌবনে লেখালিখির জগতে পা রাখি, প্রিন্টের সাহিত্যের বড় কর্তাদের নানা শর্তে হাঁপিয়ে উঠতে হতো। আজও হয়। গল্পের শব্দসংখ্যা ১৮০০-২০০০। মিনি প্যাক শ্যাম্পু বা টুথপেস্টের মতো মিনি প্যাক গল্প বা কবিতা। গল্প-কবিতা না গল্প-কবিতার হাত-পা কাটা নানা টুকরো? অনলাইন পত্রিকা এদিক থেকে কিছু পরিসর লেখককে দিতে পারে। এছাড়া এদেশে এখন লিটল ম্যাগাজিন আন্দোলনও তেমন নেই। কাজেই নেটের পত্রিকা যত বের হবে তত ভালো হবে। পরিবেশের উপরও কম চাপ পড়বে। তাই দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী তথা জন্মদিনে বাংলা ট্রিবিউনকে জানাই কিংশুক শুভেচ্ছা।

লেখক : কথাসাহিত্যিক ও অনুবাদক


 

ফিরোজ আহমেদ

এমন সা‌হিত্যপাতা চাই যা পাঠক-খায় এই কুসংস্কারে আচ্ছন্ন থে‌কে লেখা বাছাই করবে না, বরং পাঠকরু‌চি তৈ‌রি করবে। সাথে চাই ভালো অনুবাদ। আর চাই সা‌হিত্য-সমালোচনা, ভয়ডরহীন। বলার মতো সাক্ষাতকারও তো তেমন দে‌খি না। জ‌রি‌পের না‌মে সা‌হিত্য-পাতা‌কে চাক‌রি, বিনোদন ও ফ্যাশন পাতার সা‌থে এক নিক্ত‌ি‌তে মাপার কারবারি চিন্তা থে‌কে দূ‌রে থাকা চাই, আর চাই 'না' বল‌তে জানা সা‌হিত্য-সম্পাদক।

লেখক : রাজনীতিক ও প্রাবন্ধিক


 

হামীম কামরুল হক

কদিন আগে আমাকে একটি প্রশ্ন করা হয়েছিল, আমি কেন লিখি? আমার উত্তর ছিল, ‘আমি তো লিখি না, সম্পাদকরা আমাকে লেখান, তাই আমি লিখি; আমার নিজের লেখার সঙ্গে আমার হয়নিকো দেখা।’ বাংলা ট্রিবিউনের কাছে প্রথমে চাওয়া এই যে, তারা আমাদের মতো লেখককে, যারা সব সময় সাহিত্যের সঙ্গে থাকতে চাই, তাদের কাছ থেকে তাদের ‘নিজেদের লেখা’ (যা তারা তাদের নিজস্ব তাড়নায় লিখেছেন, কারো ফরমায়েশে, সম্পাদকের তাগাদায় পড়ে লিখেননি)- সেটি যেন আদায় করতে পারেন। সত্যিকারের সাহিত্য এবং সাহিত্যিকের প্রাধান্য থাকবে তাদের সাহিত্য বিভাগে। মূলত একটি অনলাইন পত্রিকা হিসেবে একদিকে তথ্য-পরিবেশন, অন্যদিকে সেইসব তথ্য যাতে জ্ঞান, সৃজন ও প্রজ্ঞার স্তরে উঠতে পারে- তেমন লেখারই প্রকাশক্ষেত্র হোক এই অনলাইন। সৃজনশীল সাহিত্য ও সমালোচনা সাহিত্যের সবচেয়ে হালনাগাদ বিষয়গুলি যেন বাদ না পড়ে- সেদিকে লক্ষ্য রাখা হলেই এ-কাজটি হয়ে যাবে বলেই মনে করি।
লেখক : কথাসাহিত্যিক ও প্রাবন্ধিক


 

 

আগের লেখা পড়তে ক্লিক করুন-

নায়িকার একদিন || শাহনাজ নাসরীন

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইল শাড়িসহ ১৪ পণ্যকে জিআই স্বীকৃতি
টাঙ্গাইল শাড়িসহ ১৪ পণ্যকে জিআই স্বীকৃতি
১৮ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টানলেন বিসমাহ মারুফ 
১৮ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টানলেন বিসমাহ মারুফ 
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতার মৃত্যুদণ্ড
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে পিতার মৃত্যুদণ্ড
উপজেলা নির্বাচনে সহিংসতার শঙ্কা সিইসির
উপজেলা নির্বাচনে সহিংসতার শঙ্কা সিইসির
সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা
২৪ ঘণ্টা পর আবার কমলো সোনার দাম
২৪ ঘণ্টা পর আবার কমলো সোনার দাম
ভুল সময়ে ‘ঠিক কাজটি’ করবেন না
ভুল সময়ে ‘ঠিক কাজটি’ করবেন না