X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

নিজের পূর্ববর্তী প্রচেষ্টাগুলোর ওপর নির্ভর করা ঠিক নয় : আব্বাস কিয়ারোস্তামি

ভূমিকা ও অনুবাদ : রুদ্র আরিফ
১৯ জুলাই ২০১৬, ০৯:৪৬আপডেট : ১৯ জুলাই ২০১৬, ১০:১৬

আব্বাস কিয়ারোস্তামি (২২ জুন ১৯৪০-৪ জুলাই ২০১৬) আব্বাস কিয়ারোস্তামি সদ্যপ্রয়াত ইরানি ফিল্মমেকার। কাব্যিক ও আত্মিক ফিল্ম ধারার এই তুখোড় কারিগর শর্টফিল্ম ‘দ্য ব্রেড অ্যান্ড অ্যালি’ (১৯৭০) থেকে শুরু করে ফিচার ফিল্ম ‘লাইক সামওয়ান ইন লাভ’ (২০১২) পর্যন্ত এক ঋদ্ধ ফিল্মযাত্রায় সিনেবিশ্বকে দিয়ে গেছেন ‘টেস্ট অব চেরি’, ‘দ্য উইন্ড উইল ক্যারি আস’ ‘হয়্যার ইজ দ্য ফ্রেন্ডস হোম’, ‘থ্রু দ্য অলিভ ট্রিজ’, ‘লাইফ, অ্যান্ড নাথিং মোর’, ‘এবিসি আফ্রিকা’ প্রভৃতি মাস্টারপিস ফিল্ম। তার শেষ সিনেমাকে কেন্দ্র করে, ক্যারিয়ারের নানা প্রবণতা নিয়ে এই সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছিলেন আমেরিকান ফ্রিল্যান্স লেখক ও সিনে-সাংবাদিক ডাস্টিন চ্যাং...

 

প্রশ্ন : ‘ফাইভ : ডেডিকেটেড টু ওজু’ ফিল্মটি বানিয়েছেন আপনি। জাপানি সংস্কৃতির প্রতি আপনার ভীষণ টান রয়েছে বলে মনে হয়। এখন জানতে ইচ্ছে করছে, ‘লাইক সামওয়ান ইন লাভ’ বানানোর আগে নিজের সঙ্গে কেমনতরো আলাপ জমেছিল আপনার?

আব্বাস কিয়ারোস্তামি : নিশ্চিতভাবে জানি, জাপানের প্রতি মুগ্ধতা আমার ভেতর সারাজীবন থেকে যাবে; এমনকি জাপান থেকে আমি চলে যাওয়ার পরও। এমনকি আমার জীবনের একেবারেই প্রথম কোনো শিল্পগত আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল যে ২০ বছর বয়সে কবিতা লেখার মাধ্যমে, সেগুলো ছিল হাইকুর মতো। তখন অবশ্য এ ব্যাপারে কোনো আইডিয়া ছিল না আমার; তবু যে কবিতাগুলো লিখেছিলাম, সেগুলো অনেকটা হাইকুর মতোই ছিল। তাছাড়া, আমার ফটোগ্রাফির মধ্যেও জাপানের ট্রেডিশনাল পেইন্টিংগুলোর এক ধরনের কমন ফর্মের উপস্থিতি পাওয়া যায়। আমার প্র্যাকটিস আর জাপানি আর্টের মধ্যে এক ধরনের অনুরণন রয়েছে, এ কথা মানতেই হবে। ফলে জাপানের মাটিতে প্রথমবার পা দেওয়ার আগে থেকেই জেনে গিয়েছিলাম, সুযোগ পেলে এ দেশে ফিরে ফিরে আসব। এরপর ২০ বছরেরও বেশি কাল ধরে চলছে জাপানে আসা-যাওয়া আমার।

ফিল্মমেকিং আমার কাছে যথেষ্ট পরস্পরবিরোধী ব্যাপার। আমার সব সিনেমাতেই এমনটা ঘটে : যখনই কোনো প্রজেক্টের প্রতি আকৃষ্ট হই, সেটিতে প্রি-প্রোডাকশন কাল বরাবরই প্রয়োজনীয়তার চেয়েও দীর্ঘতর হবে- এটি বুঝে নেওয়া আমার জন্য আবশ্যক। ফলে সবকিছু প্রস্তুত করে তোলার আগ পর্যন্ত একঘেয়েমিতা ও বিরামহীনতা পেয়ে বসে আমাকে। বাজে ব্যাপার হলো, আমি সবসময়ই চাই এমন একটা কিছু ঘটুক, যেন সবকিছু ভেস্তে যায়! কোনো প্রজেক্টের প্রতি যতবেশি রোমাঞ্চিত হয়ে উঠি আমি, ঠিক ততবেশিই চাই যেন কোনো অভাবিত ঘটনা সেটিকে থামিয়ে দিক! এ ক্ষেত্রে ‘ক্লোজ-আপ’ প্রোডাকশনটিই ছিল একমাত্র ব্যতিক্রম। কেননা, এটিই একমাত্র ফিল্ম- যেটির প্রস্তুতিপর্বে খুব বেশি সময় নিতে হয়নি। শুটিং শুরু করার আগের দিন ফিল্মটির আইডিয়া মাথায় আসে আমার; ফলে একঘেয়েমিতা অনুভব করার মতো যথেষ্ট সময় পাইনি। এই জাপানি প্রজেক্টটির (‘লাইক সামওয়ান ইন লাভ’) ক্ষেত্রেও আমার মনের এই দ্বৈত্য অবস্থা কাজ করেছে। প্রি-প্রোডাকশন চলাকালের আলসেমি যেন অন্য ফিল্মগুলোর মতোই দীর্ঘতর না হয়ে ওঠে, সে জন্য এই ফিল্মটির নির্মাণ-কাজ যতটা সম্ভব গতিশীল রাখার চেষ্টা করেছি।

প্রশ্ন : ফিল্মটির প্রোডাকশনে সুনামি কোনো প্রভাব ফেলেছিল?

কিয়ারোস্তামি : সুনামি ঠিক এমনই এক অভাবিত ঘটনা ছিল, সে ব্যাপারে আর কী বলব আপনাকে! এটি আমার জন্য ছিল একটি সঙ্কেত; কেননা, প্রি-প্রোডাকশন শুরু করার পরও অভিনেতা-অভিনেত্রী খুঁজে পাচ্ছিলাম না আমি। ভেবে নিয়েছিলাম, এই প্রজেক্টের কোনো মানে হয় না; ভেবে নিয়েছিলাম, এটি ছেড়ে দেওয়াই ভালো।

আমার ঘনিষ্ঠ বৃদ্ধা বান্ধবী, এবং এক ফিল্মমেকারের সঙ্গে অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করা জাপানি নারীটি (আকিরা কুরোসাওয়ারকে দীর্ঘদিন অ্যাসিস্ট করা নগামি তেরুয়ো) সবসময়ই জানতে চান, জাপান ও জাপানি মানুষকে কেনো আমি এতবেশি ভালোবাসি। তিনি আমাকে জানিয়েছেন, সুনামির পরপরই তার অবস্থান ছিল সিবুয়ার (টোকিওর একটি স্পেশাল ওয়ার্ড) ফ্লোরে বসে, কোনো রকম প্রতিক্রিয়া বা আতঙ্ক কিংবা হতাশা ছাড়াই- যা ঘটছে, স্রেফ তা দেখে যাওয়া মানুষগুলোর একজন হিসেবে। তিনি বলেছেন, ‘আপনিও যদি আমাদের সঙ্গে বসে থেকে দেখতে পেতেন- কোনো মহাবিপর্যয়ের প্রতি জাপানি মানুষের প্রতিক্রিয়া কেমন।’ নিজ দেশের নাগরিকদের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা তার মধ্যে ছিল; আর সেটি তিনি যেন আমার চোখ দিয়েই দেখতে পেয়েছিলেন।

মতাদর্শভিত্তিক অবস্থানগুলোকে বাদ দিলে আমরা সবাই একই রকম। পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখলে আমাদের সবার মধ্যে পার্থক্য পাওয়া যাবে ঠিকই, কিন্তু আমাদের জীবনের প্রধান দৃশ্যকোণ যেগুলো- আমাদের দুর্ভোগ, আনন্দ ও যন্ত্রণা- সে ক্ষেত্রে আমরা জাপানি, আমেরিকান নাকি ইরানি- তাতে কিচ্ছু যায়-আসে না; আমরা সবাই একই রকম মানুষ। ফলে আপনি যদি জীবন ও সম্পর্কের মূলমন্ত্রকে ধারণ করেন, তাহলে আপনার কাজেও সেটি ফুটে ওঠবে

প্রশ্ন : আপনার সিনেমাগুলোতে একটি নিশ্চিত বিশ্বজনীনতার উপস্থিতি রয়েছে, ফলে তেহরান, টোকিও কিংবা ফ্লোরেন্স- যে কোনো প্রান্তের মানুষই সেটির সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত করতে পারে। এই বিশ্বজনীনতার বিকাশ ঘটালেন কীভাবে?

কিয়ারোস্তামি : আমার ধারণা, এটি একটি একজীবনের চর্চা, কিংবা কোনো কিছু পর্যবেক্ষণ করার অভ্যাস বা পন্থা। মনে পড়ে, তরুণ বয়সে সুদীর্ঘ সময়কাল ধরে, টেলিভিশনে যা দেখছি- তা মেনে নিতে পারতাম না আমি। ‘আমেরিকানরা এ রকম’ কিংবা ‘জাপানিরা ও রকম’- এমনতর সরলীকরণ কখনোই গ্রহণ করিনি। স্বভাবগতভাবে, কোনো সংস্কৃতি কিংবা কোনো রাষ্ট্রের চেয়ে বরং ব্যক্তিমানুষদের প্রতিই আমার আগ্রহ সবসময় বেশি ছিল। কোনো নির্দিষ্ট সংস্কৃতির প্রতি এ ধরনের সমষ্টিগত সিদ্ধান্ত বা সহমত আমাকে বরাবরই বিরক্ত করে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি, মতাদর্শভিত্তিক অবস্থানগুলোকে বাদ দিলে আমরা সবাই একই রকম। পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখলে আমাদের সবার মধ্যে পার্থক্য পাওয়া যাবে ঠিকই, কিন্তু আমাদের জীবনের প্রধান দৃশ্যকোণ যেগুলো- আমাদের দুর্ভোগ, আনন্দ ও যন্ত্রণা- সে ক্ষেত্রে আমরা জাপানি, আমেরিকান নাকি ইরানি- তাতে কিচ্ছু যায়-আসে না; আমরা সবাই একই রকম মানুষ। ফলে আপনি যদি জীবন ও সম্পর্কের মূলমন্ত্রকে ধারণ করেন, তাহলে আপনার কাজেও সেটি ফুটে ওঠবে।

প্রশ্ন : ফিল্মটির শিরোনাম ‘লাইক সামওয়ান ইন লাভ’; এলা ফ্রিটজেরাল্ডের গাওয়া এই শিরোনামের অরিজিনাল গানটি একটি আমেরিকান জ্যাজ স্ট্যান্ডার্ড। ‘টেস্ট অব চেরি’, ‘উইন্ড উইল ক্যারি আস’- আপনার অনেক সিনেমা এ রকম কাব্যিক নাম গ্রহণ করলেও, এই বিশেষ নামটি বেছে নেওয়ার কারণ কী? আপনি কি জ্যাজ মিউজিকের ভক্ত?

নিজের পূর্ববর্তী প্রচেষ্টাগুলোর ওপর নির্ভর করা ঠিক নয় : আব্বাস কিয়ারোস্তামি কিয়ারোস্তামি : আমি বলব, এটি অপেক্ষাকৃতভাবে একটি অধিকতর উৎপত্তিগত বিষয়। আমার বড় হয়ে ওঠার কালে, জ্যাজ ছিল একটি বিশ্বব্যাপী ফেনোমেনা। রেডিওতে বাজানো হতো। এলপি যুগের সূচনা হলে, জ্যাজ মিউজিকও ছড়িয়ে পড়ে। ফলে, ফিল্মটির মিউজিকের প্রসঙ্গ এলে, ওকুনো সাহেবের (ফিল্মটিতে প্রফেসর চরিত্রে অভিনয়কারী ওকুনো তাদাশ) জানতে চাইলাম, তার অভিনীত চরিত্রটি কী শুনতে চায়; যদিও তিনি বয়সে আমার চেয়ে দশ বছরের বড়, তবু জ্যাজের কথাই বললেন; কেননা, এ শুনেই বড় হয়ে উঠেছেন তিনি।
আমার ধারণা, ইরানে আধুনিকত্বের যুগটি এই মিউজিকের সঙ্গে সহাবস্থান করছিল। ফলে মিউজিকটির আগমন ঘটেছে; এবং লিরিক অনুবাদ করে অনেক শিল্পীই জ্যাজ মিউজিকের অনুকরণে গেয়ে বেড়িয়েছেন। এ কারণে জ্যাজকে আমি এমন কোনো মিউজিকই ভাবি না- যেটির জন্ম আমেরিকা ও আফ্রিকার মধ্যে কোথাও-না-কোথাও; বরং ভাবি, এ এমনই জিনিস, যা কিনা একটি নির্দিষ্ট প্রজন্মের মধ্যে বিশ্বজনীনভাবে ছড়িয়ে গেছে। ফলে কোনো সাংস্কৃতিক রেফারেন্স নয়, বরং একটি নির্দিষ্ট যুগের প্রতি নির্দিষ্ট নস্টালজিয়া থেকেই এই শিরোনামটির উৎপত্তি।

প্রশ্ন : ‘লাইক সামওয়ান ইন লাভ’-এ অনেকগুলো সেলফোন ও টেলিফোনের উপস্থিতি আমাকে হতবাক করে দিয়েছে। আমরা এমন এক সমাজে বাস করি, যেখানে এই জিনিসগুলোর উপর মূলত কমিউনিকেশনের একটি তাৎপর্য হিসেবে অনেকটা একচেটিয়াভাবে আমাদের নির্ভর করতে হয়। এ ব্যাপারে আপনার অনুভূতি কী?

কিয়ারোস্তামি : আমার করার কিছু নেই। এ জিনিসগুলো আমাদের জীবনে চলে আসে; আর হয়ে ওঠে আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের অংশ। আমার (সিনেমার) কাহিনীগুলোর লোকজনও এইসব ডিভাইসের ওপর নির্ভর করে; এগুলো থেকে পালানোর উপায় নেই।
আগে আমার নিজের কখনোই কোনো মোবাইল ফোন ছিল না। যেদিন আমাকে একটা দেওয়া হলো, তার আগ পর্যন্ত এটি ব্যবহার করার কথা ভাবতেও পারিনি। সেদিন আমি বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার পর, মাঝ রাস্তায় টের পেলাম, মোবাইল ফোনটি বাসায় ফেলে এসেছি। ফলে গাড়ি ঘুরিয়ে বাড়ি ফেরার পথ ধরতে হলো আমাকে। তারপর আচমকাই বুঝতে পারলাম, এটি যতটা না উপকারি, তার চেয়েও বেশি একটি বাধ্যবাধকতা, একটি সীমাবদ্ধতার বিষয়। এখন এটি প্রত্যেকের জীবনের অংশ হয়ে গেছে : লোকজন আমার সঙ্গে দেখা করতে এসে, ফেরার পথে হয়তো আমার বাড়িতে নিজের ফোনটা ফেলে রেখে যায়, তারপর এসে দরজায় কড়া নাড়তে থাকে... (হাহাহা)।

ফিল্মটিতে প্রফেসর তো বলেছেই, তার কোনো মোবাইল ফোন নেই। তার শুধু অ্যানসারিং মেশিন সমর্থন করা একটি টেলিফোন রয়েছে; আর সে অভিযোগ তোলে, তার প্রতি অন্য লোকদের দিয়ে রাখা ফালতু মেসেজগুলো তাকে চেক করতে হয়। আমার অনুভূতিও এমন।

প্রশ্ন : বছরের পর বছর ধরে, ফিল্মমেকিংয়ে একটি সুনিশ্চিত অগ্রগতি আপনি অর্জন করেছেন। যখন ফিল্মমেকিং শুরু করেছিলেন, তখনকার সঙ্গে এখনকার মধ্যে কী কী পার্থক্য টের পান?

কিয়ারোস্তামি : দেখুন, আমার মেথডে যদি কোনো পরিবর্তন ঘটে, সেটির প্রতিফলন আমার ফিল্মগুলোতে পড়বেই। আমার ধারণা, বন্ধু নগামি তেরুয়োর শোনানো একটি গল্প থেকে এটি সবচেয়ে ভালোভাবে বুঝতে পেরেছি আমি। আমার প্রথম (ফিচার) ফিল্ম ‘দ্য ট্রাভেলার’ দেখে কুরোসাওয়ার প্রতিক্রিয়ার কথা তিনি দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে শুনিয়েছিলেন আমাকে। নগামি বলেছিলেন, ‘এ কথা আপনাকে জানানো ঠিক হবে কিনা, বুঝতে পারছি না; কেননা, আমি জানি না- এটিকে আপনি প্রশংসা, নাকি অপমান হিসেবে নেবেন।’ আমি বলেছিলাম, ‘বলুন তো! বলে দিন।’ জানলাম, কুরোসাওয়া ‘দ্য ট্রাভেলার’ দেখেছিলেন আমার অন্য ফিল্মগুলো দেখার অনেক পরে। আর স্পষ্টতই তিনি বলেছিলেন, ‘আরে, কিয়ারোস্তামি ব্যাটা তো দেখি এক পা-ও আগায়নি!’ (হাহাহা)

শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমার কনসেপ্টের কোনো পরিবর্তন ঘটেছে বলে আমি মনে করি না। শুধু জানি, নিজের পূর্ববর্তী প্রচেষ্টাগুলোর ওপর নির্ভর করা ঠিক নয়। যে ফিল্মই বানাই, সেটি শুরু করি যাত্রাবিন্দু থেকে। এ ক্ষেত্রে যদি কোনো পরিবর্তন বা অগ্রগতি ঘটে, তা ঘটে স্ক্রিনে। এ ব্যাপারে এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে পারব না আমি।

সূত্র : স্ক্রিন অ্যানার্কি। ফিল্ম জার্নাল, যুক্তরাষ্ট্র। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩

আরো পড়ুন-

প্রাণপ্রাচুর্যের কিয়ারোস্তামি

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
আঙুরের গোড়া কালো হয়ে যাচ্ছে? জেনে নিন টিপস
আঙুরের গোড়া কালো হয়ে যাচ্ছে? জেনে নিন টিপস
টেকনাফে ১০ জন কৃষক অপহরণের ঘটনায় ২ জন আটক
টেকনাফে ১০ জন কৃষক অপহরণের ঘটনায় ২ জন আটক
এরদোয়ানের যুক্তরাষ্ট্র সফর, যা জানা গেলো
এরদোয়ানের যুক্তরাষ্ট্র সফর, যা জানা গেলো
যুক্তরাষ্ট্রের টি-টোয়েন্টি দলে নিউজিল্যান্ডের সাবেক অলরাউন্ডার
যুক্তরাষ্ট্রের টি-টোয়েন্টি দলে নিউজিল্যান্ডের সাবেক অলরাউন্ডার
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
শাকিব খান: নির্মাতা-প্রযোজকদের ফাঁকা বুলি, ভক্তরাই রাখলো মান!
শাকিব খান: নির্মাতা-প্রযোজকদের ফাঁকা বুলি, ভক্তরাই রাখলো মান!