X
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
৬ বৈশাখ ১৪৩১

মুখোমুখি নাইপল ও চিনুয়া আচিবে

অমল চক্রবর্তী
১৫ মে ২০১৭, ০৮:৫০আপডেট : ১৬ মে ২০১৭, ১৬:৪৫

চিনুয়া আচিবে ও ভি.এস নাইপল

জন্মসূত্রে ত্রিনিদাদিয়ান ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ-নাগরিক স্যার ভিদিয়াধর সুরুজপ্রসাদ নাইপল তাঁর প্রথম উপন্যাসগুলো নিজ জন্মভূমি নিয়ে লিখলেও আফ্রিকা নিয়ে কম লেখেনন— ‘In a Free State’, ‘A Bend in the River’ পুরোপুরিভাবে আফ্রিকার পটভূমিতে লেখা আর ‘Half a Life’, ‘Magic Seeds’ ‘The Masque of Africa’ তে রয়েছে আফ্রিকার জোরালো উপস্থিতি। অন্যদিকে নাইজেরিয়ার লেখক চিনুয়া আচিবে ১৯৫৮ সালে প্রকাশিত ‘Things Fall Apart’ উপন্যাস থেকে শুরু করে  ‘Arrow of God’, ‘No Longer at Ease’ উপন্যাসে নাইজেরিয়ার ঔপনিবেশিক শাসন নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন। উত্তর-ঔপনিবেশিক দুই সাহিত্যিক তাদের লেখার মাধ্যমে এই সত্যটিই পুনরায় প্রতিষ্ঠা করলেন যে মানচিত্রের ভূগোলে নয়; লেখক প্রকাশিত হন মানসিক ভূগোলে।
উত্তর-ঔপনিবেশিক সাহিত্যের দুই দিকপাল ভি. এস নাইপল এবং চিনুয়া আচিবে দুই ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিতে আফ্রিকার সংকটকে বিশ্লেষণ করেছেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে সদ্য স্বাধীন ইউরোপীয় উপনিবেশগুলোর অবক্ষয়, নৈরাজ্য ও পরিবর্তন নিয়ে তাদের অনুসন্ধান। কিন্তু মিল শুধু ওখানেই। জোসেফ কনরাডের উত্তরসূরি স্যার ভিদিয়াধর নাইপল আফ্রিকা ও এশিয়ার উত্তর-ঔপনিবেশিক জগতের অন্ধকারে ইউরোপিয় সভ্যতার অনুপস্থিতিতে নিমগ্ন মননের বিচ্ছিন্নতায়। তাঁর লেখায় নব্য-স্বাধীন উপনিবেশের শৃঙ্খলাহীন জগতের ব্যাপ্তি যত বড়; ততটাই ক্ষুদ্র সাংস্কৃতিক অনন্যতার প্রকাশ। অন্যদিকে, নাইজেরিয়ার লেখক চিনুয়া আচিবে সাম্রাজ্যবাদকে কোন ছাড় দেননি; আফ্রিকানদের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও গোষ্ঠীজীবন স্পষ্টতর তাঁর লেখায়। এডওয়ার্ড সাঈদ যে ‘প্রতিবাদী বুদ্ধিজীবী’র ধারণা দিয়েছেন আচিবে তার উজ্জ্বলতম দৃষ্টান্ত। অন্যদিকে নাইপলের লেখা পাঠে বারবার বিবমিষা এই কারণেই তৈরি হয় যে, তিনি ‘কেন্দ্র’ থেকে ‘শাসিত অন্যদের’ একটি কৃত্রিম ছবি উপহার দিচ্ছেন। নাইপলের ‘A Bend in the River’ এবং চিনুয়া আচিবের ‘Things Fall Apart’ উপন্যাসের একটি নাতিদীর্ঘ তুলনামূলক পাঠ দুই প্রবাদ প্রতীম লেখকের ভিন্নতর দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরবে। চিনুয়া আচিবে প্রতিনিয়ত শেকড়-সন্ধানী; অন্যদিকে নাইপল শেকড়বিহীন ও পশ্চিমা উপনিবেশের কর্তৃত্ববাদে অবিচল আস্থাশীল।
 ‘A Bend in the River’ এ নাইপল সদ্য স্বাধীন আফ্রিকার এক নামহীন দেশের এক নদীর পাশে ছোট এক শহরের ভারতীয় বংশোদ্ভূত এক ব্যবসায়ী সলিমের জবানিতে আফ্রিকার স্বাধীনতা উত্তর নৈরাজ্যকর পরিবেশের এক বিভৎস চিত্র তুলে ধরেছেন। পূর্ব আফ্রিকা থেকে উৎখাত হওয়া সলিম নজরুদ্দীনের কাছ থেকে ব্যবসা কিনে স্থিত হবার চেষ্টা করলেও বুঝতে পারে যেকোন সময় হত্যা ও রক্তপাতের হোলি শুরু হতে পারে। এই শহরের আফ্রিকান তরুণেরা ফুঁসে উঠছে শাসক Big Man এর একনায়কতন্ত্রের বিরুদ্ধে। সলিম স্থানীয়দের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক রাখতে চেষ্টা করলেও জানে যেকোন সময়  তাকে চলে যেতে হবে। তার সামাজিক চক্র বিগ ম্যানের প্রাক্তন শ্বেতাঙ্গ পরামর্শক রেমন্ড, রেমন্ডের তরুণী স্ত্রী ইয়েভেতে, ভারতীয় ব্যবসায়ী ইন্দর, ইন্দরের স্ত্রী এই ছোট পরিমন্ডলে। কৃষ্ণাঙ্গ আফ্রিকানেরা দূরের রহস্যময় জঙ্গলের মতোই অপরিচিত। আর যে গুটিকয়েক কালো আফ্রিকান এই উপন্যাসে স্থান পেয়েছে তাদের একজন সলিমের পরিচিত জাবেতের ছেলে ফার্ডিনান্দের মতে তার দেশের সার্বিক পরিস্থিতি নিকষ কালো, হতাশাময়। শেষ অধ্যায়ে নব্য স্বাধীন দেশের জেলাশাসক ফার্ডিনান্দ কারাগার থেকে সর্বসান্ত সলিমকে মুক্ত করে পালাতে বলে ‘আমরা সবাই নরকে যাচ্ছি, আর মরতে বসেছি। কোন কিছুর মানে নেই।’ এই উক্তি মনে করিয়ে দেয় কনরাডের `Heart Of Darknes’ উপন্যাসের বিভিষিকাময় আফ্রিকাকে।
জোসেফ কনরাডের সঙ্গে ভি.এস নাইপলের এতটাই মিল যে নোবেল পুরস্কার কমিটিও নাইপলকে কনরাডের সাহিত্যিক উত্তরসূরি মনে করে। কনরাড প্রসঙ্গে নাইপলও স্বীকার করেন গুরুর প্রতি অবিচল ঋণ, ‘কনরাড ৬০/৭০ বছর আগে যেখানে গিয়েছেন, আমিও সেই একই জগতে আছি।’ তাই এটি মোটেও অবাক করার মত বিষয় নয় যে, ‘Heart Of Darknes’ উপন্যাসের রক্ষণশীল কনরাডের সঙ্গে ‘A Bend in the River’ এর নাইপলের মতাদর্শিক মিল সুস্পষ্ট। কনরাডের চরিত্র কূটজ জাহাজ থেকে হামাগুড়ি দিয়ে আফ্রিকার জঙ্গলে যেতে চায় নরমাংসভোজে যোগ দিতে। আর নাইপলের সলিম জাহাজ দিয়ে প্রাণ বাঁচাতে আফ্রিকা থেকে পালাতে চায়। দুই ক্ষেত্রেই আফ্রিকা অন্ধকার, বিভৎসতা ও অসভ্যতার নিদর্শনমাত্র। কনরাডের ‘Heart Of Darknes’ এ আফ্রিকা আছে; কিন্তু আফ্রিকাবাসীরা মানবিক সত্তা অনুপিস্থত। তেমনি নাইপলের ‘A Bend in the River’ উপন্যাসেও কোন পূর্ণ বিকশিত আফ্রিকান নেই; না আছে আফ্রিকার সমৃদ্ধ গোষ্ঠী জীবনের বর্ণনা। ব্রিটিশ মিউজিয়ামলব্ধ আফ্রিকা-জ্ঞানের বাইরে নাইপল এক পা এগোননি। তাঁর আফ্রিকা তাই অন্ধকার মহাদেশ মাত্র; আর অবশ্যম্ভাবীভাবে সলিমের গৃহহীনতা, বিচ্ছিন্নতাবোধ ও হতাশা অন্যান্য টিপিক্যাল নাইপলীয় চরিত্রের বহিঃপ্রকাশ। সলিম স্বীকার করছে ঔপনিবেশিক জগতের সংক্ষিপ্ত জ্ঞানের কথা— ‘‘All that I know of our history and the history of the Indian ocean I have got from books written by European … without Europeans I feel all our past would’ve been washed away.’’
অর্থাৎ আফ্রিকা একটি ইউরোপিয় ধারণা উদ্ভূত কৃত্রিম অস্তিত্বমাত্র। নাইপলের সৃষ্ট সলিম ও ব্যক্তি নাইপল দুইজনের চেতনায় আফ্রিকার এই সাংস্কৃতিক জীবন অনুদ্ঘাটিত।
নাইপলের ‘A Bend in the River’ এ আফ্রিকান প্রভু ‘The Big Man’ অবির্ভূত হন হত্যা ও বিভীষিকার হুমকি নিয়ে। অন্য কৃষ্ণাঙ্গ চরিত্রগুলোও অবিকশিত মাত্র। প্রশ্ন হচ্ছে নাইপল কোন বিশ্বাসযোগ্য আফ্রিকান চরিত্র সৃজনে ব্যর্থ কেন? মূলত নাইপল এই উপন্যাসে তাঁর সকল উপন্যাসের মোটিফ ব্যক্তিক উৎকেন্দ্রিকতা ও শেকড়হীনতাকেই সলিমের জবানিতে তুলে ধরেছেন। তাই বেলজিয় ফাদার হুইসমানের সংগ্রহে থাকা আদিম প্রত্নতত্ত্বের মতো সলিমের আফ্রিকাও প্রাণহীন। ব্যর্থ যৌনতাবোধ সলিমের অস্তিত্বহীনতাকেই প্রমাণ করে। ইয়েভেতের প্রতি সলিমের স্যাডিষ্ট যৌনাচার প্রমাণ করে সলিম না আফ্রিকা, না নিজের প্রতি সত্যন্বিষ্ট। নির্দ্বিধায় বলা যায়, ‘A Bend in the River’ উপন্যাসের নাইপল ‘ওরিয়েন্টালিজম’ ডিসকোর্সের অনেক নিকটবর্তী।
অন্যদিকে চিনুয়া আচিবে তাঁর উপন্যাস ‘Things Fall Apart’ এ ইউরোপ নির্ভর এই ‘ডিসকোর্সে’র বিপরীতে অন্য একটি ভূমিবর্তী ডিসকোর্স খুঁজে পেয়েছেন। নাইপলের মতো তিনিও ইংল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা শেষ করেছেন। কিন্তু নাইপল যেখানে তার সাহিত্যিক প্রতিভা ইউরোপিয় ঔপনিবেশিক প্রভূর স্তুতিতে ব্যয় করেছেন; চিনুয়া আচিবে তাঁর উপন্যাসে ঔপনিবেশিক শক্তির মিথ্যাবাজিকে উন্মোচিত করেছেন। ‘Things Fall Apart’ পাঠে অবধারিতভাবে জানি, আফ্রিকার কালো মানুষদের জীবন-সংগ্রাম ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতির কথা। ঔপনিবেশিক ডিসকোর্স যা ভুলাতে চেয়েছে আফ্রিকাকে ‘Dark continent’ এ রূপ দিয়ে। এই উপন্যাসের প্রেক্ষাপট মধ্য ঊনবিংশ শতক যখন ইগোবো গোষ্ঠী ঔপনিবেশিক শক্তির করায়ত্ত হয়নি। তখনও গোত্রভিত্তিক জীবনের স্থিতি ছিল, প্রকৃতি-পূজা, বীর ভজনা, ঐতিহ্যভিত্তিক জীবনে আস্থা ছিল। এই জীবনে ওকোনকো উমোফিয়া গ্রামের গোষ্ঠী জীবনে বীর হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেলেন; দুর্ঘটনাবশত অবস্থান হারালেন, সাত বছর বহিস্কৃত হয়ে অবশেষে গ্রামে ফিরে নব্য-ঔপনিবেশিক সংস্কৃতির মুখে সংকটে বুঝলেন সবকিছু আর আগের মত নেই। এ যেন পিতা হ্যামলেটের মৃত্যুর পর যুবরাজ হ্যামলেটের করুণ উপলব্ধি ‘Time is out of Joint’ অথবা ইয়েটসের ‘Second Coming’ কবিতার নৈরাজ্যময় পৃথিবী সেখানে ‘Things Fall Apart’/ ‘Centre can no longer hold?’
চিনুয়া আচিবের নায়ক ওকোনকো একাই লড়ে যায় সেই সাংস্কৃতিক সার্বভৌমত্বের জন্য। কিন্তু শক্তিশালী ইউরোপিয় ঔপনিবেশিক শক্তি ও তাদের ধর্মীয় এজেন্ট মি. স্মিথদের কাছে তা অপ্রতুল। ওকোনকোর ট্রাজেডি এখানেই এমন এক সময়ে যখন তিনি বীরত্ব দেখাচ্ছেন যখন আফ্রিকার গোষ্ঠীজীবন ভেঙ্গে যাচ্ছে তথাকথিত ইউরোপিয় সভ্যতার সংঘর্ষে। অগত্যা উমোফিয়া গ্রামের ওকোনকোর আত্মহনন ও শ্বেতাঙ্গ জেলা শাসকের আত্মতৃপ্তি এই বোধে তার পরবর্তী উপন্যাসের শিরোনাম হবে ‘The Pacification of the Primitive Tribe of the Lower Niger.’ এই শেষ মন্তব্যে চিনুয়া আচিবে সুনির্দিষ্টভাবে কনরাড প্রভাবিত ইউরোপিয় লেখকদের বিদ্রূপবাণে বিদ্ধ করেছেন যারা আফ্রিকাকে ‘Primitive’ দেখিয়ে তথাকথিত সভ্যতার নামে শোষণ চালিয়ে যায় । নাইপল এই ইউরোপকেন্দ্রিক শোষণ প্রক্রিয়ার সাংস্কৃতিক ইডিওলজি নির্মাণের সঙ্গে সম্পৃক্ত।
চিনুয়া আচিবে লিওপোল্ড সেঙ্ঘরের ‘নেগ্রিচুড’ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্ম। শেকড়-সন্ধানী মন নিয়ে তিনি ঔপনিবেশিক শাসনের মূল সংকট তুলে ধরেছেন কালো মানুষদের একজন হয়ে। নিজের প্রবন্ধ ‘The African Writer and The English Language’ এ তিনি লেখকের কর্তব্য সম্পর্কে লিখেছেন ‘He should aim at fashioning out an English which is at once universal and able to carry his peculiar experience.’ উপন্যাসে ব্যবহৃত ইংরেজি ভাষায় আচিবে এই কাজটিই করেছেন। অন্যদিকে ভি. এস. নাইপল ‘A Bend in the River’ উপন্যাসে আফ্রিকাকে সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যবিহীন এক নৈরাজ্যময় ভূমি হিসাবে দেখাচ্ছেন। কনরাড সম্পর্কে এক আলোচনায় আচিবে এই দৃষ্টিভঙ্গিকেই অপছন্দ করেছেন; কারণ কনরাড এমন এক আফ্রিকাকে দেখিয়েছেন যা ইউরোপের এ্যান্টিথিসিস এবং সেহেতু সভ্যতারও। স্পষ্টত নাইপলের আফ্রিকা দর্শনও কনরাডের মতো সংকীর্ণ।
মূলত চিনুয়া আচিবের সঙ্গে নাইপলের তফাৎ এখানেই যে, আচিবে বিশ্বাসী ঐক্যে, সাংস্কৃতিক সংযোগে ও উপনিবেশ বিরোধিতায় আর নাইপল প্রত্যয়ী বিচ্ছিন্নতাবাদে ও উপনিবেশি শক্তির শ্রেষ্ঠত্বে। তাই নাইপলের নায়ক সলিম বলে উঠে— ‘‘The world is what it is; men who are nothing, who allow themselves to nothing, have no place in it.’’ এই আত্মপ্রতিষ্ঠা একান্তই বিচ্ছিন্ন ব্যক্তির পলায়নী মনোভাবের ফল। সলিম আফ্রিকা ছেড়ে পলায়ন করে তার উৎকেন্দ্রিক বেনিয়া সত্তার কারণে, কিন্তু আচিবের নায়ক ওকোনকো ইগোবো গোষ্ঠীর সঙ্গে এতোটাই ওতপ্রোতভাবে জড়িত যে, পলায়ন করার প্রশ্নই ওঠে না। ২০০১ সালে নাইপল নোবেল পুরস্কার পাবার অনেক আগেই আচিবে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন— ‘... I have mentioned Naipaul again and again as the case of a brilliant writer who sold himself to the West. And one day he’ll be rewarded with may  be a Nobel Prize.’ আচিবের ভবিষ্যদ্বাণী সফল করে নাইপল সাহিত্যেও নোবেল জিতলেন কিন্তু এর কারণ হয়তোবা তার ‘পশ্চিমা ভজন’। আফ্রিকার প্রতিবাদী লেখক চিনুয়া আচিবে নোবেল বিজয়ী না হলেও এমন এক উপনিবেশ বিরোধী ‘Counter-discourse’ এর জনক হলেন, নোবেল বিজয়ী নাইপল উপনিবেশ পন্থী ‘ডিসকোর্স’ নিয়ে তার সামনে একান্তই ম্লান। শেকড় শূন্য নাইপলের আস্থা আত্ম-পরিচয়হীনতায়; আচিবে আদ্যন্ত শেকড়-সন্ধানী।

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে আসা ৫ টন কফি পাউডার জব্দ
মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে আসা ৫ টন কফি পাউডার জব্দ
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
শিশুকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগে ৪ কিশোর সংশোধনাগারে
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
পাঞ্জাবের আশুতোষের ঝড়ও যথেষ্ট হলো না, মুম্বাইয়ের তৃতীয় জয়
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
কানের সমান্তরাল বিভাগে ঢাকার দুই নির্মাতার স্বল্পদৈর্ঘ্য
সর্বাধিক পঠিত
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করলো সরকার
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ নিয়ে জাতিসংঘে ভোট
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পিএসসির সদস্য ড. প্রদীপ কুমারকে শপথ করালেন প্রধান বিচারপতি
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন
পরীমনির বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ সত্য’, গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন