X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

স্বর্ণচাঁপা দুপুর বা গন্ধরাজ বিকেল

মোকারম হোসেন
২০ মে ২০১৭, ১৪:৪২আপডেট : ২০ মে ২০১৭, ১৫:১১

কনকচূড়া অনেকদিন মাঠপারের সবুজ ঘাসের টিলায় বসা হয় না। শিমুল পলাশ নিয়ে অনেকগুলো ফাল্গুনও পেরিয়ে যায়। ধানের মাঠ আর কাঁচা-সবুজ পাতায় ঢেউ তুলে কত বৈশাখ চলে গেল। কিন্তু সেই সব কথা আমাদের মনের ভেতর বেঁচে থাকে, বড় হয়, তবে বয়স বাড়ে না। তখন খুব আলুথালু বাতাস ছিল। নির্জন দুপুর। শিরীষ গাছের ডালে বসে দুটি ঘুঘু বিরহী সুরে ডাকছিল। দূরের গ্রাম থেকে ধেয়ে আসা হু হু বাতাস আমাদের ভিজিয়ে দিতে থাকে। তারপর কিশোরী ধানের গন্ধমাখা প্রতিটি সকাল, প্রতিটি গন্ধরাজ বিকেল আর রাতের প্রথম প্রহরের অশ্বত্থ-হাওয়া কোথাও নিয়ে যায় একটি ভাবুক সময়কে।
আমরা বিকেলের রঙ দেখার জন্য প্রতিদিন মাঠের ধারে গিয়ে বসি। দামাল বাতাস আমাদের কেবল আলপাড়ের গল্প শোনাতে নিয়ে যায় দূরের কোনো এক বিষণ্ন বিকেলের পথে।
‘গ্রামের পথে ক্ষণে ক্ষণে ধুলা উড়ায়,
ডাক দিয়ে যায় পথের ধারে কৃষ্ণচূড়ায়;...
এমনি করে বেলা বহে যায়,
এই হাওয়াতে চুপ করে রই একলা জানালায়।’ (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
গন্ধরাজ গ্রীষ্ম মানেই গন্ধরাজের সুবাসমাখা একেকটি দিন। প্রকৃতির এই আবেদন উপক্ষো করা কঠিন। সেই শৈশব থেকেই গন্ধরাজের প্রতি কিঞ্চিৎ পক্ষপাত। গ্রীষ্মের কোনো একদিন ঘরের সামনে একটা গন্ধরাজ লাগিয়ে দিলাম। তখন থেকেই গন্ধরাজ মানে একরাশ স্মৃতি, কলেজের বর্ণিল এবং সুবাসিত দিন। এখন কোথাও গন্ধরাজের গাছ দেখলেই মনটা কেমন ব্যাকুল হয়; হায়রে কলেজের দিনগুলো। তখন ‘সবকিছু’ ভালোলাগার বয়স। অকারণে ঘোরাঘুরি, আড্ডা, ব্যস্ততা, হইহুল্লোড়। গ্রীষ্ম এলেই তৃষ্ণার্ত দুচোখ গন্ধরাজ খুঁজে ফিরে। কিন্তু প্রিয় গন্ধরাজ এই শহরে খুব বেশি নেই। যা-ও দুএকটা আছে, ফুল দুষ্প্রাপ্য।



এমন দিনে দুরন্ত বাতাস দিনমান খেলা করে পাতায় পাতায়। আমরা ফিরে যাই চড়ুইভাতি গাঁয়ে। যেখানে অশ্বত্থের ঝিরিঝিরি সুর, পবনঝাউয়ের শোঁ-শোঁ শব্দ, মৌন বিকেলের ধুলোর মেঘ। কিন্তু সব কিছুই যেন এক নিমেষে ধানের মাঠ। গ্রীষ্মের দামাল বাতাস ঢেউ তোলে কচি শস্যের মাঠে। আলুথালু বাতাস যখন তপ্ত প্রকৃতিকে মাতিয়ে রাখে তখন আবার হারানো স্বপ্নরা ফিরে আসে। বনস্পতির রঙমাখা আলোছায়া বিকেল কিংবা অলস দুপুরে অসমাপ্ত কবিতার লাইনগুলো তুলে রাখি। দুপুরের নির্জনতাকে কোনোভাবেই অতিক্রম করতে পারি না। কেবলই মায়ায় জড়ায়, বাতাসের গল্প শোনায়। এই গল্প শেষ হতে না হতে আরো অনেক গল্প জোটে। দূরের স্বপ্নবোনা মেঠোপথে লাটাই হাতে দাঁড়িয়ে থাকা কোনো এক দুরন্ত কিশোরের গল্প। ধুলোমলিন পায়ে মেলা থেকে ফিরে যাওয়া আরেক নবীন, যে সারা বছরের সঞ্চয় শেষ করেও বেজায় খুশি।
বাড়ির শেষ প্রান্তে সবুজ ঘাসের কার্পেটে বসে ছাইরঙা মেঘ দেখি। ধীরে ধীরে তার আধিপত্য বিস্তৃত হয় আকাশ জুড়ে। তখন ঈশান কোণে ভেসে বেড়ায় কচুয়া বিলের শুভ্র বকটা। বকটি ধীরে ধীরে একটি শ্লেটের উপর যেন চকপেন্সিল দিয়ে এঁকে যাচ্ছিল কিছু। কিন্তু আমাদের প্রাণের পাখিটি কি জানে, একটু পরেই ঝড়ের তাণ্ডবে বিপন্ন হবে তার জীবন। তবুও মুক্ত আকাশ ডাকে তাকে। ঈশাণ কোণের আর বেশিক্ষণ তর সয় না, শিস্ বাজিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে বৃক্ষশাখায়। ঝড়ের উন্মত্ততায় একটি প্রাণবন্ত দিন কেমন নিষ্প্রাণ মলিন হয়ে পড়ে। দমকা বাতাসে এলোমেলো হয় সাজানো বাগান, বিস্তীর্ণ জনপদ। তালগাছের সেই বাবুই পাখির বাসা, মেঘশিরীষের তুলতুলে ফুল, ফাল্গুনের কচি কোমল পল্লব, অপরিণত আম, গোলাপজাম- এসব নিয়ে প্রকৃতি এক নিষ্ঠুর খেলায় মেতে ওঠে।
জারুল কিন্তু আবার নিমেষেই পরিচ্ছন্ন নীলাকাশ। যেন সেই অনন্তকাল থেকে এখানে কখনো কোনো ঝড় ওঠেনি! তবে আকাশ মেঘ-রোদ্দুরে লুকোচুরি খেললেও মৃত্তিকার বুকে স্পষ্ট কচি পল্লবের স্তুপ। তীর্যক রোদমাখা ঘূর্ণি বাতাসে জমাটবাঁধা ধ্বংসস্তুপ থেকে ঝাঁঝালো গন্ধ ভেসে বেড়ায়। এমন গন্ধই গ্রীষ্মের একান্ত আপন। অলস দুপুরে যখন সূর্যটা গাছেরর মাথায় আটকে থাকে, তখন নির্জনতার ভেতর গভীর নিরবতা ভেসে বেড়ায় একাকী। দুঃসহ গরম এড়াতে সবাই এসে জড়ো হয় মহীরুহের ছায়ায়। ক্লান্ত পথিকও বিশ্রামের আশায় একটু থামে।
এই একবিংশ শতাব্দীতে শীর্ণ করতোয়ার কথা ভাবি। অথচ একসময় যৌবন ছিল তার। জোয়ার-ভাটার সঙ্গে তাল মিলিয়ে মাঝি নৌকা ভাসাত। ভরা পূর্ণিমায় তার বুকে ঝিলিক দিত রূপালি আলো। আমাদের অনেক কিছুর সঙ্গে এমন অনেক করতোয়াও হারিয়ে গেল। করতোয়া মানে এখন একটি খাল। গ্রীষ্মে তার দুইপাড়ে ভাঁট ফুলের বন। উতলা সুবাস। চিরায়ত বাংলার আপন গন্ধ। তবু এটুকুই সান্ত্বনা, বৈশাখ অনেকগুলো উজ্জ্বল রং নিয়ে আসে আমাদের জন্য।
চৈত্রের কয়েকটা দিন হাতে থাকতেই জারুল ফুটতে শুরু করে। গ্রীষ্মকে বর্ণিল করতে জারুলের অবদান অপরিসীম। একসময় গ্রামেও অঢেল ছিল, এখন সংখ্যায় কমেছে। ঢাকার বিভিন্ন পার্ক ও উদ্যানে, পথের পাশে বেশ কিছু গাছ চোখে পড়ে। জারুল গ্রীষ্মের অফুরন্ত বেগুনি রঙের উৎস। ইদানিং অবশ্য জ্যাকারান্ডার নীলচে বেগুনি রঙও প্রকৃতিকে প্রাণবন্ত করে রাখছে। দেশে এখন বিলেতি জারুল নামেও অন্য জাতের আরেকটি জারুল দেখা যায়। কৃষ্ণচূড়া ও সোনালুর সঙ্গে রঙের বৈপরীত্য সৃষ্টিতে জারুল অতুলনীয়। জীবনানন্দ দাশও এই ফুলকে ভালোবেসেছেন। ‘ভিজে হয়ে আসে মেঘে এ দুপুর চিল একা নদীটির পাশে/ জারুল গাছের ডালে বসে বসে চেয়ে থাকে ওপারের দিকে।’ নৈসর্গিক শোভা বর্ধনে কৃষ্ণচূড়া যথেষ্ট আদৃত। গাছটির পুষ্পপ্রাচুর্য বড়ই মনোহর। পত্রহীন ডালপালা জুড়ে ফুলের অবারিত উচ্ছ্বাস দূর থেকে দেখতে এক বিশাল পুষ্পস্তবকের মতো। ঢাকাসহ প্রায় সারাদেশেই এই ফুল সহজদৃষ্ট। শের-ই-বাংলা নগরে ক্রিসেন্ট লেকের পাড়ে কৃষ্ণচূড়ার একটি সুদৃশ্য বীথি চোখে পড়ে। আরেকটি দীর্ঘ বীথি দেখা যায় রাঙামাটি শহরে। কোনো কোনো গাছে বর্ষার প্রথমভাগেও দু’এক স্তবক ফুল দেখা যায়।
সোনালু সোনালুর হলুদ-সোনালি রঙ কারোই দৃষ্টি এড়ায় না। পুষ্পপ্রাচুর্যে তার বিন্যাস এতই নান্দনিক যে, চোখ ফেরাতে ইচ্ছে করে না। জনপ্রিয়তার কারণে তার নামও অনেক- সোঁদাল, সোনাইল, বানরলাঠি। নান্দনিক এই পুষ্পতরুটি এখন গ্রামেও সংখ্যায় কমেছে। ঢাকায় আছে ওসমানী স্মৃতিমিলনায়তন প্রাঙ্গণ, সংসদ ভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাসহ বিভিন্ন পার্ক ও উদ্যানে। সংসদ ভবন প্রাঙ্গণের বীথিটি সবচেয়ে দীর্ঘ। সোনালু ফুল ডালপালা থেকে ঝাড়-লণ্ঠনের মতো এমনভাবে ঝুলে থাকে তাতে চারপাশ যেন সোনালি আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে।
গুলাচ তার পাতাহীন ডালপালা নিয়ে বসন্তের শেষভাগ পর্যন্ত ঘুমিয়ে থাকে। তারপর চৈত্রের শেষভাগে দু’একটি ফুল ফুটতে শুরু করে। একসময় ফুলে ফুলে ছেয়ে যায় গোটা গাছ। পাতা আসে আরো অনেক পরে। রবীন্দ্রনাথ ফুলটির যথার্থ বর্ণনা দিয়েছেন-
‘ফুলগুলি যেন কথা
পাতাগুলি যেন চারিদিকে তার
পুঞ্জিত নীরবতা।’
গ্রীষ্মের উত্তাপকে গন্ধমধুর ও উদাস করে গুলাচ। পরিপূর্ণ পুষ্পিত গুলাচ আমাদের রুপসী তরুরাজ্যের মধ্যমণি। এ যেন গাছ নয়, বিশাল এক পুষ্পস্তবক। এদের অনেক রঙ-সাদা, লাল, গোলাপি, হলদেটে। রঙের মতো নামও বেশ কয়েকটি- কাঠগোলাপ, কাঠচাঁপা, গৌরচাঁপা, গরুড়চাঁপা, চালতাগোলাপ ইত্যাদি। হিন্দুদের কাছে এ গাছ পবিত্র। বৌদ্ধরা মনে করেন এ গাছের মরণ নেই।
কুরচি সোনালু ফুল গ্রীষ্ম-প্রকৃতির প্রাণ। সোনালি রঙের অসংখ্য ফুল কানের দুলের মতো ঝুলে থাকে। এরা সোনাইল এবং বানরলাঠি নামেও পরিচিত। এই গাছও শীতে মরার মতো ঘুমিয়ে থাকে, একটাও পাতা থাকে না। বসন্ত শেষে ঝাড় লণ্ঠনের দীর্ঘ থোকার ফুলগুলো ফুটতে শুরু করে। তখন রঙটা কাঁচা সোনার মতো। ধীরে ধীরে পুরো গাছ ছেয়ে যায় ফুলে। তারপর দু’একটি পাতা আসে। একসঙ্গে কয়েকটি গাছে ফুল ফুটলে সেই দৃশ্য হয় উপভোগ করার মতো। গ্রামে এই গাছটিও খুব বেশি নেই। গাছতলার ঝরা ফুল আরো সুন্দর।
স্বর্ণচাঁপা এ মৌসুমের সুগন্ধি ফুল। গ্রীষ্মের ঝিরি ঝিরি বাতাসে স্বর্ণচাঁপার মধুগন্ধ ভেসে বেড়ায়। গাছ তেমন বড় নয়। অল্প বয়সে দেখতে পিরামিডের মতো। শেষে বদলে যায়। কিছু কিছু ফুল শরৎ হেমন্ত পর্যন্ত থাকে। কিছু ফুলের আবার নানান রঙ- সোনালি, ফিকে-হলুদ, সাদা। সবগুলোই সুগন্ধি। পাপড়ি অনেকগুলো, খোলা বাঁকানো। ফলও বেশ মজার। একটি ডাঁটায় গোল গোল কয়েকটি থাকে। আঙুরের মতো থোকায় থোকায় ঝুলতে থাকে।
ক্যাসিয়া জাভানিকা নামে একটি সুন্দর ফুলও ফোটে। ফুলটির এখন বাংলা নাম লালসোনাইল। রঙ গোলাপি বা সাদাটে। গরমের শুরুতে পাতাহীন ডালে অসংখ্য ফুল ফোটে। রঙটা কৃষ্ণচূড়ার মতো অতটা টকটকে লাল নয় বলে আরো মনভোলানো। হালকা সুগন্ধি। ঢাকায় চন্দ্রিমা উদ্যান, হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ, রমনা পার্কসহ অনেক উদ্যান ও পথপাশে চোখে পড়ে। গ্রীষ্মের প্রথমভাগেই মুচকুন্দ ফোটে। গাছ বেশ উঁচু। পাতা শক্ত ধরনের, পুরু ও নানা আকারের। ফুল একক বা সজোড়, সুগন্ধি। উদয়পদ্ম বা হিমচাঁপাও এ মৌসুমের ফুল। মাঝারি আকারের এ গাছের পাতা ডিম্বাকার বা আয়তাকার। খোলা পাপড়ির ফুলগুলো সাদা ও সুগন্ধি।
স্বর্ণচাপা একদিনের ফুল পাদাউক। গ্রীষ্মের কোনো একদিন অসংখ্য হলুদ সোনালি রঙের ফুলে গাছ ভরে যায়। পরেরদিন আর ফুলের কোনো ছিটেফোঁটাও থাকে না। এমন আশ্চর্য ফুলটি দেখতে হলে গ্রীষ্মের সব দিন গাছটির ওপর নজর রাখতে হবে। চিরসবুজ এ গাছ বেশ উঁচু এবং ডালপালা ছড়ানো। অশোক অনেকের পরিচিত ফুল। কয়েক ধরনের অশোকের মধ্যে সাধারণ অশোক বসন্তের একেবারে শেষভাগেই ফুটতে শুরু করে। এ কারণে প্রধান মৌসুম বসন্ত। লাল-হলুদে মেশানো থোকা থোকা ফুল গাছের কাণ্ড থেকে শুরু করে ডালপালায়ও ফোটে। এ বৈশিষ্ট্যের জন্য গাছটি চেনা খুব সহজ। গরমের শুরুতেই কনকচূড়া ফুটতে শুরু করে। থাকে অনেকদিন। নামটি নিসর্গী দ্বিজেন শর্মার দেওয়া। বৈজ্ঞানিক নাম পেল্টোফরাম টেরোকার্পাম। কচি পাতার সঙ্গে ১৫-২৫ সেন্টিমিটার লম্বা শাখায়িত মঞ্জরিতে কনক রঙের অনেকগুলো সুগন্ধি ফুল ফোটে।
গ্রীষ্মের শেষ ভাগে কেউ যদি প্রকৃতির ভিন্ন সৌন্দর্য পেতে চায় তাহলে আরেকটু নিবিড়ভাবে চোখ রাখতে হবে গাছে গাছে। কারণ তখন থেকেই বর্ষার ফুলগুলো ফুটতে শুরু করে। বর্ষার কয়েকটা দিন হাতে থাকতেই ফোটে চালতাফুল, স্পাইডার লিলি, কাঁঠালীচাঁপা, দোলনচাঁপা, মালতীলতা, ঝুমকোলতা, কেয়া, নিশিপদ্ম, জুঁই, সুখদর্শন ইত্যাদি ফুলগুলো। আর ভিনদেশি ফুলের মধ্যে বাওবাব, বেরিয়া আর ক্রেব বা ফুরুস।

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ডিভোর্স দেওয়ায় স্ত্রীকে কুপিয়ে নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেন স্বামী
ডিভোর্স দেওয়ায় স্ত্রীকে কুপিয়ে নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেন স্বামী
এক সপ্তাহের মাথায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরেকজন নিহত
এক সপ্তাহের মাথায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরেকজন নিহত
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!