X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

না, আমি নির্মাণে যাবো না : ফজলুর রহমান বাবু

সাক্ষাৎকার গ্রহণ : রহমান মতি
০৬ আগস্ট ২০১৯, ০৮:০০আপডেট : ০৬ আগস্ট ২০১৯, ০৮:০০

না, আমি নির্মাণে যাবো না : ফজলুর রহমান বাবু বাংলাদেশের খ্যাতনামা অভিনেতা ফজলুর রহমান বাবু। বাংলা চলচ্চিত্রে নিজস্ব আঙ্গিকে অভিনয় করে এবং গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। ‘শঙ্খনাদ’ ও ‘মেয়েটি এখন কোথায় যাবে’ চলচ্চিত্র দুটিতে অভিনয়ের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে ‘মনপুরা’, ‘শঙ্খনাদ’, ‘স্বপ্নডানায়’, ‘আহা’, ‘দারুচিনি দ্বীপ’, ‘অজ্ঞাতনামা’, ‘স্বপ্নজাল’, ‘ফাগুন হাওয়ায়’।
তিনি কথা বলেছেন বাংলা চলচ্চিত্রের বিভিন্ন দিক নিয়ে।

না, আমি নির্মাণে যাবো না : ফজলুর রহমান বাবু

প্রশ্ন : চলচ্চিত্র সমালোচনায় বাণিজ্যিক ও ভিন্ন ধারার ছবি বলে একটা শ্রেণিকরণ করা হয়। এ ব্যাপারটাকে কি আপনি সমর্থন করেন?

ফ. র. বা. : আমি মনে করি সব চলচ্চিত্রই বাণিজ্যিকভাবে নির্মাণ করা উচিত। আমাদের দেশে নাচ, গান, হিরো, ভিলেন, মারামারি ইত্যাদি দিয়ে তৈরি বাণিজ্যিক ছবির যে ধারা, সেটার সঙ্গে আমি একমত নই। চলচ্চিত্রের শ্রেণিকরণ করতে গেলে আমি বলবো, চলচ্চিত্র দুই ধরনের : ভালো ও মন্দ। যেকোনো গল্পে ভালো চলচ্চিত্র হতে পারে। দর্শক গ্রহণ করলেই হলো।

 

প্রশ্ন : আপনি যে সব চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন সেগুলোতে আপনাকে অনেক সময় পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করতে হয়েছে। কখনো কি ইচ্ছে হয়নি যে, আপনাকে ঘিরে চলচ্চিত্রের গল্প হবে বা একমাত্র প্রধান চরিত্র আপনিই থাকবেন

ফ. র. বা. : একটা চলচ্চিত্রে কী ধরনের চরিত্র করব সেটা পরিচালকের বিষয়। পরিচালক যা চাইবেন তাই হবে। আমাকে প্রধান চরিত্র করতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। আমি মনে করি চলচ্চিত্রে আমার চরিত্রকে আমি ঠিকভাবে প্লে করতে পারছি কিনা সেটাই মূল বিষয়। অভিনেতা হিসেবে আমার এটুকু বিশ্বাস আছে: আমাকে যে চলচ্চিত্রে নেয়া হবে সেখানে তো আমার নিশ্চয়ই কোনো ক্যারেক্টার প্লে করতে দেওয়া হবে, নয়তো আমাকে নেবে কেনো! মঞ্চ নাটক, টিভি নাটক, চলচ্চিত্র, সবখানেই প্রধান অভিনেতা হতে হবে এমন কোনো চিন্তা আমার মধ্যে কখনই ছিল না। আবার আমি এটাও ভাবি না যে, আমি এমন একটা চরিত্র করলাম যেটা ছবির বাকিসব চরিত্রকে মেরেকেটে আমাকে একমাত্র প্রধান করে তোলে। আমি টিমওয়ার্কে বিশ্বাস করি। টিমের একটা অংশ হিসেবে আমার অংশগ্রহণ থাকবে সেটাই প্রত্যাশা করি সর্বদা। অজ্ঞাতনামা’য় আমি যে চরিত্রটি প্লে করেছি ওটা কেন্দ্রীয় চরিত্রই ছিল কিংবা ‘স্বপ্নজাল’-এর চরিত্রটি গল্পে অন্যতম প্রধান ছিলো। পরিচালক আমাকে যে চরিত্রটি দিয়েছেন, আমার জায়গা থেকে আমি সেটা সফল করার চেষ্টা করি সবসময়।

 

প্রশ্ন : অভিনয়ের ক্ষুধায় কি বিশ্বাস করেন?

ফ. র. বা. : অভিনয়ের ক্ষুধা তো থাকবেই। আমি মনে করি আমি কিছু চরিত্রে অভিনয় করেছি যেগুলো দর্শকের মন জয় করতে পেরেছে। মনের মতো চরিত্র পাচ্ছি না বলে কখনো হতাশা তৈরি হয়েছে, এমনটি আমার ক্ষেত্রে কখনো হয়নি।

 

প্রশ্ন : বর্তমানে বাংলাদেশে কমার্শিয়াল চলচ্চিত্রের যে বাজার, সেখানে যেগুলো কমার্শিয়াল না, সে চলচ্চিত্রগুলোকে সিনেমা হলের মালিক, ডিস্ট্রিবিউটররা নিতে চান না কেনো?

ফ. র. বা. : দুটোই আছে এখানে। ব্লকবাস্টার সিনেমা কিংবা বসুন্ধরা স্টার সিনেপ্লেক্স, সীমান্ত সম্ভারে যে চলচ্চিত্রগুলো নিচ্ছে সেখানে একটু ভিন্নতা আছে। তারা তো ট্রিপিক্যাল কমার্শিয়াল ছবি নেয় না। নর্মাল হলগুলোতে আবার সব চলচ্চিত্র নেয় না। ‘মনপুরা’ চলচ্চিত্রের কথা যদি বলি, হল মালিকেরা প্রথমে চলচ্চিত্রটি নিতে চায়নি। পরে কিন্তু ব্লকবাস্টার হলো। তাছাড়া এখন কমার্শিয়াল সব চলচ্চিত্রই যে অনেক ব্যবসা করছে তাও না। হয়তো দু’একটা চলচ্চিত্র ব্যতিক্রমভাবে ব্যবসাসফল হচ্ছে।

 

প্রশ্ন : তাহলে নাচে গানে ভরপুর কমার্শিয়াল চলচ্চিত্রের বাইরে গল্পপ্রধান অন্য চলচ্চিত্রগুলোকেও হল মালিক বাডিস্ট্রিবিউটরা ইগনোর করছে?

ফ. র. বা. : অবশ্যই করছে। এখানে তো একটা সিন্ডিকেট আছে। তাদের হিসাব-নিকাশ আছে। সেই জায়গা থেকে তারা হয়তো কখনো কখনো উৎসাহ প্রকাশ করে না।

 

প্রশ্ন : টলিউডে ‘বেলা শেষে’ বা‘প্রাক্তন’-এ দেব,জিত, সোহম তাদের মেইনস্ট্রিম কমার্শিয়াল চলচ্চিত্রের চেয়েও বেশি সফল হয়েছে। আমাদের এখানে এ ধরনের চলচ্চিত্রকে দর্শকদের একটা অংশ নাটক বাটেলিফিল্ম বলেআমাদের দর্শকদের একটা অংশের তাহলে কি চলচ্চিত্র সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান নেই?

ফ. র. বা. : বিষয়টা আপেক্ষিক। দর্শক আপনি কাকে বলবেন। আগে যারা দর্শক ছিল আর আজকের দিনে যারা আছে সবাই তো এক না। সাধারণ সিনেমা হলের দর্শক আর সিনেপ্লেক্সের দর্শকও এক না। সময়ের সঙ্গে টলিউডেও দর্শকের ধরন বদলেছে। আমাদের এখানেও পরিবর্তন হচ্ছে ধীরে ধীরে। এখানে অবকাঠামোগত একটি সমস্যা আছে। আমার ‘অজ্ঞাতনামা’ চলচ্চিত্রটি সিলেটে থাকা এক দর্শক দেখার জন্য খুব আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন। সেখানে সেটা দেখার মতো সিনেমা হল নেই। আমি যদি নিজের শহর ফরিদপুরের কথা বলি, সেখানে স্কুল, কলেজ, মেডিকেল কলেজ সব আছে, কিন্তু ভালো একটা সিনেমা হল নেই। আপনি তাহলে দর্শক তৈরি করবেন কিভাবে।

 

প্রশ্ন :অনেক মনে করে পরিচালকেরা আপনার অভিনয় ক্ষমতাকে যথাযথ কাজে লাগাতে পারে নি। আপনি কী মনে করেন?

ফ. র. বা. : না, আমি সেটা মনে করি না। এই ব্যাপারে প্রশ্ন তোলার কোনো সুযোগ আমার নেই। ছবির সংখ্যা কম বলে সেরকম সুযোগ আছে, তাও নয়। আমি মনে করি না যে, আমি অনেক বড় অভিনেতা সেজন্য কাজের সুযোগই পেলাম না।

 

প্রশ্ন : দর্শক আপনার সিনেমাগুলো দেখতে দেখতে কমপ্লিমেন্ট করে হুমায়ুন ফরীদির পর আপনি দেশের অন্যতম সেরা অভিনেতা। ব্যাপারটাকে কি চ্যালেঞ্জিং মনে হয়?

ফ. র. বা. :হুমায়ুন ফরীদি ভাই বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অনেক বড় কিছু। দর্শকের কমপ্লিমেন্টে আমি অনুপ্রাণিত হই। আমি এমন কোনো অবস্থানে যাইনি যে, আমাকে ফরীদি ভাই হতে হবে। কেউ যদি আমাকে নানা পাটেকার, নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকীর সঙ্গে তুলনা করেন তারপরেও আমি চ্যালেঞ্জ মনে করব না যে, তাদের মতো হতে হবে। আমি আমার জায়গায় থেকে কাজ করে যাবো। আমাকে কারো কাছাকাছি যেতে হবে এরকম ভাবি না।

 

প্রশ্ন : অনলাইনে লেখালেখি করে এমন অনেক চলচ্চিত্রপ্রেমীদের অবজারভেশন হচ্ছে, আপনি যদি চলচ্চিত্রে বিরতি না দিয়ে প্রথম থেকেই নিয়মিত হতেন তাহলে আপনার কাছ থেকে আমরা আরো অনেক মনে রাখার মতো কাজ পেতাম। এই আফসোসটাকে কিভাবে দেখবেন?

ফ. র. বা. : সবকিছু আমার উপর নির্ভর করে না। ফরীদি ভাই যখন বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রে পুরোদমে কাজ করা শুরু করলেন আমার কাছেও কাজ করার জন্য অনেক প্রস্তাব এসেছে। আমি গ্রহণ করিনি। পরিবার পরিজন নিয়ে যে সিনেমা দেখা যায় না, সে ধরনের সিনেমায় আমি কাজ করিনি। ফরীদি ভাইয়ের যে অভিনয়-ক্ষমতা তার অনেকটাই বাণিজ্যিক ছবিতে কাজে লাগাতে পারেনি। তার সঙ্গে আমার নিবিড় সম্পর্ক ছিল। তিনি যে চরিত্রটির জন্য সময় করতে পারতেন না সরাসরি বলতেন ওটা বাবুকে দাও। এই রকমের হৃদ্যতা ছিল। ‘জয়যাত্রা’ চলচ্চিত্রে তার যে চরিত্রটি ওটাতে ছয় মাস আগে আমাকে অফার করা হয়েছিল। আমি শিডিউল মেলাতে পারিনি, অন্য কাজের জন্য পরে উনি করেছেন। তো যে কাজটা করার মতো মনে হত, সেটাই করতাম। এতে চলচ্চিত্রের সংখ্যা কোনো বিষয় ছিল না।

 

প্রশ্ন : এনামুল করিম নির্ঝরের ‘আহা’ চলচ্চিত্রে আপনার ব্যতিক্রমী একটি চরিত্র ছিল। অনেক সিনেমার মধ্যে ব্যতিক্রমী কোনো চরিত্র হিসেবে বাছাই করার মতো ছিল। এমন ধরনের চরিত্র আপনার ক্যারিয়ারে আরো যোগ হওয়ার প্রয়োজন ছিল কিনা?

ফ. র. বা. : হ্যাঁ, ছিল। ইন্টারেস্টিং চরিত্র করতে ভালো লাগে। আমি একজন এন্টারটেইনার। ‘অজ্ঞাতনামা’ চলচ্চিত্রে যে চরিত্রটি প্লে করেছি সেটাও এন্টারটেইন করা বোঝায়। করুণ রসও তো একটা রস। আবার বেশি কান্না থাকলে বিরক্ত লাগতে পারে। তো অনেক চরিত্রই ব্যতিক্রমী হতে পারে গুরুত্ব অনুযায়ী।

 

প্রশ্ন : হুমায়ূন আহমেদের মতো নির্মাতা যিনি একটা সময়ে দর্শক তৈরি করতে পেরেছিলেন। এখন সেরকম নির্মাতার অভাব বোধ করেন কিনা?

ফ. র. বা. :আমি কথাটার সঙ্গে পুরোপুরি একমত নই। হুমায়ূন আহমেদ টেলিভিশনের দর্শক তৈরি করেছিলেন। তার চলচ্চিত্রের দর্শকটা আগেই বই পড়ে তৈরি হওয়া ছিল। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তার যে উপন্যাসগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছিল সেগুলো থেকেই চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন। ঐ দর্শকও সেভাবেই তৈরি করা ছিল।

 

প্রশ্ন : বর্তমানে নাটক না চলচ্চিত্র, কোন মাধ্যমটা এগিয়ে আছে?

ফ. র. বা. : এক কথায় বলা কঠিন। চলচ্চিত্র তো সেভাবে হচ্ছে না। কাজের জন্য বা জীবন-জীবিকার জন্য নাটকে কাজ করতে হয়। কিন্তু মনোযোগটা বেশি চলচ্চিত্রের দিকেই থাকে। নাটক এক সময় খুব ভালো অবস্থানে ছিল। এখন একটা জায়গায় আছে। চলচ্চিত্রে যে অবক্ষয় ছিল সে জায়গা থেকে একটু ঘুরে দাঁড়ানো শুরু করেছে। অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলে, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে, প্রযোজকরা আবার বিনিয়োগ করা শুরু করলে চলচ্চিত্র ঘুরে দাঁড়াবে।

 

প্রশ্ন : তারকা থেকে অভিনেতা হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে বর্তমানে গ্যাপ আছে কিনা?

ফ. র. বা. : যারা প্রফেশনালিজম নিয়ে কাজ করছে তারা একটা জায়গায় যেতে পারবে। এটা তো একদিনে তৈরি হয় না। কাজের প্রতি ডেডিকেশন থাকলে এদের মধ্যে থেকেই বেরিয়ে আসবে। যদিও এ সংখ্যাটা কম তবে আমি আশাবাদী।

 

প্রশ্ন : এখন ভার্চুয়ালি যে সমালোচনা হয় অনেক সময় তারকারা তা নিতে পারেন না। তারা ব্যক্তিগত টাইমলাইনে প্রতিক্রিয়াও দেন। তো একজন তারকাকে পরিণত করতে সমালোচনা কি ভূমিকা রাখে, নাকি রাখে না?

ফ. র. বা. : অবশ্যই রাখে। তবে আমাদের সঠিক সমালোচনার অভাব আছে। সমালোচনা আর আক্রমণ এক না। যদি সঠিক সমালোচনা হয় তবে অবশ্যই সেটা একজন শিল্পীকে এগিয়ে নেয়।

 

প্রশ্ন : ‘ইতিকথা’নাটকে আপনি কাজ করেছিলেন নব্বই দশকের খুব জনপ্রিয় নায়ক সালমান শাহ-র সঙ্গেতার সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা বা ব্যক্তি সালমানকে কেমন দেখেছেন?

ফ. র. বা. :তখন তো সালমান শাহ নায়ক ছিল। সে কত বড় নায়ক সেটা আমি ভেবে কাজ করিনি। সহকর্মী হিসেবে কাজ করেছি। তুষার খান তো আমাদের বন্ধু ছিল। তুষার সালমানের কাছের বন্ধু ছিল, সে হিসেবে তার ডাকনাম ইমন নামেই তাকে চিনতাম। খুব ফ্রেন্ডলি আর প্রাণবন্ত ছিল।

 

প্রশ্ন : আপনি ক্যারিয়ারের একটা পর্যায়ে গিয়ে নির্মাণের স্বপ্ন দেখেন কিনা? আপনার হাত দিয়ে যদি অন্য কোনো প্রতিভা বেরিয়ে আসে সেটা তো আপনার জন্য গর্বের।

ফ. র. বা. :না, আমি নির্মাণে যাবো না। অভিনয় করে যেতে চাই। আমি আজীবন খেলোয়াড়ের মতো খেলে যেতে চাই। তবে নতুনদের সঙ্গে অনেক অভিজ্ঞতা শেয়ার করি, তারাও করে। হয়তো এভাবেই তারা কোনো না কোনো অনুপ্রেরণা পাবে, যেটা তাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে।

//জেডএস//
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ভারতের নিখিলের হ্যাটট্রিকে ঊষার বড় জয়
ভারতের নিখিলের হ্যাটট্রিকে ঊষার বড় জয়
বাংলাদেশে আইসিটির ভবিষ্যৎ কেন হুমকির মুখে?  
বাংলাদেশে আইসিটির ভবিষ্যৎ কেন হুমকির মুখে?  
মস্কোতে কনসার্টে হামলা: ৯ সন্দেহভাজনকে আটক করলো তাজিকিস্তান
মস্কোতে কনসার্টে হামলা: ৯ সন্দেহভাজনকে আটক করলো তাজিকিস্তান
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
চিয়া সিড খাওয়ার ৮ উপকারিতা
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
বাড়লো ব্রয়লার মুরগির দাম, কারণ জানেন না কেউ
বাড়লো ব্রয়লার মুরগির দাম, কারণ জানেন না কেউ