X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

চলতি শব্দের অভিধান || পর্ব-এক

মোহাম্মদ মামুন অর রশীদ
০৬ মার্চ ২০১৬, ১৫:১৪আপডেট : ০৭ মার্চ ২০১৬, ১২:২০



মোহাম্মদ মামুন অর রশীদ শব্দেরও জন্ম-যৌবন-মৃত্যু আছে। একটি শব্দ কখনও সমাজে মুখে মুখে খুব ব্যবহৃত হতে থাকে, আবার কখনো অব্যবহৃত হতে হতে মুছে যায় ভাষাভাষীর মগজের অভিধান থেকে। শব্দ জন্ম নেয়, শব্দের মরণ আছে। মানুষের মুখে মুখে সচল এমন সব শব্দ, শিষ্ট-মান ভাষায় যাদের এড়িয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু এরাই কথ্যভাষার প্রাণ— অভিধানে সহজে এদের স্থান হয় না; এমন সব শব্দ নিয়েই এই গ্রন্থন।
নতুন শব্দ তৈরি হওয়া এবং তা সর্বজনবোধ্য হওয়া বেশ বিরল ঘটনা তবে একেবারে বিরল নয়। আমাদের ‘শিষ্ট’ ভাষায় প্রতিনিয়ত নতুন শব্দ হয়ত যোগ করে যাচ্ছি। এর বাইরে রয়েছে রসবোধের ফলে কিংবা যোগাযোগের সুবিধার জন্য অথবা ব্যবহারিক কারণে নতুন বা পরিবর্তিত অর্থে-উচ্চারণে-প্রয়োগে শব্দ ব্যবহার করে থাকি। এদের আমরা চলতি শব্দ বলার চেষ্টা করছি।
চলতি মানে চলিত, তবে বাংলা ব্যাকরণের আওতাভুক্ত চলিত ভাষার শব্দকোষ এ-গ্রন্থনা নয়। বাংলাদেশের বাংলা ভাষায় এমন সব শব্দ ব্যবহৃত হয় বা ব্যবহৃত হচ্ছে যেগুলো ব্যাকরণ অনুসারে দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে বাংলা শেখা ব্যক্তির কাছে অপরিচিত মনে হতে পারে; এমনকি পশ্চিম বাংলার বাংলাভাষীর কাছেও অনেক শব্দ নতুন মনে হতে পারে। অথচ বাংলাদেশে দৈনন্দিন কথ্যভাষায় অহরহ ব্যবহৃত হচ্ছে। যাঁরা কথ্যভাষাকে লেখ্যরূপে আনার পক্ষে তারাও এ-শব্দগুলো ব্যবহার করে থাকেন।
অনেক শব্দ লেখ্য-মাধ্যমের সাথে সংশ্লিষ্ট, অর্থাৎ শিক্ষিত জনের ব্যবহৃত, কিন্তু অভিধানে সম্প্রতি যুক্ত করা হয়েছে তবে নতুন অর্থটি সন্নিবেশিত নয়, এমনও হতে পারে, অভিধানে যুক্ত করা হয়নি বা স্বীকৃত দেয়া হয়নি। কখনো কখনো জনমানসের অধিভাষা থেকে শিষ্ট ভাষায় এসেছে, আবার কখনো কখনো শিষ্ট ভাষার রূপ বিকৃত হয়ে জনমানসে ব্যবহৃত হচ্ছে।
এই শিরোনামটি বিতর্ক নিরপেক্ষ নয়— একথা স্বীকার্য। কারণ তালিকাভুক্ত শব্দগুলো একই ধরনের বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত নয়, ফলে এগুলোকে সাধারণীকরণ করে শিরোনাম তৈরি করা বেশ কঠিন। এখানে ব্যবহৃত শব্দগুলো উপভাষার সীমানা ছাড়িয়ে সর্বজনবোধ্য হয়েছে, নাগরিক শব্দগুলো কেবল ‘সুশীল’ সীমানায় আবদ্ধ নেই, আবার অচ্ছুত ‘নিম্নবর্গে’র ব্যবহারে সীমানায়ও গণ্ডিবদ্ধ নয়— শব্দগুলো স্থান-কালের সীমা যেমন ভেঙেছে, তেমনি জাত-পাতের সীমাও ভেঙেছে। তৎসমবহুল বাংলাকে প্রমিত-শিষ্ট বাংলা হিসেবে দাঁড় করার বিপক্ষে এটি একটি প্রতিবাদ।

 

আজাইরা : বি./ বিণ. অবসর, ফুসরত। মূল আজাড় শব্দের অর্থ শূন্য, খালি, উজাড়। ফা. আজার অর্থ বেহুদা, অত্যাধিক। আজার পূর্ববঙ্গের আঞ্চলিকতায় পরিবর্তিত হয়ে আজাইরা। আজাইরা অর্থ কর্মহীন, অসাড়, অপ্রয়োজনীয়। যেমন, ‘তুমি আজাইরা মানুষ, সারাদিন ঘুরে বেড়াও; তোমার মত আমি অত আজাইরা নাই’।
আজিব/ আজব : বিণ. ফা. মূল আজায়েব বা আজা’ইব যার অর্থ অদ্ভুত, আশ্চর্য, অসাধারণ। আজব শব্দটিকে অল্প বয়সী তরুণেরা আজিব বলে প্রকাশ করে থাকে। অবাক শব্দের সমার্থক হিসেবে আজিব শব্দটি ব্যবহৃত হয় যা বিস্ময়সূচক শব্দ হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে, কখনও তাচ্ছিল্য প্রকাশেও ব্যবহৃত হয়। যেমন, ‘আজিব, একই কথা আমি আর কতবার বলব!
আদমব্যাপারী : বি. আ.+ সং. আরবি আদমের সাথে বণিক/ ব্যাপারী {ব্যাপার+ ইন্ (ণিনি)} যোগ হয়ে শব্দটি গঠিত। আদম অর্থাৎ মানুষ নিয়ে যার কারবার। বর্তমানে জনশক্তি রপ্তানির জন্য এজেন্সি থেকে নিয়োগকৃত দালালকে আদমব্যাপারী বলা হয়। মধ্যপ্রাচ্য ও মালয়-সিঙ্গাপুর অঞ্চলে বাংলাদেশি শ্রমিকদের চাকুরি পাওয়ার নিশ্চয়তা, পাসপোর্ট তৈরি প্রভৃতি কাজে সহায়তাকারী ব্যক্তি যাকে অধিকাংশ সময় নিন্দার্থে এই নামে ডাকা হয়।
আবার জিগায় : বাগ. আঞ্চ. জিজ্ঞাসা করে > জিগায়। পুরান ঢাকায় জনপ্রিয়, বিজ্ঞাপনে গানে ব্যবহৃত হয়েছে। আবার জিজ্ঞাসা করা অর্থে এটি প্রয়োগ কর হয়।
আঁতেল : বি. আঁতেল ফরাসি শব্দ। পুথিগত বিদ্যায় পারদর্শী তবে বাস্তববুদ্ধি ও কাণ্ডজ্ঞানের অভাব এমন ব্যক্তিকে আঁতেল বলা হয়। যে জ্ঞানীর ভান করে তাকেও আঁতেল হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
ইটভাঙা : ক্রি. ইষ্টক ভাঙা সাধারণত শ্রমলব্ধ কাজ। তবে ছাত্র-পড়ানো বা টিউশনি করার শ্রমের গভীরতা বোঝাতে সাধারণত কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা শব্দটি ব্যবহার করে থাকে।
উল্টো-ফাঁপর : ক্রি. বাগ. প্রা.+ হি. প্রাকৃতজাত শব্দ উলট থেকে উল্টো এবং হিন্দি ফোঁফরি এই দুই যোগে উল্টো ফাঁপর। কাউন্টার প্রেসার এর চলতি রূপ। কেউ কোনো বিষয়ে চাপ দিলে অর্থাৎ উল্টো চাপ দেওয়াকে উল্টো-ফাঁপর হিসেবে প্রকাশ করা হয়।
এক্সট্রা-খাতির : বিণ. ইং.+ আ. অতিরিক্ত সমাদর। এটি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে জনপ্রিয়। অর্থাৎ অতিরিক্ত সম্মান, বাড়তি আপ্যাায়ন, ক্রেতা হিসেবে অস্বাভাবিক সুবিধা প্রাপ্তি প্রভৃতি অর্থে প্রয়োগ করা হয়।
এন্টি-কাটার : ইং. ভু. E. Handy Cutter  কাগজ কাটার জন্য ছুরি বা ব্লেড জাতীয় হস্ত চালিত ক্ষুদ্রযন্ত্র। বাংলাদেশে সবাই যন্ত্রটিকে ভুল উচ্চারণে এন্টি-কার্টার নামে চেনে।
ওমলেট : বি. ইং. omelet/ omelette মূল ফরাসি amelette ও লাতিন lamella সহযোগে ইংরেজি ওমলেট (উচ্চারণ ˈɒmlɪt) শব্দটি গঠিত। লামেল্লা এর অর্থ পাতলা ছুরি। কড়াই বা ফ্রাই পেনে ডিম পাতলা করে ভাজা যায় বলে রান্না ডিমের এই অবস্থাকে অমলেট বলা হয়। বর্তমানে না গুলিয়ে রান্না করা ডিম যা অর্ধাকৃতির অবস্থায় পরিবেশিত হয় এমন পদকে অমলেট বলা হয়।
কলদেয়া/ কল করা/ কল আসা : ক্রি. ইং. ইংরেজি Call এর অর্থ ডাক বা চিৎকার, আবার ক্রিয়াপদে, কল মানে ডাক দেয়া বা চিৎকার করা। বাংলাদেশে বর্তমানে কল করাকে  বলে মোবাইল ফোন কল বোঝানো হয়। কখনো কখনো ডাক্তারের কাছে অপেক্ষমান রুগীর কল, মৌখিক পরীক্ষায় অপেক্ষমান ব্যক্তির ডাকাকেও কল শব্দ দিয়ে প্রয়োগ কর হয়।
কাপজাপ : ক্রি. বিণ. হীন প্রচেষ্টা করা বা দুরভিসন্ধি থাকার মনোবৃত্তিকে কাপজাপ বলা হয়। এ শব্দটির বহু উচ্চারণগত ও বানানগত রূপ পাওয়া যায়, কাপঝাপ, কাপজাপ। কিন্তু এর ব্যুৎপত্তি সম্পর্কে সুনিশ্চিত কিছু বলা যাচ্ছে না। অনুমেয় যে, দৌড়ঝাপ অনুকরণে ‘কাঁপিয়ে দৌড়ঝাপ’ ধারণা থেকে কাপঝাপ ও কাপজাপ পরিবর্তিত রূপ হিসেবে শব্দটি এসেছে। যার অর্থ, চেষ্টা করার ভান করা। শব্দটি নেতিবাচক অর্থে প্রযুক্ত হয়। যেমন, ‘ও কাপঝাপ করে আর কতদূর এগোতে পারবে!’ একটি মুদ্রিত সংবাদপত্রে শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে এভাবে : ‘এলাকার মানুষ ওই প্রভাবশালী গ্রুপটির নাম দিয়েছে ‘কাপঝাপ বাহিনী’।
কাহিনি করা : ক্রি. সাধারণত কাহিনি মানে গল্প যার মূল সংস্কৃত কথনিকা >প্রাকৃত কহাণিআ, হিন্দিতে কাহানি। কাহিনি করা মানে ‘স্টোরি মেকিং’ কিন্তু চলতি ভাষায় এই ক্রিয়াপদের অর্থ সম্পূর্ণ বদলে গিয়েছে। নতুন ক্রিয়াপদ কাহিনি করা মানে মিথ্যে বলা বা অজুহাত দেয়া, ছলনা করা, কোনো কিছু বানিয়ে বলা বা অজুহাত তৈরি করাকে কাহিনি করা অর্থে ব্যবহার করা হয়। যেমন, ‘এখন আর কাহিনি করার দরকার নেই, আমি সব বুঝি, তোমার ফোন বন্ধের কারণ আমি জানি’।
কুফা লাগা : বি. ক্রি. কুফল থেকে কুফা শব্দটির আগমন ঘটতে পারে, যার অর্থ অশুভ পরিণাম। আরবি কুফর বা মিথ্যা শাস্ত্রের প্রভাবে অমঙ্গল এই অর্থেও কুফা শব্দটির প্রচলন হতে পারে। চলতি ভাষায় কুফা মানে অমঙ্গল প্রকাশক অবস্থা। যাত্রায়, ব্যবসায় বিক্রিতে, খেলায় জয়-পরাজয়ে, চাকুরি পরীক্ষায় সাফল্যসহ যেকোনো কর্মে বাধার কারণকে কুফা হিসেবে প্রকাশ করা হয়। যেমন, ‘আজ কার মুখ দেখে উঠলাম, সারাদিন কুফা লাগল, একটা কাজও সফল হয়নি’।
কেরামতি : বি. আ. আরবি কারামত থেকে কেরামতি যার অর্থ ঐশী শক্তির প্রদর্শন, অলৌকিক ক্ষমতা, জাদু, ম্যাজিক সম্পর্কিত ঘটনা। তবে চলতি ভাষায় বিশেষ ক্ষমতা বা বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে সফল হওয় কে কেরামতি বলা হয়। যেমন, ‘আমার কেরামতি জাননা, আমি এদের সবাইকে জেলের ভাত খাওয়াব’।
কেওয়াস করা : ক্রি. ইং. ইংরেজি শব্দ Caous মানে অব্যবস্থাপনা বা নিয়মহীনতা। বাংলা আত্মীকৃত এই চলতি ভাষার ক্রিয়াপদটির বর্তমান অর্থ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা, গণ্ডগোল পাকানো, ঝগড়া করা যা সাধারণত বহু ব্যবহৃত হয়। যেমন, ‘ওরা একটা কেওয়াস লাগাই রাখসে, আমি ওই রাস্তা দিয়া শরমে যাইনা’।
ক্যাচাল: বি./ক্রি. বিশৃঙ্খলা, বাজে পরিস্থিতি, গণ্ডগোল করা, ঝগড়া করা। সকল শ্রেণির নাগরিক শব্দটির সাথে পরিচিত। যেমন ‘দাম বেশি নিতাছি ক্যা, এইডা লইয়া কাস্টমারগো লগে খালি ক্যাচাল লাগে।’ সূত্র প্র. আ. ০৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
ক্যাসেট উল্টানো : ক্রি. আলোচনার প্রসঙ্গ পরিবর্তন করা। ‘আচ্ছা আমরা এখন ক্যাসেট উল্টাই ফেলি, এ নিয়া অনেক হইছে’।
ক্যাসেট বাজা : ক্রি. বকবক করা, বেশি কথা বলা, বিরামহীন কথা বলা। ‘ওই যে ক্যাসেট বাজা শুরু হইছে, কখন যে থামব, ঠিক ঠিকানা নাই’।
কোমারাচিঙ্গি : বি. বিশেষ ধরণের শাস্তি। হিন্দি প্রভাবজাত বলে অনুমেয়। সামরিক বাহিনীতে বা মাদক পুনর্বাসন কেন্দ্রে শাস্তি হিসেবে প্রচলিত।
ক্ষেত : বি. অনাগরিকসুলভ ব্যক্তি। উচ্চারণ ‘খ্যাত’। ক্ষেত্র এর তদ্ভব হল ‘ক্ষেত’ শব্দটি। সাধারণত নাগরিকরা গ্রাম্য অভ্যাস বোঝাতে অপর কোনো ব্যক্তিকে ক্ষেত বলে থাকেন। ক্ষেত কখনও বিশেষ্য, কখনও বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর দ্বারা বোঝায় চাষের জমি থেকে উঠে শহরে আসা ব্যক্তি, যে এখনও নাগরিকসুলভ আচরণ রপ্ত করতে পারেনি। এর মাধ্যমে সাধারণত অবজ্ঞা প্রকাশ করা হয়। যেমন, ‘ও একটা ক্ষেত। ও জিন্সের সাথে স্যান্ডেল পরছে’।
খাঁড়া : বি./ ক্রি. খাড়ায়া মানে দাঁড়িয়ে/ অপেক্ষা করা। পুরনো ঢাকার এ শব্দটি ঢাকার নাগরিক সকলেই বুঝতে পারে, কিন্তু ব্যবহার করেন পুরনো ঢাকার ছাত্র, পরিবহন শ্রমিক, বিক্রয়কর্মীরা নিজেদের স্থানীয় সত্তা প্রতিষ্ঠা করতে এ ধরনের শব্দ ব্যবহার করে। যেমন ‘আলাউদ্দিন নিহত হওয়ার পর মহল্লার লোকদের সেই কথাটিও মনে পড়েছিল, যা এখনো তাদের মনে আছে যে, হাফ প্যান্টের এক পাশ গুটিয়ে দেয়ালের পাশে দাঁড়িয়ে পেশাব করার সময় তার ওপর নজর পড়ায় বদু মওলানা ক্ষেপে গিয়েছিল একদিন, হারামজাদা খাঁড়ায় খাঁড়ায় মোতচ, খাঁড়ায় মোতে কুত্তা।’ শহীদুল জহির, জীবন ও রাজনৈতিক বাস্তবতা, পৃ. ১৩।

(চলবে)

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করারোপ: আইনের বিশ্লেষণ
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করারোপ: আইনের বিশ্লেষণ
ইউক্রেনের মার্কিন সামরিক সহায়তা আইনে স্বাক্ষর বাইডেনের
ইউক্রেনের মার্কিন সামরিক সহায়তা আইনে স্বাক্ষর বাইডেনের
নামাজ শেষে মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
নামাজ শেষে মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস
সর্বাধিক পঠিত
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা