X
বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

কবিতার পাঠককেও তৈরি হতে হয় : পৌলমী সেনগুপ্ত

সাকিরা পারভীন
২১ এপ্রিল ২০১৬, ১৬:৪৯আপডেট : ২১ এপ্রিল ২০১৬, ১৮:৪২

আমরা ধরেই নেই যে কোনো কবিতা যে কেউ চাইলেই বুঝতে পারবে আর তার রসাস্বাদন করতে পারবে। দেখুন কবিতা কোনো সহজলভ্য বিষয় নয়। কবিতা সবার জন্যও নয়। আপনি যে কাউকে কিন্তু পূজার নৈবেদ্য দেবেন না। কেননা সবাইকে সব কিছু দান করা যায় না। তাকে তার যোগ্য হতে হয়। কবিতার পাঠককেও তেমনি তৈরি হতে হয়। তাকেও নিয়মিত কবিতা পাঠের মধ্য দিয়ে একটি অভ্যাস ও চর্চা গড়ে তুলতে হয়। তাহলেই কবিতা তার আনন্দের ও উপভোগের বিষয় হয়ে ওঠে।

 

পৌলমী সেনগুপ্ত কবি ও সম্পাদক পৌলমী সেনগুপ্ত। কবিতার বই ‘পেন্সিল খুকি’-র মাধ্যমে তাকে চিনেছিলাম আরও বছর বিশেক আগে। ইংরেজি মাধ্যমের ছাত্রী পৌলমীর বাংলা শেখা পরিবার থেকেই। অবাক লাগে বৈকি! আর দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে বাধ্যতামূলক শিখতে হয়েছে হিন্দি; কেননা তার জন্ম ও বেড়ে ওঠা বিহারে। বাংলা ভাষায় এ পর্যন্ত তার প্রকাশিত কবিতার বইয়ের সংখ্যা পাঁচ, আর বাংলা ভাষায় সম্পাদিত পত্রিকার সংখ্যা চার। ‘ইংরেজির বাতাবরণে মানুষ হয়েও নিজের মাতৃভাষা নিয়ে কাজ করার মত গৌরব আর কী হতে পারে’-এভাবেই বললেন পৌলমী। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে উচ্চতর ডিগ্রী নিয়েছেন তিনি। টি. এস. এলিয়ট, টেনিসন, কীটস্ তার পছন্দের কবি। ফরাসী ভাষার র্যাঁবো, বোদলেয়ার, গিয়োম এ্যপোলিনো, আলবেয়ার কাম্যুকে পৌলমীর ভীষণ ভালো লাগে। আনন্দ নিয়ে শিখেছেন ফরাসী, নেপালী আর সংস্কৃত ভাষা। মানে, কমপক্ষে ছয়টি ভাষা তার দখলে; দখলে ওই ভাষার সাহিত্য সংস্কৃতিও।
লেখালেখির কথা জানতে চাইলাম। কবি হতে চেয়েছিলেন কিনা, ভেবেছিলেন কিনা। সরাসরি উত্তর দিলেন, ‘না। কবি হবো বা লিখবো এই ভেবে কখনও সাহিত্যের প্রতি মনোযোগী হইনি। তবে কলেজে পড়ার সময় বন্ধুরা লিখতে বলত। বলত, তুমি এত পড়ো লেখো না কেনো? প্রণোদিত হয়ে প্রথম কবিতা লিখলাম ১৮ বছর বয়সে। প্রণবেন্দু দাশগুপ্তর পত্রিকা অলিন্দ-তে ১৯৮৮ সালে ছাপা হলো আমার প্রথম কবিতা। আর খুব বাহবা পেলাম। সবাই সমাদর করল। আমিও আপ্লুত হয়নি একথা বলা যাবে না। সেই শুরু করেছি। কবে শেষ বলতে পারব না।’
সাকিরা পারভীন : অনেকের কাছে লেখাটা তার জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, লেখা ছাড়া তারা আর কিছুই ভাবতে পারেন না, অথবা বলে থাকেন লেখার জন্যই আমার জন্ম হয়েছে, আপনার বেলায় কি এরকম?
পৌলমী সেনগুপ্ত : না আমি খুব আবেগ নিয়ে লিখি না। বা না লিখলে আমার অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে বা লিখলে বিরাট কিছু হয়ে যাব সেই ভাবনা থেকে লিখি না। আর আমি অনেক বেশি লিখতেও পারি না। তবে একটা কথা হলো কবিতার সাথে কোন আপোষ করি না। আমার কাছে বড় পত্রিকা বা ছোট পত্রিকা বলে কিছু নেই। যে কেউ লেখা চাইলে বা যে কোনো পত্রিকায় লেখা ছাপা হলে সেটা আমার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সবাইকে হয়ত আমি লেখা দিতে পারি না- এরকম একটা দোষ আমার আছে। তার কারণ ওই একটাই। প্রতিটি লেখাই আমার কাছে সমান ভালোবাসার। আর সেজন্যই হয়ত পাঠক আমায় ভালোবেসেছে।
তবে লেখা বা শিল্পের মাপকাঠি নিয়ে তিনি পিকাসোর মতোই প্রশ্নবিদ্ধ। অনেক আগের শেষ করা শিল্পকর্মের অসম্পূর্ণতাকে পরিপূর্ণ করতে লুকিয়ে লুকিয়ে রং তুলির ঝাপি নিয়ে ওই সব গ্যালরিতে ঢোকার চেষ্টা করতেন পিকাসো। পৌলমীও এমন করে ভাবেন। তার মতে কোনো শিল্পকর্ম বা শিল্পসৃষ্টি পরিপূর্ণ হয়েছে একথা হলফ করে কেউ বলতে পারবে না। তবে একজন শিল্পীকে সেই পরিমাণ মনোযোগী হওয়া উচিত যে পরিমাণ মনোযোগ ও একনিষ্ঠতা ওই শিল্পকর্ম দাবি করে। অর্থাৎ সৃষ্টির ব্যাপারে কোনো রকম ছাড় দিতে নারাজ পৌলমী।
সাকিরা পারভীন : বাংলা ভাষা নিয়ে আপনার এবং আপনার দেশের মনোভাব জানতে চাই।
পৌলমী সেনগুপ্ত : বাংলাদেশ এই একটি দেশ, পৃথিবীতে যেটি ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদ নিয়ে গড়ে উঠেছে। ভাষার জন্য এদেশের মানুষ প্রাণ দিয়েছে। আর এখন সেই বাংলা ভাষা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার মর্যাদা পেয়েছে। এ অনেক বড় অর্জন। একজন বাংলা ভাষার লেখক হয়ে আমিও এই গর্বের ভাগ নিতে চাই। তবে ভারতবর্ষের কথা বললে ভিন্ন রকম শোনাবে। ভারত বহু ভাষা, গোষ্ঠী ও জাতির দেশ। বাংলা সেখানে প্রধান ভাষা নয়। সেখানে ইংরেজি ভাষার চর্চা খুব বেশি অগ্রগণ্য। বর্তমানে সেখানে ইংরেজি প্রথম এবং দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে হিন্দিকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। এমনকি লেখাপড়ার ক্ষেত্রেও বিশেষ করে উচ্চবর্গীয় সমাজে ইংরেজির প্রাধান্য বেশি। এটি দুঃখজনক হলেও এটাই বাস্তবতা।
সাকিরা পারভীন : কবিতার সঙ্গে জীবনের সম্পর্ক কেমন?
পৌলমী সেনগুপ্ত : কবিতা সরাসরি মানুষকে কী দেয় অথবা কিছু দেয় কিনা বা কোনো উপকার করে কিনা; বিষয়টাকে আমি এভাবে দেখি না। কবিতা হলো জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা একটি সম্পর্কের মতো। দীর্ঘ জীবন প্রবাহের দীঘিতে কবিতা একটি গোপন পদ্মের মতো লুকিয়ে থেকে সৌরভ ছড়ায়। blooming of art-ও বলতে পারেন।
সাকিরা পারভীন : কবিতার পাঠক কম কিংবা কমে যাচ্ছে বলে অনেকের অভিমত। অনেকে আবার আধুনিক কবিতাকে দুর্বোধ্য বলে সড়ে যাচ্ছেন। আপনি কী বলবেন?
পৌলমী সেনগুপ্ত : দেখুন, আমাদের একটা সমস্য আছে। যে কোনো লোককে যদি এম.এ. ক্লাসের অঙ্ক করতে বলা হয় অথবা পদার্থ বিজ্ঞানের প্রশ্ন করা হয় তিনি কিন্তু তার কোনো উত্তর দিতে পারেবন না। কিন্তু আমরা ধরেই নেই যে কোনো কবিতা যে কেউ চাইলেই বুঝতে পারবে আর তার রসাস্বাদন করতে পারবে। দেখুন কবিতা কোনো সহজলভ্য বিষয় নয়। কবিতা সবার জন্যও নয়। আপনি যে কাউকে কিন্তু পূজার নৈবেদ্য দেবেন না। কেননা সবাইকে সব কিছু দান করা যায় না। তাকে তার যোগ্য হতে হয়। কবিতার পাঠককেও তেমনি তৈরি হতে হয়। তাকেও নিয়মিত কবিতা পাঠের মধ্য দিয়ে একটি অভ্যাস ও চর্চা গড়ে তুলতে হয়। তাহলেই কবিতা তার আনন্দের ও উপভোগের বিষয় হয়ে ওঠে।
সাকিরা পারভীন : সাহিত্যচর্চার পথে বাধা-বিপত্তি আর নিজের খ্যাতি-অখ্যাতি নিয়ে কিছু বলবেন?
পৌলমী সেনগুপ্ত : আমার কাজের পথে তেমন কোনো বাধা আমি পাইনি। সেদিক থেকে আমাকে ভাগ্যবান বলতে পারেন। আমি যখন যে কাজ করতে চেয়েছি তাই করেছি এবং আনন্দ নিয়ে করেছি। তবে মাঝে মাঝে মনে হয় সময়টা আর একটু বেশি পেলে ভালো হত। পরিবারে সময়টা খুব একটা দিতে না পারার আক্ষেপটা থাকত না।
আর খ্যাতির কথা কী বলব। আসলে আমি একটু প্রাইভেট পারসোনালিটির মানুষ বলতে পারেন। আমি নিজের মধ্যে নিজেকে নিয়ে থাকতে পছন্দ করি। তাই কে কী বলল না বলল এতে আমার খুব একটা যায় আসে না। মানুষ হিসেবে আমিও সব কিছুর উর্ধ্বে নই। হয়ত আমারও কিছু দোষগুণ আছে। আমাকে সকলের ভালো লাগবে এমনতো নয়।
সাকিরা পারভীন : কবি পৌলমী আর সম্পাদক পৌলমীর মধ্যে কোনো বিরোধ আছে কী না জানতে ইচ্ছে করছে।
পৌলমী সেনগুপ্ত : হ্যাঁ, তা তো একটু আছেই। সম্পাদনার কাজ এবং দায়িত্বটা অনেক। আমার সামান্য অমনোযোগ অনেকের বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে। সে কারণে বেশ সাবধান থাকতে হয়। অনেক সময় এমন হয় যে একটি ভাবনা এলো। কিন্তু লেখা আর হয়ে উঠলো না, দায়িত্ব পালনের ভিড়ে হারিয়ে গেল। তবে উলটো দিক দিয়ে ভাবলে আনন্দটাও কম নয়। আমি লিখলে আমি একা লেখক হতাম। সম্পাদনার টেবিলে বসে অন্তত বেশ কজন লেখক তো তৈরি করতে পারছি- এটা কম কিসে!
সাকিরা পারভীন : খুব আনন্দের কোনো স্মৃতি?
পৌলমী সেনগুপ্ত : হুম...স্মৃতি...আচ্ছা বলছি। আনন্দমেলা পত্রিকাটি আমি ছোট বেলা থেকে পড়তাম। বলতে গেলে ওটা পড়ে পড়ে বড় হয়েছি। ২০০৫ সালে আমাকে ওই পত্রিকাটি সম্পদনার দায়িত্ব নেয়ার আমন্ত্রণ জানানো হয়। তখন আমি উনিশ কুড়ি সম্পাদনা করি। তবে আনন্দমেলা সম্পাদনার আমন্ত্রণ আমার কাছে অনেক আনন্দের এবং দায়িত্বের মনে হয়েছিল। আমি কেঁদে দিয়েছিলাম।
আর সম্পাদনায় আসার ইতিহাসটা একটু বলি। আমি বেশ ভালো একটা সরকারি চাকরি করতাম। আর ঐ চাকরি যে আমার খারাপ লাগছিল তাও নয়। ১৯৯৬ সালে যখন ‘পেন্সিল খুকি’ বের হয় তখন আমি সরকারি চাকরিতে। হঠাৎ আনন্দ বাজারে যোগ দেবার আমন্ত্রণ। সরকারি চাকরি ছেড়ে আনন্দ নিয়েই যোগ দিলাম আনন্দ বাজারে ২০০১ সালে। এর মাত্র দু’বছর পরেই ২০০৩ সালে উনিশ কুড়ি সম্পাদনার নতুন দায়িত্ব যোগ হলো। দায়িত্ব যেন দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। তবে সম্পাদনার ক্ষেত্রে তেমন কাউকে অনুকরণীয় বলে মনে করি না।
সাকিরা পারভীন : প্রিয় কবি ও কথাসাহিত্যিক?
পৌলমী সেনগুপ্ত : শক্তি চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, জয় গোস্বামী প্রমুখ। বিভূতিভূষণ, তারাশঙ্কর, সতীনাথ ভাঁদুড়ির কথাসাহিত্য ভালো লাগে। বাংলাদেশের আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, শামসুর রাহমান, নির্মলেন্দু গুণে লেখা।
সাকিরা পারভীন : সেকুলার বিশ্ব ধারণার বিপরীতে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প পৃথিবী জুড়ে শ্বাস ছড়াছে। একজন কবি, সাম্পাদক ও সচেতন মানুষ হিসেবে এ বিষয়ে আপনার অভিব্যক্তি কী?
পৌলমী সেনগুপ্ত : শান্তি সকলের প্রিয়, সেটাই সকলের কাম্য। অস্থিরতা সৃষ্টি করে কোনো কিছুর সমাধান হতে পারে না। সারা বিশ্বের অস্থিরতা আমাকেও অস্থির করে। ভারতবর্ষের কোনো কোনো প্রদেশে যেমন খাওয়া-পরা বিষয়ে কিছু নীতি নির্ধারণ করে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে; এই বিষয়টি আমার পছন্দ নয়। পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তের মানুষের যে কোনো রকমের খাওয়া-দাওয়া, পোশাক, চাল-চলন গ্রহণ করতে পারে। এগুলো সম্পূর্ণ তার ব্যক্তিগত বিষয়। এগুলোর স্বাধীনতা হরণ করা কাম্য নয়। আমাদের দেশের সাহিত্যিকরা এর প্রতিবাদ করছে। আরও প্রতিবাদ হবে। ভারতবর্ষ বহু ধর্মের দেশ। অনেক অস্থিরতা আছে সত্য, তবে শেষ পর্যন্ত আমরা উঠে দাঁড়াতে পারব- এটা আমার বিশ্বাস। ভারতের যে সংহতি, সর্বধর্ম বিষয়ে যে সহনশীলতা তা সহজে পরাজিত হবে না।
বাণিজ্যিক, আর্টফিল্ম দু’ধরনের ছবিই ভালো লাগে পৌলমীর। পছন্দের দীর্ঘ তালিকায় নাসিরউদ্দীন শাহ্, নওজউদ্দীন সিদ্দিক, দীপিকা পাডুকোন, রণবীর কাপুরের নাম উচ্চারিত হলো। বললেন কলকাতার বাংলা ছবি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। তবে একটা বিষয়ে জোর দিলেন- ভালো বাংলা ছবি শুধুমাত্র শহরের মধ্যে বন্দি না থেকে গ্রামের সাধারণ দর্শকের কাছে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে হবে। কলকাতার বাইরে বাঁকুড়া, পুরুলিয়া...ওসব জায়গায় গেলে আমাদের প্রর্দশন ব্যবস্থার দৈন্য বোঝা যায়। কিন্তু সব স্তরের মানুষের কাছে ভালো চলচ্চিত্র না পৌঁছাতে পারলে স্বপ্ন পূরণ হবে না।
কথায় কথায় বেলা বেড়ে গেলো। কথার লতায়-পাতায় চড়ে বেজে উঠল ওস্তাদ আলী আকবর খাঁর সরোদ; পছন্দ পৌলমীর জানতে পারলাম। আর ভালো লাগে ক্লাসিক্যাল ভোকাল। নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের উদ্দেশ্যে বললেন, ‘বাংলা তোমাদের মাতৃভাষা। এই ভাষাকে কখনও ভুলবে না। তোমাদের উচিত এই ভাষার সম্মান রক্ষায় সচেষ্ট হওয়া।’ আর এজন্য বাংলা ভাষায় সাহিত্য রচনা, চলচ্চিত্র নির্মাণ, প্রাত্যহিক ও সব ধরনের কর্মযজ্ঞের সাথে তার সম্পৃক্তি জোরদার করা-সহ সকল ধরনের কার্যক্রমে বিশ্ববাসীর সমর্থন চাইলেন কবি পৌলমী সেনগুপ্ত।


পড়ুন-

গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস এবং যাদুবাস্তবতা || ডানা গিয়োইয়া

 

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে প্রতিশোধমূলক রকেট হামলা হিজবুল্লাহর
ইসরায়েলে প্রতিশোধমূলক রকেট হামলা হিজবুল্লাহর
হুন্ডির মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা পাচার, গ্রেফতার ৫
হুন্ডির মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা পাচার, গ্রেফতার ৫
ন্যাটোর কোনও দেশ আক্রমণের পরিকল্পনা নেই রাশিয়ার: পুতিন
ন্যাটোর কোনও দেশ আক্রমণের পরিকল্পনা নেই রাশিয়ার: পুতিন
বাস-সিএনজির সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীসহ ৩ জন নিহত
বাস-সিএনজির সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীসহ ৩ জন নিহত
সর্বাধিক পঠিত
যেভাবে মুদ্রা পাচারে জড়িত ব্যাংকাররা
যেভাবে মুদ্রা পাচারে জড়িত ব্যাংকাররা
এবার চীনে আগ্রহ বিএনপির
এবার চীনে আগ্রহ বিএনপির
কারাগারে যেভাবে সেহরি-ইফতার করেন কয়েদিরা
কারাগারে যেভাবে সেহরি-ইফতার করেন কয়েদিরা
আয়বহির্ভূত সম্পদ: সাবেক এমপির পিএস ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
আয়বহির্ভূত সম্পদ: সাবেক এমপির পিএস ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ালে বর্জনের কথা বিশ্বাস করবো’
বিএনপির নেতাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী‘বউদের ভারতীয় শাড়ি পোড়ালে বর্জনের কথা বিশ্বাস করবো’