X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১

সমস্যা সমাধানে পথ দেখায় নৃবিজ্ঞান

জবি প্রতিনিধি
২৮ মার্চ ২০১৬, ১৯:০৭আপডেট : ২৮ মার্চ ২০১৬, ১৯:৫৭


জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেছেন,নৃবিজ্ঞানের কার্যক্ষেত্রের ব্যাপকতা অনেক। যারা নৃবিজ্ঞান অধ্যয়ন করেন বিভিন্ন সামাজিক ও মানবিক সমস্যা সমাধানে তারা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হন।

বিদায় সংবর্ধনা প্রদান
সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৮ম ব্যাচের নবীনবরণ ও ২য় ব্যাচের বিদায় সংবর্ধনা উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান বলেন,নৃবিজ্ঞান যারা অধ্যয়ন করেন সমাজে তাদের অবস্থান ও গুরুত্ব অনেক বেশি। তারা সমাজের মানুষের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের পথ দেখাতে সক্ষম হন।
নবীনদের স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন,সমাজের সমস্যা নিজেদের মতো করে অনুধাবন করে সামাজিক মূল্যবোধ বিচারে এবং বিজ্ঞানভিত্তিক পদ্ধতিতে এর সমাধানের উপায় খুঁজে বের করতে হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের গবেষণামূলক কার্যক্রম বৃদ্ধির প্রতি আরও মনোযোগী হতে হবে।
বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, নৃবিজ্ঞান বিভাগ থেকে সদ্য বিদায়ী শিক্ষার্থীরা আমাদের সমাজের সমস্যা,অসঙ্গতি দূর করতে কাজ করে যাবেন।তারা তাদের শিক্ষাকে কাজে লাগাবেন-এটাই একমাত্র আশা।তারাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে মনে রাখবেন,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘অ্যাম্বাসেডর’ হিসেবে কাজ করবেন।

বিদায় সংবর্ধনা প্রদান
উপাচার্য আরও বলেন,যে কোনও দেশে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের চেয়ে সমাজের মানুষের মানবিকতা, মানবিক মূল্যবোধ, পরমত সহিষ্ণুতার মাত্রা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। একমাত্র নৃবিজ্ঞান এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. সানজিদা ফারহানার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড.প্রিয়ব্রত পাল। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন শিক্ষক খন্দকার ফাতেমা জোহরা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী শাহেদুল হালীম।

অনুষ্ঠানে নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয় এবং বিদায়ী শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।শিক্ষক অধ্যাপক শাওলী মাহবুব,কাজী মিজানুর রহমান,ফাতেমা বাশার এসময় উপস্থিত ছিলেন।

/আরএআর /এমএসএম /

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ডুবন্ত শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো আরেক শিশুরও
ডুবন্ত শিশুকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেলো আরেক শিশুরও
‘ডে আফটার টুমরো’ নয়, টুডে
‘ডে আফটার টুমরো’ নয়, টুডে
জিম্মি মুক্তির বিষয়ে আন্তরিক হলেও গাজায় আগে যুদ্ধবিরতি চায় হামাস
জিম্মি মুক্তির বিষয়ে আন্তরিক হলেও গাজায় আগে যুদ্ধবিরতি চায় হামাস
হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
হাসিনা-তাভিসিন আন্তরিক বৈঠক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে ৫ দলিল স্বাক্ষর
সর্বাধিক পঠিত
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
মৈত্রী ট্রেনে তল্লাশি, মুদ্রা পাচারের অভিযোগে আটক দুই বাংলাদেশি
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় প্রকাশ
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়, হাইকোর্টের রায় প্রকাশ