X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

আ.লীগ নেতাদের ফেসবুক পেজ: কোনটা আসল কোনটা নকল

এমরান হোসাইন শেখ
১৯ অক্টোবর ২০১৬, ১৫:০৯আপডেট : ২০ অক্টোবর ২০১৬, ১০:২০

আওয়ামী লীগ নেতা ও বঙ্গবন্ধু পরিবারের নামে বানানো ফেসবুক ফেক আইডি

সময়ের অন্যতম শক্তিশালী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সাধারণ মানুষের মতো সক্রিয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অনেক নেতা। আবার দলটির শীর্ষনেতাদের অনেকেই এ যোগাযোগ মাধ্যমটিকে এড়িয়ে গেছেন বরাবরই। কিন্তু, এসব নেতা সক্রিয় না থাকলেও তাদের নাম ব্যবহার করে ফেসবুক পেজ পরিচালনার মতো গুরুতর অভিযোগও রয়েছে। স্বয়ং দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে ফেসবুকে পেইজ দেখা যায় অথচ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় নিশ্চিত করেছে তিনি ফেসবুক ব্যবহারই করেন না। প্রধানমন্ত্রীর বোন ও বঙ্গবন্ধুর অপর কন্যা শেখ রেহানা, প্রধানমন্ত্রীর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামও ফেসবুক থেকে দূরে থাকলেও তাদের নামেও পরিচালিত হচ্ছে একাধিক পেইজ। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এসব পেজ বন্ধের জন্য একাধিকবার অনুরোধ জানানো হলেও এগুলো এখনও সক্রিয়।  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে রয়েছে একাধিক পেইজ। কিন্তু তিনি ফেসবুক ব্যবহারই করেন না।     

আবার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অনেক নেতা তাদের নিত্য দিনের কর্মকাণ্ড তুলে ধরছেন ফেসবুকের মাধ্যমে। কিন্তু এদের মধ্যে কারও কারও বিরুদ্ধে উঠেছে অতি প্রচারণার অভিযোগ। অভিযোগকারীরা বলছেন, এমন অতি প্রচারণায় তারা বিতর্কেও জড়িয়ে পড়ছেন যা ব্যক্তি ও দল দুটোকেই বিব্রত করছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে রয়েছে একাধিক পেইজ। কিন্তু তিনি ফেসবুক ব্যবহারই করেন না-২

ফেসবুক ঘেঁটে দেখা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানা ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের ব্যক্তিগতভাবে কোনও ফেসবুক আইডি না থাকলেও তাদের নামে একাধিক পেজ সক্রিয় রয়েছে। এসব পেজে প্রধানমন্ত্রীর দৈনন্দিন ঘটনা খুব দ্রুতই আপডেট করা হয়। এগুলো এতটাই সক্রিয় যে স্ট্যাটাস ও আডলোড করা ছবি দেখলে যে কেউই বিভ্রান্ত হবেন।  অবশ্য এসব ব্যক্তির নিজের পেজ না হলেও এসব পেজে ইতিবাচক প্রচারণাই বেশি থাকে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নামে রয়েছে একাধিক পেইজ। কিন্তু তিনি ফেসবুক ব্যবহারই করেন না-৩

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও আওয়ামী লীগ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানা এবং প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামে একাধিক ফেসবুক পেজের অস্তিত্ব নজরে আসে। এই ভুয়া ফেসবুক পেজগুলোর বিষয়ে ওই সময় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ও আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ১ আগস্ট আওয়ামী লীগের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি স্ট্যাটাসে এসব ভুয়া ফেসবুক পেজের বিষয়ে সতর্ক করে দেওয়ার পাশাপাশি এগুলো যারা পরিচালনা করছেন তাদের বন্ধের অনুরোধ জানানো হয়। আওয়ামী লীগের ওই স্ট্যাটাসের পর কিছুদিন এই ফেসবুক পেজগুলো নিষ্ক্রিয় ছিল। তবে সম্প্রতি এগুলো আবারও চালু রয়েছে। এছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা ও ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজ চালু থাকলেও তার ছবি ও নামের ভুল বানানে একাধিক পেজের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে ফেসবুকে।

ফেসবুক ব্যবহার না করলেও আইডি আছে শেখ রেহানার নামেও

অবশ্য, শেখ হাসিনা এবং তার সন্তান ও স্বজনদের নামে পরিচালিত এসব ভুয়া ফেসবুক পেজের কার্যক্রম বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ইতিবাচক। এগুলোর স্ট্যাটাস, ছবি বা ভিডিও আপলোডসহ সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং কার্যক্রমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও দলের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরার চেষ্টাও দেখা গেছে। আর এ কারণেই এই পেজগুলো সত্যিই শেখ হাসিনা বা তার সংশ্লিষ্ট স্বজনের কিনা তা নিয়েও বেশিরভাগ ফেসবুক ব্যবহারকারীর মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে।

সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামে রয়েছে একাধিক পেজ

এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেন, প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও তার বোন শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি ছাড়া অন্য কারও নামে ফেসবুক পেজ নেই। এছাড়া যেগুলো আছে তার সবই ভুয়া। আমরা এগুলোর ব্যাপারে আগে থেকেই সবাইকে সতর্ক করেছি।

জয় ও ববির নামে থাকা ফেসবুক পেইজ দুটি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ থেকে ভেরিফায়েড বলেও জানান খোকন।

এছাড়া আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ফেসবুকে কোনও অ্যাকাউন্ট খোলেননি। বিষয়টি বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন তার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) এ কে এম সাজ্জাদ হোসেন।

কিন্তু দেখা গেছে সরকারের এই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীর নামেও ফেসবুকে একাধিক আইডি সক্রিয় রয়েছে। আর বিভিন্ন সময় প্রধানমন্ত্রী ও সৈয়দ আশরাফের পেজ থেকে অনেক স্পর্শকাতর বিষয়েও স্ট্যাটাস দিতে দেখা গেছে। যেটাকে সরকার বা দলের মনে করে অনেক সময় গণমাধ্যমে সংবাদও পরিবেশন করা হয়েছে।

এ বিষয়ে এ কে এম সাজ্জাদ হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, মন্ত্রীর (সৈয়দ আশরাফ) যে ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট বা পেজ নেই তা আমরা আগেই গণমাধ্যমের মাধ্যমে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করেছি। তার ‍নামে কে বা কারা ফেসবুক চালায় সেটা আমাদের জানা নেই।

সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের নামেও আছে একাধিক ফেসবুক পেজ

 সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ঘেঁটে আরও দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী কর্নেল (অব.) ফারুক খান, ফাহমি গোলন্দার বাবেল এমপি, হুইপ ইকবালুর রহীম, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলি, দলীয় নেতা আমিনুল ইসলাম আমিন, র আ ম ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরী এমপি, নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি, আ ক ম আহসানুল হক (ডিউক) চৌধুরী এমপি, ফজিলাতুন নেসা বাপ্পী এমপি, অধ্যাপিকা অপু উকিল, সাবিনা আক্তার তুহিনসহ দলীয় ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা ফেসবুকে বেশ সক্রিয়। দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগ ও বেশ কয়েকটি সহযোগী সংগঠনও ফেসবুক পেজ খুলে সংগঠনের প্রচারণা চালাচ্ছে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগের দলীয় ফেসবুক পেজই ফেসবুক কর্তৃপক্ষ থেকে ভ্যারিফায়েড। এছাড়া আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদসহ কয়েকজন সিনিয়র নেতাও অতি সম্প্রতি ফেসবুকে প্রচারণা চালাচ্ছেন।

সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নামে আছে একাধিক ফেসবুক পেইজ। এর কোনটি তার তা ভক্তদের অজানা

তবে কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতার ফেসবুক পেজ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের তার ফেসবুকে প্রায়শই ব্যক্তি, দল ও সরকারের ইতিবাচক দিক নিয়ে স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন। ওবায়দুল কাদের তার পেজে তার দৈনন্দিন কর্মকাণ্ডগুলোর ছবি ও ভিডিও আপলোড করার পাশাপাশি এসব বিষয়ে স্ট্যাটাস দেন। তবে তার কিছু কিছু ছবি নিয়ে সমালোচনাও হতে দেখা গেছে। সম্প্রতি প্রত্যন্ত অঞ্চলের গাড়ি চলে না এমন একটি রাস্তায় মোটর সাইকেলে চড়ার ছবি আপলোড করেন সড়ক পরিবহনমন্ত্রী কাদের। নিজ দায়িত্বে সচেতন ও সক্রিয় এই নেতাকে হেলমেট ছাড়াই মোটর সাইকেলে যাত্রী হওয়ার ওই ছবিটি নিয়ে অনেকেই নেতিবাচক কমেন্ট করেন। এদিকে ওবায়দুল কাদেরের নামে একাধিক ফেসবুক আইডিও চোখে পড়েছে। এর মধ্যে একটি তার নিজের হলেও অন্যগুলো ফেক আইডি বলে তার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা আব্দুল মতিন বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন।

ওবায়দুল কাদেরের নামে আরও একটি ফেসবুক পেজ

তথ্য প্রযুক্তিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকও ফেসবুকে খুবই সক্রিয়। মন্ত্রণালয় থেকে শুরু করে নির্বাচনি এলাকা পর্যন্ত কখন কোথায় কী করছেন সঙ্গে সঙ্গে তা ফেসবুকের মাধ্যমে জানান দেন। সম্প্রতি এই নেতাকে ফেসবুকে লাইভে আসতে দেখা যাচ্ছে। তবে নানা ইতিবাচক প্রচারণার মধ্যেও পলকের আপলোড করা কিছু ছবি ও স্ট্যাটাস সমালোচনায় পড়েছে। জাতীয় শোক দিবসের কর্মসূচির অংশ হিসেবে গত বছর ১ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাজারে শ্রদ্ধা জানাতে বাসে করে টুঙ্গিপাড়া যান আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা ও সরকারের প্রভাবশালী মন্ত্রীরা। এতে সফরসঙ্গী ছিলেন পলকও। ওই সময় বাসে যাত্রার হাস্যোজ্জ্বল একাধিক ছবি তিনি যাওয়া ও আসার সময় ফেসবুকে আপলোড করেন। শোক দিবসের কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে এভাবে হাস্যোজ্জ্বল ছবি আপলোড করা নিয়ে বেশ সমালোচনা হয় ওই সময়। বিষয়টি নিয়ে কয়েকটি অনলাইনভিত্তিক গণমাধ্যম সংবাদও পরিবেশন করে। এছাড়া পলক ও ফাহমি গোলন্দাজ বাবেলসহ কয়েকজন সংসদ সদস্য সংসদের অধিবেশন চলাকালে সেলফি তুলে তা ফেসবুকে আপলোড করে বিভিন্ন সময়ে সমালোচনায় পড়েন। উল্লেখ্য, অধিবেশন চলাকালে সংসদ কক্ষে মোবাইলে ফোন ব্যবহার করা কার্যপ্রণালী বিধি লঙ্ঘনের পর্যায় পড়ে।

ফেসবুকে সক্রিয় আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ফারুক খানের সাম্প্রতিককালের কয়েকটি ছবি আপলোড নিয়ে তার অনুসরণকারীসহ অন্যদের নেতিবাচক মন্তব্য করতে দেখা গেছে। ঈদুল আজহার দিনের ওই ছবিগুলো ছিল তার একান্তই পারিবারিক।

ফেসবুকে সক্রিয় তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক

এদিকে সম্প্রতি ফেসবুকে একটি ছবি আপলোড ও স্ট্যাটাস দিয়ে ব্যাপক সমালোচনায় পড়েন যুব মহিলা লীগের তিন নেত্রী। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপিকা অপু উকিল, সাবিনা আক্তার তুহিন এমপি ও কোহেলি কুদ্দুস মুক্তি। রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা বদরুলের চাপাতির কোপে মারাত্মক আহত খাদিজা আক্তার নার্গিসকে দেখতে গিয়ে ইনসেনটিভ কেয়ার ইউনিটের (আইসিইউ) ভেতরে সেলফি তুলে ফেসবুকে আপলোড করেন তারা এবং একটি স্ট্যাটাসও দেন। নিবিড় পর্যবেক্ষণে থাকা একজন সংকটাপন্ন রোগীর পাশে দাঁড়িয়ে এ ধরনের সেলফি তোলা ও তা ফেসবুকে আপলোডে কঠোর সমালোচনা হয়। বিষয়টি নিয়ে একাধিক গণমাধ্যমে নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশিত হয়। 

তবে আওয়ামী লীগের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের আপলোড করা ছবি ও স্ট্যাটাসের জন্য বিভিন্ন সময় প্রশংসিত হয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। তিনি ব্যক্তি, দল ও সরকারের ইতিবাচক প্রচারণার পাশাপাশি সমাজের নানা অসঙ্গতিও তুলে ধরেন তার ফেসবুকে। সরকারের কোনও সংস্থা বা বাহিনীর নেতিবাচক ভূমিকা দেখলে সেটার বিষয়েও স্ট্যাটাস দিয়ে সমালোচনা করতে দেখা যায় তাকে। তাকে বিভিন্ন সময়ে স্ট্যাটাস দিয়ে মানুষকে সচেতন করতে ও অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতেও দেখা গেছে।

/ইএইচএস/টিএন/

সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
বিকল্প অর্থনীতি ও গ্রাম্য কায়কারবার
উপন্যাসবিকল্প অর্থনীতি ও গ্রাম্য কায়কারবার
ইরান-সমর্থিত ইরাকি সেনা ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ, নিহত ১
ইরান-সমর্থিত ইরাকি সেনা ঘাঁটিতে বিস্ফোরণ, নিহত ১
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি বন্ধ
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অ্যাসেম্বলি বন্ধ
দ্বিতীয় বিয়ের চার দিন পর বৃদ্ধকে হত্যা, দুই ছেলে পলাতক
দ্বিতীয় বিয়ের চার দিন পর বৃদ্ধকে হত্যা, দুই ছেলে পলাতক
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি