X
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
১১ বৈশাখ ১৪৩১

কতটা বাসযোগ্য ভাসানচর? (ভিডিও)

শাহেদ শফিক, ভাসানচর থেকে ফিরে
১৭ অক্টোবর ২০১৭, ১০:০০আপডেট : ২২ অক্টোবর ২০১৭, ১৫:০৫

মিয়ানমারের রাখাইন থেকে নির্যাতনের মুখে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার বিচ্ছিন্ন ভাসানচরে পুনর্বাসনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ ঘোষণার পর চরটি ঘিরে নানামুখী তথ্যে বিভ্রান্তির পাশাপাশি কৌতূহলও দেখা দিয়েছে। সম্প্রতি চরটি ঘুরে এসেছেন বাংলা ট্রিবিউনের স্টাফ রিপোর্টার শাহেদ শফিক। ভাসানচর নিয়ে তার ধারাবাহিক ৬ পর্বের প্রতিবেদনের আজ  থাকছে প্রথম পর্ব।

ভাসানচরের গল্প পর্ব-১ (ইনফোগ্রাফ: রিয়াদ হাসান)

৪ অক্টোবর, সকাল সাড়ে ৬টা। হাতিয়ার নলচিরা ঘাট থেকে বহুল আলোচিত ভাসানচরের উদ্দেশে আমাদের যাত্রা শুরু হয়। নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার মূল ভূখণ্ড থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে বঙ্গোপসাগরের বুকে ভেসে থাকা বিচ্ছিন্ন চরটিতে যাওয়া যেকোনও রোমাঞ্চকর অ্যাডভেঞ্চারের চেয়ে কম নয়। চরটিতে যেতে শুধু অনুকূল সময়ের জন্যই অপেক্ষা করতে হয়েছে সাতটি দিন। সামান্য মেঘলা আকাশ দেখেই কোনও মাঝি সাগরপথে আড়াই ঘণ্টা পাড়ি দিয়ে চরটিতে যেতে রাজি হন না। 

মিয়ানমার থেকে সেনাবাহিনীর বর্বর নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরে পুনর্বাসনের নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর চরটি বাসযোগ্য করতে নৌবাহিনীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এরইমধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সামরিক সচিব ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সরকারের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা ভাসানচর পরিদর্শনও করেছেন। কিন্তু ভাসানচর কতটা বাসযোগ্য এ নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা রয়েছে স্থানীয় প্রশাসন ও বাসিন্দাদের মধ্যে।

এ অবস্থায় বাংলা ট্রিবিউনের পক্ষ থেকে চরটি সরেজমিন পরিদর্শনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। গত ২৮ সেপ্টেম্বর প্রথম চরটিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু তখন বৈরি আবহাওয়া থাকায় স্থানীয় বাসিন্দা ও সংবাদকর্মীরা জানালেন এ অবস্থায় ভাসানচরে যাওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ হবে। পরে ৩ অক্টোবর সকালে হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে যাই। মূলত এ ঘাট দিয়েই প্রশাসনের কর্মকর্তারা ভাসানচরে যান।

দূর থেকে দেখা ভাসানচর

এদিন আকাশ কিছুটা মেঘলা ছিল, তবে আবহাওয়ার কোনও সতর্কবার্তা ছিল না। অবশ্য সকালেই সামান্য বৃষ্টি হয়েছিল। আর এতেই কোনও ট্রলারচালক ভাসানচরে যেতে রাজি হলেন না। বাধ্য হয়ে সেখান থেকে চলে গেলাম মূল ভূখণ্ড হাতিয়ায়। মেঘলা আকাশ আর সামান্য বৃষ্টি দেখেই পুলিশ ছাড়া কেউ ভাসানচরে যেতে রাজি নয়। অনেক চেষ্টার পর একটি মাছধরার ট্রলারকে রাজি করানো গেল। সঙ্গে যাবেন ট্রলারের কয়েকজন মাঝি-মাল্লা।

পরদিন ৪ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৬টায় হাতিয়ার নলচিরা ঘাট থেকে ভাসানচরের উদ্দেশে আমাদের যাত্রা শুরু হয়। স্রোতের অনুকূলে উত্তর-পূর্বদিকে ইঞ্জিনচালিত নৌকায় প্রায় আড়াই ঘণ্টা নদী পাড়ি দিয়ে ভাসানচরের দেখা মেলে। চরের কাছাকাছি পৌঁছতেই নদীর ডুবোচরে কয়েকবার নৌকা আটকে যায়। নৌকা থেকে দেখা গেলো চরের পাশে নৌবাহিনীর একটি বড় জলযান। এটি দেখে নিশ্চিত হই ভাসানচরে এসে গেছি।

নৌকা থেকেই দেখা গেলো চরটি উত্তর-পূর্বে লম্বা। চরের মধ্যে বিভিন্ন অংশে কয়েকটি ছরি খাল রয়েছে। চরের দক্ষিণ ও পূর্বাংশ ভাঙছে। তবে গভীর চরে বনায়ন করা হয়েছে। চরে নামার জন্য নৌবাহিনীর একটি ভাসমান পল্টুন রয়েছে। পল্টুন দিয়ে নেমেই দেখা গেল নৌবাহিনীর সদস্যদের বসার জন্য ৫-৬ ফুট উঁচু কয়েকটি টিনের শেড নির্মাণের কাজ চলছে। একটু সামনে গিয়ে দেখা গেলে তাদের থাকার জন্য টিন শেডের আরও একটি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ঘরটির চারদিক গ্লাসে মোড়ানো। নৌবাহিনীর কয়েকজন সদস্য ফ্লোরে ঘুমিয়ে আছেন। ঘরটি থেকে ৩০০ গজ দূরে একটি হেলিপ্যাড রয়েছে। সেখান থেকে ঘরটি পর্যন্ত পাঁচ ফুট উচ্চতার একটি পাকা সড়ক করা হয়েছে। সেখানে দেখা হয় একজন কর্মকর্তার সঙ্গে। কিন্তু তিনি কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া কোনও কথা বলতে রাজি নন।

মানচিত্রে ভাসানচর

চরে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক খুবই দুর্বল। দীর্ঘসময় চেষ্টার পর দায়িত্বরত কর্মকর্তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানালেন, সরকারের ঊর্ধ্বতন মহল থেকে ভাসানচর নিয়ে কোনও তথ্য দেওয়া, ছবি প্রকাশ ও প্রতিবেদন তৈরির ওপর নিষেধ রয়েছে। সে কারণে আপাতত কারও প্রকল্প এলাকায় ঢোকার অনুমতি নেই। কোনও কথা বা তথ্যও দেওয়া যাচ্ছে না।

সেখানে কিছুক্ষণ অবস্থানের পর হেলিপ্যাডের রাস্তাটি হয়ে চলে আসি নৌকা ঘাটে। এসময় রাস্তার দুই পাশেই দেখা গেলো জোয়ারের পানির চিহ্ন। জোয়ারের সময় হেলিপ্যাডটিও ডুবে যায়। এরপর চরের দক্ষিণ পূর্বপাশ হয়ে ট্রলার নিয়ে যাত্রা শুরু করি। দেখা গেল চরের ভাঙনের চিত্র। কিছুদূর গিয়ে বড় একটি খালের দেখা মেলে। মাঝি নিয়ে গেলেন চরের ঠিক মাঝ অংশে। এরই মধ্যে জোয়ারের পানিতে ডুবে গেল পুরো চর। সেখানে ট্রলার নোঙর করিয়ে হাঁটু পানি ডিঙিয়ে বনের ভেতরে যাওয়ার পর মাঝেমধ্যে কয়েকটি উঁচু এলাকা দেখা যায়। এই এলাকাগুলো স্বাভাবিক জোয়ারে পানি না উঠলেও ভরা পূর্ণিমা বা অমাবস্যায় সব ডুবে যায়।

বেশ কিছুক্ষণ হাঁটার পর কয়েকটি উঁচু জায়গার দেখা মেলে। তাতেও দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। উঁচু এলাকার কেওড়া গাছগুলোতে মাটি থেকে ৪-৭ ফুট পর্যন্ত অংশে পানির সঙ্গে শেওলা বয়ে যাওয়ার চিহ্ন দেখা যায়। এসব দেখে নৌকার মাঝি জানালেন, ভরা কাটালে এই চরে ৬-৭ ফুট পানি ওঠে।

 নৌবাহিনীর পল্টুন

তাহলে কিভাবে এখানে মানুষ থাকতে পারবে?

জেলে ও মাঝি-মাল্লাদের বললেন, চরটি বসবাসের উপযোগী নয়। এমন তথ্য চরে যাওয়ার আগেই তারা জানিয়েছিলেন। এমন দৃশ্য দেখেই সন্দেহ হলো, এখানে কিভাবে রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসন হবে। চরের গহীন জঙ্গলে প্রবেশের পর দেখা মিললো কয়েকটি মহিষের। মহিষগুলো তেড়ে আসে। মাঝি বললেন, লাল গেঞ্জি খুলে ফেলতে হবে। দেখা হয় আকরাম ও আরমান নামে দু’জন বাথানের (মহিষের রাখাল) সঙ্গে।

তারা জানালেন, ৩ বছর ধরে তারা এই চরে মহিষ পালন করে আসছেন। স্বাভাবিক জোয়ারে পুরো চরে ৩-৪ ফুট পানি ওঠে। আর ভরা পূর্ণিমা ও অমাবস্যায় স্থানভেদে ৪-৮ ফুট পর্যন্ত পানি ওঠে। জোয়ারের পানি ওঠার কারণে তারা চরে স্থায়ীভাবে থাকতে পারেন না।

মূলত, বনবিভাগ ও জেলা প্রশাসনের নথিপত্রে এই ভাসানচর ‘জালিয়ার চর’ হিসেবে চিহ্নিত। জালিয়ার চর আবার দুটিঅংশে বিভক্ত। একটির নাম জালিয়ার চর, অন্যটি নিউ জালিয়ার চর। এটিকে অনেকেই আবার গাঙ্গুরিয়ার চর বলেও ডাকে। জালিয়ার চরের অন্তত পাঁচ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে আরও একটি চর রয়েছে। এটির নাম ঠেঙ্গারচর।

রোহিঙ্গা পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে প্রথম অবস্থায় নথিপত্র দেখে ঠেঙ্গারচরের কথা বলা হলেও প্রশাসনের লোকজন ভুলে জালিয়ার চরে যান। তারা নদীপথে জালিয়ার চরে পৌঁছার পর সেই চরটিকেই ঠেঙ্গারচর মনে করেন। সে থেকে জালিয়ার চরকে ঠেঙ্গারচর হিসেবেও ডাকা হচ্ছে। সর্বশেষ, ঠেঙ্গারচর নামটি শ্রুতিমধুর না হওয়ায় নাম পাল্টে ভাসানচর রাখার নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

 নৌবাহিনীর একটি বিশ্রামাঘার

ভাসানচরের পশ্চিম ও পূর্বপাশে দুটি ছরি খাল রয়েছে। এছাড়াও অন্তত অর্ধশতাধিক ছোট-বড় খাল রয়েছে। যেগুলো চরকে বিভিন্ন অংশে বিভক্ত করেছে। চরের পূর্বপাশের খালে গিয়ে দেখা হয় নলচিরা কলাপাড়ার বাসিন্দা জেলে রিয়াজ উদ্দিন সঙ্গে। তিনি জানালেন, এই চরের নাম ঠেঙ্গারচর নয়, জাল্ল্যারচর (জেলের চর)। বনবিভাগ জালিয়ার চর বলে। ঠেঙ্গারচর আরও  দক্ষিণে। কিন্তু এই চরেই (জাল্ল্যারচর বা জালিয়ার চর) রোহিঙ্গা পুনর্বাসনের কাজ চলছে।

এই জেলের মতে, এখানে মানুষ বসবাস করতে হলে আরও অন্তত ৮/১০ বছর সময় লাগবে। কারণ, এখনও চরটি উঁচু নয়। তাছাড়া, চরের ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। জোয়ারে পানি ওঠে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পানির সঙ্গে পলি জমে চরটি আরও উঁচু হবে। গাছগুলো আরও বড় হবে। ধীরে ধীরে চর বসবাসের উপযোগী হবে। তিনি প্রশ্ন করেন, এখন যে স্থানে জেলে ও বাথানরাই থাকতে পারছে না, সেখানে মানুষ থাকবে কিভাবে?

তার মতে, সরকার যদি ব্লক নির্মাণের মাধ্যমে ভাঙন প্রতিহত করে তাহলে চরটি স্থায়ীত্ব পাবে। কিন্তু বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হলে চরে পানি ও পলি উঠতে পারবে না। ফলে চর উঁচু হবে না। এতে চর নিচু হওয়ায় বর্ষা বা ভরা জোয়ারের সময় বৃষ্টির পানি সরতে পারবে না। তখন পুরো চরটিই আবার সাগরে পরিণত হবে।

ভাসানচর বিষয়ে সম্প্রতি সরেজমিন প্রতিবেদন তৈরি করেন হাতিয়ার নলচিরা রেঞ্চের ওছখালী বিট কর্মকর্তা মো. নাহিদ হাসান। ওই প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বয়ারচর চেয়ারম্যান ঘাট থেকে ভাসানচর ৩৫ কিলোমিটার এবং মূল ভূখণ্ডের নলচিরা ঘাট থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। নদীপথে স্রোতে অনুকূলে এ চরে যেতে চেয়ারম্যান ঘাট থেকে প্রায় তিন ঘণ্টা এবং নলচিরা ঘাট থেকে আড়াই ঘণ্টা সময় লাগে। এছাড়া, বৈরী আবহাওয়ায় চরের সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন থাকে।

চরে দেখা হলো এই মহিষ রাখালের সঙ্গে

স্থানীয় একটি সূত্র বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ভাসানচরে রোহিঙ্গা পুনর্বাসন হবে দুরূহ। কারণ, এই চরের সঙ্গে ভালো কোনও যাতায়াত ব্যবস্থা নেই। তাছাড়া হাতিয়া, সুবর্ণচর বা নোয়াখালী সদর দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এমনিতেই বর্ষা মৌসুমে উপকূলে দীর্ঘসময় বৈরী আবহাওয়া থাকে। তখন এ চরের সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন থাকে।

১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বরের বন্যার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, সেই বন্যায় হাতিয়ার নিঝুম দ্বীপের একজন মানুষও বাঁচেনি। সব মানুষ জোয়ারের পানির সঙ্গে সাগরে ভেসে গেছে। নিঝুম দ্বীপ থেকেও ভাসানচর অারও নিচু।

হাতিয়ার এ চরটি বসবাসের উপযোগী কি না জানতে চাইলে নোয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. তহিদুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘সেটা আমরা বলবো না। সরকার আমাদের থেকে একটা মতামত চেয়েছে, আমরা তা দিয়েছি। সেখানে যেটা বসবাসযোগ্য নয়, আমরা সেটাকে বসবাসযোগ্য না বলে জানিয়েছে।’

এ বিষয়ে নোয়াখালী জেলা প্রশাসক মো. মাহবুব আলম তালুকদার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘চরটির বাস্তব চিত্র আপনারা যা দেখেছেন আমরাও তা-ই দেখেছি। সরকার যদি চায় আমরা সেখানে রোহিঙ্গা পুনর্বাসন করব, না চাইলে নয়। বিষয়টি সরকারের সিদ্ধান্তের ওপরেই নির্ভর করে।’

 

/এএম/টিএন/আপ-এসটি
সম্পর্কিত
মিয়ানমারের ২৮৫ জন সেনা ফেরত যাবে, ফিরবে ১৫০ জন বাংলাদেশি
মিয়ানমার ও রোহিঙ্গা সমস্যা: নিরাপত্তা পরিষদে নিজের অবস্থান তুলে ধরলো বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের বাসা ভাড়া দিলে নেওয়া হবে আইনি ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রেললাইনে ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রেললাইনে ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ার জ্বালানি স্থাপনায় আগুন
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রাশিয়ার জ্বালানি স্থাপনায় আগুন
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
আজকের আবহাওয়া: কোথায় কেমন গরম পড়বে
ছয় দিনের সফরে ব্যাংকক গেলেন প্রধানমন্ত্রী
ছয় দিনের সফরে ব্যাংকক গেলেন প্রধানমন্ত্রী
সর্বাধিক পঠিত
মিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিমিশা-ডিপজলদের শপথ শেষে রচিত হলো ‘কলঙ্কিত’ অধ্যায়!
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
জরিপ চলাকালীন জমির মালিকদের জানাতে হবে: ভূমিমন্ত্রী
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে যা জানালেন কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাংক একীভূতকরণ নিয়ে নতুন যা জানালো বাংলাদেশ ব্যাংক
হংকং ও সিঙ্গাপুরে নিষিদ্ধ হলো ভারতের কয়েকটি মসলা
হংকং ও সিঙ্গাপুরে নিষিদ্ধ হলো ভারতের কয়েকটি মসলা