X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

আ. লীগের সংকট হেভিওয়েট প্রার্থী, বিএনপি কাবু মামলায়

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
২৭ মার্চ ২০১৮, ১৭:২৫আপডেট : ২৮ মার্চ ২০১৮, ১০:০৯

গাজীপুর ও খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচন শিগগিরই ঘোষণা করা হচ্ছে গাজীপুর ও খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনি তফসিল। রোজা শুরুর আগেই এই দুই সিটির নির্বাচন সম্পন্ন হতে পারে। তবে সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনি তৎপরতা শুরু হয়েছে অনেক আগেই। পোস্টার-ব্যানার-বিলবোর্ড টাঙিয়ে, সভা-সমাবেশে যোগ দিয়ে এবং ব্যক্তিগত পর্যায়েও নিজেদের ইমেজ তৈরির চেষ্টা দেখা গেছে তাদের মধ্যে। গাজীপুর ও খুলনা দুই সিটিতেই এর আগের নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা। তবে মামলা, বরখাস্ত, রাজনৈতিক চাপসহ নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে তারা চেয়ারে বসার সুযোগই পেয়েছেন কম। তার ওপর দলের চেয়ারপারসনের কারাবন্দিত্ব ও তাকে মুক্ত করার আন্দোলন নিয়ে দলগতভাবেও বিএনপি নেতারা এখন ব্যস্ত রয়েছেন। আগেরবার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিজয়ী হলেও এবারও যে সেই সাফল্য আসবে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে তাদের মধ্যে। এদিকে যেকোনও উপায়ে জয়লাভে ইচ্ছুক আওয়ামী লীগে সংকট দেখা দিতে পারে প্রার্থী বাছাই নিয়ে। দলে ও ব্যক্তিগতভাবে শক্তিশালী অবস্থানে থাকা প্রার্থীরা নিজের পক্ষে এলাকায় প্রচারণা চালিয়ে আসছেন অনেক আগে থেকে। দল থেকে মনোনয়ন না পেলে তাদের কেউ কেউ বিদ্রোহী প্রার্থী হতে পারেন বলেও কানাঘুষা রয়েছে।

নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানিয়েছে, আগামী ৩১ মার্চ গাজীপুর ও খুলনা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ হবে ৪ সেপ্টেম্বর, আর খুলনায় ২৫ সেপ্টেম্বর। স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন অনুযায়ী, পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পূর্ববর্তী ১৮০ দিনের মধ্যে ভোট সম্পন্ন করতে হবে। তফসিল ঘোষণার খবরে দুই সিটিতেই সম্ভাব্য প্রার্থীদের ব্যস্ততা বেড়েছে।

গাজীপুর সিটি করপোরেশন
২০১৩ সালে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক এম এ মান্নান এক লাখেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী টঙ্গী পৌরসভার সাবেক মেয়র ও গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খানকে পরাজিত করে মেয়র নির্বাচিত হন। তবে গত পাঁচ বছরে বেশিরভাগ সময় মামলা, বরখাস্ত ও জেলে থাকায় অল্প সময়ের জন্য মেয়রের দায়িত্ব পালন করতে পেরেছেন এম এ মান্নান। মেয়রের অনুপস্থিতিতে নগর ভবনের কার্যক্রম ছিল আওয়ামী লীগ সমর্থিত ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের হাতে। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রথম নির্বাচনে পরাজয়ের গ্লানি থাকায় এবার জয়কে প্রধান টার্গেট করে মাঠে নামতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। যেকোনও উপায়ে জয় ঘরে তোলার জন্য তারা মরিয়া। তবে মেয়র পদে নৌকা প্রতীকের জন্য হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে চলছে ঠাণ্ডা লড়াই।

গাজীপুরে সরকারি দল সমর্থিত প্রার্থীদের তৎপরতা চোখে পড়ার মতো। এখন প্রতিদিনই এলাকার ছোট-বড় যেকোনও অনুষ্ঠানে তারা ছুটে যাচ্ছেন। ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে নিজেদের প্রার্থিতার বিষয়টি জানান দিচ্ছেন। এলাকার সামাজিক-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সাংগঠনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক বিভিন্ন কর্মসূচিতে নিজেদের সম্পৃক্ত করছেন সম্ভাব্য মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। তবে এবারই প্রথম গাজীপুর সিটি করপোরেশনে দলীয় প্রতীকে নির্বাচন হতে যাচ্ছে। ফলে সবারই জনসম্পৃক্ততার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দলীয় প্রতীক পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকা।

জানা গেছে, এবার অন্তত পাঁচজন নেতা  আওয়ামী লীগের মনোনয়ন লাভের চেষ্টায় এগিয়ে আছেন। তারা হলেন গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সিটি করপোরেশনের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরণ, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম,  গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল এবং যুগ্ম আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম। সব প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকরা নৌকা প্রতীকের জন্য মাঠে কাজ করছেন। ধারণা করা হচ্ছে, সব প্রার্থীর আমলনামা পজিটিভ থাকায় প্রার্থী নির্বাচনে কঠিন পরিস্থিতিতে পড়তে পারে দলীয় হাইকমান্ড।

নির্বাচনের বিষয়ে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান জানান, ‘প্রথম সিটি নির্বাচনে কিছু ভুলত্রুটি ও দলীয় কোন্দল থাকায় বিএনপি প্রার্থী জয়লাভ করেছিল। পরে গত পাঁচ বছরে সেগুলো কাটিয়ে উঠেছি। সেই সঙ্গে বিএনপির মেয়র মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে না পারায় সাধারণ জনগণ  মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। আমার বিশ্বাস, দলীয় প্রধান আমাকে মনোনয়ন দেবেন। সে কারণেই আমি মাঠে আছি।’

গাজীপুর মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল বলেন, ‘দল থেকে মনোনয়ন চাইবো। যদি দল আমাকে নির্বাচনে মনোনয়ন দেয়, তাহলে গাজীপুরে আওয়ামী লীগের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে দিতে পারবো বলে আমি শতভাগ আশাবাদী।’

অপরদিকে, দুর্নীতির মামলায় সাজা পেয়ে জেলে বন্দি দলীয় চেয়ারপারসনকে মুক্ত করার আন্দোলনে ব্যস্ত বিএনপি নেতাকর্মীরা। তবে মেয়র পদে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে কর্মীদের মুখে মুখে যাদের নাম শোনা যাচ্ছে, তারা হলেন বর্তমান মেয়র ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক এম এ মান্নান, দলের কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক এমপি ও মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকার, শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় কার্যকরী সভাপতি সালাউদ্দীন সরকার ও বর্তমান মেয়রের ছেলে মঞ্জুরুল করিম রনি। বিএনপি’র সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে অধ্যাপক এম এ মান্নান ও  হাসান উদ্দিন সরকার শক্ত অবস্থানে রয়েছেন বলে তাদের সমর্থকরা  দাবি করেন। মামলা ও  শারীরিক অসুস্থতার কারণে অধ্যাপক মান্নান শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন কিনা, তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকদিন।

চিকিৎসাধীন বর্তমান মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নান বলেন, ‘আমরা এখন দলীয় প্রধানকে মুক্ত করার আন্দোলনে আছি। তবে দল যদি নির্বাচনের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে এবং আমাকে মনোনয়ন দেয় তাহলে যে অবস্থাতেই থাকি নির্বাচনে অংশ নেবো। নির্বাচন যদি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয় তাহলে বিএনপির বিজয় নিশ্চিত।’

খুলনা সিটি করপোরেশন

খুলনায় ২০১৩ সালে ৬২ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিএনপির মেয়র প্রার্থীর কাছে হেরে যান আওয়ামী লীগের প্রার্থী খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক। ওই নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নাগরিক ফোরামের প্রার্থী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মনি (আনারস প্রতীক) এক লাখ ৮১ হাজার ২৬৫ ভোট পেয়ে মেয়র নির্বাচিত হন।  তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত সম্মিলিত নাগরিক কমিটির প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক এমপি পেয়েছিলেন এক লাখ ২০ হাজার ৫৮ ভোট। তবে রাজনৈতিক মামলায় অভিযোগপত্র আদালতে গৃহীত হওয়ায় ২০১৫ সালের ২ নভেম্বর মেয়র মনিরুজ্জামান মনিকে সাময়িক বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়। উচ্চ আদালতে রিট করে এক বছর ১৯ দিন পর ২০১৬ সালের ২১ নভেম্বর মেয়রের দায়িত্ব ফিরে পান তিনি।  এরপর  রাজনৈতিক ও আর্থিক চাপে বিভিন্ন প্রকল্প দাখিল করলেও মন্ত্রণালয় তার একটিও অনুমোদন করেনি। ফলে নির্বাচনি ইশতিহারে প্রতিশ্রুত ২১ দফা বাস্তবায়নে সফল হননি মেয়র মনিরুজ্জামান মনি। স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, নিজেদের দুর্গ হিসেবে খ্যাত কেসিসিতে এখন বিএনপি অনেকটাই অগোছালো। ওয়ার্ড, থানা ও মহানগরসহ প্রায় সব অঙ্গসংগঠনে রয়েছে বিরোধ।

মহানগর বিএনপি সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘গত নির্বাচনে ৬২ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিএনপির মেয়র প্রার্থী বিজয়ী হয়েছিলেন। গত নির্বাচনে ৪১ কাউন্সিলরের মধ্যে বিএনপি পায় ২৪টি। বিজয়ের এ ধারা অব্যাহত রাখতে বিএনপির পূর্ব প্রস্তুতি ছিল। কিন্তু এবার ষড়যন্ত্র করে দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে কারাগারে রেখে নির্বাচরি বৈতরণী পার করতে চায় এ অবৈধ সরকার, যা খুলনা বিএনপি ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করবে।’

২০১৪ সালে বাগেরহাট-৩ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও এবার কেসিসি নির্বাচনে তালুকদার আব্দুল খালেক আলোচনায় রয়েছেন। তালুকদার আব্দুল খালেককে ফের কেসিসি মেয়র প্রার্থী হিসেবে দেখার দাবি উঠেছে তার সমর্থকদের মধ্যে। তবে তিনি সংসদীয় আসনকেই প্রধান্য দিচ্ছেন। নিজের নির্বাচনি এলাকায় সময়ও দিচ্ছেন। তিনি প্রার্থী না হতে চাওয়ায় সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. সাইফুল ইসলাম মেয়র প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছেন। নতুন করে আলোচনায় এসেছেন বাংলাদেশ জুট অ্যাসোসিয়েশনের (বিজেএ) সভাপতি ও দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সৈয়দ আলী। আওয়ামী লীগের ব্যানারে নির্বাচন করার জন্য মেয়র প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক অ্যাড. আনিসুর রহমান পপলুও। ক্ষমতাসীন দলের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের নিয়ে নগরজুড়েই আলোচনা চলছে।

সাবেক ফুটবলার, শিল্পপতি সালাম মুর্শেদীকে নিয়েও আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন মহলে আলোচনা রয়েছে। গত ৩ মার্চ আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুলনা সার্কিট হাউস ময়দানের জনসভায় তার বক্তৃতা প্রদান ও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হওয়াকে কেন্দ্র করেই তিনি আলোচনায় এসেছেন। ওই জনসভায় সালাম মুর্শেদী প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর ভাতিজা শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি’র পর বক্তৃতা করেছিলেন, যা খুলনার রাজনৈতিক অঙ্গনে তাকে আলোচনার কেন্দ্রে নিয়ে গেছে।

খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক এমপি বলেন, ‘আমি নৌকার পক্ষের সৈনিক। নৌকার পক্ষেই আমার কাজ। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আসন্ন নির্বাচনে যার হাতে নৌকা তুলে দেবেন, আমি তার পক্ষেই অবস্থান নেবো।’

খুলনা সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘কেসিসির মেয়র পদে নির্বাচন করার জন্য দলীয় প্রধান জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে মনোনয়ন পেতে আবেদন জানানো হবে। সভাপতি যে সিদ্ধান্ত দেবেন, তা মেনে নিয়ে নৌকার পক্ষে সক্রিয় ভূমিকা পালন করবো।’

খুলনা মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সরদার আনিসুর রহমান পপলু বলেন, ‘মেয়র নির্বাচনের জন্য দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করছি।’

/এফএস/এপিএইচ/চেক-এমওএফ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করারোপ: আইনের বিশ্লেষণ
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করারোপ: আইনের বিশ্লেষণ
ইউক্রেনের মার্কিন সামরিক সহায়তা আইনে স্বাক্ষর বাইডেনের
ইউক্রেনের মার্কিন সামরিক সহায়তা আইনে স্বাক্ষর বাইডেনের
নামাজ শেষে মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
নামাজ শেষে মোনাজাতে বৃষ্টির জন্য মুসল্লিদের অঝোরে কান্না
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস
আজকের আবহাওয়া: দুই বিভাগে বৃষ্টির আভাস
সর্বাধিক পঠিত
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
সিয়াম-মেহজাবীনের পাল্টাপাল্টি পোস্টের নেপথ্যে…
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
‘মারামারি’র ঘটনায় মিশা-ডিপজলের দুঃখপ্রকাশ
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
মিয়াবতী থেকে পিছু হটলো মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা?
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা
‘বয়কট’ করা তরমুজের কেজি ফের ৬০ থেকে ১২০ টাকা