X
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

রাতে অবৈধভাবে চলে হাজারীবাগের ট্যানারি

শফিকুল ইসলাম
১৮ এপ্রিল ২০১৮, ১০:১১আপডেট : ১৮ এপ্রিল ২০১৮, ১৮:১৪

হাজারীবাগের চামড়া ব্যবসায়ীদের গুদাম রাজধানীর হাজারীবাগ এলাকা থেকে চামড়া শিল্পের কারখানাগুলো সাভারে চলে গেছে অনেক আগে। তাই হাজারীবাগে এখন আর কোনও চামড়া কারখানা থাকার কথা নয়। কিন্তু প্রতিদিন রাতে সরব হয়ে ওঠে ওই এলাকা। এরপর ভোর পর্যন্ত অবৈধভাবে চলে ট্যানারি। 
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতিদিন রাত ১০টার পর ট্যানারিগুলোর ছিন্ন করা বিদ্যুতের সংযোগ বাঁশ বা অন্য কিছুর সাহায্যে লাগানো হয়। এরপর চলে ফিনিশড চামড়ার প্রক্রিয়াজাতকরণের কাজ। কারখানার সামনের রাস্তায় কাউকে পুলিশ কিংবা গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য অথবা সাংবাদিক মনে হলেই বেজে ওঠে এক ধরনের ‘নীরব’ সাইরেন। সঙ্গে সঙ্গে নিভে যায় বৈদ্যুতিক বাতি। থেমে যায় মেশিনের শব্দ। সন্দেহ কেটে গেলে আবার একইভাবে সরব হয়ে ওঠে হাজারীবাগের একসময়ের এই ট্যানারি শিল্প এলাকা। এভাবে চলে ভোর ৫টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। এরপর আবার একই কায়দায় খুলে ফেলা হয় বৈদ্যুতিক সংযোগ। থেমে যায় মেশিন। নিভে যায় বাতি, বন্ধ হয় জেনারেটর।
ভোর ৬টার পর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সারাদিন পুরো হাজারীবাগ এলাকা স্বাভাবিক। তখন বোঝার উপায় থাকে না রাতভর কী কর্মযজ্ঞই না চলে এখানে। শুধু তা-ই নয়, অনেক কারখানা এখন হয়ে উঠেছে চামড়া শিল্পে ব্যবহার্য কেমিক্যালের গুদাম। বন্দর থেকে সরাসরি কেমিক্যালের ড্রাম ভর্তি কন্টেইনারবাহী লরি আসে হাজারীবাগে। রাত ১০টার পর থেকে শুরু হয়ে ভোর পর্যন্ত আসে লরিগুলো। তখন পুরো হাজারীবাগ এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। ফলে এলাকাবাসীর প্রাইভেট কার, রিকশা, সিএনজি তো দূরের কথা, হেঁটে যাওয়াও কঠিন হয়ে পড়ে। এমন অভিযোগ এলাকাবাসীর। 

হাজারীবাগে থাকা কারখানার সামনের অংশে দোকান তৈরি করা হচ্ছে  একাধিক এলাকাবাসী বাংলা টিবিউনকে জানিয়েছেন, ভেবেছিলেন কারখানা সরে গেছে, পুরো এলাকায় উন্নয়নকাজ হবে। নতুন হাজারীবাগ গড়ে উঠবে। মানুষ শান্তিতে থাকতে পারবে। কিন্তু এখন তো দেখছেন নতুন উপদ্রব। রাত হলে আর এলাকার রাস্তা দিয়ে হাঁটা যায় না। তাই রাত ১০টার আগেই বাসায় ফেরার চেষ্টা করেন তারা। নতুবা যানজটে পড়তে হয়। রাতের বেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার দাবি জানান।  

সরেজমিন দেখা গেছে, দিনের বেলায় পুরো এলাকা এখন অনেকটাই নীরব। দুয়েকটি কারখানার গেটে ছোট আকারের পিকআপে ফিনশড চামড়া প্রক্রিয়াজতকরণের কিছু অংশ নিয়ে যেতে দেখা যায়। জানতে চাইলে কর্তব্যরত নিরাপত্তারক্ষী বলেন, এগুলো আগের মাল। গুদামে ছিল। এখন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কারখানার গুদাম খালি করার কাজ চলছে।

গার্মেন্ট কারাখানার হিসেবে প্রস্তুত করা হচ্ছে চামড়ার কারখানা অনেক কারখানার গেটে কিছু সংখ্যক শ্রমিক নিয়োগের বিজ্ঞাপনও ঝুলতে দেখা গেছে। অনেক কারখানার গেটে কুটির শিল্প করার জন্য স্পেস ভাড়া দেওয়ার বিজ্ঞাপন চোখে পড়েছে। এ বিষয়ে ওই কারখানার ভেতরে অবস্থানকারী লোকজনের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তারা কারখানার কেউ নন বলে জানান।    

ট্যানারি কারখানাগুলো হাজারীবাগ এলাকা থেকে চলে যাওয়ার পর খালি জমিতে নতুন কোনও শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়তে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয় ও বিসিক। এখানকার প্রতি ইঞ্চি জমিতে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে চায় সরকার। এরই মধ্যে এ ব্যাপারে একটি খসড়া রূপরেখা তৈরির কাজে হাত দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয় বলে জানা গেছে।

কিন্তু এরই মধ্যে গোপনে চালানো হচ্ছে কয়েকটি কারখানা। সেগুলোর সামনে নেই কোনও নামফলক, নেই হোল্ডিং নম্বর। বেশ কিছু কারখানায় কাজ চলছে অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ। বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই যে ভেতরে ভাঙাগড়ার কাজ চলছে। অনেক কারখানার সামনের অংশ কয়েকভাগে ভাগ করে ছোট ছোট দোকানের মতো করে সাজানো হচ্ছে। প্রতিটি কারখানার সামনেই নিজস্ব নিরাপত্তাকর্মী দায়িত্ব পালন করছেন। সাংবাদিক পরিচয়ে কাউকেই ভেতরে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয় না। এমনকি প্রকাশ্যে উন্নয়ন কাজের ছবি তুলতে গেলেও বাধা দেন নিরাপত্তাকর্মীরা।

গুদামের সামনে থাকা পণ্যবোঝাই ট্রাক অনেক কারখানার সামনে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প গড়তে কারখানা ভাড়া দেওয়া হবে বলে বিজ্ঞাপন ঝোলানো হয়েছে। এমনও দেখা গেছে, কয়েকটি কারখানার আগের অবকাঠামো ভেঙে নতুন ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে।

সংবাদিক পরিচয় গোপন করে জানতে চাইলে দায়িত্ব পালনকারী নিরাপত্তাকর্মী সাজেদুল হক জানান, এখানে গার্মেন্টস কারখানা করা হবে। সে জন্য পুরান ভবন ভেঙে নতুন করে কারখান বানানো হচ্ছে।

এদিকে শিল্প মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর হাজারীবাগে ট্যানারির পরিত্যক্ত জমি কাজে লাগাতে মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে সরকার। ট্যানারি কারখানাগুলো চলে গেলে খালি জমিতে নতুন করে কোনও ধরনের শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়তে দেওয়া হবে না। এখানকার প্রতি ইঞ্চি জমিতে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে চায় সরকার। এরই মধ্যে এ ব্যাপারে একটি খসড়া রূপরেখা তৈরির কাজে হাত দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।

শিল্প মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, হাজারীবাগের জমিতে আবাসিক ও বাণিজ্যিক সুবিধা শতভাগ নিশ্চিত করতে বহুতলবিশিষ্ট বহুমুখী বাণিজ্যিক ও আবাসিক ভবন নির্মাণ করা হতে পারে। এখানে একটি বহুতল ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। ভবনটির ১০ তলা পর্যন্ত বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করা হবে। বাকি তলাগুলো থাকবে আবাসিকের জন্য। ট্যানারির জমিতে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনেও কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে। সেখানে অনুমোদনহীন কোনও স্থাপনা নির্মাণ হতে দেবে না শিল্প মন্ত্রণালয়।

রাতে অবৈধভাবে চলে হাজারীবাগের ট্যানারি

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) সূত্র জানিয়েছে, হাজারীবাগকে আধুনিক অঞ্চল হিসেবে গড়ে তোলা হবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর সেখানে কাজ শুরু হবে। তবে ওই অঞ্চলে অনেক ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গা রয়েছে। অনেক জায়গার ওপর বিপুল অংকের ব্যাংক ঋণ নেওয়া আছে। সরকার এগুলোকে কীভাবে সমন্বয় করবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকার হাজারীবাগের ট্যানারির জমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে পুরো প্রক্রিয়াটি শেষ করবে, নাকি ব্যক্তি মালিকানায় ছেড়ে দেবে, সেটি এখনও চূড়ান্ত করেনি শিল্প মন্ত্রণালয়। এজন্য মন্ত্রণালয় প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনা চায়। তবে শিল্প মন্ত্রণালয়ের করা মহাপরিকল্পনার প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন করলে তা বাস্তবায়নে শিল্প, গৃহায়ন ও গণপূর্ত এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন যৌথভাবে কাজ করবে।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব বাংলা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন, হাজারীবাগের পরিত্যক্ত জমি ঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য সরকার একটি মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। সে লক্ষ্যে কাজও শুরু করেছে শিল্প মন্ত্রণালয়। মহাপরিকল্পনার কাজ শেষ হলে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব খুব শিগগিরই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে সেভাবেই গড়ে উঠবে নতুন হাজারীবাগ। কোনোভাবেই এ খালি জায়গায় নতুন কোনও শিল্প স্থাপন করতে দেওয়া হবে না।

 রাতে যে কিছু কারখানায় বিদ্যুতের অবৈধ সংযোগ নিয়ে এখনও কাজ চলছে, এমন অভিযোগ সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না বলে দাবি করেন তিনি।

গার্মেন্ট কারাখানার হিসেবে প্রস্তুত করা হচ্ছে চামড়ার কারখানা শিল্প মন্ত্রণালয় ও বিসিক সূত্রে জানা গেছে, হাজারীবাগে ট্যানারি পল্লীর মোট জমির পরিমাণ ৭০ বিঘা। গত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকে নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে প্রথম ট্যানারি শিল্প স্থাপনের মাধ্যমে চামড়া প্রক্রিয়াজাত শুরু হয়। পরে অনুকূল পরিবেশের কারণে

পাকিস্তান সরকার ১৯৫৪ সালের ২৪ জানুয়ারি বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে হাজারীবাগে ট্যানারি পল্লী করার অনুমোদন দেয়। মাত্র ১৯টি ট্যানারি নিয়ে তখন এ পল্লীর যাত্রা শুরু হয়েছিল। প্রথম দিকে এখানে গড়ে ওঠা কারখানাগুলোর সর্বনিম্ন আয়তন ১০ কাঠা আর সর্বোচ্চ আয়তন ছিল দুই বিঘা। কিন্তু পরে হাতবদলের মাধ্যমে প্লটগুলোর আকার ছোট হতে থাকে। একইসঙ্গে নির্ধারিত জায়গা ছেড়ে কিছু ব্যক্তি মালিকানাধীন জমিতেও ট্যানারি শিল্পের সম্প্রসারণ ঘটে। সত্তরের দশকে জাতীয়করণ হলেও আশির দশকে আবার বেসরকারিকরণ করা হয় ট্যানারি শিল্প। নব্বইয়ের দশকে শিল্পটির প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে পরিবেশ দূষণের মাত্রা।

হাজারীবাগকে আধুনিক এলাকা হিসেবে গড়ে তোলা প্রসঙ্গে গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘হাজারীবাগ এলাকার বর্তমান জরাজীর্ণ চেহারা আর থাকবে না। এই এলাকাকে শতভাগ নাগরিক সুবিধা দিয়ে একটি মডেল আবাসিক পল্লী হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে শিল্প মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। তার আগে প্রধানমন্ত্রীর দিকনির্দেশনার প্রয়োজন হবে।’

বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট শাহীন আহমেদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘হাজারীবাগ এলাকা থেকে ট্যানারি শিল্প পুরোপুরি চলে যাওয়ার পর এখানে সবুজ ও আধুনিকায়নের মাধ্যমে একটি সুন্দর, পরিকল্পিত অঞ্চল গড়ে তোলা অসম্ভব কিছু নয়। কিন্তু এটি বাস্তবায়ন হয়তো কিছুটা কঠিন হবে।’ কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘ট্যানারি শিল্পের মালিকদের অনেকেরই এখানে নিজস্ব জমি রয়েছে। তাদের ৯০ ভাগই ঋণ নিয়ে জমি ব্যাংকে বন্ধক রেখেছেন। তাই এখানে অংশীদারিত্বের সংখ্যাও অনেক।’ এমন অবস্থায় সরকারের যেকোনও পরিকল্পনা বাস্তবায়ন অনেকটাই কঠিন হবে মন্তব্য করেন তিনি।

হাজারীবাগে গুদাম শাহীন আহমেদ আরও বলেন, ‘গৃহীত পরিকল্পনা সরকার কিসের ওপর ভিত্তি করে বাস্তবায়ন করবে, সেটি পরিষ্কার হওয়া উচিত। জমি অধিগ্রহণে সরকারের নির্বাহী ক্ষমতা আছে। তবে তা করতে হলে জমির বিপরীতে ট্যানারি মালিকদের নেওয়া বিপুল ব্যাংক ঋণের দায়ও বহন করতে হবে সরকারকে।’

হাজারীবাগে স্থায়ীভাবে বসবাস করা একাধিক বাসিন্দা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেছেন, ঢাকায় এক ইঞ্চি জায়গা বের করাও কঠিন। এমন পরিস্থিতিতে একটি নির্দিষ্ট এলাকায় এত বিপুল পরিমাণ জমি খালি হওয়া অস্বাভাবিক ঘটনা। সরকারের দৃঢ়তার কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে। এসব জমির সর্বোচ্চ অর্থনৈতিক মূল্য সংযোজন নিশ্চিত করা উচিত। ট্যানারির ময়লা-আবর্জনায় এই এলাকা বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পরিবেশ বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেতেই ট্যানারি শিল্প স্থানান্তর করা হয়েছে। তারা চান না পরিবেশ আবার প্রতিকূলতায় পড়ুক।

ছবি: নাসিরুল ইসলাম

/এইচআই/আপ-এসটি/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ওমরা পালনে সৌদি গেলেন পাটমন্ত্রী
ওমরা পালনে সৌদি গেলেন পাটমন্ত্রী
গাজায় আবিষ্কৃত গণকবরের স্বচ্ছ তদন্ত দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় আবিষ্কৃত গণকবরের স্বচ্ছ তদন্ত দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র
খুলনায় এ যাবতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
খুলনায় এ যাবতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
মার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে ভিত্তিহীন তথ্য রয়েছে
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিমার্কিন মানবাধিকার প্রতিবেদনে ভিত্তিহীন তথ্য রয়েছে
সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা