X
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪
১২ বৈশাখ ১৪৩১

মাদকবিরোধী অভিযান: ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত আরও ৮

বাংলা ট্রিবিউন ডেস্ক
২৪ মে ২০১৮, ১০:০৪আপডেট : ২৪ মে ২০১৮, ১৫:২৮

সিদ্ধিরগঞ্জে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ মাদক ব্যবসায়ী নিহত

দেশব্যাপী চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে বিভিন্ন জেলায় বন্দুকযুদ্ধে বেশ কয়েকজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দাবি করেছে, নিহতরা সবাই মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। বুধবার দিনগত রাতে ও বৃহস্পতিবার সকালে কুমিল্লা, মাগুরা ও ফেনীতে দুইজন করে এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফেনী, নারায়ণগঞ্জে একজন করে মোট আটজন নিহত হয়েছেন। এদিকে সাতক্ষীরা ও কক্সবাজারে অস্ত্র ও মাদকসহ দুই ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

কুমিল্লা:

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে বন্ধুকযুদ্ধে বাবুল মিয়া ওরফে লম্বা বাবুল (৩৮) ও সদর দক্ষিণে রাজিব (২৬) নামের দুই ‘মাদক ব্যবসায়ী’ নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। বুধবার (২৪ মে) রাত ১টার দিকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলার আমানগন্ডা এলাকায় ও রাত সোয়া ২টার দিকে দক্ষিণ সদরের গোয়ালমথন এলাকায় এ দু’টি বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।

নিহত বাবুল মিয়া ওরফে লম্বা বাবুল উপজেলার পৌর এলাকার মৃত হাফেজ আহমেদের ছেলে এবং নিহত রাজিব সদর দক্ষিণ উপজেলার কোটবাড়ি সংলগ্ন চাঙ্গিনী গ্রামের মৃত শাহ আলমের ছেলে। পুলিশের দাবি, উভয়ই তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী। উভয় ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করা হয়েছে বলেও পুলিশ জানিয়েছে।

চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু ফয়সল বলেন, ‘মাদকের চালান যাচ্ছে— এমন গোপন সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে মাদক ব্যবসায়ী পুলিশের ওপর হামলা করে। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি করলে ঘটনাস্থলে বাবুল গুলিবিদ্ধ হন। তার বিরুদ্ধে ৫টি মাদকের মামলাসহ ৬টি মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ২শ’ বোতল ফেনসিডিল ও একটি এলজি উদ্ধার করা হয়েছে।’

ওসি আরও জানান, রাত আড়াইটার দিকে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে বাবুলকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করে। অভিযানে এসআই মোজাহের, কনস্টেবল মিজান ও ফরিদ আহত হয়েছেন।

সদর দক্ষিণ মডেল থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম জানান, রাত সোয়া ২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম পুরাতন ট্যাংক রোডের গোয়ালমথন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় মাদক ব্যবসায়ীরা একটি প্রাইভেটকারে মাদকদ্রব্য নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ী রাজিব ও তার সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তখন আত্মরক্ষার জন্য পুলিশও ১৭ রাউন্ড গুলি চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে গুরুতর আহত হন মাদক ব্যবসায়ী রাজিব। আহত রাজিবকে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি আরও জানান, রাজিবের বিরুদ্ধে থানায় ১৩টি মামলা রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে কার্তুজসহ একটি এলজি, ৫০ বোতল ফেনসিডিল এবং ৪০ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে। এ অভিযানে ওসি নজরুল ইসলাম নিজেসহ এস আই শামসুদ্দিন ও এসআই অঞ্জন কুমার সাহা আহত হয়েছেন।

উল্লেখ্য, আগের দুই দিনে কুমিল্লা সদর উপজেলার বিবির বাজার অরণ্যপুর এবং টিক্কারচর এলাকায় পুলিশের কুমিল্লা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) ও থানা পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে শরীফ (২৬), পিয়ার আলী (২৮) ও নুরুল ইসলাম ইছা (৩৫) নামে ৩ জন নিহত হন।

ফেনী:

ফেনীর ফুলগাজীতে পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে দুই মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৪ মে) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার আনন্দপুর-জামুড়া সড়কে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে । এঘটনায় পুলিশে তিন এসআইসহ আট পুলিশ আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, তিনটি কার্তুজ, সাতশ’ পিচ ইয়াবা, দেড়শ’ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ।

নিহতরা হলেন- মজনু মিঞা ওরফে মনির ও শাহামিরান শামীম। তারা দুই জনই ফুলগাজী উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা। নিহত মজনু মিয়া মনির ফুলগাজী উপজেলার মনতলা গ্রামের মোস্তফা হোসেনের ছেলে। শাহামিরান শামীম উপজেলার আনন্দপুরের মাইজ গ্রামের ফটিক মিঞার ছেলে। ফুলগাজী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ুন কবির এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ওসি হুমায়ুন কবির বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘নিহতদের নামে মাদক ও অস্ত্রের ১০টি করে মামলা রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তাদের অবস্থান নিশ্চিত হয়ে দুই জনকে গ্রেফতার করতে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলে তারা পুলিশকে লক্ষ করে গুলি করে । এই সময় পুলিশ পাল্টা গুলি চালালে তারা গুলিবিদ্ধ হয়। পুলিশ তাদের চিকিৎসার জন্য ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুই জনকেই মৃত ঘোষণা করেন। তাদের মৃতদেহ ফেনী সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

মাগুরা:

মাগুরায় মাদক ব্যবসার টাকা ভাগ করা নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে দুই মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৪ মে) ভোরে পুলিশ ওই দুই ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করে।

নিহত দুই জন হলেন মাগুরা নিজনান্দুয়ালী এলাকার আইয়ুব হোসেন (৫০) এবং ভায়না এলাকার মিজানুর রহমান কালু (৪৬)। মাগুরার বিভিন্ন থানায় আইউবের নামে ১৮টি এবং কালুর নামে ২১ টি মামলা রয়েছে।

মাগুরার সহকারী পুলিশ সুপার ছায়ের উদ্দীন জানান, মাদক ব্যবসায়ের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে মাগুরার দুটি গ্রুপের মধ্যে শহরতলীর পারনান্দুয়লী হাউজিং এলাকায় বুধবার রাত ১টার দিকে বন্দুকযুদ্ধ শুরু হয়। ভোরে খবর পেয়ে মাগুরা পুলিশের একটি দল সেখানে গিয়ে দুই মাদক ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার করে। ঘটনাস্থল থেকে কয়েক রাউন্ড বন্দুকের গুলি ও ১শ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়া উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আমির খাঁ নামের একজন ‘মাদক ব্যবসায়ী’ নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ । বুধবার (২৩ মে) দিনগত রাত ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন তরফদার বলেন, ‘আখাউড়া ধরখার ইউনিয়নের বনগজ স্টিল ব্রিজের কাছে কুড়ের পাড় এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযানে যায় পুলিশ। এসময় শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আমির খাঁ এবং তার সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এসময় উভয় পক্ষের বন্দুক যুদ্ধে আমির খাঁ নিহত হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি দেশীয় তৈরি পাইপগান ও এক রাউন্ড কার্তুজ, একটি রামদা, বড় দু’টি ছোরা, ১০ কেজি গাঁজা, ৮ বোতল স্কফ সিরাপ উদ্ধার করে।’

অভিযানে আখাউড়া থানার তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন উল্লেখ করে পুলিশ জানায়, আহত একজন এএসআই ও দুইজন কনস্টেবলকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

পুলিশ আরও জানায়, নিহত আমির খা’র বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় ৯টি মাদক মামলা, বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা ২টি ও একটা হত‍্যা মামলাসহ মোট ১২টি মামলা রয়েছে। আমির খাঁ আখাউড়ার চানপুর গ্রামের মৃত সুরুজ খাঁর ছেলে।

নারায়ণগঞ্জ:

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে সেলিম ওরফে ফেন্সি সেলিম (৩২) নামের এক মাদক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছে। এসময় সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) পুলিশের ছয় জন আহত হয়েছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার ভোরে সদর উপজেলার সিদ্ধিরগঞ্জ থানার দক্ষিণ নিমাইকাসারী এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।

ঘটনাস্থল থেকে একটি একনলা বন্দুক, একটি ছুরি, ৫ বোতল ফেনসিডিল ও ৫শ’ পিচ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।

নিহত সেলিম সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড় এলাকার আবুল কাশেম ওরফে গাঁজা কাশেমের ছেলে। পুলিশ জানায়, সেলিম এর আগেও পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে আহত করেছিল। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় বেশ কয়েকটি মামলা রয়েছে এবং সে পুলিশের তালিকাভুক্ত মাদক ব্যবসায়ী।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সাত্তার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেলিমকে মাদক বিক্রির সময় হাতেনাতে ধরতে মৌচাক এলাকায় গেলে সেলিম ও তার সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি শুরু করে। প্রায় আধ ঘণ্টা তাদের সঙ্গে পুলিশের গুলিবিনিময় হয়। এসময় ঘটনাস্থলেই গুলিবিদ্ধ হয়ে সেলিম নিহত হয়। আহত হন পুলিশের ছয় সদস্য। আহতদের শহরের খানপুর ৩শ’ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। সেলিমের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

আহতরা হলেন- ওসি আব্দুস সাত্তার, পরিদর্শক (তদন্ত) নজরুল ইসলাম, পরিদর্শক (অপারেশন) আজিজুল হক, উপ পরিদর্শক (এসএই) ইব্রাহিম পাটোয়ারি, এসএই জাহাঙ্গীর ও কনস্টেবল সাইদুল।

এদিকে সাতক্ষীরায় এক অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২৪ মে) সকালে সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার ভাড়াসিমলা ইউনিয়নের চৌবাড়িয়া গ্রামের সিদ্ধের পুকুর এলাকা থেকে এ লাশ উদ্ধার করা হয়। এসময় ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশীয় পিস্তল,পাঁচ রাউন্ড গুলি ও ৪৮ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে।

ভাড়াসিমলা ইউপি সদস্য পিয়ার আলী জানান, বৃহস্পতিবার ভোরে চৌবাড়িয়া গ্রামের সিদ্ধেরপুকুর এলাকার পাকা রাস্তার পাশে গুলিবিদ্ধ এক ব্যক্তির (৪৮) লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা তাকে খবর দেন। বিষয়টি তিনি থানায় জানালে সকাল ৭টার দিকে কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাসান হাফিজুর রহমান, তদন্ত ওসি রাজীব হোসেন ও উপপরিদর্শক আলমগীর হোসেন ঘটনাস্থলে এসে ওই লাশ উদ্ধার করেন। লাশের চোয়ালে ও গলায় দু’টি গুলি লেগেছে।

লাশের পাশ থেকে একটি দেশি পিস্তল, পাঁচ রাউন্ড গুলি, একটি নতুন গামছা ও একটি পলিথিনের বস্তায় থাকা ৪৮ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিল উদ্ধার করে পুলিশ। গুলিবিদ্ধ ব্যক্তির পরনে সাদা রঙের ফুল হাতা শার্ট ও একটি চেকের লুঙ্গি ছিল। তার বয়স ৪৮ থেকে ৫০ এর মধ্যে।

কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হাসান হাফিজুর রহমান জানান, গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মৃত্যু সম্পর্কে এই মুহূর্তে কিছু বলা যাবে না। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।

এদিকে কক্সবাজার শহরে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মোহাম্মদ হাসান (৩৬) নামে একজনের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কক্সবাজার শহরের কলাতলী এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয় বলে জানান কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আফরুজুল হক টুটুল। তিনি জানান, মাদক ব্যবসায়ীদের অভ্যন্তরীণ বিরোধের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।

নিহত হাসান কক্সবাজার শহরের কলাতলী আদর্শগ্রাম এলাকার খুইল্ল্যা মিয়ার ছেলে। তার বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসার অভিযোগে কক্সবাজার সদর থানাসহ জেলার বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে জানান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।

আরও পড়ুন- মাদক ব্যবসায়ী পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে মামলার তদন্তে ধীরগতি

/এফএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ককে দল থেকে বহিষ্কার
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
সড়কে প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহী বাবা-ছেলের
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি বিশ্ব দরবারে উপস্থাপন করতে চান রাশেদুল মাজিদ
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
আগুন নেভাতে ‘দেরি করে আসায়’ ফায়ার সার্ভিসের গাড়িতে হামলা, দুই কর্মী আহত
সর্বাধিক পঠিত
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
দুদকের চাকরি ছাড়লেন ১৫ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরি ছাড়লেন ৫৭ কর্মকর্তা
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
স্কুল-কলেজে ছুটি ‘বাড়ছে না’, ক্লাস শুরুর প্রস্তুতি
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
কেন গলে যাচ্ছে রাস্তার বিটুমিন?
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা
ধানের উৎপাদন বাড়াতে ‘কৃত্রিম বৃষ্টির’ পরিকল্পনা