X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১

অগ্নিঝুঁকিতে রাজধানীর ৩ হাজার ৭৭২টি প্রতিষ্ঠান

শেখ জাহাঙ্গীর আলম
০৩ এপ্রিল ২০১৯, ০৯:৫৮আপডেট : ০৩ এপ্রিল ২০১৯, ১৭:১৯

অগ্নিঝুঁকিতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান (ছবি: নাসিরুল ইসলাম) রাজধানীতে আগুনের ঝুঁকিতে রয়েছে তিন হাজার ৭৭২টি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে শপিংমল/মার্কেট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, হাসপাতাল, আবাসিক হোটেল ও মিডিয়া সেন্টার। বিভিন্ন সময় ফায়ার সার্ভিস এসব প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে সতর্ক করলেও তারা এ বিষয়ে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। ফায়ার সার্ভিস বলছে, ঝুঁকিপূর্ণ এসব প্রতিষ্ঠানের অগ্নিনিরাপত্তা-সংক্রান্ত ফায়ার সার্ভিসের কোনও ছাড়পত্র বা অগ্নিনিরাপত্তা পরিকল্পনার (ফায়ার সেফটি প্ল্যান) অনুমোদন নেই।
২০১৭ সালের ১২ থেকে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত এবং ২৬ অক্টোবর থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত দুই দফা রাজধানীর চারটি অঞ্চলে থাকা শপিংমল/মার্কেট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, হাসপাতাল/ক্লিনিক, আবাসিক হোটেল ও মিডিয়া ভবনগুলো পরিদর্শন করে একটি তালিকা তৈরি করে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স। এ সময় সংস্থাটি তিন হাজার ৮৫৫টি প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তিন হাজার ৭৭২টি আগুনের ঝুঁকিতে রয়েছে বলে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, রাজধানীর তিন হাজার ৮৫৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এক হাজার ৩০৫টি শপিংমল/মার্কেট/বিপণিবিতানের মধ্যে ৬২২টি ‘খুবই ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ৬৭৮টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। মাত্র পাঁচটি ‘সন্তোষজনক’ তালিকায় রয়েছে। এক হাজার ৭৪টি সরকারি-বেসরকারি স্কুল/কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২৯৫টি ‘খুবই ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ৭৬৬টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে মাত্র ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ‘সন্তোষজনক’ বলা হয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংকের ৬৯২টি শাখা অফিসের মধ্যে ১৭৩টি ‘খুবই ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ৪৭৪টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। মাত্র ৪৫টি সন্তোষজনক চিহ্নিত করে ফায়ার সার্ভিস।
সরকারি-বেসরকারি ৪৩৩টি হাসপাতালের মধ্যে ১৭৩টি ‘খুবই ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ২৪৯টিকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। বাকি ১১টি হাসপাতাল রয়েছে ফায়ার সার্ভিসের সন্তোষজনক তালিকায়। ৩২৫টি আবাসিক হোটেলের মধ্যে ৭০টি ‘খুবই ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ২৪৮টি ঝুঁকিপূর্ণ তালিকায় রয়েছে। মাত্র সাতটি হোটেলকে সন্তোষজনক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ২৬টি মিডিয়া ভবনের মধ্যে ১৮টি ‘খুবই ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ছয়টি ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ তালিকায় রয়েছে। মাত্র দুটি মিডিয়া প্রতিষ্ঠান রামপুরার বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং কুড়িল বারিধারার যমুনা টেলিভিশনের ভবন রয়েছে ফায়ার সার্ভিসের সন্তোষজনক তালিকায়।
ফায়ার সার্ভিসের ওয়্যার হাউস সূত্রে জানা গেছে, আগুনের ঝুঁকি মোকাবেলায় সক্ষমতা রয়েছে কিনা তা জানতে এসব প্রতিষ্ঠানের মাটির নিচের জলাধারের ধারণক্ষমতা, অবস্থানকারী মানুষের সংখ্যা, ভবন বা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশদ্বারের প্রশস্ততা, ধোঁয়া ও তাপ শনাক্তকরণ যন্ত্রের উপস্থিতি রয়েছে কিনা, ভবনের মেঝের আয়তন, জরুরি বহির্গমন সিঁড়ি, প্রয়োজনীয় লিফট ইত্যাদি বিবেচনায় নেওয়া হয়। এরপর প্রাণহানিসহ বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এমন আশঙ্কায় ‘খুবই ঝুঁকিপূর্ণ’ ও ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং সন্তোষজনক হিসেবে ছয়টি ক্যাটাগরিতে প্রতিষ্ঠানগুলোকে চিহ্নিত করে সংস্থাটি। তবে বাণিজ্যিক ভবন ও আবাসিক ভবনের কোনও তালিকা তৈরি করেনি ফায়ার সার্ষিব অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের পরিচালক (অপারেশন অ্যান্ড মেইন্টেনেন্স) মেজর একেএম শাকিল নেওয়াজ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘২০১৭ সালে আমরা দুই দফা এসব প্রতিষ্ঠানে সার্ভে করেছি। তাদের এ পর্যন্ত তিনবার নোটিশ ও স্মরণিকা দিয়ে সতর্ক করেছি, কিন্তু তারা বিষয়টি আমলে নেয়নি।’
অগ্নিঝুঁকিতে রাজধানীর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান (ছবি: নাসিরুল ইসলাম) তিনি বলেন, ‘একের পর এক বড় দুর্ঘটনা ঘটে যাচ্ছে তবুও যদি এসব প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন না করে তবে আরও বড় দুর্ঘটনা অপেক্ষা করছে।’
আগুনের ঝুঁকিতে থাকা এক হাজার ৩০০টি শপিংমল, মার্কেট, বিপণিবিতান
পুরান ঢাকার কাপ্তানবাজার কমপ্লেক্স ভবন-২, বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স আদর্শ ইউনিট, বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স, বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স গুলিস্তান ইউনিট, বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স মহানগর, মহানগর বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন লিমিটেড, ঢাকা ট্রেড সেন্টার। গুলশানের গুলশান শপিং সেন্টার, এম প্রেজ প্লাজা, জব্বার টাওয়ার শপিং মল, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ভূঁইয়া ম্যানশন, গুলশান ভবন মার্কেট, গুলশান-২ ডিএনসিসি কাঁচাবাজার মার্কেট, পিংক সিটি শপিং কমপ্লেক্স, বিদিশা সুপার মার্কেট, সাবেরা টাওয়ার মার্কেট, বাইশ বর সুপার মার্কেট, ল্যান্ড মার্ক শপিং সেন্টার, গুলশান টাওয়ার, জব্বার টাওয়ার শপিংমল, পুলিশ প্লাজা, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, গুলশান-১ নম্বরের ডিএনসিসি মার্কেট। বনানী-বারিধারার ডিএনসিসি বনানী সুপার মার্কেট, সাদ মুসা সিটি সেন্টার, মেহেদী মার্কেট, আলহাজ গোলাম কিবরিয়া ম্যানশন, বাংলাদেশ ইউএস মৈত্রী কমপ্লেক্স। প্রগতি সরণির হাজী জমির উদ্দিন সুপার মার্কেট, ফজিলা শপিং সেন্টার। বাড্ডার ফুজি ট্রেড সেন্টার, আবেদ আলী মার্কেট, আরএএস প্লাজা, লুৎফুন টাওয়ার, রিজভ্যালি শপিং সেন্টার, হাকিম টাওয়ার শপিং কমপ্লেক্স। বসুন্ধরার ভাই ভাই সুপার মার্কেট, হাজী আবদুল লতিফ ম্যানশন, আমির ড্রিম কমপ্লেক্স, ফরাজী টোলা কাঁচা বাজার। ভাটারার আবদুল লতিফ মার্কেট। বারিধারার নতুন বাজার দোকান মালিক সমিতি মার্কেট। মহাখালীর জননী ভবন মার্কেট, শাহীন ম্যানশন, মহাখালী প্লাজা, জেবা টাওয়ার। তেজগাঁওয়ের সেন্টার পয়েন্ট ও বে-এম্পোরিয়াল মার্কেট, আহমেদ মার্কেট, তোহা মিয়া মার্কেট, শেখ প্লাজা, মগবাজার প্লাজা, সাউদিয়া সুপার মার্কেট, রহমান ম্যানশন, আয়শা মঞ্জিল, হাজী মোতালেব মার্কেট। কারওয়ান বাজারের শাহ আলী টাওয়ার, নিক্য পেপার অ্যান্ড স্টেশনারি, কারওয়ান বাজার ২ নম্বর সুপার মার্কেট, কারওয়ান বাজার কিচেন মার্কেট, কারওয়ান বাজার কামার পট্টি, হাসিনা মার্কেট, কাব্যকস সুপার মার্কেট, ব্র্যাক আড়ং। মগবাজারের বাটা বাজার, বেঙ্গল টাওয়ার, আড়ং প্লাজা, বিশাল সেন্টার শপিং মল, রাজ্জাক প্লাজা শপিং কমপ্লেক্স, আহম্মেদ পরিবার মার্কেট, আলহাজ শামছুদ্দিন ম্যানশন, সিরাজ ম্যানশন মার্কেট। উত্তরার কেসি টাওয়ার, টপটেন শপিংমল, ১৩ নম্বর ফার্নিচার মার্কেট, উত্তরা বাজার সুপার মার্কেট, আকতার ফার্নিচার, একে টাওয়ার, ওয়েসটেস লিমিটেড, ওরিয়ন ফুটওয়ার, মি অ্যান্ড মম, ফ্যামন প্যারাডাইজ। ওয়ারির মুক্ত বাংলা হকার্স মার্কেট, কাপ্তানবাজার কমপ্লেক্স ভবন-১, খন্দকার ইলেকট্রনিক মার্কেট, শাহবাগের আজিজ কো-অপারেটিভ সুপার মার্কেট। নবাবপুরের আবদুর রহিম মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার, মজনু হার্ডওয়ার মার্কেট। পল্টনের বায়তুল মোকাররম মার্কেট, পলওয়েল সুপার মার্কেট, সিটি ভবন, জাহাঙ্গীর শপিং কমপ্লেক্স, রমনা ভবন মার্কেট, মওলানা ভাসানী স্টেডিয়াম মার্কেট, ভলিবল মার্কেট। গুলিস্তানের এনএক্স টাওয়ার, সুন্দরবন স্কয়ার মার্কেট, ঢাকা ট্রেড সেন্টার দক্ষিণ, ফুলবাড়িয়া সিটি সুপার মার্কেট-২, বঙ্গবন্ধু স্কয়ার পাতাল মার্কেট, বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম মার্কেট, ডন প্লাজা, নবাব প্লাজা, পীর ইয়ামেনী মার্কেট। বংশালের জাকের সুপার মার্কেট, রোজলীন ভিসতা শপিং কমপ্লেক্স। মিরপুরের মিরপুর টাওয়ার নার্শি মার্কেট, ডাসুরা টাওয়ার, সিটি ক্লাব মার্কেট, ইকবাল কমপ্লেক্স, চৌরঙ্গী মার্কেট, হাজী গণি মোল্লা মার্কেট, সৈকত প্লাজা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা জামে মসজিদ কমপ্লেক্স।
আগুনের ঝুঁকিতে থাকা এক হাজার ৬১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
পুরান ঢাকার নারিন্দা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, বাংলাদেশ অক্সফোর্ড স্কুল, নারিন্দা কেএস হামিদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সলিমুল্লাহ কলেজ, মিল্লাত উচ্চ বিদ্যালয়, আহমেদ বাওয়ানী অ্যাকাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কেএল জুবলী হাইস্কুল, ঢাকা গভ. মুসলিম হাইস্কুল, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজ, ঢাকা সেন্ট্রাল গার্লস কলেজ, সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার্স গার্লস হাইস্কুল, উইনস্টন আইডিয়াল স্কুল, সেন্ট গ্রেগরিস হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, রাজার দেউড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পোগাজ ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ইস্ট বেঙ্গল ইনস্টিটিউট, বাংলাবাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঢাকা কলেজিয়েট স্কুল। বংশালের বংশাল সরকারি প্রাথমিক বালক উচ্চ বিদ্যালয়, নাজিরাবাজার উচ্চ বিদ্যালয়, রমনা রেলওয়ে উচ্চ বিদ্যালয়, সুরিটোলা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, লুৎফর রহমান লেন প্রাথমিক বিদ্যালয়। ওয়ারীর ওয়ারী সরকারি বালিকা বিদ্যালয়, সাজুয়েট উচ্চ বিদ্যালয়, ব্রিটিশ স্ট্যান্ডার্ড স্কুল, লিটন মাস্টার্স ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। রমনা এলাকার সিদ্ধেশ্বরী বিশ্ববিদ্যালয়, ইউনিভার্সিটি ডেন্টাল কলেজ অ্যান্ড হসপিটাল, হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজ, সিদ্ধেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সিদ্ধেশ্বরী বালক উচ্চ বিদ্যালয়, সেন্ট মেরিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, গানি হিমস স্কুল অ্যান্ড কলেজ। ভাটারার সোলমাইদ উচ্চ বিদ্যালয়, ন্যাশনাল আইডিয়াল স্কুল, লাইট ফেয়ার স্কুল, কোয়ালিটি লার্নাস স্কুল, অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড পাবলিক স্কুল, সোলমাইদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গ্রেট খ্রিস্টিয়ান স্কুল, গ্রিন বার্ড প্রি-ক্যাডেট অ্যান্ড হাইস্কুল, পৃথিবীর আলো প্রি-ক্যাডেট স্কুল, বারিধারা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, আজমত উল্লাহ আইডিয়াল স্কুল। বারিধারার সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, বারিধারা রাজউক স্কুল, সাউথ পয়েন্ট স্কুল অ্যান্ড কলেজের পাঁচটি ক্যাম্পাস, ডি-মার্চেন্ট স্কুল। শাহজাদপুরের ঢাকা আইডিয়াল স্কুল, শাহজাদপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, লাইট কেয়ার স্কুল, গুলশান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ইউআইটিএস ইউনিভার্সিটি, রওশন আরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। বনানীর সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির পাঁচটি ক্যাম্পাস, অতীশ দীপঙ্কর ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স, বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পাঁচটি ক্যাম্পাস, মানারাত ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি। পল্টনের পুরানা পল্টন গার্লস কলেজ, আইডিয়াল মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেগুনবাগিচার বেগম রহিম আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, সেগুনবাগিচা হাইস্কুল। মিরপুরের মিরপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, বিসিআইসি কলেজ, বিসিআইসি স্কুল, অর্কিড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ডিবেক মডেল স্কুল, হলি চাইল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ইউরোপিয়ান স্ট্যান্ডার্ড স্কুল, ইসলামী ব্যাংক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বাংলাদেশ জার্মান কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, ম্যাথডিস্ট ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড, শেখ ফজিলাতুনন্নেসা ইসলামিয়া মহিলা কলেজ, সরকারি বাংলা কলেজ, মিরপুর আইডিয়াল ইনস্টিটিউট, ঢাকা অ্যাডভানটিস্ট প্রি সেমিনারি অ্যান্ড স্কুল, মডেল একাডেমি, কল্যাণপুর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ইউসেপ বাংলাদেশ, আরমান প্রিপারেটরি স্কুল, মিরপুর আদর্শ বিদ্যানিকেতন, আগাপে মিশন স্কুল, হোপ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, লিড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, গ্লোরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মিরপুর গার্লস আইডিয়াল ল্যাবরেটরি ইনস্টিটিউট, গ্রিন ফিল্ড কলেজ, মনিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, আফফান মডেল স্কুল, কসমোপলিটন ল্যাবরেটরি ইনস্টিটিউশন।
আগুনের ঝুঁকিতে ৬৪৭টি ব্যাংক
মতিঝিলের ইসলামী ব্যাংক, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, জনতা ব্যাংকের তিনটি শাখা, উত্তরা ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকের দুটি শাখা, কমার্শিয়াল ব্যাংক অফ সিলন, ব্যাংক এশিয়ার তিনটি শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের দুটি শাখা, প্রাইম ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, দি ফার্মার্স ব্যাংক, এনআরবি গ্লোবাল, সোনালী ব্যাংক, ডাচবাংলা ব্যাংক, এবি ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের দুটি শাখা, পূবালী ব্যাংক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের দুটি শাখা, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের দুটি শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংক, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, জনতা ব্যাংক। গুলশানের শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, এইচএসবিসি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংকের দুটি শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, ডাচবাংলা ব্যাংকের দুটি শাখা, ইউনিয়ন ব্যাংকের দুটি শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, মধুমতি ব্যাংকের দুটি শাখা, ওরি ব্যাংকের দুটি শাখা, ন্যাশনাল ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, মেঘনা ব্যাংকের দুটি শাখা। বনানীর এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের দুটি শাখা, এনসিসি ব্যাংকের দুটি শাখা, ব্যাংক এশিয়া, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সিলন কমার্শিয়াল ব্যাংকের দুটি শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, দি প্রিমিয়ার ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, লংকা-বাংলা ফাইন্যান্স। বারিধারার ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক। বসুন্ধরার ব্যাংক এশিয়া, দি ফার্মার্স ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, এবি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক। নতুন বাজারের ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক। কুড়িল বিশ্বরোডের পূবালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, প্রগতি সরণির যমুনা ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, আইএফআইসি ব্যাংক, এনসিসি ব্যাংক, ডাচ বাংলা ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, মধ্য বাড্ডার আল আরাফা ইসলামী ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, শাহাজাদপুরের ব্র্যাক ব্যাংক, প্রগতি সরণির ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, উত্তর বাড্ডার জনতা ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, ভাটারার ন্যাশনাল ব্যাংক, সিটি ব্যাংক।
আগুনের ঝুঁকিতে ৪২২টি হাসপাতাল
জাতীয় বক্ষব্যাধি হাসপাতাল, জাতীয় ক্যানসার ইনস্টিটিউট হাসপাতাল, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ইএনটি। শাহবাগের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, বারডেম হাসপাতাল, বারডেম জেনারেল হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল। শেরেবাংলা নগরের শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, আগারগাঁও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স হাসপাতাল, আগারগাঁও জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন কেন্দ্র, মেট্রোপলিটন মেডিক্যাল সেন্টার, হাইটেক মর্ডান সাইকিয়াট্রিক হাসপাতাল, এসপিআরসি অ্যান্ড নিউরোলজি হাসপাতাল। ফার্মগেটের আল রাজী হাসপাতাল, ব্রেইন অ্যান্ড লাইফ কেয়ার হাসপাতাল, তেজগাঁও থা্না স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সিপিএইচডি জেনারেল হাসপাতাল, কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট। গুলশানের প্রত্যয় মেডিক্যাল ক্লিনিক, প্রমিসেস মেডিক্যাল লিমিটেড, গুলশান মা ও শিশু ক্লিনিক, আরএ হাসপাতাল এডুকেশন অ্যান্ড ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ও বাড্ডা জেনারেল হাসপাতাল। ঢাকা মহানগর জেনারেল হাসপাতাল, নাজিরা বাজার মাতৃসদন হাসপাতাল। মহাখালীর আইসিডিডিআরবি হাসপাতাল, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল, মনোয়ারা হাসপাতাল প্রাইভেট লিমিটেড, আদ-দ্বীন মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, এমএইচ শমরিতা হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজ, ল্যাবএইড হাসপাতাল, পপুলার ডায়গনস্টিক সেন্টার, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ইবনে সিনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মিরপুরের মেরিস্টোপ বাংলাদেশ, ইব্রাহিম জেনারেল হাসপাতাল, মিরপুর হলি ক্রিসেন্ট হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্স, শিকদার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, সরকারি ইউনানী আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ধানমন্ডি জেনারেল অ্যান্ড কিডনি হাসপাতাল, ধানমন্ডি কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট, বিএসওএইচ হাসপাতাল, প্যানোরমা হসপিটাল লিমিটেড ও ধানমন্ডি মেডি এইড জেনারেল হাসপাতাল লিমিটেড।
ঝুঁকিপূর্ণ ৩১৮টি আবাসিক হোটেল
বারিধারার ভাটারা হোটেল মেজবান, হোটেল হেভেন টাচ, হোটেল আমির, বারিধারা’স প্যাসিফিক হোটেল। গুলশানের হোটেল লেকশোর, হলিডে প্লানেট, কভেন্টিনা লেকস্যুরস, স্পেস সার্ভিস অ্যাপার্টমেন্ট, গ্র্যান্ড ওরিয়েন্টাল। বনানীর হোটেল দি ঢাকা টুডে, প্লাটিনাম সুইটস, হোটেল ডি ক্রিস্টাল ক্রাউন, স্টার হোটেল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, দ্য রেইন ট্রি, হোটেল ক্যানারি পার্ক, ডলিইট রেসিডেন্স সুইটস। খিলক্ষেতের ঢাকা রিজেন্সি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট। নিকুঞ্জের টি ট্রি হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট, হোটেল লা মেরিডিয়ান। মোহাম্মদপুরের হোটেল ক্যাটরিনা ইন আবাসিক, অনন্যা আবাসিক হোটেল, রুপম আবাসিক হোটেল। শ্যামলীর ইচ্ছামতী আবাসিক হোটেল, পায়রা আবাসিক হোটেল, হোটেল প্রজাপতি, শ্যামলী আবাসিক হোটেল, আল হাসান আবাসিক হোটেল, হায়দার হোটেল, হোটেল স্বপ্নপুরী আবাসিক, স্টার হোটেল, হানিফ হোটেল, রাজ ইন্টারন্যাশনাল, শিপলা আবাসিক, রাজমহল আবাসিক হোটেল। পান্থপথের হোটেল নিউ ক্যাপিটাল, হোটেল গ্রিন প্যালেস ইন্টারন্যাশনাল, হোটেল সম্রাট, গ্রিন ওয়ে ইন্টারন্যাশনাল, হোটেল ওলিও ড্রিম হ্যাভেন, হোটেল ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল। গ্রিন রোডের আল ফাহাদ হোটেল, সেল নিবাস আবাসিক, ইমেজ আবাসিক হোটেল। শেরেবাংলা নগরের হোটেল শুকতারা, হোটেল ফার্মগেট, হোটেল ইন্দ্রপুরী ইন্টারন্যাশনাল, হোটেল মোঘল, হোটেল নিউ আনন, হোটেল ইউরো চয়েস, হোটেল গ্রিন হাউস। ধানমন্ডির আম্বালা ইন হোটেল, উত্তরার ব্রিটিশ হোমস, থাই ইমারেল, লাবামবা, হোটেল বেইজিং, হোটেল মিলিনা, ঢাকা প্রিমিয়াম হোটেল, বেস্ট ওয়েস্টার্ন প্লাস, হোটেল এফ্রোড ইন। উত্তরা সেক্টর-৯-এর ব্রোকলি, চিলিং থাই চাইনিজ রেস্টুরেন্ট আজান হোটেল, গ্রেট ইন্ডিয়া, কাসুন্দরী রেস্তোরাঁ, রুচি রেস্টুরেন্ট, লাজিজ রেস্টুরেন্ট, হোটেল ডি মেরিডিয়ান, সিশেল রেস্টুরেন্ট, মমতাজ মহল রেস্টুরেন্ট, অ্যাবাকাস রেস্টুরেন্ট, গ্র্যান্ড প্লাজা, দক্ষিণখানের হোটেল সততা, হোটেল ফাহাদ, হোটেল আমিরস, হোটেল মালয়েশিয়া, হোটেল ফাহিম ইন্টার, আশকোনার নোয়াখালী গেস্ট হাউস, হোটেল সিরাজ, হোটেল পারভীন, হোটেল থ্রিস্টার, হোটেল মদিনা। তেজগাঁওয়ের নিউ গ্র্যান্ড হোটেল, হোটেল গোল্ডেন ইন, লা ভিঞ্চি হোটেল, রয়েল গ্র্যান্ড হোটেল। মগবাজারের হোটেল আল মক্কা, হোটেল আবাস, হোটেল গ্রিন টাওয়ার, গোল্ডেন স্টার আবাসিক, হোটেল সাততারা আবাসিক, হোটেল নুরজাহান, হোটেল রমনা, নিউ হোটেল সুপার আবাসিক, বিজয় সরণি আবাসিক হোটেল, গিভেন্সি হোটেল। কারওয়ান বাজারের কারওয়ান বাজার আবাসিক হোটেল। মহাখালীর হোটেল প্রগতি আবাসিক, হোটেল রজনীগন্ধা, হোটেল তৃপ্তি আবাসিক, হোটেল তাওহীদ, নিউ সৌদিয়া আবাসিক হোটেল, হোটেল প্রগতি আবাসিক, হোটেল নিহা আবাসিক, ঢাকা হোটেল আবাসিক, হোটেল নর্থ সিটি আবাসিক, হোটেল ৫২ ইন, মেজবান আবাসিক, হোটেল মহাখালী, কমলাপুরের গাংচিল আবাসিক হোটেল, পেন্টাগন হোটেল ইন টা, হোটেল শাহপরান, হোটেল সিবিসি, হোটেল নিশি, হোটেল আবাসিক সিটি প্যালেস, হোটেল আবাসিক ফাইভ স্টার, হোটেল আবাসিক মুন স্টার। মতিঝিলের হোটেল আইডিয়াল আবাসিক, হোটেল ইস্টার্ন ইনার, হোটেল জোনাকি, হোটেল ফকিরাপুল, হোটেল আসমা আবাসিক, হোটেল ওসমানী ইন্টার। ওয়ারীর হোটেল দেশ বাংলা। নয়াপল্টনের হোটেল ভিক্টোরিয়া, হোটেল মিডওয়ে, হোটেল আল সামাদ, হোটেল দি ক্যাপিটাল। নবাবপুরের ঢাকা হোটেল, হোটেল আর রহমান, হোটেল আদিল, হোটেল সফিনা।
আগুনের ঝুঁকিতে থাকা ২৪টি মিডিয়া ভবন
কারওয়ান বাজারের আরটিভি, এটিএন নিউজ, দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক মানবজমিন, দৈনিক প্রথম আলো, এটিএন বাংলা, এনটিভি, একুশে টিভি। মহাখালীতে বৈশাখী টিভি। গুলশান নিকেতনের এশিয়ান টিভি। তেজগাঁওয়ের প্রতিদিনের সংবাদ, দৈনিক পথযাত্রা, দৈনিক যায় যায় দিন, দৈনিক আমাদের সময়ের চতুর্থ তলা, চ্যানেল টুয়েন্টিফোর (চতুর্থ তলা), চ্যানেল-৯ (৬ষ্ঠ তলা), সকালের খবর, দৈনিক সমকালের তৃতীয় তলা (বর্তমানে সমকালের অফিস), টাইমস মিডিয়া ভবন (পঞ্চম তলা), বেক্সিমকো মিডিয়া (ইন্ডিপেনডেন্ট টিভি), চ্যানেল ওয়ান (সম্প্রচার বন্ধ)। ভাটারার বসুন্ধরা এলাকার নিউজ ২৪, কালের কণ্ঠ (পরবর্তীতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় স্থানান্তর করা হয়)। বনানীর স্কয়ার সিকিউরিটিজ ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের মাছরাঙ্গা টেলিভিশন এবং রামপুরা হাতিরঝিল সংলগ্ন মাই টিভি ভবন। এই তালিকার বাইরে আরও অনেক পত্রিকা, টেলিভিশন ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের কার্যালয় আগুনের ঝুঁকিতে রয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের উপ-পরিচালক (অপারেশন) দেবাশীষ বর্ধন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ভবনের অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখতে এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমরা অনেকবার বলেছি, কিন্তু তারা শোনেনি। দুর্ঘটনায় কোনও মানুষ প্রাণ হারাক, এটি আমরা চাই না। তাই রাজধানীতে আগুনের ঝুঁকিতে থাকা ভবনগুলো পরিদর্শনে ফায়ার সার্ভিসের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে। অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

/এসজেএ/এমএএ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলিয়ান মিগেলের গোলে কষ্টে জিতলো কিংস
ব্রাজিলিয়ান মিগেলের গোলে কষ্টে জিতলো কিংস
তীব্র গরমে সুপার লিগে দুই দিন করে বিরতি
ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগতীব্র গরমে সুপার লিগে দুই দিন করে বিরতি
ড্রিমলাইনারের কারিগরি বিষয়ে বোয়িংয়ের সঙ্গে কথা বলতে বিমানকে মন্ত্রীর নির্দেশ
ড্রিমলাইনারের কারিগরি বিষয়ে বোয়িংয়ের সঙ্গে কথা বলতে বিমানকে মন্ত্রীর নির্দেশ
চাঁদপুরে লঞ্চে আগুন, হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে আহত ১০
চাঁদপুরে লঞ্চে আগুন, হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে আহত ১০
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
দুর্নীতির অভিযোগ: সাবেক আইজিপি বেনজীরের পাল্টা চ্যালেঞ্জ
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় ছুটি ঘোষণা
সারা দেশে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় ছুটি ঘোষণা
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া